নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মানুষ। আমি ত্বরীকতপন্থী-মুসলমান। আমি মানুষ বলে আমার ভুলত্রুটি হতেই পারে। বইপড়তে আমার ভালো লাগে। সাহিত্য ভালোবাসি। লেখালেখি আমার খুব শখের বিষয়। বাংলাদেশরাষ্ট্র ও গণমানুষের জন্য আমি লেখনিশক্তিধারণ করেছি।

সাইয়িদ রফিকুল হক

আমি লিখি “দেশ, জাতি, মানুষ আর মানবতার” জন্য। আমার লেখা কবিতা, গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ-নিবন্ধ ও সমালোচনা আমার নিজস্ব ও মৌলিক রচনা। তাই, আমার অনুমতি ব্যতিরেকে এগুলো কপি বা নকল করা আইনতঃ দণ্ডনীয় অপরাধ। পৃথিবীর সকল মানুষের প্রতি আমার ভালোবাসা। জয় মানবের জয়।

সাইয়িদ রফিকুল হক › বিস্তারিত পোস্টঃ

যাদের কমনসেন্স নাই তারা মানুষ হয় কীভাবে? (পর্ব—১)

২০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:১২



যাদের কমনসেন্স নাই তারা মানুষ হয় কীভাবে? (পর্ব—১)
সাইয়িদ রফিকুল হক

বাইরে বের হলে বোঝা যায় একশ্রেণির অমানুষের কী দাপাদাপি! আর এদের কমনসেন্স কত কম। আর শুধু কমনসেন্সই নয়—এদের মনুষ্যত্বও একেবারে কম। এরকম অমানুষদের বিবেকবুদ্ধি আজকাল একেবারে শূন্যের কোঠায়। এদের চালচলনে, হাবভাবে পাশবিকতার চিত্র ফুটে ওঠে। বিবেকবান ও ভদ্র মানুষের কাছে এগুলো সহজেই ধরা পড়ে। কিন্তু এদের কোনো বোধোদয় নাই। এদের কোনো পরিবর্তন নাই! আর কোনো হিতাহিতজ্ঞানও নাই। কিন্তু আছে মিথ্যা হাবভাব আর অহংকার। এই শ্রেণিটি এখনও মানুষ হয়ে উঠতে পারেনি। এরা আর কবে মানুষ হবে তা-ই ভাবছি নীরবে-নিভৃতে।

ঘটনা—১:
বাসে চড়েছি। সিট দুই-একটা ফাঁকা আছে। একজনের পাশে দুই সিটের একটাতে বসতে হবে। আগের লোকটি রাজা-বাদশাহ’র মতো জানালার পাশে বসে রয়েছে। যে-লোকটি আগে থেকে একটা সিটে এমনভাবে হাত-পা ছড়িয়েছিটিয়ে বসেছে যে, অন্য মানুষের ভাগের পাশের সিটটারও বিশ থেকে ত্রিশ ভাগ তারই দখলে! দুইটা সিটের একটাতে সে নিজে বসতে পারে। কিন্তু বাকি সিটটাতো তার সহযাত্রীর জন্য ছেড়ে দিতে হবে। কিন্তু কে শোনে কার কথা? যেকোনো ভদ্রলোক একজন সহযাত্রীকে দেখলে আগেই নিজেকে গুটিয়ে নেয়। তার জন্য সিট ছেড়ে দেয়। একটু বেশি বা সমপরিমাণ জায়গা করে দিতে ব্যতিব্যস্ত থাকে তার জন্য। আর যারা এখনও কোনোভাবেই ভদ্রলোক হয়ে উঠতে পারেনি বা যারা সামান্য ভদ্রতাও অর্জন করতে পারেনি তাদের অমানবিক আচরণে যেকোনো মানুষের মনে বিরক্তির উদ্রেক করে। এদের কার্যকলাপ মোটেই মানুষের মতো নয়। এরা বিরাট একটা হামবড়াভাব নিয়ে অভদ্রের মতো প্রায় দুই সিট দখল করে বসে থাকে। এরা পুরোপুরি ভদ্রলোক না-হোক কিন্তু সাধারণ ভদ্রতা ও কাণ্ডজ্ঞান তো এদের থাকতে হবে। সবার জন্য এই সাধারণ ভদ্রতার প্রয়োজন রয়েছে। আজকাল একশ্রেণির যুবক আর ছাত্রের মতো দেখতে মানুষদেরও ভদ্রতা কমে গেছে। এদের কারও কাঁধে থাকে পর্বতারোহীদের মতো বিশাল একটা ব্যাগ। এর ভিতরে শিক্ষা-উপকরণ-জাতীয় কিছু আছে কিনা সন্দেহ রয়েছে। এরা নাকি ছাত্র! এদের পিঠে যে বিশাল ব্যাগ আছে সেটা পিঠের বেশিরভাগ জায়গা জুড়ে রয়েছে। আবার এর হাতে মোবাইলও চলছে। পাশের লোকটিকে বসতে দিতে তার বড় অনীহা। যেন সহযাত্রী ভুলক্রমে তার শ্বশুরবাড়িতে ঢুকে পড়েছে! সহযাত্রীকে দেখামাত্র যে পাশের সিটটাতে বসতে দিতে হয়—এরা তাও জানে না। দেখা যাচ্ছে, সে কোনো স্কুল, কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র! আমি দুঃখিত, শুধু ছেলেরাই এরকম করে থাকে। মেয়েদের হাত-পা ছড়িয়েছিটিয়ে বসতে দেখিনি। যারা এভাবে বসে থাকে এদের একটু সরে বসতে বললেও এরা সরে না। এতোটাই বেআদব! বাতি লাগিয়ে খুঁজলেও এদের মধ্যে কোনো কমনসেন্স পাবেন না। এরা তার পাশের সিটটাতে কোনো বয়স্ক-লোককে বসতে দেখলেও একই ভাব করে। চুপচাপ দুটো সিটের বেশিরভাগ জায়গা দখল করে বসে থাকে। মোবাইলে গান শোনে আর নয়তো নিজের মধ্যে ব্যস্ত থাকার বিরাট একটা ভান করে! সবাইকে শিক্ষিত হতে হবে—তা বলছি না। কিন্তু সবারই কমনসেন্স বা কাণ্ডজ্ঞান অবশ্যই থাকতে হবে।

