| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নতুন নকিব
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
আমি ভারতকে যাহা দিয়াছি, ভারত উহা সারা জীবন মনে রাখিবে…
ছবি, এআই জেনারেটেড।
ইহা আর মানিয়া নেওয়া যাইতেছে না। একের পর এক মামলায় তাহাকে সাজা দেওয়া হইতেছে। সেদিন শুনিলাম, এক মামলায় উহাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হইয়াছে। আরেকটাতে কয়েক বছরের কারাবন্দিত্ব। শুধু কি উহাকে? উহার পুত্র কন্যা, বোন ভাগিনা ভাগিনি কাউকেই ছাড় দেওয়া হইতেছে না। যাহার কথা বলিতেছি তিনি এই দেশেরই সন্তান। রাতের ভোটের সাবেক প্রধানমন্ত্রী। শুধু সাবেক প্রধানমন্ত্রী নন, বাকশাল খ্যাত প্রধানমন্ত্রীর কন্যাও।
বলি, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বলিয়াও কি তাহাকে একটু ছাড় দেওয়া যাইতো না? আসলে দেশে আদালত এখন কাহারা চালাইতেছেন, কিছুই বুঝিয়া উঠিতে পারিতেছি না। তাহারা কি একবারের জন্যও ভাবিয়া দেখার প্রয়োজন বোধ করিলেন না যে, তিনি কাহার কন্যা? ধরিয়া নিলাম, তিনি ২০২৪ সালে ছাত্র জনতার উপরে গুলির নির্দেশ দিয়াছিলেন। তাহাতে দেশের কী এমন ক্ষতি হইয়া গিয়াছে? ১৮/ ২০ কোটি মানুষের বিশাল জনসংখ্যার একটি দেশে সামান্য দুই এক হাজার মানুষ মরিয়া গেলে সেই দেশের কী এমন ক্ষতি হইয়া যায়? তাই বলিয়া এই সামান্য সংখ্যক মানুষকে হত্যা করার দায়ে তাহাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া কি সঠিক হইলো?
ভূয়া ভোটে হোক আর রাতের ভোটে হোক, তিনি বারংবার এই দেশের প্রধানমন্ত্রী হইয়াছেন। তিনি যেহেতু মনেপ্রাণে বিশ্বাস করিতেন, এই দেশের মালিক তিনি এবং তাহার পরিবারই, সুতরাং তাহার কি একটু আধটু সাধ আহলাদ থাকিতে পারে না? তিনি নিজের নামে, পুত্র কন্যা, বোন ভাগিনা, ভাগিনি আত্মীয় স্বজনের নামে দেশের পছন্দমত স্থানে ইচ্ছামত জমি/ প্লট বরাদ্দ নিতে পারিবেন না, ইহা কোন কথা হইতে পারে? ইহাকে অপরাধ ধরিয়া তাহাকে সাজা দেওয়া হইয়াছে। ইহাও আমাদের মানিয়া নিতে হইবে? দেশে ইহা কী শুরু হইলো? কি তেলেসমাতি কান্ডকারখানা দেখিতেছি এখন?
এই দেশে ভবিষ্যতে আরও যে কত কিছু ঘটিবে, একমাত্র আল্লাহ মালুম। নিন্দুকেরা অনর্থক শুধুই তাহার দিকে সকল অঘটনের সংশ্লিষ্টতা আবিষ্কার করে। তাহারা কোন দিন না জানি, আবার এস আলম গ্রুপের বিলিয়ন বিলিয়ন অর্থ পাচারের ঘটনায় তাহার শাস্তি চাহিয়া বসে। কি যে যন্ত্রণায় আছি, বলিয়া বুঝাইতে পারিতেছি না। অথচ দেখুন, তিনি দেশে নাই আজ কত দিন! এক বছরেরও বেশি সময় ধরিয়া তিনি ভারতে আশ্রিত। একসময় যিনি গোটা বাংলাদেশটাকেই নিজের পিতার রেখে যাওয়া বৈধ সম্পত্তি মনে করিতেন তাহার মত একজন বিশাল মনের মানুষকে আজ অন্য দেশের দয়ায় উহাদের আশ্রয়ে থাকিতে হইতেছে, ইহাও কি মানিয়া নেওয়া যায়?
