| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ড: আলী আজকে কোরানের আয়াত ও চাষাবাদের বি্ষয় নিয়ে ১টি পোষ্ট দিয়েছেন; উনি যদি পোষ্ট পড়ার জন্য প্রতি পাঠককে ৫ পাউন্ড দেন, তারপরও কেহ পুরো পোষ্ট পড়বে না।
ড: আলী যথাসম্ভব এগ্রিকালচারের কোন ১ সাবজেক্টে পিএইচডি করেছেন; তিনি আজকের ১ পোষ্টে বলছেন যে, কোরানের আয়াতে চাষ আবাদের উপর গুরুত্ব দেয়া হয়েছে!
মানব ইতিহাস অনুযায়ী মানুষ যখন ধর্ম আবিস্কার করার মতো জ্ঞানী ছিলো না, তখন থেকে খাদ্যের চাষ করে আসছে। কোরান নাজিল হওয়ার আগে মানব জাতি কি চাষবাস করতো না? যীশুর জন্মের আগের থেকেই রোমানরা মিশর থেকে গম আমদানী করতো! আফ্রিকার পিগমীরা আজো কোরান পড়েনি: তাই আজো তারা শিকার করে বেড়ায়, চাষবাস করে না? ঢাকা শহরের লোকেরা কোরান পড়ে না, তাই তারা চাষবাস করে না, কিনে খায়?
আমার ধারণা উনি সঠিক: কোরানই চাষবাসের মুল বই, উনি যথাসম্ভব পিএইচডিতে মুল টেক্সট হিসেবে কোরানকেই ফলো করেছেন। বাংগালীরা গরু দিয়ে হাল চষে আসছে ২০০০ বছর; ইউরোপ আমেরিকা আগে হালচাষ করতো ঘোড়া দিয়ে; ওরা কোরান পড়ার পর, ট্রাক্টর দিয়ে চাষবাস করছে; কিন্তু বাংগালীরা কোরান না'পড়ার ফলে, গরু দিয়ে চাষবাস চালিয়ে যাচ্ছে এখনো?
ড: আলী শারীরিক সমস্যার কারণে অনেকদিন ব্লগিং করেননি; এখন আসল ব্লগিং শুরু করেছেন। সেদিন দেখলাম উনার ১ পোষ্টে, ১ মন্তব্যের বিপরিতে তিনি ৫৪ লাইনের উত্তর লিখেছেন। সামুতে আজব আজব কান্ড ঘটছে, ব্লগার করুণাধারার ১ পোষ্টে ব্লগার নীল আকাশ ১৩ পৃষ্ঠার একটি কমেন্ট করেছিলেন; উহা নিয়ে আমি কথা বলায়, তিনি আমাকে গালি দিয়ে সামু থেকে আধা অবসর নিয়েছেন।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২০
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আপনি ভর করেছেন আমার মনের উপর; সামুতে আপনার লেখা, সত্যপথিক, না'হল তরকারীর লেখা, ভুয়া ও জুল ভার্ণের লেখা দেখলে আমার মগজ কাজ করে না; এখন দেখছি, ব্লগার এম আলী আপনার শিষ্য হয়ে গেছেন।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৩৬
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আমি উনার বেকুবী পোষ্টে "লাইক" দিয়েছি। আপনি ও মহাজাগতিক কমেন্ট করেছেন "না পড়ে"। সবাই মন্তব্য করবে "না পড়ে"।
২|
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:০৯
নতুন নকিব বলেছেন:
ড. এম আলী সঠিক পথে আছেন। আপনি চূড়ান্ত বিভ্রান্তির মধ্যে আছেন।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২৯
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
শুনেছিলাম উনার শারীরিক সমস্যার কারণে অনেকদিন ব্লগিং করতে পারেননি; আসলে, মনে হচ্ছে সমস্যা উনার মাথায়!
কিভাবে তিনি ১টি মন্তব্যর উত্তর লিখছেন ৫৪ লাইনে?
৩|
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১৩
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার মুরিদ বলে বেড়ায়, আপনি নাকি পিএইচডি গবেষক। আপনি কীসের উপরে পিএইচডি করেছেন? গোবর নিয়ে গবেষণা করেছেন? নাকি, গার্বেজ নিয়ে?
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২৬
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আমি অর্থনীতির "GAME THEORY"র একটি সমস্যার কয়েকটি সমাধানের মাঝে কোনটি কম্প্যুটিং এ ব্যবহার করলে সঠিক রেজল্ট পাওয়া যাবে, সেটার উপর লিখেছি। এটা বুঝতে আপনার জন্মটাই কালা হয়ে যেতে পারে।
৪|
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১৫
নতুন নকিব বলেছেন:
সামুতে আপনি এখনও একজন লুকোচুরি করা ব্লগার।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২৭
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
সামু আপনাদেরকে ছাগল হিসেবে পালন করে লাভবান হচ্ছে।
৫|
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪০
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনি পিএইচডি করেছেন কোত্থেকে? হাটহাজারী মাদরাসায়?
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪৪
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
লন্ডনের পাকিদের কাবাব হাউজে।
আমি করেছি PACE University থেকে।
৬|
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৫৮
এ পথের পথিক বলেছেন: YOLO মডেলের বর্তমান যে আপডেট এসেছে সে সম্পর্কে আপনি কি জানেন ?
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২১
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
ইহা নিয়ে আমার ধারণা নেই; ইহা ভিশনের অংশ
৭|
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:০৩
নতুন নকিব বলেছেন:
গার্বেজ নিয়ে যেহেতু পিএইচডি করেছেন। গোমূত্র নিয়ে আরেকটা করতে পারেন।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২০
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
স্কুল ও কলেজ জীবনে আমি চাষবাস করেছি, ১৬টি গরু ছিলো এক সময়ে; গোমুত্র ও মেজর জিয়া নিয়ে আমি লিখতে পারবো।
৮|
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৫
এ পথের পথিক বলেছেন: চলেন কম্পিউটার ভিশন নিয়ে আলোচনা করি । এইসব কু ফু, একজনের পোষ্ট নিয়ে আর কত গার্বেজ পোষ্ট লিখবেন ।
এইসব বাল ছাল বাদ দেন । বয়স তো কম হইল না ।
ট্রাক্টর, গাজী থাকতে মানুষদের এভাবে আলতু ফালতু কমেন্ট করে বহুত বিরক্ত করেছেন ।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৫২
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
কম্প্যুটার ভিশনের উপর আমার কোন নলেজ নেই।
আমার কমেন্ট লেখককে সঠিক ডিফব্যাক দিয়েছে সব সময়।
৯|
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫২
কামাল১৮ বলেছেন: উনি উনার ধারা বাহিকতা বজায় রেখেছেন।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৫৩
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
এরা জাতিকে বিভ্রান্ত করছেন।
১০|
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:২৯
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
@নতুন নকিব আপনার সমস্যা কি বুঝলাম না? সীতাকুণ্ডের এই পাহাড়ী সন্ত্রাসীদের "চুসকামি" মুলক আবর্জনা মাখা পোষ্ট একের পর এক মন্তব্য আলোচিত পাতায় নিয়ে পুরো ব্লগে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে দিচ্ছেন? ভূমিকম্প নিয়ে জ্ঞান মুলক বিশ্লেষণ সহ ডাঃ আলী কৃষি আর ধর্মের সমন্বয় নিয়ে ভাবনা বাদ দিয়ে বাকশালীদের চটি-মটি আলোচিত পাতায় নিয়ে যাচ্ছেন?