ঘটনা—২:
বাসের ভিতরে কারও কোনো দরকারি ফোন এলে প্রয়োজনে তা রিসিভ করা যেতে পারে। তবে সংক্ষেপে অপরপাশের লোকটিকে বলতে হবে, “আমি এখন চলন্ত বাসে আছি। পরে কথা বলবো।” তা-না-করে এরা বাসের ভিতরে ফোন রিসিভ করে পাবলিক বাসটাকে নিজের পৈতৃক সম্পত্তি বা বাসাবাড়ির ড্রইংরুম মনে করে থাকে। কী নির্লজ্জ এদের কথাবার্তা! বাসের ভিতরে জোরে-জোরে আর কর্কশকণ্ঠে কথা বলে অপরপ্রান্তের মানুষকে উত্তেজিতভাবে ধমকাচ্ছে! আবার তাকে গালিগালাজও করছে! তবে সবই সাধারণ গালিগালাজ নয়। একেবারে অশ্লীলও আছে! এরা মনেই করছে না তার পাশের সিটে এবং আশেপাশে কত মানুষ রয়েছে। এদের মধ্যে সাধারণ কমনসেন্স কেন জাগ্রত হয় না?

ঘটনা—৩:
হাঁচি-কাশি এসেছে। কিছু লোক বাসের ভিতরে যেখানে-সেখানে নাক-মুখ খোলা রেখে সজোরে হাঁচি দিচ্ছে! কাশি দিচ্ছে খোলা মুখে! একই ব্যক্তি বারবার হাঁচি দিচ্ছে নাক-মুখ খোলা রেখে। তবু সে মুখে একটা রুমাল বা অন্যকিছু চাপা দেয় না। কিংবা হাতের বগলের দিকে মুখ ঘুরিয়ে হাঁচি দেয় না। এরা মাস্ক পরে না। মাস্ক পরলে এদের ঈমান চলে যাবে! এই অসভ্য লোকগুলোর এমনই একটা ধারণা। কিন্তু মানুষের ভিড়ে কিংবা বাসের ভিতরে প্রকাশ্যে নাক-মুখ খোলা রেখে হাঁচি দিতে এরা এতটুকু লজ্জাশরম পায় না। অনেকে আবার জোরে হাঁচি দিয়ে চারিদিকে তাকিয়ে বেশ একটা ভাবদেখায়ে বলে, আলহামদুলিল্লাহ! কিন্তু এই মুর্খ জানে না যে, জোরে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলার চেয়ে জরুরি ও প্রয়োজনীয় হলো নাক-মুখ ঢেকে বা চেপে হাঁচি দেওয়া। আমাদের দেশে আজকাল কতভাবে সাধারণ মানুষকে সচেতন ও সতর্ক করার চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু এদের কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না। এরা যেন চিরদিনের পশু!

