নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

টআমি জানিনা আমি কে?আমি আপনার দিকে দৌড়াতেই থাকবো,যতক্ষন না আপনার রহস্য এবং হাকিকত জানতে পারি,আর আপনি তা না জানালে আমাদের পক্ষে তা জানা সম্ভব নয়,আয় আল্লাহ আমাদেরকে জান্নাত দিয়েন,আর আপনার পবিত্র সুন্দর চেহরা দর্শনের তৌফিক দিয়েন,তারও বহু বৎসর পর আপনার রহস্য এ

সুলাইমান হোসেন

সামুতে যা প্রকাশযোগ্য নয় তা আমার ব্যক্তিগত ব্লগে লিখে রাখি যেমন আত্মজীবনি,কবিতা ইত্যাদি https://hridoyeralo.blogspot.com/

সুলাইমান হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

হে ভাই,

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৫ ভোর ৫:৩০

যাকে ইচ্ছা ভালোবাসো,শুনে রাখো একদিন সকলকে ছিন্ন করতে হবে।
প্রিয় পাঠক,দুনিয়ার কোনো বস্তুর সাথে মন লাগানো বোকামি।দুনিয়ার কোনো বস্তুর ভালবাসা সাথে নিয়ে যদি কেউ মারা যায়,তাহলে তার কবরে আজাব হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে,এবং তার মৃত্যু যন্ত্রনাও বেশি হবে দুনিয়ার বস্তু ভালোবাসার কারনে,বিস্তারিত জানার জন্য,কিমিয়ায়ে সায়াদাতের মৃত্যুর চিন্তা অধ্যায় দেখা যেতে পারে,অধ্যায়টি চতুর্থ খন্ডেের শেষে রয়েছে।

ভালোবাসা যেহেতু আত্মিক বিষয়,এজন্য আত্মার সাথে সাথে ভালোবাসাও জিবিত থাকে।
কবরের মধ্যে দুনিয়াবি বস্তুর অসারতা বান্দার চোখে ধরা পড়বে,হাকিকত উন্মোচিত হবে।

ফেসবুকের প্রতি আমার ভালোবাসা হয়েছিল,সুতরাং ফেসবুককে অনেক আগেই তিন তালাক দিয়েছি,টিউটিউবের প্রতি ভালোবাসা হয়েছিলো সুতরাং টিউটিউবকেউ তিন তালাক দিয়েছি,এখন দেখি সামুর প্রতিও ভালোবাসা হয়ে গিয়েছে,সুতরাং সামুকেও কবে যেন তালাক দেই ঠিক নাই।পাঠক আপনারাও সবকিছুকে ছেড়ে আল্লাহর দিকে মনোযোগ দেন,যেহেতু সবকিছু একদিন ছেড়ে দিতেই হবে,সুতরাং আগে ছেড়ে দেওয়াটাই ভালো।



মানুষ গুনাহ করে জীবনকে উপভোগ করে,আসুন আমরা সৃষ্টিকর্তার ইবাদত করে জীবনকে উপভোগ করি

হ্যা যদি আমরা সৃষ্টিকর্তার ইবাদত করে জীবনকে উপভোগ করি,তাহলে আমরা দুনিয়া এবং আখিরাতে যে মজা পাব,পাপিষ্টরা পাপকাজ করে দুনিয়া এবং আখিরাতে সেই মজা পাবেনা। আপনি পরিক্ষা করে দেখতে পারেন। আসুন আমরা জীবনকে প্রতিদিন একটি রুটিন অনুযায়ী পরিচালনা করি,যার যার সুবিধামতো নিজেরাই রুটিন বানিয়ে নেই,তারপর জীবনের মজা উপভোগ করতে পারবেন।
গুনাহের ক্ষতি
১।গুনাহ এবং ভবঘুরে ব্যাক্তির জীবনে কোনো শান্তি এবং বরকত থাকেনা।
২।গুনাহ করার সময় যদিও সাময়িক একটু মজা লাগে,কিন্তু পরক্ষনেই গুনাহের সাজাও অনুভব করতে পারে,ক্লান্তি,বিষন্নতা তাকে ঘিরে ধরে,কোনো কাজে মন বসেনা,নামাজেও মন বসেনা,সবসময় আতঙ্কের মধ্যে থাকে।
৩।কেউ গুনাহগারকে ভালো বলেনা,ভালো নজরে দেখেনা,লোকজনের সুদৃষ্টি থেকেও গুনাহগার ব্যাক্তি পরে যায়,ভালো মানুষ কেউ তার বন্ধু হতে চায়না।
৪।মৃত্যুকে আতঙ্কের জিনিস মনে করে,গুনাহগার ব্যাক্তি মরতে চায়না।তারপরেওতো তাকে মরতে হয়ই।সুতরাং গুনাহগার ব্যাক্তির মৃত্যু যন্ত্রনাও বেশি হয়।
এইতো গেল দুনিয়াবি ক্ষতি
গুনাহগার ব্যাক্তির জন্য পরকালেও ভীষন ক্ষতি রয়েছে।
১।গুনাহগার ব্যাক্তি তার আত্মাকে কুৎসিত করে ফেলেছে গুনাহ করতে করতে,সুতরাং এই অবস্তায় সে জান্নাতে প্রবেশের অনুমতি পাবে না,তার এই অবস্তাকে জাহান্নামের মধ্যে বহুদিন জ্বালিয়ে পরিশুদ্ধ করা হবে,তারপর যদি ইমান থাকে তবে জান্নাতের মধ্যে নেওয়া হবে।
২।মৃত্যু থেকে কেয়ামত পর্যন্ত গুনাহগার ব্যাক্তি কবরের মধ্যে শাস্তি পেতে থাকবে,যেহেতু গুনাগারের আত্মা জীবিতই থাকে।
৩।কেয়ামতের দিন গুনাহগারের হিসাব খুবই কঠরতার সহিত নেওয়া নেওয়া হবে।
উপরোক্ত কথাগুলো কোনো বানোয়াট কথা নয়,প্রত্যেক মুমিন মুসলমান এগুলো জানে,জানার পরেও বারবার স্মরন করানোর দ্বারা মুমিনদের অবশ্য উপকার হয়।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.