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৫৬
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
নতুন নকিব সাহেব মাদ্রাসার প্রোডাক্ট, উনি থাই-মেয়েদের ভালোবাসা ক্রয় করে আপনার মতো জ্ঞানী হননি এখনো।
১১|
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৩২
কলাবাগান১ বলেছেন: গত সপ্তাহের সিনিয়র কম্প্রিহিনসিভ পরীক্ষায় প্রশ্ন করেছিলাম Compare and contrast between C3 and C4 plants in terms of genes, tissues, and mechanisms. What molecular role makes C4 more efficient under stress conditions....explain.....দু:খ ১১৬ জন পরীক্ষার্থীর মাঝে একজনও দোয়া-দুরুদ এর রোল এর ডিফারেন্স নিয়ে লিখে নাই.....
এ পর্যন্ত্য কয়েক বিলিয়ন ডলার খরচ হয়ে গিয়েছে গত ২০-২৫ বছর ধরে এই illusive goal এর পিছনে (convert C3 to C4) without any significant advance. নেচার এ এই ইভ্যুলিয়শন হতে মিলিয়নস অফ ইয়ারস লেগেছে (৩০ মিলিয়ন বছর)। হাজার হাজার জিন এর মাঝে চেন্জ হয়েছে C3 to C4 হওয়ার জন্য। ২-৩ টা জিন চেন্জ করে C3 কে C4 convert করা অলিক স্বপ্ন। হয়ত আরো কয়েক স বিলিয়ন ডলার খরচ করে C3 কে C4 convert করা হল কিন্তু দেখবেন যে তার উৎপাদন ক্ষমতা হাফ হয়ে গেছে....নেচার চায় না C3 কে C4 convert করা.....তাই বলেছি যে এটা illusive goal
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১:০৩
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
ড: আলী দেশের অবস্হা নিয়ে মোটামুটি রেশানেল ব্যাখ্যা দিতেন; চোখের সামনে কিভাবে কি হলো, এখন মক্তবের বাচ্চাদের মতো লিখছেন।
১২|
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৫৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আমার লেখা কে কতটুকু এ ব্লগে পড়বেন তা আমার ভাল করেই জানা ।
আমার কাছে সময় খুবই মুল্যবান । সময় নিয়ে কষ্ট করে আমার লেখা
কে কতটুকু পড়বে তা আমার বিলক্ষন জানা । আমি ভাল করেই জানি
এখানে হাতে গোনা দু চারজন এই লেখা পড়বেন । এই লেখাটির ভিতরেও
আমি এ কথা বলে দিয়েছি। আমার লেখাটি মুলত বিষয় সংস্লিস্টদের উদ্দেশ্যে
লেখা । যাদের জন্য লেখা তাদের কাছে আমার নীজের পরিচিতির
ডিটে্ইল আছে । লেখাটি তাদের গোচরীভুত হয়েছে এবং ইতিমধ্যে
তাদের মধ্য থেকে পরিচিত কয়েকজন যোগাযোগ করে পোস্টে
থাকা ধানকে C3 থেকে C4 এ রূপান্তর প্রকল্পের বিষয়ে আরো বিস্তারিত
আপ টু ডেট অগ্রগতি জানতে চেয়েছেন । কারণ প্রকল্পটির অফিসিয়াল
তথ্য উপাত্ত অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির অফিসিয়াল ওয়েব সাইটে দেখা
যায়। যেখানে সকলে প্রবেশ করতে পারেন না , কারন সেখানে একটি
নিয়ম ও স্ট্যাটাস মেইনটেইন করে লগইন করতে হয় । যা সকলের
পক্ষে সম্ভব নয় ।তাই আমার বিষয় আমাকেই ভাবতে দিন ।
আমার মাথা কোন জাযগায় কতটুকু খাটাতে হবে তা আমি ভাল
করেই জানি । এ নিয়ে আপনার মত মহা বিজ্ঞের মাথা খাটানো
একেবারেই মানায় না । এখানে দেখতে পেলাম আপনি অর্থনীতির
গেইম থিউরীতে কম্পিউটিং এ পারদর্শী । জেনে প্রীত হলাম ।
আমরা সকলেই কম বেশী জানি যে গেম থিওরি আধুনিক কম্পিউটিং
গবেষণার একটি কেন্দ্রীয় ফ্রেমওয়ার্ক। মাল্টি এজেন্ট সিস্টেম, বিতরণ
ব্যবস্থা (distributed systems), মেশিন লার্নিং, নেটওয়ার্ক রাউটিং
সবক্ষেত্রেই এজেন্টদের কৌশলগত পারস্পরিক ক্রিয়া বিশ্লেষণে
এটি অপরিহার্য। গেম থিওরি সমস্যায় বিভিন্ন solution concept
থাকলেও তাদের computational efficiency, stability ও predictability
ভিন্ন। তাই কোন সমাধান, কম্পিউটিং-এ সর্বাধিক সঠিক ফলাফল দেয় তা
জানার জন্য গ্রাফ ও payoff-heatmap বিশ্লেষণ ভাল ফল দেয়।
তাই নীচে কোডের মাধ্যমে দুজন খেলোয়াড়ের payoff matrix-এর
গ্রাফ (heatmap) তৈরি করে এখানে এই মন্তব্যের ঘরে রেখে গেলাম
যাতে আপনি payoff-structure সহজে অবলোকন করতে পারেন।
Heatmap-এ রঙের তীব্রতা payoff এর মান নির্দেশ করে।
আপনি নীচে দুটি গ্রাফ দেখতে পাচ্ছেন:
গ্রাফ–১: Player A এর Payoff Heatmap
গ্রাফ–২: Player B এর Payoff Heatmap
visual form-এ দেয়া এই গ্রাফ দুটি দেখায়
কোন স্ট্র্যাটেজি প্রোফাইল উভয়ের জন্য বেশি লাভজনক,
এবং এরNash equilibrium কোথায় হতে পারে।
এখন গেইম থিউরির যথোপযুক্ত computing method
প্রয়োগ করে
Payoff Matrix-এর গ্রাফ কীভাবে Nash Equilibrium নির্দেশ করে?
সে সম্পর্কে আমাদেরকে একটু জ্ঞান দান করা পুর্বক
উপরে গ্রাফ আকারে দেয়া দুজন গেইম প্লেয়ারের
Payoff Matrix স্ট্র্যাটেজির মধ্যে
কোন স্ট্র্যাটেজি প্রোফাইল উভয়ের জন্য বেশি লাভজনক,
এবং এরNash equilibrium কোথায় হতে পারে তা
দয়া করে নির্ণয় করে দিন ।
ধারনা করি এ সামু ব্লগের অনেকেই অর্থনীতির
গেইম থিউরির সাথে বেশ ওয়াকেবহাল ।
আমি সহ তাদের মধ্য থেকে অনেকেই
আপনার দেয়া কম্পিউটিং সমাধানে
পুলকিত হবেন!!!
