| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |

কম লেখা হয় না আল্লাহ্র রহমতে। কিন্তু এত লেখা কি বই আকারে প্রকাশ করা সম্ভব? উত্তর হচ্ছে না, সম্ভব না। তার ওপরে বইয়ের বিক্রিবাট্টার কথা আর কী বলব?
ফেসবুকে অল্পবয়সী অনেক অনেক লেখিকার আবির্ভাব ঘটেছে। তারা 'রোমান্টিক' জনরাতে লিখে বেশ দুদ্দাড় খ্যাতি কামাচ্ছেন। একেকজনের চার পাঁচটি মুদ্রণ চোখের নিমেষেই ফুরিয়ে যায়।
কিন্তু বিভিন্ন জনরাতে গল্প লিখিয়ে আমরা যারা আছি, আমাদের বই চলে ঠুক ঠুক করে। এভাবেই চলছে। হয়ত এভাবেই চলতে চলতে একদিন হারিয়ে যাব। বই আজকাল পড়ে কজন?
যাহোক, যা বলছিলাম।
বই তো এত আনা সম্ভব নয়। তাহলে উপায়? উপায় হচ্ছে ইবুক বের করে ফেলা। আমি চুক্তি করেছি বইটই এবং পুথিকা'র সাথে। পুথিকাতে সাবস্ক্রাইব করাটা একটু খরচসাপেক্ষ। তাই বইটইয়ের সাথেই যুক্ত আছি। এটি ইবুকের একটি চমৎকার প্লাটফর্ম। এই পর্যন্ত আমার ২০টি ইবুক বইটইতে প্রকাশিত হয়েছে। আরো একটি পাইপলাইনে আছে।
বইটই এ্যাপ মোবাইলে ইন্সটল করে নিতে হয়। এরপর স্টেপগুলো ফলো করে ইবুক কিনে ফেলা যায়। পেমেন্ট করা সম্ভব বিকাশ, নগদ এবং কার্ডের মাধ্যমে। সাধারণত ইবুকের দাম থাকে নগণ্য। আমার বেশিরভাগ ইবুকের দাম ৪০/৫০/৬০ টাকার মধ্যেই। অথচ মানুষ এখন এত ইবুক পড়ে যে মাত্র কয়েক বছরে ইবুক থেকে একেবারে ছোট অঙ্কের রয়াল্টি পাইনি।
ছোটগল্প পড়তে যারা ভালোবাসেন তাদের জন্য একটি ইবুকের প্রচার করে গেলাম। প্রচারণার সময়ে লেখা বাক্যমালাই তুলে দিলাম।
***
ছোটগল্প লিখতে ভালো লাগে আমার। ছোট প্রাণ ছোট ব্যথা, ছোট ছোট দুঃখ কথা...।
ইতিমধ্যে প্রায় একশ কুড়ির মতো ছোটগল্প জমে গেছে, যা বেশিরভাগই অনলাইনে বা এখানে ওখানে প্রকাশিত হয়েছে। বই আকারে আনা হয়নি সবগুলো। একবার একজন প্রকাশক প্রস্তাব দিয়েছিলেন ছোটগল্পের বড় সংকলন বের করার। মাথায় ছিল। কিন্তু অত মোটা বই, কে কিনবে...এসব হাজার চিন্তা করে সেই প্রস্তাবে আর বেশি মাথা দিইনি।
কিন্তু গল্পগুলো হারিয়ে যেতে পারে। একটা আবাস দরকার সেগুলোর। এই চিন্তা থেকেই বইটই এ আমার নতুন পুরনো মিলিয়ে আঠারোটি গল্পের একটি গল্পগ্রন্থ প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। দেশের মধ্যে বা বাইরে যে কেউ বইটই থেকে বইটি ডাউনলোড করে পড়তে পারবেন, অবশ্য একটা ছোট্ট মূল্য চুকিয়ে (মাত্র ৪০টাকা)।
ট্রাফিক জ্যামে অথবা কাজের ফাঁকে টক ঝাল মিষ্টি এই গল্পগুলো আপনার সময়টাকে সুন্দর করে তুলবে। ইবুকটির লিংক-https://link.boitoi.com.bd/J89Q
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৪
ফাহমিদা বারী বলেছেন: এই পোস্টে এই কমেন্ট কী কাজে ব্যবহার করলেন বুঝতে পারলাম না
সব বই কেউই পড়ে না। রুচিভেদে সবাই বই পড়বে, এটাই তো স্বাভাবিক।
২|
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:০৫
মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: বাসায় টাইলসের কাজ হচ্ছে। হজবরল অবস্থা। ল্যাম্বপিস আর শেফ পড়েছি। আগামীকাল বাকি তিনটা পড়ে ফেলব ইনশাআল্লাহ।
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:১৩
ফাহমিদা বারী বলেছেন: বই কিনেছেন? অশেষ কৃতজ্ঞতা। পড়া শেষে অল্প ভাষায় হলেও একটা রিভিউ চাই। ফেসবুকে পোস্ট করব।
৩|
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১০
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আপনি যেসব গল্প লিখছেন, এগুলো কি আল্লাহের রহমতের ফসল?
