নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যের সন্ধানে ও শান্তির অন্বেষায় ...

জোবাইর

বিনয়ী মূর্খ অহংকারী বিদ্বান অপেক্ষা মহত্তর।

জোবাইর › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফিরে দেখা - ৫ মে

০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:০৮

৫ মে ২০০৬


বিদ্যুৎ পানির দাবিতে জনবিস্ফোরণ
বিদ্যুৎ ও পানির দাবিতে দিশেহারা রাজধানীর শনির আখড়া এবং এর আশেপাশের বিশাল এলাকার হাজার হাজার মানুষ গতকাল শুক্রবার সকাল থেকে প্রচণ্ড বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠলে দিবসব্যাপী সেখানে এক প্রলয়ংকরী পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। জনতা সকাল থেকে রাত ৮টায় এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে রাখে এবং বিপুল সংখ্যক গাড়ি ও আশেপাশের দোকানপাটে ভাংচুর চালায়। সারাদিন দফায় দফায় পুলিশের সঙ্গে প্রচণ্ড সংঘর্ষে আহত হয়েছে অসংখ্য মানুষ। অন্যদিকে বিক্ষুব্ধ জনতার আক্রমণের শিকার হয়েছেন স্থানীয় সংসদ সদস্যসহ বেশ কয়েকজন পুলিশ ও সেনা সদস্য। স্থানীয় এমপি সালাউদ্দিন আহমেদ বিক্ষুব্ধ জনতার উপর মারমুখি হয়ে উঠলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। বিকালে ডেমরা থানায় হামলা চালানো হয়।

৫ মে ২০১৩

শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

বাংলাদেশে কওমি মাদ্রাসা ভিত্তিক সংগঠন হেফাজতে ইসলাম আজ থকে ১১ বছর আগে অর্থাৎ ২০১৩ সালের ৫ মে কয়েকজন ব্লগারের বিরুদ্ধে ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করার অভিযোগসহ ১৩ দফা দাবি তুলে ঢাকা অবরোধের মতো কর্মসূচি নিয়েছিল। সেদিন হেফাজতে ইসলাম এর ঢাকা অবরোধ এবং শাপলা চত্বরে অবস্থান নেওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক সহিংসতা হয়েছিল। দেশের রাজনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় পরিণত হওয়া হেফাজতের সেই তাণ্ডবের এগারো বছর পূর্ণ হলো আজ।

৫ই মে ২০১৩ ভোর পাঁচটায় ফজরের নামাযের পরই ঢাকার প্রবেশপথগুলো দখলে নিয়েছিলেন হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীরা। ঢাকার উত্তরে গাবতলী বাস টার্মিনাল, টঙ্গী এবং দক্ষিণে সায়দাবাদের কাছে কাঁচপুর ব্রিজসহ রাজধানীকে ঘিরে ছয়টি প্রবেশমুখেই অবরোধ তৈরি করেছিলেন হেফাজতে ইসলামের ব্যানারে সারাদেশ থেকে আসা বিভিন্ন কওমি মাদ্রাসার হাজার হাজার ছাত্র-শিক্ষক। বেলা বাড়ার সাথে সাথে অবরোধকারীদের মাঝে উত্তেজনা ছড়াতে থাকলো, যখন এর নেতৃত্ব ঢাকার ভিতরে প্রবেশ করে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করলো।