আপনিতো মন্তব্যের লাইন গুনতে পারদর্শী
এখানেও গুনে দেখেন লাইন কটি হয়েছে
মনে হয় এখানেও ৫৪ লাইন ছাড়িয়ে গেছে।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১:১৫
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আপনি একটুখানি রেগেছেন, গেম থিওরিতে আপনার দেয়া পরীক্ষাতে অংশ নিচ্ছি না।
আমার বক্তব্য হচ্ছে এগ্রো-পিএইচডি কোরানের আয়াত নিয়ে লেখার কোন দরকার নেই, উহা নিয়ে লেখের জন্য মক্তব ও মাদ্রাসার পংগুরাই যথেষ্ট। আপনি কোরানে যা আছে বলছেনতা কোরানের বিষয় নয়; এগ্রিকাল হচ্ছে সায়েন্স, কোরান সায়েন্স নয়।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ২:০৯
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
বাংলাদেশের উচ্চ-শিক্ষিতরা তাদের জ্ঞান দিয়ে অশক্ষিতদের বিভ্রান্ত করে, ক্ষতি সাধন করে আসছে। আপনার সবচেয়ে উচ্চ-ডিগ্রি আছে এগ্রিকালচারে; এগ্রিকালচার হচ্ছে সায়েন্স, ইহা মানব জাতি ও জীবজন্তুর জন্য খাদ্য উৎপাদনের বিজ্ঞান; আপনি মানুষেরর নলেজের ডোমেইনে ধর্মকে টেনে আনছেন অকারণে; ধর্ম বিজ্ঞান নয়।
১৩|
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৫৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আলোচিত পাতায় যাওয়ায় আপনার লেখায় comment করতে সংকোচ হয় ।
মানুষ কিভাবে এতো বড়ো লেখা সামুতে ছাড়তে সেটা ভেবে হতবাক যাই । আমি পারি না।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১:২২
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
উনি রেগেমেগে এত বড় এক লেখা ছেড়েছেন; ইহা কেহ পড়ে দেখার কথা নয়।
উনি মুল যায়গায় ভুল করছেন, এগ্রিকালচার হচ্ছে বিজ্ঞান, কিন্তু কোরান বিজ্ঞান নয়।
১৪|
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:২২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আমি হলফ খলৈ বলতে পারি , আমি আমার পোস্টের শিরোনাম ছাড়া বাকী অংশ মনযোগ দিযে
পাঠ করেননি । পাঠ করলে দেখতে পেতের পোস্টের লেখার ভিতর স্পষ্ট করে বলে
দেয়া হয়েছে কোরাননকোন বিজ্ঞান গ্রন্থ নয় ,
ইহা মানবজাতির জন্য একটি দিকনির্দেশনামুলক ঐশী মহাগ্রন্থ ।
মাদ্রাসার ছাত্ররা ধর্ম শিক্ষার সাথে বিজ্ঞানের সমন্বয় সাধন করতে পারেনা ঠিকমত,
তাই এ দুটোর সাথে সমন্বয় করে এই বিষয়ে কিছু লেখালেখির প্রয়াস ।
যাহোক ,
জানতাম গেইম থিউরি নিয়ে এগোবেন না ।
আপনার পোস্টে মন্তব্য প্রতিমন্তব্যে যে ব্যঙ্গ, অতিরঞ্জন এবং ব্যক্তিগত ভুল আখ্যান আছে,
সেগুলো স্পষ্ট করা প্রয়োজন মনে করি।
আমিউ কটু কথা কিছু বলতে পারতাম , তবে সেটা আমার দাতে নয় ।
আমার পোষ্টের কথার যতার্থতাকে মারাত্মকভাবে ভুল বোঝা হয়েছে
আমি যে বিষয়টি আলোচনা করেছি তা ছিল
ইসলামে কৃষির গুরুত্ব, কৃষককে উদ্বুদ্ধ করার ধর্মীয় বাণী, এবং একই লেখার একটি অংশে কৃষিবিজ্ঞানের
অগ্রসর গবেষণা (যেমন C3 থেকে C4-এ রূপান্তর প্রকল্প) সম্পর্কে কিছু তথ্য যেন আগ্রহী কেও তেমন
গরুত্বপুর্ণ কৃষি গবেষনা প্রকল্প হাতে নেয় । আমার লেখায় প্রকল্পটির বিষয়ে টেকনিক্যাল তথ্য রয়েছে
যা যে কোন কৃষি বিজ্ঞানী লুফে নিতে পারে । দুই এক জন জানা শুনা বিজ্ঞানী লগ ইন না করে লেখাটি
পাঠ করে গেছেন , আর সে প্রক্ষিতেই আমার সাথে যোগাযোগ করেছেন ।
বাংলাদেশের বেশ কিছু কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের সাথে আমি বিবিধভাবে জড়িত
আছি ।
সে অভিজ্ঞতা হতেই বলছি , ধর্মীয় অনুপ্রেরণা কৃষির উন্নয়নে মানুষের মনোভাব ও নৈতিক শক্তি বাড়ায়
এটি সমাজবিজ্ঞান ও নীতিশাস্ত্রের আলোচনার অংশ।
ধর্ম ও কৃষি বাংলাদেশে এখনো প্রায় এক সুত্রে বাধা । কি মুসলমান কি হিন্দু ভনেকেই চাদের তিথি পর্ব দেখে
এখনো জমিতে ফসল বুনে, ফসল কাটে, পুজা পার্বন করে, মিলাদ পড়ে। ফল যাই হোক না কেন , তাতে
বরং কৃষি কাজে আরো উতসাহ উদ্দীপনা পায় ।
অমার লেখায় থাকা তাই ধর্মীয় বাণীর অনুপ্রেরনাকে ভুল পাঠ বা ইচ্ছাকৃত ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে ব্যঙ্গ করা
মোটেই কাম্য নয় ।
তাই আপনার মন্তব্যের অসারতাই দেখা যায় , যেখানে ব্যঙ্গের চেয়ে তথ্য বা যতার্থ যুক্তির প্রয়োজন ছিল বেশী ।
আমার লেখায় বৈজ্ঞানিক আলোচনার পাশে ধর্মীয় অনুপ্রেরণার ভূমিকা তুলে ধরা হয়েছে। আপনি লেখাটির মুল
বক্তব্যকে এড়িয়ে গিয়ে শুধু ধর্মীয় দিকটি নিয়ে উঠে পড়ে লেগেছেন।
দুটিকে গুলিয়ে ধর্মীয় অনুপ্রেরণাদায়ক কথামালাকে তাচ্ছিল্য হিসেবে উপস্থাপন করা যুক্তিগ্রাহ্য নয়।
আমার লেখাটির মুল সুর হল
ধর্মীয় বাণী → মানুষের নৈতিক-মানসিক উদ্দীপনা বৃদ্ধি করে → কৃষিকাজে অধ্যবসায়, দায়িত্ববোধ ও
উৎপাদনশীলতাকে উৎসাহিত করতে পারে।
C3 → C4 গবেষণা → একটি কঠোর বৈজ্ঞানিক ও জিনগত প্রকৌশলভিত্তিক আন্তর্জাতিক প্রকল্প, যার সাথে
কোনও অলৌকিক বা আধ্যাত্মিক পদ্ধতির সম্পর্ক নেই। আমি ধর্ম পালনের সাথে উন্নত কৃষি গবেষনার তথ্য জুরে
দিয়ে মানুষকে উন্নত মানের কৃষি গবেষনায় প্রনোদিত করতে চেয়েছি । যে কোন মাঠ পর্যায়ের বৈজ্ঞানিক
গবেষনায় একটি সামাজিক দিক থাকে , আমি সামাজিক দিকটিকে কৃষি গবেষনায় সম্পৃক্ত করতে চেয়েছি ।
পারলে সহযোগীতা করুন না পারলে বিরত থাকুন । দেশের বিপন্ন অনগ্রসর কৃষি উন্নয়নের দিকে যে যাত্রা
শুরু করেছি তা কোনভাবেই থামিয়ে দিতে পারবেন না ।
এর উন্নয়নে আমাদের সকলকে সকল প্রকার সহায়ক উপাদান , নিয়ামক নিয়ে
অগ্রসর হতে হবে । কৃষি ও দেশের মানুষের সার্বিক কল্যান সাধনই মূল লক্ষ্য ।
অরো একটি কথা আমার লেখায় ধর্ম ও বিজ্ঞান দুই ভিন্ন মাত্রার বিষয়কে একসাথে উল্লেখ করা মানেই
তারা বৈজ্ঞানিকভাবে পরস্পরের বিকল্প এমন দাবি নয়।
শেষ কথা, মতবিরোধ থাকতেই পারে, কিন্তু ব্যঙ্গ নয় তথ্য, যুক্তি এবং পাঠ-বোঝার যথার্থতা দিয়ে আলোচনা
এগোলে সবাই উপকৃত হয়।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:৩৯
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আমি আপনার পোষ্ট পড়িনি, শিরোনাম থেকেই এই পোষ্ট দিয়েছি।
আপনি বলছেন বিশ্বে অনেক জাতির কৃষকেরা "কোরান থেকে উৎসাহ পেয়েছে বা পাচ্ছে চাষ করার"! আমি মনে করি, কৃষিকাজ মানব সভ্যতার সবচেয়ে বড় চালিকা শক্তি ছিলো সব সময়, ইহা মানুষের জ্ঞানের প্রয়োগ; ইহা কোন ধর্মের অংশ নয়; ইহা ধর্ম আবিস্কারের অনেক আগেই শুরু হয়েছে।
১৫|
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:৫২
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আপনি ডঃ আলীকে উপরের দুইটি কমেন্টে বলেছেন -
১) আপনি মানুষেরর নলেজের ডোমেইনে ধর্মকে টেনে আনছেন অকারণে; ধর্ম বিজ্ঞান নয়।
২) ইহা কোন ধর্মের অংশ নয়; ইহা ধর্ম আবিস্কারের অনেক আগেই শুরু হয়েছে।
=========================================================
১) আপনার কথার সূত্র ধরে যা পাচ্ছি---
মানুষের ডোমেইনের ভিতরে = বিজ্ঞান
মানুষের ডোমেইনের বাইরে = ধর্ম
আপনি কি মানুষ? মানুষ হলে, আপনার ডোমেইনে ধর্ম যে ডোমেইনের বাইরে, এই তথ্য ধরা পড়লো কিভাবে???