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৪
ফাহমিদা বারী বলেছেন: আল্লাহর রহমতেই তো লিখতে পারছি
লেখালেখির ক্ষমতা তিনি উঠিয়ে নিলে আর লিখতে পারব কি?
৪|
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১০
ডার্ক ম্যান বলেছেন: এগিয়ে যান আপন গতিতে
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৪
ফাহমিদা বারী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৫|
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০১
গন্ধহীন বেলী ফুল বলেছেন:
আপনার ২০টি ই-বই পাবলিশ হয়েছে! ওয়াও!!!
অভিনন্দন।
আমার কিন্ডলটা ঠিক করেই আপনার বই পড়বো।
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১২
ফাহমিদা বারী বলেছেন: অপেক্ষায় থাকব ![]()
৬|
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৯
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আপনি যখন এসএসসি পরীক্ষা দিচ্ছিলেন, তখন ঢাকায় আপনার বয়সের কাছাকাছি কত লাখ মেয়ে চাকরাণী হয়ে মানুষের ঘর সামলাছ্ছিলো? আপনার বেলায় রহমত ছিলো ও আছে, ওদের বেলায় কি ছিলো?
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১২
ফাহমিদা বারী বলেছেন: জানি না ভাই। রিজিক সবার সমান থাকে না। আশা করি রিজিকের বিষয়টা জানেন। আপনি কি আল্লাহ্র দেওয়া নেয়ামতের কথা স্মরণ করেছি দেখে গোসসা হলেন নাকি অন্যকিছু? তবে আমার মনে হচ্ছে আপনি কুতর্ক শুরু করতে চাচ্ছেন। প্লিজ এই সংক্রান্ত আর কিছু না বলার অনুরোধ থাকবে।
৭|
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১২
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আল্লাহের রহমাত প্রচারক তৈরি হচ্ছে মাদ্রাসা ও মক্তবে, বুয়েট অন্য উদ্দেশ্যে করা হয়েছে।
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৬
ফাহমিদা বারী বলেছেন: আমি আপনার মন্তব্যে অবাক হয়ে গেলাম। বুয়েট কী উদ্দেশ্যে তৈরি হয়েছে বা বুয়েটে কী পড়ানো হয় বা হচ্ছে সেটা আমার ভালোই জানা আছে। একটা কথা জানা থাকা ভালো, অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী।
আপনার করা আর কোন মন্তব্যের উত্তর দেওয়া হবে না।
৮|
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৪২
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: শুভ কামনা রইলো। সময় করে সংগ্রহ করে নিয়ে পড়বো ইনশা আল্লাহ।
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৪৮
ফাহমিদা বারী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৯|
১২ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৫
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: শুভেচ্ছা নেবেন।
