| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সৈয়দ কুতুব
নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!
খিচুড়ি
হাঁস ছিল, সজারু, (ব্যাকরণ মানি না),
হয়ে গেল “হাঁসজারু” কেমনে তা জানি না।
বক কহে কচ্ছপে—“বাহবা কি ফুর্তি!
অতি খাসা আমাদের বকচ্ছপ মূর্তি।”
টিয়ামুখো গিরগিটি মনে ভারি শঙ্কা—
পোকা ছেড়ে শেষে কিগো খাবে কাঁচা লঙ্কা?
ছাগলের পেটে ছিল না জানি কি ফন্দি,
চাপিল বিছার ঘাড়ে, ধড়ে মুড়ো সন্ধি!
জিরাফের সাধ নাই মাঠে–ঘাটে ঘুরিতে,
ফড়িঙের ঢং ধরি’ সেও চায় উড়িতে।
গরু বলে, “আমারেও ধরিল কি ও রোগে?
মোর পিছে লাগে কেন হতভাগা মোরগে?”
হাতিমির দশা দেখ—তিমি ভাবে জলে যাই,
হাতি বলে, “এই বেলা জঙ্গলে চল ভাই।”
সিংহের শিং নেই—এই তার বড় কষ্ট—
হরিণের সাথে মিলে শিং হল পষ্ট।
কবি: সুকুমার রায়
গ্রন্থ: আবোল তাবোল
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি সবসময় এক লাইন বেশি বুঝেন ।
।
২|
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৩
সপ্তম৮৪ বলেছেন: এনসিপির কবি ভাণ্ডার কায়কাউস পুরস্কার প্রাপ্ত কবি সৈয়দ জামিল , কবি প্যালেস্টাইন ইসহাক এদের মত মুসলিম কবি বাদ দিয়ে ভারতীয় মালাউন কবির কবিতা আপনি এনসিপির জন্য উৎসর্গ করলেন। যাদের প্রধান রাজনীতিই কিনা ভারতীয় আধিপত্যের বিরুদ্ধে।
আপনার প্রতি লানত
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কবি সৈয়দ জামিল বি লাইক: চ ছাড়া আমার চলেই না ।
৩|
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪১
মাথা পাগলা বলেছেন: এসব ব্যক্তিত্বরা ইউনুসের একান্ত আপনজন। এদেরকে জুলাই যোদ্ধা নাকি রাজাকার যোদ্ধা ডাকা হবে সেটা নিয়ে জনগণের মধ্যে ব্যাপক বিতর্ক চলছে।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: যারা কানা ভারত লাভার তাদের কে মানুষ ভারতীয় রাজাকার বলছে ।
৪|
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮
মাথা পাগলা বলেছেন: কোনো কারণ ছাড়াই আবার সেই ভারত-লীগ। রুটিনটা ঠিকই চলছে। ![]()
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৫৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ভালো হয়ে যান। ![]()
৫|
০১ লা জানুয়ারি, ২০২৬ রাত ১:৩১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বেকার ছাত্রের আয়-রোজগারঃ
বার্ষিক আয়ের দিক থেকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহবায়ক নাহিদ ইসলাম এগিয়ে রয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের চেয়ে।
সম্প্রতি নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে জমা দেওয়া নির্বাচনী হলফনামা পর্যালোচনায় দেখা যায়, এনসিপির আহবায়ক নাহিদ ইসলামের বার্ষিক আয় ১৬ লাখ টাকা। একই হিসাবে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বার্ষিক আয় ৬ লাখ ৭৬ হাজার ৩৫৩ টাকা এবং জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের বার্ষিক আয় ৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা।
তবে তিন জনের মোট সম্পদের তুলনামূলক হিসাবে সবচেয়ে এগিয়ে আছেন তারেক রহমান, এরপর ডা. শফিকুর রহমান।
নাহিদ ইসলামের হলফনামা অনুযায়ী, তিনি শিক্ষকতা ও পরামর্শক হিসেবে বছরে ১৬ লাখ টাকা আয় করেন। তার কোনো দায় দেখানো না হলেও ব্যাংকে ঋণের তথ্য উল্লেখ রয়েছে। নগদ অর্থ হিসেবে তার কাছে রয়েছে ১৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং তার স্ত্রীর কাছে রয়েছে ২ লাখ টাকা। ব্যাংকে জমা আছে ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৩৬৩ টাকা ৫৭ পয়সা। অর্জনকালীন সময়ে কেনা তার অলংকারের মূল্য প্রায় পৌনে ৮ লাখ টাকা এবং স্ত্রীর গহনার মূল্য ১০ লাখ টাকা। এ ছাড়া ১ লাখ টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী ও ১ লাখ ৭০ হাজার টাকার আসবাবপত্র রয়েছে। সব মিলিয়ে তার মোট সম্পদের পরিমাণ ৩২ লাখ ১৬ হাজার ১২২ টাকা। গত বছরে তার আয় দেখানো হয়েছে ১৩ লাখ ৫ হাজার ১৫৮ টাকা।