২) আমার মনে হয়, মানুষ তা-ই আবিষ্কার করে, যা তার ডোমেইনের মধ্যে থাকে। নাহলে, সেই আবিষ্কার থেকে জ্ঞান অর্জন পারতো না।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ ভোর ৫:১২
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
জ্ঞানী মানুষের আবিস্কার হলো বিজ্ঞান; কম জ্ঞানী মানুষের ব্যাখ্যা হলো ধর্ম।
১৬|
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:২৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
এখন আরো প্রতিতি হল আপনি আমার পোস্টের শিরোনাম ছাড়া বাকী একটি অক্ষরও
পড়েন নাই । তাই একটি মনগড়া ধারনা পুষে নিয়ে আমাকে নিয়ে লিখেছেন ।
তাই পোস্টের সর্ব প্রথম প্যরাটা এখানে তুলে দিলাম মনযোগ দিয়ে চোখ কান
খোলা রেখে একবার পাঠ করুন, দেখুন সেখানে কি লেখা হয়েছে। সেটি
আপনার কথার সাথে যায় কিনা ।
সেখানে লেখা আছে
জীবন ধারণের যাবতীয় উত্তম উপাদানসহ চাষাবাদ মানবজীবনের অপরিহার্য অংশ। চাষাবাদ পৃথিবীর
প্রাচীনতম পেশা। অনেক আগে থেকেই কৃষিকাজ বা চাষাবাদের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক। ইসলাম এই
পেশাকে মর্যাদার চোখে দেখেছে। পৃথিবীর প্রথম মানব আদম (আ.) সম্পর্কে হাদিস শরিফে এসেছে,
নবী করিম (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘আমি তোমাদের আদম (আ.) সম্পর্কে বলব। তিনি কৃষিকাজ করতেন।’
(মুসতাদরাক হাকেম, হাদিস : ৪১৬৫)
তাই কথা হল, তরি ঘরি করে আমার লেখা পোস্টের উপর যেন যেন মন্তব্য না করে
লেখার প্রতিটি লাইন মনযোগ দিয়ে পাঠ করবেন , দেখতে পাবেন লেখার ভিতরে
আম্রপালী মহাকাব্যের মত্ই মধু রয়েছে ।
আমার সকল পোস্ট , মন্তব্য প্রতি মন্তব্য, সকলই বড় আকারে লেখা ,
এগুলি নিয়ে পুস্তক লেখা হয় , আমার নীজের একটি প্রকাশনা সংস্থা
আছে । সেখানে লেখাগুলি বই আকারে বের হয় । প্রচার বিমুখ আমি
বলিনা সে বিষয় কাওকে । আজ ধৈর্য ধরে রাখতে পারলাম না ,এ কারনে
যে অনেকেই আমার বড় মাপের লেখা দেখে বিষ্ময় প্রকাশ করছেন ।
যারা বিস্ময় প্রকাশ করেন তারা এই সামুতেই থাকা আমার গত ৮ বছরের
পোষ্ট ও মস্তব্যের আকারের বিশালত্ত একবার ঘুরে দেখে আসতে পারেন ।
আর বিষয়টি আপনিও ভাল করে জানেন , আপনার পোস্টেও আমার বিশাল
বিশাল কলেবরের মন্তব্য রয়েছে । সেসব কথা ভুলে গেছেন , মনে হয়
আপনার কমপ্লিট স্মৃতি বিভ্রম ঘটেছে , তা না হলে আমার মন্তব্যের
আকার নিয়ে কথা বলতেন না ।
শুধু আপনার নয় অন্যের পোস্টেও মন্তব্যের ঘরে অবলিলায় আমি বিশাল
আকারের মন্তব্যনগদ্যে কিংবা পদ্যে লিলের আসি ।কবিতা লিখে রেখে আসি
যা একটি পৃথক পোস্ট আকারে দেয়ার যোগ্যতা রাখে ।
কিন্তু আমি তা কথনো করিনাই । এ সামুর ঘরে
অন্যের পোস্টে মন্তব্যের ঘরে আমার কম করে হলেও হাজার তিনেক
কবিতা পড়ে আছে ।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ ভোর ৫:১০
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আরবরা যখন পুরোপুরি বর্বর ছিলো, তখনো রোম মিশর থেকে গম আমদানী করতো; ইসলাম আসার অনেক আগেই মানব সমাজ শ্রমের মর্যদা বুঝতো। আপনি সভ্যতাকে মুল্যায়ন না'করে ইসলামকে অকারণে ফোকাস করছেন।
১৭|
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ ভোর ৬:৩১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
প্রাক্-ইসলামী আরব সমাজকে সম্পূর্ণ “বর্বর” বলা যেমন অতিরঞ্জন, তেমনি একে পুরোপুরি “উচ্চ সভ্য”
বলা তাও ঐতিহাসিকভাবে সঠিক নয়। সত্যিটা মাঝামাঝি এবং বহুস্তরবিশিষ্ট।
প্রথমত, আরব উপদ্বীপ ছিল বিশাল ও বৈচিত্র্যময় এলাকা, মক্কার বাণিজ্যনগরী, ইয়েমেনের সাবাইয় সভ্যতা,
নবানীয় রাজ্য, ঐতিহাসিক পেট্রা এসবই দেখায় যে আরবদের মধ্যে উন্নত বাণিজ্য, কৃষি, স্থাপত্য ও
কাব্যসংস্কৃতি ছিল। তারা সম্পূর্ণ অসভ্য ছিল এটা ইতিহাসসম্মত নয়।
দ্বিতীয়ত, একই সঙ্গে কিছু সামাজিক অনুশীলন (যেমন গোত্রীয় যুদ্ধ, প্রতিশোধ-সংস্কৃতি, নারী-অধিকারহীনতা,
শিশু হত্যার ঘটনা) ছিল যা ঐ সময়ে শুধু আরবদের মধ্যেই নয়, বিশ্বের বহু সমাজেই বিদ্যমান ছিল।
এই বাস্তবতাকে অনেকে “বর্বরতা” হিসেবে ব্যাখ্যা করেন।
তৃতীয়ত, আপনি যে উদাহরণটি দিয়েছেন “রোম মিশর থেকে গম আমদানি করতো” এটি আসলে
ভূমধ্যসাগরীয় বিশ্বের অর্থনৈতিক সম্পর্ককে বোঝায়; কিন্তু এটাকে আরবদের সভ্যতা বা অসভ্যতার মানদণ্ড
হিসেবে নেওয়া সঠিক নয়। কারণ আরব উপদ্বীপের বেশিরভাগ অঞ্চল ভৌগোলিক কারণে কৃষিকেন্দ্রিক
ছিল না তাই বাণিজ্যই ছিল তাদের শক্তি।
চতুর্থত, শ্রমের মর্যাদা, মানবিক আচরণ, সামাজিক ন্যায়বিচার এসব ধারণা মানবসভ্যতায় ধীরে ধীরে বিকশিত
হয়েছে। ইসলাম আগমনের পূর্বেও কিছু ইতিবাচক মূল্যবোধ আরব সমাজে ছিল, আবার ইসলাম আগমনের
