| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাদির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা। সে দেশকে ভালোবেসে, দেশের মানুষকে ইনসাফের জীবন এনে দিতে সংগ্রাম করেছে। তাকে বাঁচতে দিলো না খুনিরা। অনেক দিন ধরেই তাকে ফোনে জীবন নাশের হুমকি দিয়ে এসেছে একটি গোষ্ঠি। তারা আজ তাকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিতে সফল হয়েছে। কিন্তু এই হিংসা সংঘাতের এখানেই পরিসমাপ্তি, এটা ভাববার কোন সুযোগ আমি দেখি না। মূলতঃ হাদিকে খুন করার মাধ্যমে এই সংঘাতের সূচনা হলো মাত্র। মানুষ জন্মেছে, মরতে তাকে হবেই। হাদির খুনিরাও একদিন মরবে, হয়তো ফাঁসি কাষ্ঠে নয়তো আজকে যাদের থেকে টাকা খেয়েছে হাদিকে খুনের জন্য, তারাই এক সময় তার মুখ বন্ধ করে দেবে চীরতরে।
মূলতঃ হাসিনার ফাঁসি, বিডিআর হত্যাকান্ডে ভারতের সম্পৃক্ততার আলমত প্রকাশ, ফেয়ার ইলেকশন এর মতো বড় বড় এজেন্ডা গুলো বাস্তবায়নের পথে শত শত বাঁধা বিপত্তি তৈরী করা এখন একটি গোষ্ঠির মূল কাজ। হাদি হত্যা কান্ড আমার মতে তারই একটি পার্ট। তাই এই সরকারের উচিৎ উপরোক্ত এজেন্ডা গুলোর দ্রুত বাস্তবায়নে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ। কোন অবস্থাতেই উপরোক্ত লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হওয়ার অবকাশ নেই। লক্ষ্যচ্যুত হওয়া মানেই নিজের মৃত্যু পরোয়ানা ডেকে আনা।
তাই হাদি ছাড়াও আরো মানুষ যদি এ্ মুহূর্তে চোরাগোপ্ত্ হামলার স্বিকার হয়, তবু সরকারের এই চলমান বিষয় গুলোর দ্রুত সমাধান করে ফেলা উচিৎ। নয়তো দেশের আপামর জন সাধারণের কপালে ভোগান্তি বাড়বে ছাড়া কমবে না।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২৪
সূচরিতা সেন বলেছেন: যদি হাদির স্বপ্ন গুলো বার্তা গুলো থেমে যায় তাহলে ২৪শের বিপ্লবী সহ অন্যান্য তরুন পজন্ম নেতা কর্মি আছেন অনেকের জীবনই হয়ত অকালে ঝরে যেতে পারে। সেই লক্ষ্য রেখেই সরকারের পদক্ষেপ নেয়া উচিত।