তাহার নামে মামলা কতগুলি হইয়াছে, তাহাই বা কে জানে? তিনি কি নিজের শাসনামলে এত মামলা বিরোধীদের নামে করিয়াছিলেন? করিয়া থাকিলেও তাহার তো পৈত্রিক সূত্রে বৈধ অধিকার ছিল বলিয়াই তিনি তাহা বৈধভাবে করিয়াছিলেন। কিন্তু এখন যাহারা করিতেছেন, তাহারা কোন অধিকারে করিতেছেন? ইহারা কারা? ইহাদের পরিচয় কী? ছাত্র-জনতা? তিনি তো নিজেকে ছাড়া বাকিদের, তাহার বিরুদ্ধবাদীদের রাজাকার বলিয়াই মনে করিতেন। তাহার এই ভাবনা কি সঠিক ছিল না?
তিনি কওমি জননী উপাধি ধারণ করিয়াছিলেন। তিনি জানিতেন যে, এই দেশের মানুষ ধর্মপ্রাণ। তাই উপরে উপরে নিজেকে ধার্মিকের লেবাসে পরিপাটি করিয়া মাঝেমাঝে জনসম্মুখে আসিতেন যাতে লোকে তাহাকে সেরা ধার্মিক ভাবিয়া লয়। তসবিহ হাতে লইয়া ছবি তুলিয়া তাহা মিডিয়ায় প্রচার করিতেন। হিজাবের নামে মাথায় পট্টি বাধিয়া উহার চিত্র অনলাইনে ছড়াইয়া দিয়া উহা ভাইরাল করিতেন। প্রচার করিতেন তিনি তাহাজ্জুদ গুজার। এসবের বিপরীতে তিনি শাপলা চত্বরে আলেম ওলামা, হাফেজ গণহত্যার নির্দেশদাতা এবং মূল হোতা। আবার উহার প্রিয় ভূমি দাদাদের ওপাড়ে গেলে ঠিকই কপালে তিলক পড়িতেও আপত্তি করিতেন না।
তাহার মত সাহসী ব্যক্তির পক্ষেই একটি কঠিন সত্যকে সকলের সামনে প্রকাশ করিয়া দেওয়া সম্ভব হইয়াছিল, তিনিই বলিতে পারিয়াছিলেন: "আমি ভারতকে যাহা দিয়াছি, ভারত উহা সারা জীবন মনে রাখিবে।" হ্যাঁ, তিনি আসলেই সঠিক বলিয়াছেন। এই দেশ উজাড় করিয়াই তিনি ভারতকে দিয়াছিলেন। ভারতও অক্ষরে অক্ষরে উহা মনে রাখিতেছে। মনে রাখিতেছে বলিয়াই সকলের টিটকারি সহজ্য করিয়াও তাহাকে আশ্রয় প্রশ্রয় দিয়া রক্ষা করিয়া চলিতেছে। তাহার এই কঠিন বিপদে তাহাকে বুকে আগলাইয়া রাখিতেছে। কথা হইতেছে, ভারত যেমন উহার অবৈধ সম্পর্ক মনে রাখিতেছে, এই দেশ ও জাতিও এইসব ইতিহাস মনে রাখিবে। এবং চলমান রাজনৈতিক দৃশ্যপট ইহাও মনে করাইতেছে, দেশের মানুষ মদিনার সনদে দেশ চালানোর সেই ফাঁকা আওয়াজ আর মিথ্যা গালগল্প কোনোদিনই ভুলিবে না।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৩২
নতুন নকিব বলেছেন:
ধন্যবাদ। একেবারেই ঠিক বলেছেন। নীতি নৈতিকতা ছাড়া কোন জাতির উন্নতি অগ্রগতি আশা করা যায় না।
২|
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:২৫
জেন একাত্তর বলেছেন:
শেখ হাসিনার বিচার চলছে; গোলাম আজম, নিজামী ও মুজাহিদের বিচার শেষ হয়েছে।
শেখ হাসনার বিচার কোথায় গিয়ে ঠেকে, আপনি দেখতে পাবেন; গোআজম, নিজামী ও মুজাহিদের বিচারের ফলাফল দেখে ফেলেছেন।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৬
নতুন নকিব বলেছেন:
উহার বিচার আপনাকে কাঁদাবে এটাই স্বাভাবিক। কি বলে শান্তনা দিব, শুধু এটুকুই বলি, উপায় নেই গোলাম হোসেন!!!