পর কিছু মৌলিক সংস্কারও যুক্ত হয় এ দুইটি দিকই ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
সুতরাং “ইসলাম-পূর্ব আরব = বর্বর” বা “ইসলাম-পূর্ব আরব = সম্পূর্ণ সভ্য” উভয় দাবিই অসম্পূর্ণ।
ইতিহাসকে মূল্যায়ন করতে হলে আমাদের দেখা উচিত
যে সমাজে উন্নতি ছিল তা স্বীকার করা, আর যে জায়গায় ত্রুটি ছিল সেটিকে বুঝে নেওয়া।
এই ভারসাম্যই ইতিহাসকে সবচেয়ে ন্যায্যভাবে উপস্থাপন করে।
আবারো বলছি আমার লেখা না পড়ে নীজের ভিতরে জমে থাকা সীমীত শব্দপুঞ্জ হতে
একই কথা বার বার একই ভাবে একটু সামান্য ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বলে যাচ্ছেন ব্লগের
পাতা জুরে ।
তাই বলি বামর লেখা আরো একবার ভাল করে পড়ে দেখেন আমি কোথাও বলিনি
ইসলাম কৃষিকে ফ্রথমে স্বিকৃতি দিচ্ছে মহান পেশা হিসাবে । বরয় ইসলামের নবি
মোহাম্মদ(স।) বলেছেন অদি মানব হযরত আদম(আ।) হতেই কৃষির সুচনা । ইসলাম
ধর্ম তার আবির্ভারের পর হতেই কৃষিকে গুরুত্ব দিয়েছে, কৃষিকে নতুন করে কোন
মর্যাদা দেয়নি ।
তাই বলি নীজের পোস্টে যা মনে চায় তাই লিখুন তবে কাওকে হেয় বা ছোট করে নয়
তাতে করে চূড়ান্ত বিশ্লেষনে সকলের কাছে ধরা পড়ে যায় অপনি জানাজানির দুনিয়ায়
কতটা দুর্বল । আর ব্লগে প্রকাশিত কারো লেখা না পড়েই শুধু তার নাম ও লেখার
শিরোনাম দেখে অসামঞ্জস্যপুর্ণ মন্তব্য করে বসেন । এটা কারো কাছেই কাম্য নয়।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৫৮
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
মক্কা দুর্গম দএলাকা ছিলো, সেকানে পারসিয়ান সভ্যতা কিংবা বায়জান্টাইনদের কোন যাওয়া আসা ছিলো; রোমানরা জেরুসালেম অবধি গিয়েছিলো; মক্কার সাথে আশপাশের ২০০/৩০০ মাইলের লোকজন উট, ঘোড়া, ভেঁড়া, ছাগল ক্রয় বিক্রয় করতো। খলীফা ওমর জেরুসালেম দখল করার পর, বাহিরের লোকজন বেদুইন রাজ্য সম্পর্কে অবগত হয়েছিলো।
১৮|
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ ভোর ৬:৩৫
নতুন নকিব বলেছেন:
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
@নতুন নকিব আপনার সমস্যা কি বুঝলাম না? সীতাকুণ্ডের এই পাহাড়ী সন্ত্রাসীদের "চুসকামি" মুলক আবর্জনা মাখা পোষ্ট একের পর এক মন্তব্য আলোচিত পাতায় নিয়ে পুরো ব্লগে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে দিচ্ছেন? ভূমিকম্প নিয়ে জ্ঞান মুলক বিশ্লেষণ সহ ডাঃ আলী কৃষি আর ধর্মের সমন্বয় নিয়ে ভাবনা বাদ দিয়ে বাকশালীদের চটি-মটি আলোচিত পাতায় নিয়ে যাচ্ছেন?
-@দফাদার, এ যে ব্লগে কী পরিমাণ বিষাক্ত গার্বেজ ছড়াচ্ছে ব্লগ মডারেটরসহ ব্লগের সকলেরই তা জানার অধিকার আছে।
টেনশন নিবেন না, পিপিলিকার পাখা হয় মরিবার তরে।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০১
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
পিপিলিকা ( আমি ) ১ মিনিটের জন্য উড়ে, তারপর নেই; উড়ন্ত ঘোড়া ( বোরাক ) মিলকি-ওয়ে ইউনিভার্সে ঘুরে বেড়ায়।
১৯|
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:০৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মাথা ঠিক আছে না কি ইদানীং অসুখটা আরো বেড়েছে?
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৪
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আমার মাথা ঠিক আছে; নিজামী ও মুজাহিদের শিষ্যদের মাথায় কি মগজ আছে?
২০|
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার একটা পোষ্ট দিয়েছেন।
পোষ্টটি চমৎকার হয়েছে- আপনার এবং ডঃ এম এ আলীর মন্তব্য ও প্রতিমন্তব্যের কারণে।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৩
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
২০০৩ সালের ঘটনা: বেগম জিয়া এসেছেন নিউইয়র্কে জাতিসংঘে; এরপর পায়ের ডাক্তারের কাছে গেছে। সেই সময়ের চীফ সেক্রটারী কামাল সিদ্দিকীর সাথে দেখা হলো, একটা ব্যাপারে আলাপ করলাম, কথায় কথায় উনি বললেনে যে, বেগমের পায়ের চিকিৎসা চলছে; আমি বললাম, "বেগমের পায়ের সমস্যা থেকে মাথার সমস্যা অনেক বেশী, সেটার চিকিৎসা করান। তিনি হাসতে হাসতে পড়ে যাচ্ছিলেন এবং বললেন, "আপনিও সেটা জানেন?"
২১|
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৯
dupur১২৩ বলেছেন: স্যার, কেমন আছেন?
আগে তো আপনার গার্বেজ সরবরাহ আর ছোটখাটো দোকান ছিল, এখন তো দেখি পুরো শপিং মল খুলে বসেছেন। কাহিনি কী? আপনার আফা র শোকে নাকি? বাংলাদেশে গিয়ে কী–বা….. ফেলেছেন!
এখন দেখি, কোরানের পেছনে লেগেছেন। আপনি যে একটা জানোয়ার প্রকৃতির রাম ছাগল—এটা মানুষ তো বুঝছেই, আর কত বুঝাবেন?