তারেক রহমানের হলফনামা অনুযায়ী, তার নগদ অর্থ ৩১ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৮ টাকা। শেয়ার ও সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ রয়েছে ৫ লাখ টাকা, কোম্পানির শেয়ার রয়েছে ৪৫ লাখ টাকার এবং কোম্পানিতে বিনিয়োগ দেখানো হয়েছে ১৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ব্যাংকে তার এফডিআরের পরিমাণ ৯০ লাখ ২৪ হাজার ৩০৭ টাকা, সঞ্চয়ী আমানত ২০ হাজার টাকা এবং অন্যান্য আমানত ১ লাখ টাকা। গহনা রয়েছে ২ হাজার ৯৫০ টাকার এবং আসবাবপত্রের মূল্য ১ লাখ ৭৯ হাজার ৫০০ টাকা। তার নামে ২ দশমিক ০১ একর ও ১ দশমিক ৪ শতাংশ অকৃষি জমি রয়েছে, যার মূল্য ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। পাশাপাশি ২ দশমিক ৯ শতাংশ জমির ওপর একটি ভবনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যা উপহার হিসেবে পাওয়া হওয়ায় এর মূল্য নির্ধারণ করা হয়নি। এসব মিলিয়ে তার মোট সম্পদের পরিমাণ ১ কোটি ৯৬ লাখ ৮০ হাজার ১৮৫ টাকা।
ডা. শফিকুর রহমানের হলফনামা অনুযায়ী, তার মালিকানায় ১১ দশমিক ৭৭ শতক জমির ওপর একটি ডুপ্লেক্স বাড়ি রয়েছে, যার আনুমানিক মূল্য ২৭ লাখ টাকা। পেশা হিসেবে তিনি চিকিৎসক উল্লেখ করেছেন। তার কাছে রয়েছে ২ লাখ টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী। ঋণপত্র ও স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত ও অ-তালিকাভুক্ত বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ারে তার বিনিয়োগের পরিমাণ ২৭ লাখ ১৬ হাজার ৮৮০ টাকা। তিনি কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নেননি বলে হলফনামায় উল্লেখ করেছেন।
এ ছাড়া তার নামে ২ একর ১৭ শতক কৃষিজমি রয়েছে, যার আনুমানিক মূল্য ১৭ লাখ ৭১ হাজার টাকা। বর্তমানে তার হাতে থাকা মোট সম্পদের পরিমাণ দেখানো হয়েছে ৪৭ লাখ ২৫ হাজার ৮৩৪ টাকা। কৃষিখাত থেকে তার বার্ষিক আয় ৩ লাখ টাকা বলে হলফনামায় উল্লেখ রয়েছে।
ইত্তেফাক অনলাইন।
০১ লা জানুয়ারি, ২০২৬ রাত ২:২৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার কি হিংসে হয় নাকি ? আপনিও এনসিপিতে যোগ দিন ।
৬|
০১ লা জানুয়ারি, ২০২৬ রাত ৩:০২
মিরোরডডল বলেছেন:
কি বলবো আর, এই স্টুপিডগুলো ১৮ মাস এতসব কথা বলে শেষে জামায়াতে জোট করলো।
উফ!!!!! এটাও দেখতে হবে ভাবিনি।
তবে একটা কথা না বললেই না, খেলাঘর শুরু থেকে যা বলে আসছে, আলটিমেইটলি তাই হচ্ছে।
যারা তাকে লীগের দোসর বলতো (যদিও খেলাঘর শেখ হাসিনার সবচেয়ে বড় সমালোচক ছিলো), তার মন্তব্য নিয়ে রীতিমতো ব্লগে আন্দোলন করতো, প্রকাশ্যে সহমত না হলেও, তারা এখন মিলিয়ে দেখবে সে কতোটা সঠিক ছিলো।
০১ লা জানুয়ারি, ২০২৬ রাত ৩:২৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: খেলাঘর কে নিয়ে আপনার চেয়ে পজিটিভ মন্তব্য আর কাউকে করতে দেখিনি। তিনিও আপনাকে পছন্দ করেন।
এনসিপির নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত হচ্ছে এমপি হওয়ার বাসনা। কারণ এমপি হলে ধরাকে সরাজ্ঞান করা যায়।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৩
কিরকুট বলেছেন: এরা প্রথম থেকেই হাসজারু ছিলো। আপনি বোঝেন নাই এটা আপনার ব্যর্থতা।