হেফাজতে ইসলামের নেতারা শাপলা চত্বরে যাওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পর অনুমতির জন্য পুলিশের সাথে আলোচনা শুরু করেন। সকালে দফায় দফায় তাদের অলোচনা চলে। সকাল সাড়ে ১১টা,অনুমতি মেলার আগেই কয়েকটি মিছিল ঢুকে পড়ে এবং সংঘর্ষ শুরু হয় বঙ্গবন্ধু এভিনিউ এবং পল্টন এলাকায়। পুলিশ অনুমতি দিয়েছিল শাপলা চত্বরে এসে শুধু মোনাজাত করেই কর্মসূচি শেষ করার শর্তে। দুপুর দেড়টা, ঢাকার প্রবেশপথগুলো থেকে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীরা এসে অবস্থান নেয় শাপলা চত্বরে। অন্যদিকে পল্টন মোড় থেকে বায়তুল মোকারম মসজিদের চারপাশের রাস্তায় বিভিন্ন ভবনে অগ্নিসংযোগ ,সংঘর্ষ সহিংসতা চলতে থাকে। পুলিশও দফায় দফায় গুলি চালায়। যুদ্ধক্ষেত্রে রূপ নিয়েছিল গোটা ঐ এলাকা। দিনের এই সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন হতাহতও হয়। শাপলা চত্বরে হেফাজতের নেতাদের বক্তব্যে সন্ধ্যা গড়িয়ে যায়, সেসময় হেফাজতের নেতারা সেখানে অবস্থান করার ঘোষণা করে। উল্লেখ্য, খালেদা জিয়া হেফাজত নেতাদের ঢাকায় মেহমান আখ্যা দিয়ে তাদের জন্য সব ধরনের সহযোগিতা করার আহ্বান জানান। এরশাদ জাতীয় পার্টির কর্মীদের মাধ্যমে হেফাজতের সমাবেশে আসা লোকদেরকে পানি ও খাবার দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন।

রাত সোয়া একটায় পুলিশ-র‍্যাব রাতের অভিযানের প্রস্তুতি শুরু করে। পুলিশ, র‍্যাব,বিজিবির হাজার হাজার সদস্য তখন দৈনিক বাংলার মোড়, দিলখুশা, ফকিরাপুল এবং নটরডেম কলেজের সামনে অবস্থান নিয়েছে। অবস্থানকারীদের সরে পড়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে কমলাপুর ষ্টেশন যাওয়ার রাস্তা এবং বঙ্গভবনের দিকের রাস্তা খোলা রাখা হয়েছিল। অন্য তিন দিক থেকে র‍্যাব , বিজিবি পুলিশ সদস্যরা এগুনোর চেষ্টা করে এবং প্রথমে হাত মাইক ব্যবহার করে অবস্থানকারীদের সরে যেতে বলে। কিন্তু মঞ্চ থেকেও আসতে থাকে উত্তেজনাকর বক্তব্য। ঘণ্টা দেড়েক এভাবে চলে।

রাত পৌনে তিনটা। শুরু হয় মুল অভিযান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তিন দিক থেকে ফাকা গুলি,আর কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করতে থাকে। থেমে থেমে সাউন্ড গ্রেনেডও ব্যবহার করা হয়। শত শত রাউন্ড গুলি এবং সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ এবং অন্ধকার এলাকায় এসবের আলোর ঝলকানি মুহূর্তেই ভীতিকর পরিবেশের সৃষ্টি করেছিল। এই অভিযানের নেতৃত্বে থাকা অন্যতম একজন পুলিশ কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন, দশ মিনিটেই তারা পৌঁছে যান শাপলা চত্বরে। ট্রাকের উপর ভ্রাম্যমাণ মঞ্চও খালি হয়েছিল মুহূর্তেই। তবে সেই মঞ্চের পাশে একটি ভ্যানের উপর কাফনের কাপড় এবং পলিথিন দিয়ে মোড়ানো চারটি মৃতদেহ ছিল। এগুলো দিনে সংঘর্ষে নিহতদের মৃতদেহ বলে পুলিশের দাবি।

অভিযান যে যার মতো সরে পড়ায় হেফাজতের নেতারা একজন আরেকজন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিলেন। অভিযানের সময় হেফাজতের শত শত কর্মী সমর্থক মতিঝিল এলাকায় বিভিন্ন ভবনে আশ্রয় নিয়েছিলেন। পুলিশ পুরো এলাকার দখল নেওয়ার পর বিভিন্ন ভবনে আশ্রয় নেওয়াদের বের করে এনে ঐ এলাকা ছেড়ে যেতে সহায়তা করে। হেফাজতের শত শত কর্মী সমর্থক মাথার উপর দু’হাত তুলে লাইন ধরে পুলিশের কর্ডনের মধ্য দিয়ে ঐ এলাকা ছেড়ে যান। ভোর চারটা, তখনও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা থেমে ফাঁকা গুলি করেছে এবং তল্লাশি চালিয়েছে আশেপাশের ভবনগুলোতে।