আপনি একটা পোস্টের কমেন্টের উত্তর দিয়েছেন।
১৯৭১ সালে শেখের উপর আস্হা ছিলো ৬৫ থেকে ৭০ ভাগ মানুষের; কিন্তু যুদ্ধ লেগে যাবার পর, প্রায় ৮০ ভাগ মানুষ স্বাধীনতার পক্ষে ছিলো। জিয়া শেখকে হত্যা করার পর, স্বাধীনতা অসার হয়ে পড়ে, তখন থেকে স্বাধীনতার পক্ষের লোকজন কমে যাচ্ছিলো; এখন ৪৫ ভাগের বেশী মানুষ মনে করে যে, পাকিস্তান থেকে বের হওয়া ভুল ছিলো। কিন্তু "অন্ধ সাপোর্টারেরা" এখনো স্বাধীনতার পক্ষ।
এই information কি আপনার মরা বাপে দিয়েছে , মানে বঙ্গবলটু ? ওইটা দেখে আপনাকে দেখে অনেকে ওস্তাদ বলছে। হাহাহা। বা..... এর শাকবাদিক , এই বা..... এর জ্ঞান নিয়ে শাকবাদিক গিরি করে। ছাগল।
ড. এম.এ. আলীর নখের যোগ্যতাও আপনার নেই, আপনি আবার তাঁর নামে কথা বলেন। আপনার মাকে জিজ্ঞাস করেন তো কয়টা বেডা মানুষের স্প্যাম দিয়ে আপনারে জন্ম দিসে ? আমার ধারণা আপনার মা পাকবাহিনীর ক্যাম্পে ছিল।
আজকে জাইগা time নাই আপনার লগে চো..... করার। এখন যাবো আপনার আফার , ভাগ্নির এক আত্মীয়ার সাথে bed এ ঘাম ছড়ানো meeting এ attain করতে।
আপনি আমাকে কবে ব্লগ ছাড়া করবেন? এত দিন যাবৎ জিজ্ঞেস করছি, উত্তর দেন না কেন? নাকি বুজছেন এই মা... রে চো... দিতে গেলে আপনার ১৬ ঘুষ্টিরে চো...... দিয়ে দিবে। এই বা..... নিয়ে আপনি কেমনে হাজার ব্লগ্গাররে ব্লগ ছাড়া করসেন , সপ্তাহে ১ দিন আমার চো..... নিতে পারেন না। শালা চাপাবাজ গার্বেজ সরবারহ কারি। আপনার মতো ভাতা নিয়ে যদি চলতাম তাহলে এতদিন এ আপনারে প্রে..... করে ফেলতাম
আবার তোরা মানুষ হো? এটা কার লেখা, এখনও উত্তর পেলাম না।
আপনি তো আবার না পারলে বান মারেন , প্লিস আমারে বান মাইরেন না প্লিস হাহাহা। ছাগল কোনাঙহার। হাহাহা
ছাগলের বাচ্চা লজিকাল উত্তর দিতে পারস না, খালি মে মে করোস স্যার, কেমন আছেন?
আগে তো আপনার গার্বেজ সরবরাহ আর ছোটখাটো দোকান ছিল, এখন তো দেখি পুরো শপিং মল খুলে বসেছেন। কাহিনি কী? আপনার আফা র শোকে নাকি? বাংলাদেশে গিয়ে কী–বা….. ফেলেছেন!
এখন দেখি, কোরানের পেছনে লেগেছেন। আপনি যে একটা জানোয়ার প্রকৃতির রাম ছাগল—এটা মানুষ তো বুঝছেই, আর কত বুঝাবেন?
আপনি একটা পোস্টের কমেন্টের উত্তর দিয়েছেন।
১৯৭১ সালে শেখের উপর আস্হা ছিলো ৬৫ থেকে ৭০ ভাগ মানুষের; কিন্তু যুদ্ধ লেগে যাবার পর, প্রায় ৮০ ভাগ মানুষ স্বাধীনতার পক্ষে ছিলো। জিয়া শেখকে হত্যা করার পর, স্বাধীনতা অসার হয়ে পড়ে, তখন থেকে স্বাধীনতার পক্ষের লোকজন কমে যাচ্ছিলো; এখন ৪৫ ভাগের বেশী মানুষ মনে করে যে, পাকিস্তান থেকে বের হওয়া ভুল ছিলো। কিন্তু "অন্ধ সাপোর্টারেরা" এখনো স্বাধীনতার পক্ষ।
এই information কি আপনার মরা বাপে দিয়েছে , মানে বঙ্গবলটু ? ওইটা দেখে আপনাকে দেখে অনেকে ওস্তাদ বলছে। হাহাহা। বা..... এর শাকবাদিক , এই বা..... এর জ্ঞান নিয়ে শাকবাদিক গিরি করে। ছাগল।
ড. এম.এ. আলীর নখের যোগ্যতাও আপনার নেই, আপনি আবার তাঁর নামে কথা বলেন। আপনার মাকে জিজ্ঞাস করেন তো কয়টা বেডা মানুষের স্প্যাম দিয়ে আপনারে জন্ম দিসে ? আমার ধারণা আপনার মা পাকবাহিনীর ক্যাম্পে ছিল।
আজকে জাইগা time নাই আপনার লগে চো..... করার। এখন যাবো আপনার আফার , ভাগ্নির এক আত্মীয়ার সাথে bed এ ঘাম ছড়ানো meeting এ attain করতে।
আপনি আমাকে কবে ব্লগ ছাড়া করবেন? এত দিন যাবৎ জিজ্ঞেস করছি, উত্তর দেন না কেন? নাকি বুজছেন এই মা... রে চো... দিতে গেলে আপনার ১৬ ঘুষ্টিরে চো...... দিয়ে দিবে। এই বা..... নিয়ে আপনি কেমনে হাজার ব্লগ্গাররে ব্লগ ছাড়া করসেন , সপ্তাহে ১ দিন আমার চো..... নিতে পারেন না। শালা চাপাবাজ গার্বেজ সরবারহ কারি। আপনার মতো ভাতা নিয়ে যদি চলতাম তাহলে এতদিন এ আপনারে প্রে..... করে ফেলতাম
আবার তোরা মানুষ হো? এটা কার লেখা, এখনও উত্তর পেলাম না।
আপনি তো আবার না পারলে বান মারেন , প্লিস আমারে বান মাইরেন না প্লিস হাহাহা। ছাগল কোনাঙহার। হাহাহা
ছাগলের বাচ্চা লজিকাল উত্তর দিতে পারস না, খালি মে মে করোস 
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৭
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
কমেন্ট বেশী বড় হয়ে গেছে, ২/৩ লাইনের মাঝে আনেন, তখন উত্তর দেবো। যাদের কমেন্ট আমার পোষ্টের থেকে বড় হয়, তারা আসলে ইডিয়ট।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
কোরান আমাদের নবী রচনা করেছেন, তার সংগে যোগ হয়েছে খলীফা ওসমানের সময়ে এডিটরদের লেখা অনেক সুরাহ।
২২|
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯
dupur১২৩ বলেছেন: পড়া লিখা জানতে হবে। যে নিজের পোস্ট এর কমেন্ট পড়তে পারে না তাকে আমি চু ..... সার সংক্ষেপ।
তুমি আমাকে কবে ব্লগ ছাড়া করব ছাগল........
আজ কে টাইম নাই কারণ তুমার আফার একজন এর সাথে বেড এ ঘাম ছড়ানো মিটিং আছে।
তুমার মাকে জিজ্ঞাস এ করো কত গুলো বেডার স্প্যাম নিয়ে তুমাকে জন্ম দিয়েছে।
যখন তুমি লজিক আর কাছে হেরে যাও তখন লজিক ছাড়া কথা বোলো , তাই তুমাকে ছাগল বলেছি,,
বুজেছো খা..... বুইড়া। না বুজলে জতুমার আঙ্গুল তুমার পিছনে দিয়ে রাখো
নেক্সট week এ আসিয়া তুমাকে আবারো............. দেয়া হবে। আজকের জন্য বিদায়ে হে খা...... বুইড়া।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
এই কমেন্ট করার পর, আমি কিভাবে ভাববো যে, আপনি পড়ালেখা করছেন, ডাক্তার হবেন? আপনি জাল সার্টিফিেকেট যোগাড় করছেন।
২৩|
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১২
কাঁউটাল বলেছেন: পাঁদগাজী খোয়াঁড় থেকে বের হয়ে পাঁদড়ামি আরম্ভ করেছে।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৫৮
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আপনার মতো ইডিয়টকে সোস্যাল মিডিয়ায় রাখে কারা?