আপনিও দেখতে পাবেন। দেখতে থাকুন। খেলা সবেমাত্র শুরু।
৩|
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৮
জেন একাত্তর বলেছেন:
১৯৭৫ সালে শেখ হাসিনা যখন জার্মানীতে বসে কেঁদেছিলো, স্বাধীনতা-বিরোধীরা বলেছিলো, "উপায় নেই গোলাম হোসেন"!
গোমাাম, নিজামী ও মুজাহিদের ফাঁসীর অর্ডার হলো, স্বাধীনতা-বিরোধীরা বলছেছিলো, "উপায় দেখছি না, গোলাম ও হোসেন"।
আওয়ামী লীগ কি বলবে, সেটা এখনো সমানে, আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৯
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার প্রিয় ফ্যাসিবাদের রক্তহিম করা এই পতনে আপনার মাথা ঠিক থাকার কথা নহে। তাই আবোল তাবোল বকলেও আমি মাইন্ড করবো না।
আওয়ামী লীগের কিছু বলার টাইম কই? পলাতক অপরাধীরা কী বলবে? কাকে বলবে? আপনাকে কানে কানে কিছু বললে সামুতে প্রকাশ করে সবাইকে জানাতে পারেন।
৪|
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫০
জেন একাত্তর বলেছেন:
শেখ হাসিনার ফাঁসী হলে আমি কাঁদার সম্ভাবনা নেই।
উনার ফাঁসীর দিন আপনার হাসার কোন সম্ভাবনা আছে?
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫০
নতুন নকিব বলেছেন:
হাসি কান্না চিরস্থায়ী নয়। উহার জন্য কান্না আপনি করতেই পারেন। দোসর হিসেবে সেই অধিকার আপনার আছে। হীনমন্যতার কী আছে?
৫|
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:০৫
কু-ক-রা বলেছেন: উহা (শেখ হাসিনা) উহাকে (ভারতকে) কি আর কিছু দিতে সক্ষম হইবে?
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫২
নতুন নকিব বলেছেন:
উহার অবস্থা এখন "চাচা, আপন পরান বাঁচা"।
৬|
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:০৮
জেন একাত্তর বলেছেন:
আপনি একটি পোষ্ট দিয়ে মতমাত নেন তো, ব্লগারেরা আপনাকে স্বাধীনতার পক্ষের মানুষ মনে করেন কিনা?
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৫
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনি পোস্ট দিয়ে দেখতে পারেন কত পার্সেন্ট ব্লগার আপনাকে গার্বেজ মনে করে। আমার মনে হয়, ৯০% এর উপরে গার্বেজ বলবেন।
৭|
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪২
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: জামায়াতিদের নাচানাচি চোখে পড়ার মতো। শেখ হাসিনার অন্যায়ের শাস্তি হোক; তবে জামায়াতিদের অতি উৎসাহ দেখে বোঝা যায় উনি ওদের জন্য কতটা ভয়ঙ্কর ছিলেন।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৩০
নতুন নকিব বলেছেন:
ধন্যবাদ। আপনার সিস্টেমটা একেবারেই পারফেক্ট। এইভাবেই ফ্যাসিবাদীদের বিরুদ্ধে কিছু বললেই জামায়াত/স্বাধীনতা–বিরোধী ট্যাগ দিয়ে মানুষের মুখ বন্ধ করা হতো।
এসব করে ওরা পুরো দেশের মানুষকে নিজেদের বিপক্ষে ঠেলে দিয়েছিল। বিনা কষ্টে জামায়াতের সদস্য বানিয়ে দেওয়া, এর চেয়ে মজার আর কীই বা হতে পারে!