রাতের অভিযানে নিহতের সংখ্যা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক বিতর্ক দেখ দিয়েছিল। আড়াই হাজারের মতো নিহত হওয়ার অভিযোগ তুলছিল বিভিন্ন দল। পুলিশ বলেছিল, অভিযানের সময় আহত একজন পরে হাসপাতালে মারা গিয়েছিল। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ৫ই এবং ৬ই মে দু’দিনে সারাদেশে ২৮ জনের নিহত হওয়ার কথা বলেছিল। ভোর পাঁচটা,পুরো মতিঝিল এলাকার পরিবেশটা একটা যুদ্ধ বিধ্বস্ত এলাকার মতো মনে হয়েছিল। আগের দিনের সহিংস বিক্ষোভের অনেক চিহ্ন আশেপাশে ছড়িয়েছিল।

২০১৩ সালে মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্তদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে তখন শাহবাগ উত্তাল। গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনে লাখ লাখ মানুষ। ওই বছরের ৫ মে ব্লগার, নাস্তিক-মুরতাদ ও ইসলাম বিদ্বেষীদের অপতৎপরতা ও প্রচারণা বন্ধ এবং তাদের শাস্তির দাবি নিয়ে হঠাৎ আলোচনায় আসে কওমি মাদরাসাভিত্তিক হেফাজতে ইসলাম নামের অরাজনৈতিক দাবি করা একটি সংগঠন। তারা রাজধানী ঢাকার ছয়টি প্রবেশপথ অবরোধ করে। মতিঝিলের শাপলা চত্বরে বিশাল এক সমাবেশও করে। দিনভর অবস্থানের পাশাপাশি চলে ভাঙচুর, শত শত স্থাপনায় করা হয় অগ্নিসংযোগ। দিনব্যাপী দফায় দফায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের পর রাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিশেষ অভিযানের মধ্য দিয়ে শেষ হয় হেফাজতের সেদিনের তাণ্ডব।