২৪|
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৫৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
জান্নাতের হুরের জন্য এই টুকু তো উনি করতেই পাারেন।
উনার ও তো সাধ আহলাদ আছে।
২৫|
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৫৯
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
বেশহিরভাগ বাংগালী যারা লন্ডন, ভারত ও মালয়েশিয়ায় পিএইচডি করে, এদের সমস্যা আছে।
২৬|
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৪৯
dupur১২৩ বলেছেন: আমি তো আপনাদের থেকে শিখসি , রাজাকার কিভাবে মুক্তিযুদ্ধা সার্টিফিকেট নিয়ে মুক্তিযোদ্ধা বলে গার্বেজ সরবরাহ করে।
তার থেকে বড় কথা আমি ছাগলের ডাক্তার না. মানুষের ডাক্তার।
ছাগল এখন না পেরে উল্টা পাল্টা কথা বলা শুরু করসে , এ বলে আবার হাজার ব্লগ্গার রে ব্লগ ছাড়া করসে। ছাগল কোথাকার। অফ যা ছাগল ,
তুমি ভুল মাল রে পিছনে লাগস , তুমি এখনো আমার কাছে লেদা পোলাপাইন। নাক টিপলে….
বেটা নাস্তিক হইসোস ভালো কইরা নাস্তিক হো। ছাগল পড়া শুনা কর , নাস্তিক হইসোস ভালো কইরা লজিক ও দিতে পারস না , বেটা গাধার বাচ্চা।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৩২
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আমি নাস্তিক নই।
২৭|
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৫৯
dupur১২৩ বলেছেন: 
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৩৪
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
এসব ছবি দিলে, সামুর সার্ভারের মেমোরি নষ্ট হয়।
২৮|
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:০০
নজসু বলেছেন:
পাঁচ পাউন্ডে বাংলাদেশী কত টাকা হবে শ্রদ্ধেয়?
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৩৫
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
৮০০ টাকা, ধন্যবাদ।
২৯|
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১:০২
dupur১২৩ বলেছেন: Ooppps , I m sry. আমি তো ভুলেই গিয়েছিলাম , নাস্তিক রা তো মানুষ হয় , আপনি তো মানুষ নন , আপনি একটা জাত জানোয়ার , যার কোন লাজ লজ্জা নাই।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:০১
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
ভুলে যাননি, আপনার পুরো জীবনটাই ভুলের মাঝে থাকবে।
৩০|
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১:০৭
কলাবাগান১ বলেছেন: এমন অশ্লীল ভাষায় ব্যক্তিআক্রমন এর পরও সামুর কোন রা নাই
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:০৪
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আমাদের জাতির মাঝে আগাছা ও পংগুর সংখ্যা বাড়ছে দ্রুত গতিতে; ইয়েমেনের লোক সংখ্যার বড় অংশ ইডিয়ট, আমাদের জাতিও সেই লেভেলে পৌঁচেছে।
৩১|
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:০৭
বাজ ৩ বলেছেন: উপন্যাস + নাটক
শিরোনাম: অন্তরে শুধুই তুমি (খসড়া)
---
দৃশ্য—১ : সন্ধান
বর্ণনা (Narration):
সুলাইমান—একজন গভীর চিন্তাশীল মানুষ। তার মন সবসময় প্রশ্নের ঘূর্ণিতে ঘুরপাক খায়। নিজের অস্তিত্ব, পৃথিবী, পৃথিবীর মানুষ—সবকিছুই তাকে ভাবায়। কিন্তু সবচেয়ে বেশি ভাবায়—স্রষ্টা আছেন কি নেই? থাকলে কিভাবে তাঁকে পাওয়া যায়?
একদিন হঠাৎ তার নজর পড়ে কুরআনের আয়াতে—
আয়াত:
“আর কেউ ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমান আনতে পারবে না, যতক্ষণ না আল্লাহ তার অন্তরে ঈমান দান করেন।”
সুলাইমান (独ভাষণ):
—এর অর্থ কী? ঈমান তো মানুষ আনে! কিন্তু এখানে বললো, আল্লাহ না দিলে কেউ আনতেই পারবেনা!
বইয়ের পাতা উল্টাতে উল্টাতে আবার তার চোখ পড়ে—
আয়াত:
“আর যে আল্লাহ ও রসুলের আনুগত্য করবে, আল্লাহ তাকে এমন জায়গায় নিয়ে যাবেন যেখানে সত্যিকার ঈমান রয়েছে।”
সুলাইমান (চমকে উঠে):
—মানে ঈমান দেখতে পাওয়া কোনো জায়গা আছে? সেটা কোথায়? মানুষতো সবাই জন্ম থেকেই অন্ধ—আত্মিক অন্ধ! অন্ধত্বের মাঝে ঈমান কিভাবে আসবে?
সে নিজের চোখের দিকে তাকায়…
সুলাইমান (মনোলগ):
—এই চোখ দিয়ে আল্লাহকে দেখা যায় না। হয়তো এই চোখ দেখার উপযোগী করেই বানানো হয়নি। আলো, রঙ, ক্ষমতা—কিছুই যথেষ্ট নয়। তাহলে দেখা ছাড়াই বিশ্বাস করবো কিভাবে? মানুষ তো যা দেখে না তা মানতেই চায় না।
ঠিক সেই সময় আরেকটি আয়াত তার মধ্যে বজ্রপাতের মতো নেমে আসে—
আয়াত:
“আর যে আল্লাহ ও রসূলের আনুগত্য করবে, আল্লাহ তার অন্তরকে হেদায়েত দেবেন।”
সুলাইমান:
—অন্তর? আবার সেটা কোথায়? অন্তরকে হেদায়েত দেওয়া মানে কী?
(একটু থেমে)
আচ্ছা, আল্লাহকে পেতে হলে অন্তরকে খুঁজে পেতে হবে!
এই উপলব্ধি তার বুকের মধ্যে জ্বলে ওঠা আগুনের মতো ছড়িয়ে পড়ে।
অন্তর সন্ধানে যাত্রা
বিরাট সাধনায় আত্মনিয়োগ করলেন সুলাইমান। পাহাড়, পর্বত, নদী, ঝর্ণা, জঙ্গল—যেখানে সেখানে ঘুরে বেড়ান।
হাঁটতে হাঁটতে শুধু একটি শব্দ ডাকেন—
সুলাইমান:
—হে অন্তর! তুমি কোথায়?
অন্তরের ভেতর থেকে যেন এক ক্ষীণ উত্তর ভেসে আসে—
অন্তর (অদৃশ্য কণ্ঠ):
—আমি তো তোমার খুব কাছে, সুলাইমান। কিন্তু তুমি আমাকে ছেড়ে বহু দূরে চলে গিয়েছিলে। কাছে তাকাও… দেখবে।
বর্ণনা:
বড় দুর্ঘটনা না হলে কেউ সত্যিকার সৎপথে ফেরে না। হৃদয় না ভাঙলে অন্তরের পরিচয় মেলে না। সুলাইমানও নানা হোচট খেয়ে ভেঙে চুরমার হয়েছে। এখন সে সেই ভাঙাচোরা হৃদয়কে ঠিক করার কাজে মগ্ন।
কিন্তু…
জনকোলাহলের জীবনে কি কখনো জঙ্গল সৃষ্টি হয়?
সুলাইমান (নিজেকে):
—মানুষের অন্তর ঠিক করতে জঙ্গলে যেতে হয়… নবীজিওতো হেরা গুহায় নির্জনে থেকেছেন। তাহলে নির্জনতা ছাড়া পথ নেই।
---
দৃশ্য—২ : সাক্ষাৎ
বর্ণনা:
সুলাইমান এখন অন্তরের পথে অনেক দূর এগিয়ে গেছে। সে সেই গুপ্ত পথ আবিষ্কার করেছে—যে পথে হাঁটলে মানুষ আল্লাহর দিকে এগোয়।
এমন সময় তার সামনে এসে দাঁড়ায় এক নাস্তিক। নাম—চাঁদ গাজী।
রুক্ষ স্বভাব। চোখে বিদ্রূপ।
সংলাপ শুরু
চাঁদ গাজী (হাসি দিয়ে):
—এই শুনুন, শুনলাম আপনি নাকি আল্লাহ খুঁজতে বেরিয়েছেন? অন্তর নাকি কথা বলে? এসব আবার কেমন কথা?