৮|
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭
মাথা পাগলা বলেছেন: ভারতের দালালি করে কিন্তু GDP per capita ভারতের থেকে বাংলাদেশের বেশী। বেসিক কমন সেন্সটুকু এদের নাই। এদের ধারনা হাসিনা না থাকলে দেশের মানুষের ২০০~৩০০% বেশী টাকা থাকতো।
ভারতের সাথে হাসিনার করে যাওয়া একটা চুক্তিও বাতিল করতে পারে নাই। চুক্তি বাতিলের কথা বললে বলবে এগুলা এতো সহজে বাতিল করা যায় না। গঙ্গার পানি চুক্তি মনে হয় আর ৬ মাস বাকি আছে। পিলখানার প্রতিশোধ হিসাবে অনন্ত এই চুক্তিটা বাতিল করে দেখাক। দেইখেন আবার পিলখানার অ্যালিগেশনের প্রতিবাদে ভারতই না আবার চুক্তি বাতিল করে দেয়।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪০
নতুন নকিব বলেছেন:
GDP per capita বেশি বা কম, এটা “দালালি” প্রমাণ করে না; অর্থনীতি অনেক কিছুর ওপর নির্ভর করে। ভুয়া লোক দেখানো জিডিপির কোন দাম নেই।
“হাসিনা গেলে ২০০–৩০০% বেশি টাকা”, এটা বাস্তবসম্মত বা অর্থনৈতিকভাবে গ্রহণযোগ্য দাবি নয়।
আন্তর্জাতিক চুক্তি হুট করে বাতিল করা যায় না; আইনি ও কূটনৈতিক বাধ্যবাধকতা আছে।
পিলখানার প্রসঙ্গ টেনে পানি চুক্তি বাতিলের দাবি, এটা যুক্তিগতভাবে ভুল মিশ্রণ।
৯|
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: গোলাম আযমের ছেলে বলেছেন , ভারতের সেভেন সিসটারস আলাদা না করলে বাংলাদেশের মানুষের লাইফে পিস আসবে না । কি মনে হয় নেক্সট সরকারের উচিত এমন কাজে হেলপ করা ?
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪২
নতুন নকিব বলেছেন:
একটি স্বাধীন দেশের সরকার কখনোই অন্য দেশের ভৌগোলিক অখণ্ডতা ভাঙার কাজে জড়াতে পারে না। এটা আন্তর্জাতিক আইনে অবৈধ এবং কূটনৈতিকভাবে আত্মঘাতী। বাংলাদেশের শান্তি বা উন্নয়ন নিজস্ব অভ্যন্তরীণ নীতি ও সুশাসন দিয়ে আনতে হবে, অন্য দেশের অঞ্চল ভাঙার অলিক স্বপ্ন দিয়ে নয়।
১০|
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪৫
জেন একাত্তর বলেছেন:
আমি আজকেই পোষ্ট দেবো, ব্লগারদের মতামত জানতে, আমার পোষ্ট কি গার্বেজ কিনা!
