নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বর্ণমালাগুলোও আজ হচ্ছে কেমন লক্ষ্মীছাড়া!

রুদ্ধদারে চেতনা বন্দি, স্বপ্নে শকুনীর ডানার গাঢ় অন্ধকারের সর্বগ্রাসী বেগবাণ স্রোতে দিশেহার দীপ্ত জোনাকির আলোর মিছিল! কুটীল দেবতার বর্বর চাল। অশুভশক্তির ক্রমশ হবে উত্থান। আমি অভিমন্ব, জন্ম থেকে জেনে আসা ভবিষ্যৎ এর নির্মম দ্রষ্টা, আমি সিসিফাস, দেবতার বিরুদ্

লক্ষ্মীছাড়া

রুদ্ধদারে চেতনা বন্দি, স্বপ্নে শকুনীর ডানার গাঢ় অন্ধকারের সর্বগ্রাসী বেগবাণ স্রোতে দিশেহার দীপ্ত জোনাকির আলোর মিছিল! কুটীল দেবতার বর্বর চাল। অশুভশক্তির ক্রমশ হবে উত্থান। আমি অভিমন্ব, জন্ম থেকে জেনে আসা ভবিষ্যৎ এর নির্মম দ্রষ্টা, আমি সিসিফাস, দেবতার বিরুদ্ধে আমৃত্যু চলে আমার চেষ্টা আমি ঈশ্বরের একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বি স্বর্গের প্রত্যাশা ছেড়ে তার মুখোমুখি আমি এমন জাতিয়তাবাদী, সতীত্ব রাখতে ভগবানের রক্ত দিয়ে খেলি হোলি আমি এমন বাঙ্গালী, আব্দুল হাকিমের মতো বলি তোদের জন্ম আমি না জানি।

লক্ষ্মীছাড়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

জায়গার কাজ জায়গায় করা উচিৎ!

২১ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:২৩

গতকল্য, শহরে বন্ধুর বাসায় রাত্রি যাপন করে সকালে শাটল করে ভার্সিটিতে আসার সময়ে হলো, শাটল জার্নির তিক্ত অভিজ্ঞতা।



ট্রেনের ভিতরে পা ফেলার জায়গা নেই, বহু কষ্টে উঠে দাঁড়িয়ে আছি, আমার সামনে বসা এক রমনী, এই ভয়াবহ গরমের মধ্যেও তিনি হিজাব পড়ে আছেন তা আমার গরামুনুভুতি বেশ চরম ভাবেই বাড়াইয়াছিলো। যাই হোক, সমস্ত মানুষ ঘামে গরমে সিক্ত। টপ টপ করিয়া সবার শরীর থেকে ঘাম ঝরিয়া পড়িতেছে , আমার শরীর থেকে এক ফোটা ঘর্ম্য রমনীর করতলে পড়িলো। ইহাতে তাহার কপাল আর নাক কুচকানি দেখিয়া একটা কথা না বলিয়া থাকিতে পারিলাম না , বলিলাম, হে নির্বোধ রমনী, একফোটা ঘামেই তোমার নাক কপাল কুচকানির চুটে একত্রিত হইয়া যাইতেছে , করতল খানি , নাকের সামনে যদি আনিয়া ধর, তাহা হইলে অবাক হইয়া বুঝিবে ইহাতে , এক্স পার্ফিয়ুম এর খুশবু রহিয়াছে, তাহার পড়ে তো যাহা করিবে তাহার থেকে বাঁচার জন্য আমাকে ট্রেন হইতে লাফাইয়া পড়িতে হইবে , এই কথা শুনিয়া বেশ অবাক হইয়া , হাত খানি যেই নাকের কাছে ধরিতে যাইবেন, এমন সময় অন্য কেহ এমন কান্ড করিয়া বসিল, তাহাতে আমার একটা ছড়া মনে পড়িয়া গেলো।

"পেটের পুঞ্জিভুত গ্যাস

পিছন দিক দিয়া ত্যাগ"

এই কর্ম সাধনের পরে রমনীর আর সাধ রহিলো না , হাতখানি নাকের কাছে ধরিবার তাহার আগেই নাক কপাল আবার কুচকাইলো!

আমি মনে মনে কর্ম সাধনকারীরে কহিলাম, হে বৎস, শাটল ট্রেন এই সব কর্ম সাধন করিবার জন্য মুটেই উপযোক্ত নহে ইহা তোমার বুঝা উচিৎ ! এইসব করার জন্য সকালে উঠিয়া তুমি অনেক সময় পাও, বাথ্রুমকেই উপোযোক্ত বলিয়া আমার মনে হয়, তোমার যে কি কারনে শাটল কে এইরুপ কর্ম সাধনের জন্য উপোযোক্ত মনে হইলো না বুঝিতে পারিবার বেদনা লইয়া শাটল থেকে নামিলাম।/:)/:)/:)/:)

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.