সুলাইমান (স্থির চোখে):
—হ্যাঁ, অন্তর কথা বলে। কিন্তু শোনার কান থাকতে হয়।
চাঁদ গাজী:
—আমি তো দেখিনি! বিজ্ঞানেও দেখি নাই!
সুলাইমান:
—সব দেখা জিনিসই কি সত্য? অনুভব করা জিনিসগুলো অনেক বড় সত্য।
চাঁদ গাজী (চোখ সরু করে):
—চলুন দেখি, আপনার এই 'অন্তর' সত্যি কি না!
বর্ণনা:
এভাবেই শুরু হয়—এক চিন্তাশীল মানুষের সঙ্গে এক নাস্তিকের অন্তর-সংলাপের যুদ্ধ।
দৃশ্য—২ : সাক্ষাৎ ও সংঘর্ষ
বর্ণনা:
অন্তরের পথে সুলাইমান এখন অনেক দূর। তিনি যেন এক অদৃশ্য দরজা খুলে ফেলেছেন—অন্তরের সেই গোপন ও চোরা পথ, যেই পথ আল্লাহর দিকে নিয়ে যায়।
ঠিক তখনই তার সামনে এসে দাঁড়ায় এক মানুষ—যার দৃষ্টিতেই সন্দেহ, ঠোঁটে ব্যঙ্গ। নাস্তিক চাঁদ গাজী।
---
সংলাপ শুরু
সুলাইমান (সামনে দাঁড়িয়ে):
—এক্সকিউজমি! আপনি কি চাঁদ গাজী? যিনি সামু ব্লগে রাতদিন ধর্মীয় ব্লগারদের খোঁচান? এই কাজটা কেন করেন?
চাঁদ গাজী (মুখ বাঁকা করে):
—আপনি কি ব্লগার সুলাইমান? যে ধর্মীয় লেখা লিখে?
(হাসে)
আপনাকে তো দেখে পাগলই মনে হচ্ছে।
হ্যাঁ, আমিই সেই বিখ্যাত "উচ্চশিক্ষিত" চাঁদ গাজী—যে ধার্মিকদের কোমর সোজা করে দেই!
—শতকরা ৩০% বাঙালি নিজের নাম লিখতে জানে না, কিন্তু সূরা ফাতিহা ঠিকই পারে।
কারণ বাঙালিদের উপর ধর্ম জোর করে চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে!
---
সুলাইমান (শান্ত গলায়):
—আচ্ছা, কেউ যদি ধর্ম না মানে, তাকে জোর করে ধর্ম চাপিয়ে দেওয়া যায় কিভাবে?
আপনি না খেতে চাইলে কেউ কি জোর করে আপনার গলায় খাবার ঢোকাতে পারবে?
একটু চুপ করে—
—যদি ঢুকাতেও চায়, আপনি তো “অক-অক” করে ফেলে দেবেন।
ঝামেলা শেষ।
---
চাঁদ গাজী:
—ধর্ম হলো পুরনো যুগের রূপকথা! এখন আর চলে না!
সুলাইমান (হাসিমুখে):
—তাহলে এখন কি চলে?
—মেয়েদের নিয়ে লাফালাফি?
—নাইট ক্লাবে বেগানা মেয়েকে উষ্ণ আলিঙ্গন?
—দিবসে পশুর মতো খাওয়া, রাতে পশুর মতো পায়খানা?
এটাই কি মানুষের উদ্দেশ্য?
মানুষের কি কোনো মহৎ লক্ষ্য নেই?
---
চাঁদ গাজী (গর্বিত ভঙ্গিতে):
—মানুষ উন্নতি করবে!
বড় বড় বিল্ডিং বানাবে, ভিআইপি গাড়িতে চলবে, মহাকাশ গবেষণা করবে…
এতো কাজ আছে! ধর্ম মানতে হবে কেন?
সুলাইমান:
—আপনি না মানেন, মানবেন না।
কিন্তু যারা মানে—তাদেরকে বাঁধা দেন কেন?
—ধর্ম যদি সত্য হয়?
তখন আপনি কি করবেন?
—আপনি তো ধর্ম নিয়ে কোনো পিএইচডিও করেননি!
তাহলে ধর্ম নিয়ে এত নাক গলানোর কি দরকার?
---
সুলাইমান (একটু থেমে):
—মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কিছু বলি।
শুনেছি আপনি নাকি মুক্তিযোদ্ধা?
কিন্তু ব্লগে সবাই বলে—you are a fake freedom fighter.
আপনার নাকি কোনো সনদই নেই।
---
চাঁদ গাজী (চিৎকার করে ওঠে):
—আহমদ শফী পাঁচ হাজার রাজাকার বানিয়েছে!
জামাত-শিবির—সবই রাজাকার!
(তার কণ্ঠে ঘৃণা, যুক্তির চেয়ে চিৎকার বেশি।)
---
দৃশ্য—৩ : অন্তরের অন্ধকার
বর্ণনা:
চাঁদ গাজীর সাথে কথা বলে সুলাইমানের ভেতরে একটা অদ্ভুত অন্ধকার নেমে আসে।
অন্তরের আলো যেন হঠাৎ ম্লান হয়ে গেল।
এ অন্ধকার দূর করতে আবার তাকে সাধনায় ফিরতে হবে।
বর্তমানে চলছে ড. ইউনুসের আমল।
দেশে নেমে এসেছে অস্থিরতা, ভয়, অন্ধকার—এক ভয়াবহ যুগ।
নির্জন সাধনাতেও সুলাইমান শান্তি পাচ্ছেন না।
কারণ—
দর্শন:
আন্তরিক তাওয়াজ্জুহ ছাড়া অন্তর কখনো আলোকিত হয় না।
আর আন্তরিক তাওয়াজ্জুহ আসে এক সৎ, ন্যায়পরায়ণ, আল্লাহভীরু খলিফা থেকে—
যিনি জাতিকে আল্লাহর দিকে ডেকে আনেন,
অন্তরকে আলো দেন, মানুষকে উন্নত করেন।
কিন্তু—
বাংলাদেশে এমন কোনো খলিফা নেই।
অন্যায়, দুর্নীতি, পাপ—সব মিলিয়ে আলো নিভে গেছে।
বর্ণনা:
যেখানে রাষ্ট্রপতি বা শাসক পাপাসক্ত—
সেখানে মানুষের আত্মা অন্ধকারে ডুবে যায়।
হাজার সাধনাতেও আত্মিক অন্ধকার সহজে দূর হয় না।
অপরিমেয় ধৈর্য ধारण করতে হয়।
কিন্তু সুলাইমানের ধৈর্য কম।
সে দ্রুত আল্লাহকে পেতে চায়।
নফস ও শয়তানের বাহিনী চারদিকে ঘিরে আছে।
মানুষের আত্মা আজ বন্দী।
শয়তান ও নফস মানুষের হৃদয় দখল করে নিয়েছে।
সুলাইমান ফিসফিস করে:
—হে আল্লাহ… পথ দেখাও…
আমি তো আর পারছি না…
(দৃশ্য শেষ)
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:২৮
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আমি নাস্তিক নই।
কমজ্ঞানীরা মহাবিশ্বের সৃষ্টিকে ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ভুল ও মিথ্যার সমন্ময়ে রূপকথার সৃষ্টি করেছে, যা তারা ধর্ম হিসেবে চালু করেছিলো।
৩২|
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:২৭
মাথা পাগলা বলেছেন: আপনার পোস্টে পায়ুযোদ্ধাদের হইচই দেখে বোঝা গেল, আপনি সঠিক জায়গায় আঘাত করেছেন।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৫২
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
পিএইচডি করার পর, এরা মক্তবের ছাত্রদের মতো লিখছেন ও আচরণ করছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:০৭
নতুন নকিব বলেছেন:
কুরআনের নাম শুনলেই আপনার গায়ে জ্বর আসে কেন? আপনার উপরে শয়তান ভর করেছে?