অষ্টাদশ ব্যঞ্জন এবং ই-বুক লিখেছেন, লিংক দিলেন। ই-বুক লেখার আইডিয়া মাথায় আসার কারণটাও লিখলেন। লিংকে গিয়ে আপনার প্রকাশিত ইলেকট্রনিক বইয়ের পসরা দেখে অবাক। অবাক হয়েছি এই জন্য, বইটই বলে ই-বুক সাইট/অ্যাপ আছে সেটাই জানা ছিলো না। আপনার প্রকাশিত বিশ টি বইয়ের প্রচ্ছদ, বিশ টা থাম্বনেইল। একদম উপরে দুটো বেষ্ট সেলার। কি যে সুন্দর লাগছিলো! নিশ্চয়ই অনেক পরিশ্রম করে, সময় নিয়ে আপনার ই-বুক গুলো লিখেছেন। পাবলিশার্স থেকেও আপনার বই প্রকাশিত হয়েছে। আপনাকে আন্তরিক অভিনন্দন।
সেই বহুকাল আগে, যখন ই-বুক এলো, তখন থেকে গোপন স্বপ্ন ছিলো আমারও একদিন অনেকগুলো প্রকাশনা দেখা যাবে কোন না কোন ই-বুক অ্যাপে। কিন্তু এগুলো আমার ফ্যান্টাসি, উদ্ভট কল্পনা। যেমন, কেউ স্বপ্নে বিভোর থাকে একদিন লটারি জিতবে, তারপর দুনিয়ার সব পছন্দের জিনিস কিনে ফেলবে। কিন্তু একটা লটারিও কেনে না। আমার অবস্থা সেরকম।
যাই হোক, এক সেকেন্ড ও দেরি করিনি। দুটো বই, অষ্টাদশ ব্যঞ্জন আর শ্যাম বরনী কুসুম তৎক্ষণাৎ নামিয়ে নিয়েছি। অষ্টাদশ ব্যঞ্জনের প্রথম গল্প ‘অভিনয়’ খুব ভালো লাগলো। আশা করছি বাকিগুলোও ভালো লাগবে।
আপনার লেখনী অসাধারণ। সময় নিয়ে পরে সবগুলো শান্তিতে পড়বো। যাদের লেখালেখি সম্পর্কে খুব একটা ধারণা নেই তারা মনে করে ছোট গল্প লেখা ডাল ভাত। ওরা জানেই না যে সবচেয়ে টাফ (চ্যালেঞ্জিং) হচ্ছে ছোট গল্প যেখান থেকে বেরিয়ে আসে বিশাল ব্যখ্যা যা উপন্যাসের চেয়েও বিস্তৃত।
*** মন্তব্য প্রসঙ্গে।
আপনার এই পোষ্টের প্রথম বাক্যে “আল্লাহর রহমতে’ লিখেছেন।
সেটা দেখে একটা সারমেয় ঘেউ ঘেউ শুরু করলো। এই খবিস প্রতিটি ব্লগারের সাথে ঘেউ ঘেউ করে। গন্ধ শুঁকে এখানে ওখানে ঢুঁ মারে আর দুর্গন্ধ ছড়ায়। এই সকল জন্তু জন্তুজানোয়ারদের জুতার তলে রাখতে হয়। সবচেয়ে ভালো হয় এদের কমেন্ট তৎক্ষণাৎ ডিলিট করে দিলে।
*** *** ***
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। বেশী বেশী লিখুন। শুভ কামনা রইলো।
১২ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৫৪
ফাহমিদা বারী বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে আমার মনটা যেন সমুদ্রের পাশে এক রাশ শীতল হাওয়ায় অবগাহন করল। আপনি এত সুন্দর সুন্দর কথা বললেন! আমার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানবেন।
সেই ঘেউ ঘেউ এর জন্য গতকাল থেকে মনটা খারাপ ছিল। এখন এক নিমেষে ভালো হয়ে গেল।
** ইবুকের সাথে থাকা সারাংশ পড়ে ইবুক কিনবেন। কারণ সব ইবুক অনেক ভাবনাচিন্তা করে লিখিনি। কিছু কিছু পেজ সচল রাখতে পর্বে পর্বে গল্প ছিল। পরে সেসব ইবুক এনেছি। আপনি যদি উপন্যাস ভালোবাসেন তাহলে 'নির্লজ্জ' 'সেদিন গেছে ভেসে' এগুলো পড়লে মজা পাবেন। আর ছোট উপন্যাসিকা যা বড় গল্প বলা যায় এমন কিছু পড়তে চান, তাহলে 'সাতটি অমরাবতী' পড়তে পারেন। আপাতত এগুলোই সাজেস্ট করলাম।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫০
বাজ ৩ বলেছেন: আমি একজন বই প্রেমিক।বই পড়তে আমি ভালোাবসি।বই পাইলে আমার আর কিছু লাগেনা।তবে সব বই পড়িনা