আপনি দিবেন, আপনি স্বাধীনতার পক্ষের মানুষ কিনা সেটাই যাচাই করতে।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৩৮
নতুন নকিব বলেছেন:
আইজ্যা ইডা একটা কতা কইলেন? গার্বেজ, ইডা আবার প্রমান করন লাগবো? তাও আপনার মত বেটা মাইনষের ক্ষেত্রে! আমরার জানামতে, আপনারে হগ্গলতেই বিনাবাক্যে গার্বেজ মাইন্যা নিছে। আচ্ছা, বুঝছি, আপনি প্রমানটা স্বচক্ষে দেখবার চান। তাইলে পোস্ট একটা দিতেই পারেন।
১১|
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৫৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: খুব ভালো এনসার দিয়েছেন । এই কোয়েশচন করার দায়ে এবং এনসার দেওয়ার কারণে আপনি আমি রোষানলে পড়ে যেতে পারতাম ।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৩১
নতুন নকিব বলেছেন:
খুব ভালো এনসার দিয়েছেন ।
-এনসার আপনার কাছে ভালো মনে হয়েছে বলে আপনাকে ধন্যবাদ।
এই কোয়েশচন করার দায়ে এবং এনসার দেওয়ার কারণে আপনি আমি রোষানলে পড়ে যেতে পারতাম । ![]()
-এটা খুবই স্বাভাবিক। কিছু লোক আছে যারা দেশে ফেতনা ফাসাদ সৃষ্টি করতে চায়। তারাই উগ্রবাদ ছড়ানোর অপচেষ্টায় লিপ্ত। এদেরকে সুযোগ দেওয়া যাবে না।
১২|
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:০৬
মাথা পাগলা বলেছেন: কি প্রতিউত্তর দিলেন সেটা নিজে আরেকবার পড়ে দেখেন, একটা অ্যানসারও দিতে পারলেন না। দেড় বছরে বিএনপি-জামাতের সরকার হাসিনার একটাও গোপন চুক্তিও দেখাতে পারেনি। চুক্তি বাতিল করা তো দূরের কথা। ভারতের দালাল বললে মানুষ মানবে কেন? দালালি করে যদি GDP per capita ভারতের থেকে বাংলাদেশের বেশী, সেই দালালি উত্তম!
পিলখানার প্রসঙ্গ টেনে পানি চুক্তি বাতিলের দাবি, এটা যুক্তিগতভাবে ভুল মিশ্রণ
ভারতের অ্যাগেইন্সটে কোন পদক্ষেপ নেয়া ভুল হবে কেন? ভারতের হাজার সেনা এই তো হত্যায় জড়িত ছিলো। সব সময় তারা তো শুধু সুবিধাই নিয়ে যায়, প্রতিদানে কিছু দেয় না। তাদের সাথে তো সমস্ত চুক্তি বাতিল করা উচিত। একটা চুক্তি বাতিল করে দেখান, তারপর দালালির দাবি আনবেন।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৩৩
নতুন নকিব বলেছেন:
ধন্যবাদ। ইচ্ছে করলে আপনি ভারতের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতেই পারেন। সমস্যা কোথায়?
১৩|
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:০১
আহা রুবন বলেছেন: হাসিনা ভারতকে যাহা দিয়াছে উহা জামাত সরকার প্রধান ইউনুস সাহেব ফিরাইয়া আনে না কেন? শক্তি লাই? না কি ভারত উহা খাইয়া হজম করিয়াছে?
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৩৬
নতুন নকিব বলেছেন:
বাংলাদেশের স্বার্থের বিপক্ষে গেলেও ইচ্ছা করলেই ভারতের সাথে বিগত সরকারের কৃত অনেক চুক্তি থেকে সরে আসা বাংলাদেশের পক্ষে সহসাই সম্ভব নয়। এর জন্য সময়ের প্রয়োজন। এখানে শক্তির সাথে আরও অনেক বিষয় সম্পৃক্ত। আমার মনে হয়, নির্বাচিত সরকারেরই এই কাজগুলো বুঝেশুনে দীর্ঘ মেয়াদে দেশের কল্যান চিন্তা মাথায় রেখে করা উচিত।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৪|
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৪৫
কলাবাগান১ বলেছেন: ধর্মান্ধ জামাতী রা ভারত রাজনীতি করতে করতে ই শেষ, দেশের বারোটা বাজুক তাত কোন মাথাব্যাথা নাই...........।সেভেন সিস্টার্স জয় কবে করবে তা দেখার অপেক্ষায় রইলাম
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৩৮
নতুন নকিব বলেছেন:
কিছু লোক তাদের চারপাশে শুধুই জামায়াত দেখে। ঘুমের ঘোরেও এরা জামায়াত দেখে চমকে ওঠে কি না, কে জানে!
