নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

টআমি জানিনা আমি কে?আমি আপনার দিকে দৌড়াতেই থাকবো,যতক্ষন না আপনার রহস্য এবং হাকিকত জানতে পারি,আর আপনি তা না জানালে আমাদের পক্ষে তা জানা সম্ভব নয়,আয় আল্লাহ আমাদেরকে জান্নাত দিয়েন,আর আপনার পবিত্র সুন্দর চেহরা দর্শনের তৌফিক দিয়েন,তারও বহু বৎসর পর আপনার রহস্য এ

সুলাইমান হোসেন

সামুতে যা প্রকাশযোগ্য নয় তা আমার ব্যক্তিগত ব্লগে লিখে রাখি যেমন আত্মজীবনি,কবিতা ইত্যাদি https://hridoyeralo.blogspot.com/

সুলাইমান হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

যা মন চায় লিখো

৩০ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১:২৪

যা মন চায় লিখো
(আমার একটি সময় আছে,তখন যা মন চায় তাই লিখি,এই লেখাটা সেই সময়ে লিখিত)

পৃথিবী
পৃথিবী গোলাকার।পুরো গোলাকার নয় ডিম্বকের মতো।চন্দ্র, সূর্য, পৃথিবী প্রত্যেকেই নিজ নিজ কক্ষপথে বিচরন করে।পৃথিবী আসমান জমিনে কত উপাদান রয়েছে,কতকিছু রয়েছে তা আল্লাহ ছাড়া আর কেউই জানেনা। কত রহস্য রয়েছে তাও মানুষের অজানা।মানুষ এখোনো অনেক কিছুই আবিষ্কার করতে পারেনি। মানুষের জ্ঞান সীমাবদ্ধ।

দুনিয়াতে আমরা যাকিছুই দেখি এগুলো মানুষের উপকারের জন্যই সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টি করেছন। মানুষের উপকারের দিকটাও সীমিত।আসলে মানুষের সুন্দরভাবে বেচে থাকার জন্য তেমন বেশি কিছুর প্রয়োজন হয়না।প্রাচীনকালে আধুনিক বিজ্ঞানের মতো এত কিছু আবিষ্কৃত হয়েছিলোনা।তারা কি বাঁচেনি,নাকি মরে গিয়েছিলো?
আসলে মানুষের সুন্দরভাবে দুনিয়াতে বেঁচে থাকার জন্য অল্প কিচু জিনিসের প্রয়োজন।খাদ্য,বাসস্থান, বস্ত্র এই কয়েকটি উপাদান থাকলেই মানুষ সুন্দরভাবে বেঁচে থাকতে পারে।
তারপর মানুষকে দয়া করে সৃষ্টিকর্তা আরোও কিছু নেয়ামত দিয়েছেন এগুলো তার অতিরিক্ত সৌন্দর্য।যেমন বিবাহ,ভ্রমন করার জন্য সুন্দর সুন্দর জায়গা।বিনোদনের বিভিন্ন আসবাবপত্র ইত্যাদি।এই পর্যন্তই দুনিয়া।
আসলে মানুষ কিছুই জানেনা।যতটুকু জানে তা খুবই অল্প।কারন মানুষ মাতৃগর্ভে কিছুই জানতনা।সে নিজ কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে তাও জানেনা।আসলে সৃষ্টিকর্তা কোনো কিছু না জানানো পর্যন্ত মানুষের কোনোকিছু জানার ক্ষমতা নেই।

তাহলে মানুষ কতটুকু জানতে পারে?
আসলে মানুষ তার আয়ত্ব বা ক্ষমতার মধ্যে যতটুকু আছে সেটুকুই জানতে পারে,এর বাইরে কোনো কিছু জানতে পারেনা।
আমরা দেখি একটা শিশু কতটুকু জানে?
যতটুকু নিয়ে সে খেলাধুলা করে। অনুরুপ সমস্ত মানুষই শিশুর মতো।তার আয়ত্তাধীন যতটুকু আছে সে তাই জানতে পারে,এর বাইরে কিছু জানেনা আর মানতেও চায়না।

তাহলে সৃষ্টিকর্তাকে না দেখে মানুষ তাকে জানবে কিভাবে,আর না জানতে পারলে মানবে কিভাবে?

হে প্রিয়; এটা বড় একটা প্রশ্ন।আজকের পৃথিবীতে যারাই আল্লাহকে মানেনা তারা না দেকার কারনেই মানেনা।আর সৃষ্টিকর্তাকে দেখতে পাওয়া যাবেনা এটাই স্বাভাবিক,বিশেষকরে এই সিমাবদ্ধ আটকানো দুনিয়াতে।
তুমি দেখো আসমানে কোনো ফুটো নাই।আর মানুষের দৃষ্টি এতটাই সীমাবদ্ধ যে দেয়াল ভেদ করতে পারেনা।যেই চক্ষু দেয়াল ভেদ করতে পারেনা, সেই চক্ষু কিভাবে তাকে দেখবে,প্রিয়!

আচ্ছা বুঝলাম।তাহলেতো অগনীত মানুষ ধ্বংস হয়ে যাবে,যেহেতু মানুষ তাকে না দেখার কারনে মানেনা অথচ তিনি আছেন?


মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.