ঘটনা—৪:
যেকোনো সুস্থ-সবল মানুষের বাইরে বের হতে হলে, পাবলিক প্লেসে চলাফেরা করার সময় একটা “মাস্ক” ব্যবহার করা উত্তম। কিন্তু অসুস্থ মানুষ মানে, আগে থেকে যার সর্দিকাশি শুরু হয়েছে—সেও বাসে উঠেছে একদম খালি হাতে! মুখে মাস্ক নাই! পকেটে রুমাল নাই! এমনকি সঙ্গে অন্তত একটা টিস্যু-পেপারও নাই! এরা মানুষভর্তি বাসের ভিতরে সমানে হাঁচি-কাশি দিচ্ছে। মানুষের মধ্যে রোগ-জীবাণু ছড়াচ্ছে। করোনা-ভাইরাসের প্রকোপ আমাদের দেশে এখন কমেছে। তাই কী? এখনও টুকটাক করোনা চলছে। তাছাড়া, এই হাঁচি-কাশি হলো রোগ-জীবাণুর ডিপো। কিন্তু এই পশুগুলোকে কে তা বোঝাবে? এদের জন্য ভালোমানুষগুলো শান্তিতে দেশে বসবাস করতে পারছে না। বাসে, লঞ্চে, ট্রেনে, ফেরিতে কোথাও চলাফেরা করতে পারছে না। এরা যে সর্বস্তরের মানুষের কত ক্ষতি করছে তা একবারও হয়তো ভাবে না। এমনকি এতটুকু বিবেকবোধ আজও এদের মধ্যে জাগ্রত হয়নি। অথচ, এরাই সমাজের বুকে বড়-বড় কথা বলে। নিজেদের খুব ধার্মিক ভাবে। মানুষ ভাবে! এই অসভ্য লোকগুলোর ন্যূনতম কমনসেন্স নাই।

ঘটনা—৫:
কিছু অসভ্য ইচ্ছাকৃতভাবে বাসের মহিলা-সিটে বসে থাকে। এদের সিট ছাড়তে বললেও ছাড়ে না। বরং এরা তর্কাতর্কি করে। যুক্তি দেখায়—মহিলারাও পুরুষের সিটে বসে! আসলে, পাশবিকতার সর্বনিম্নধাপে অবস্থানকারী পশুদের কাছে যুক্তির কোনো মূল্য নাই। এরা ‘যুক্তির জোরের চেয়ে জোরের যুক্তিকে’ প্রাধান্য দিতে চায়। আসলে, এদের কোনো কমনসেন্সই নাই।

ঘটনা—৬:
কাঁধে বিরাটবড় একটা ব্যাগ চাপিয়ে হুড়মুড় করে বাসের ভিতরে ঢুকছে ছাত্র-নামধারী একদল অবিবেচক। এদের এই বিশাল ব্যাগের গুঁতোয় সাধারণ মানুষের জীবন নাকাল! তবু এদের সেদিকে কোনো খেয়াল নাই। বাসের দুই সারি সিটের মাঝখানে এমনিতে দাঁড়ানোর জায়গা খুব কম থাকে। তাতে পাবলিককে আবার দুই লাইনে দাঁড়াতে হয়। এরই মধ্যে কাঁধে ওইরকম একটা প্রকাণ্ড ব্যাগ চাপিয়ে কেউ যদি বাসের ভিতরে ঢুকে পড়ে তখন সাধারণ মানুষের অবস্থা কী হয়! আর প্রায় বাসেই আজকাল একটা-দুটো নয় এরকম কয়েকটা থাকে। এদের ব্যাগটা হাতে নিতে বললে এরা মেজাজ দেখায়! সামান্য ভদ্রতার বালাই নাই এদের মধ্যে। এরা সীমাহীন স্বার্থপর। এদের ব্যাগের আগ্রাসনে আমার ব্লেজারের বোতাম ছিঁড়ে গিয়েছে একবার। আর শার্টের বোতাম ছিঁড়েছে কয়েকবার।

ঘটনা—৭:
বাসের ভিতরে আজকাল আপদবিপদ লেগেই থাকে। কারণ, এদেশের অনেকের মধ্যেই সাধারণ ভদ্রতা এখনও জন্মেনি। কিছু লোক অকারণে গলাখাঁকরি দিচ্ছে বারবার। আবার খোলা জানালা দিয়ে থুথুও নিক্ষেপ করছে বারবার। এই থুথু বাতাসে উড়ে জানালা গলে অন্য মানুষের গায়ে লাগছে সেদিকে বিন্দুমাত্র খেয়াল নাই এই অর্বাচীনদের। এরা এতোটাই জাহেল!

ঘটনা—৮:
অনেকে এমনভাবে বাসে ওঠে দেখলে মনে হবে দড়ি ছেঁড়া কোনো ষাঁড় বা বলদ! এরা হুড়মুড় করে, দাপিয়ে, মানুষকে গুঁতিয়ে, ধাক্কায়ে এবং গায়ের জোরে খুব ঠেলেঠুলে বাসে চড়ে। আবার নামেও সেভাবে। তবু কোনো ভাবান্তর নাই এদের চিন্তাভাবনায় আর চালচলনে!