সেভেন সিস্টার্স জয় কারা করবে? এসব অলিক কথা যারা বলে, আমার মতে, ওরা বাংলাদেশের শত্রু।
১৫|
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৬
সুলাইমান হোসেন বলেছেন: ভারতের সাথে শেখ হাসিনা সরকারের সম্পর্ক ছিলো বন্ধুত্ব নয়—বরং একধরনের অতিনির্ভরতা। আল্লাহ তাঁর ভালো কাজগুলোর প্রতিদান দিন, আর ভুলগুলো ক্ষমা করুন। কিন্তু ভারতের প্রতি এই অস্বাভাবিক ঝুঁকে থাকা ছিলো তাঁর শাসনের সবচেয়ে বড় কৌশলগত ভুল।
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে প্রতিবছর প্রায় ৯–১০ বিলিয়ন ডলার ঘাটতি থাকে—
যেখানে ভারত আমাদের বিক্রি করে ১১ বিলিয়ন ডলারের পণ্য, আর আমরা রপ্তানি করতে পারি মাত্র ১.৮–২ বিলিয়ন।
এ ধরনের একতরফা বাণিজ্য কখনোই স্বাধীন সম্পর্ক নয়; এটি নির্ভরতা সৃষ্টি করে এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণেও চাপ ফেলে।
হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকারের সাথে অস্বাভাবিক ঘনিষ্ঠতাও দেশের সার্বভৌম অবস্থান দুর্বল করেছে—
তিস্তা চুক্তি ঝুলে থাকা, সীমান্ত হত্যা থামাতে না পারা, বাজারে সমান প্রবেশাধিকার না পাওয়া—এসব জায়গায় বাংলাদেশের নরম অবস্থান ছিলো স্পষ্ট।
বন্ধুত্ব থাকা ভালো, কিন্তু মাথা নত করে নয়।
কূটনীতি মানে সমমর্যাদা—একদিকে ঝুঁকে থাকা নয়।
ভারতের সাথে সম্পর্ক রাখতে হবেই, কিন্তু জাতীয় স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে,
এটাই ছিলো সেই জায়গা—যেখানে শেখ হাসিনা সরকারের সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা প্রকাশ পেয়েছে।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৪২
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার বিশ্লেষন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।
সম্পর্ক বন্ধুৎপূর্ণ হওয়া উচিত, কিন্তু একতরফা নির্ভরতায় দাঁড়িয়ে জাতীয় স্বার্থ ছেড়ে দেওয়াটা কৌশলগত ভুল। প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের সাথে সম্পর্ক রাখা অবশ্যই দরকার, কিন্তু মাথা নত না করে সমমর্যাদা বজায় রাখা সবচেয়ে জরুরি।
১৬|
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০১
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি জামাত, আপনি শিবির, আপনি রাজাকার।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৫১
নতুন নকিব বলেছেন:
স্পষ্ট দ্ব্যর্থহীনভাবে জানাচ্ছি যে, আমি জামাত, শিবির কিংবা রাজাকার - কোনোটাই নই। আপনি ব্যক্তি আক্রমন করছেন।
আপনাকে এই পোস্টে এসে নিজের ভুলের জন্য ক্ষমাপ্রার্থনার অনুরোধ করছি। অন্যথায়, আপনার অত্যন্ত আপত্তিকর, কুৎসিত এবং গর্হিত এই মন্তব্যটির বিষয়ে সামুর মডারেটর মহোদয়ের কাছে অভিযোগ জানানো হতে পারে।
১৭|
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: রাজীব নুর@সবাইকে গণহারে রাজাকার বলে শেখ হাসিনা দুয়া ইউনুস পড়তে পড়তে ভারতে চলে গিয়েছেন । ![]()
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:১৮
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: এই দেশ ও জাতিও এইসব ইতিহাস মনে রাখিবে।
..............................................................................
এই জাতি আবেগ প্রবন, অশিক্ষিত জাতি
তাই তো স্বাধীনতার ৫৪ বৎসর পরও
পথ খুঁজে পায় না ।