হেফাজতের সমাবেশ ঘিরে ২০১৩ সালের ৫ মে যা ঘটেছিল : BBC Bangla

হেফাজতে ইসলামের বক্তব্য অনুযায়ী তাদের দাবিসমূহ হলো:
১। সংবিধানে ‘আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ পুনঃস্থাপন এবং কুরআন-সুন্নাহবিরোধী সব আইন বাতিল করা।
২। আল্লাহ্, রাসুল ও ইসলাম ধর্মের অবমাননা এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে কুৎসা রোধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে জাতীয় সংসদে আইন পাস।
৩। শাহবাগ আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী স্বঘোষিত নাস্তিক এবং রাসুল এর নামে কুৎসা রটনাকারী ব্লগার ও ইসলামবিদ্বেষীদের সব অপপ্রচার বন্ধসহ কঠোর শাস্তিদানের ব্যবস্থা করা।
৪। ব্যক্তি ও বাকস্বাধীনতার নামে সব বেহায়াপনা, অনাচার, ব্যভিচার, প্রকাশ্যে নারী-পুরুষের অবাধ বিচরণ, মোমবাতি প্রজ্বলনসহ সব বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ বন্ধ করা।
৫। ইসলামবিরোধী নারীনীতি, ধর্মহীন শিক্ষানীতি বাতিল করে শিক্ষার প্রাথমিক স্তর থেকে উচ্চমাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত ইসলাম ধর্মীয় শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করা।
৬। সরকারিভাবে কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণা এবং তাদের প্রচারণা ও ষড়যন্ত্রমূলক সব অপতৎপরতা বন্ধ করা।
৭। মসজিদের নগর ঢাকাকে মূর্তির নগরে রূপান্তর এবং দেশব্যাপী রাস্তার মোড়ে ও কলেজ-ভার্সিটিতে ভাস্কর্যের নামে মূর্তি স্থাপন বন্ধ করা।
৮। জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমসহ দেশের সব মসজিদে মুসল্লিদের নির্বিঘ্নে নামাজ আদায়ে বাধাবিপত্তি ও প্রতিবন্ধকতা অপসারণ এবং ওয়াজ-নসিহত ও ধর্মীয় কার্যকলাপে বাধাদান বন্ধ করা।
৯। রেডিও-টেলিভিশনসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে দাড়ি-টুপি ও ইসলামি কৃষ্টি-কালচার নিয়ে হাসিঠাট্টা এবং নাটক-সিনেমায় নেতিবাচক চরিত্রে ধর্মীয় লেবাস-পোশাক পরিয়ে অভিনয়ের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের মনে ইসলামের প্রতি বিদ্বেষমূলক মনোভাব সৃষ্টির অপপ্রয়াস বন্ধ করা।
১০। পার্বত্য চট্টগ্রামসহ দেশব্যাপী ইসলামবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত এনজিও এবং খ্রিষ্টান মিশনারিগুলোর ধর্মান্তকরণসহ সব অপতৎপরতা বন্ধ করা।
১১। রাসুলপ্রেমিক প্রতিবাদী আলেম-ওলামা, মাদ্রাসার ছাত্র রাসুলপ্রেমিক জনতার ওপর হামলা, দমন-পীড়ন, নির্বিচার গুলিবর্ষণ এবং গণহত্যা বন্ধ করা।
১২। সারা দেশের কওমি মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষক, ওলামা-মাশায়েখ ও মসজিদের ইমাম-খতিবকে হুমকি-ধমকি, ভয়ভীতি দানসহ তাঁদের বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র বন্ধ করা।
১৩। অবিলম্বে গ্রেপ্তারকৃত সব আলেম-ওলামা, মাদ্রাসাছাত্র ও রাসুলপ্রেমিক জনতাকে মুক্তিদান, দায়ের করা সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং আহত ও নিহত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণসহ দুষ্কৃতকারীদের বিচারের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি প্রদান।

৫ মে ২০১৬



সূত্র:
১। উইকিপিডিয়া
২। বিবিসি
৩। দৈনিক ইত্তেফাক
৪। দৈনিক প্রথম আলো
৫। দৈনিক সমকাল

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমার এই লেখাটিও পড়ুন
৩০০০ লাশ গুম! যেভাবে

০৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৪

জোবাইর বলেছেন: লেখাটি পড়েছি। সময়োপযোগী ও যুক্তিসংগত লেখাটি ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ।

২| ০৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:২১

শেরজা তপন বলেছেন: সাভার আশুলিয়া এলাকায় এখনো প্রতিদিন ১২ থেকে ১৬ ঘন্টা বিদ্যুৎ থাকে না- গত পাঁচ বছরে এর ব্যত্যয় হয়নি। কিন্তু একজন মানুষের সাহস নেই এই নিয়ে আন্দোলন করার কিংবা মাঠে নামার!!!
সবাই শুধু ঢাকা নিয়ে ভাবে- ঢাকা ঠিক থাকলেই সব ঠিক।

০৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

জোবাইর বলেছেন: সাভার আশুলিয়া ঢাকার নিকটেই এবং বর্তমানে এটাকে প্রায় শিল্পাঞ্চল বলা চলে। এখানকার অবস্থা যদি এরকম হয় এটা মেনে নেওয়া যায় না। অথচ পত্রিকা পড়লে দেখা যায় বাংলাদেশে বর্তমানে চাহিদার চেয়েও বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করার ক্ষমতা আছে, যদিও জ্বালানীর অভাবে সবগুলো চলানো সম্ভব হয় না। ইদানীং গ্রামে-গঞ্জেও নাকি নিয়মিত বিদ্যুৎ থাকে না অনেকের মুখে শুনেছি। জনসাধারণের উচিত এগুলো নিয়ে প্রকাশ্যে প্রতিবাদ করার। তাহলে প্রকৃত সত্যটা সবাই জানতে পারবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.