ঘটনা—৯:
অনেক নরপশু চুইংগাম খেয়ে মনের সুখে বাসের সিটের আশেপাশে বা পায়ের দিকের কোনো একজায়গায় ইচ্ছেমতো তা লাগিয়ে রাখে। পরে এগুলো মানুষের গায়ে বা শার্ট-প্যান্টে লেগে যায়। মানুষের কষ্ট বোঝে না পশুরা।

ঘটনা—১০:
বাসে সিট নাই। আজ একটু ভিড় বেশি। যাত্রীর চাপ। তবু একদল আহাম্মক গেইটের কাছে দাঁড়িয়ে থাকে জামাইসাহেবদের মতো! এরা নড়তে-চড়তে চায় না। স্কুল-কলেজ-ভার্সিটির ছাত্রী দেখলে সেখানে আরও আঠার মতো লেপ্টে, সেঁটে ও ঝালাই করা লোহার মতো লেগে থাকে। গেইটটা ছেড়ে এরা ভিতরে ঢুকতে চায় না। নানাঅজুহাতে বাসের গেইটের কাছে দাঁড়িয়ে-দাঁড়িয়ে ভিড় বাড়ায় আর মহিলা যাত্রীদের জ্বালাতন করে। আবারও বলছি, সবাইকে পুরোপুরি ভদ্রলোক হতে হবে—তা বলছি না। কিন্তু সাধারণ কমনসেন্স বা কাণ্ডজ্ঞান তো সবারই থাকতে হবে। এর কোনো বিকল্প নাই। নইলে এই লোকগুলোকে পাবলিক-প্লেসে অবাঞ্ছিত করা উচিত।


দেশে যারা ভয়ানক অমানুষ হয়ে উঠছে তাদের জোর করে হলেও রাষ্ট্রের আইনকানুন মানা থেকে শুরু করে সাধারণ ভদ্রতা মানতে বাধ্য করতে হবে। আর এজন্য রাষ্ট্রকেই কার্যকরী ও সর্বাত্মক উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। এক্ষেত্রে, রাষ্ট্রের দায়দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নাই। সরকারকে আরও আন্তরিক ও মানুষের তথা নাগরিক-অধিকারের ব্যাপারে সজাগ ও সতর্ক হতে হবে। তবেই আমাদের বাংলাদেশ বিশ্বমানচিত্রে আধুনিকতা ও সভ্যতার মানদণ্ডে স্থান পাবে। সভ্যতার বিচারে যোগ্য হয়ে উঠবে। আর সাধারণ কমনসেন্স ব্যতীত কোনো জাতিই কখনো সভ্যতার মাপকাঠিতে পড়তে পারে না। তাছাড়া, কাণ্ডজ্ঞানহীন মানুষদের আগ্রাসনে জাতির অগ্রগতির পা ভূতের মতো চিরদিন পিছনদিকেই ছুটতে থাকবে। আমাদের সেদিক থেকে বেরিয়ে আসার সব আয়োজন সম্পন্ন করতে হবে। আর উন্নত সভ্যতা বিনির্মাণের জন্য ছুটতে হবে সামনের দিকে।


বিনয়াবনত
সাইয়িদ রফিকুল হক
মিরপুর, ঢাকা।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:২২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: চারিদিকে কান্ড জ্ঞানহীন মানুষের অভাব নেই।

২১ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৩

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: ভালো বলেছেন। একদম তা-ই।
শুভেচ্ছা আর শুভকামনা আপনার জন্য।

২| ২০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৬

সোনাগাজী বলেছেন:



কমনসেন্সের ডেফিনেশনটা দেন।

২১ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৫৩

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: এটা হলো মানুষের সাধারণ জ্ঞান। কাণ্ডজ্ঞান।
যেমন, মানুষকে বিরক্ত না-করা, রাস্তায় থুথু না-ফেলা, বাসের ভিতরে নিজের হামবড়াভাব না-দেখানো ইত্যাদি।
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।

৩| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে লিখেছেন।

২৫ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪১

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।
পাশে থাকায় কৃতজ্ঞ।

৪| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮

নতুন বলেছেন: common sense is not a very common thing. এই কথাটা আমার মাঝে মাঝেই ব্যবহার করতে হয়। চারপাশে মাঝে মাঝেই এমন অনেক কাজ দেখে এমন কথা মনে হয়।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৪

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: ভালো বলেছেন, ভাই। বাস্তব সত্য।
আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। বিলম্বে উত্তর দেওয়ার জন্য দুঃখিত।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.