নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বার বার নিহত হব তোমার অবর্তমানে

যদি ঠাঁই দিলে তবে কেন আজ হৃদয়ে দিলে না প্রেমের নৈবদ্য

বিবাগী বাউল

ইদানিং জ্যোৎস্না দর্শনই হয়ে পড়ে আমার একান্ত জীবনদর্শন!!!

বিবাগী বাউল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডিজিটাল ছাত্রলীগের “শিক্ষক নির্যাতন নামা” – সর্বশেষ সংযোজন এসিড সন্ত্রাস, এদের প্রতিরোধ করবে কে?

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০২







গত ১০ জানুয়ারি ছাত্রলীগের এসিড হামলার শিকার হলেন রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষক। তাদের ছোঁড়া এসিডে (মতান্তরে ছাত্রলীগ শিক্ষকদের কর্মসূচিতে হামলা করে মাইক ভাঙচুর করায় মাইকের ব্যাটারি থেকে ছিটকে পড়ে এসিড) ঝলসে গেছে ড. তুহিন ওয়াদুদ ও ড. মতিউর রহমান স্যারের মুখ।



এটা বোধ হয় একমাত্র এই বাংলাদেশেই সম্ভব! এদেশেই সম্ভব ছাত্রদের হাতে শিক্ষকদের মার খাওয়া, ছাত্রদের হামলায় শিক্ষকদের আহত হওয়া! এদেশেই সম্ভব ছাত্রদের হামলায় এসিড দগ্ধ হয়ে শিক্ষকদের হাসপাতালে ভর্তি হওয়া! যে কোন সমাজেই তা যতই বর্বর, অসভ্য হোক না কেন শিক্ষকদের সম্মান জানানো নূন্যতম মূল্যবোধ হিসেবে পরিগণিত হয়। কিন্তু এই বাংলাদেশেই শিক্ষকদের উপর ছাত্রদের হামলা রীতিমত ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। একটা ছাত্র কতটা অছাত্র হলে, একটা ছাত্র কতটা উন্মত্ত হলে, কতটা বর্বর হলে হামলা চালাতে পারে তারই শিক্ষকদের উপর? ছাত্রলীগ এই অসম্ভবকেই সম্ভব করেছে লাগাতার শিক্ষকদের উপর চড়াও হয়ে। ছাত্রলীগের এই লাগাতার হামলায় সর্বশেষ যুক্ত হলো এসিড সন্ত্রাস। এই লেখার শেষের প্যারায় গত দুই বছরে এদেশের শিক্ষকদের উপর ছাত্রলীগের নির্যাতন নামা তুলে ধরা হয়েছে।





শিক্ষকদের উপর এসিড নিক্ষিপ্ত হওয়ার ক্ষেত্রে তিনটি ঘটনা ঘটতে পারে-

১। ছাত্রলীগ নিজেই এসিড ছুঁড়ে মেরেছে

দৈনিক যুগান্তর, দৈনিক ইনকিলাব, দৈনিক আমার দেশ, বি বি সি বাংলা এর ভাষ্যমতে, ১০ই জানুয়ারি রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি’ প্রফেসর ড. মু. আবদুল জলিল মিয়ার অপসারণের দাবিতে অনশন কর্মসূচি পালনরত শিক্ষকদের উপর “জয় বাংলা” শ্লোগান দিয়ে এসিড নিক্ষেপ করেছে ছাত্রলীগ। অর্ধ শতাধিক ককটেল ফাটিয়ে আতংক সৃষ্টি করে দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত সন্ত্রাসীদের এ হামলায় ও এসিডদগ্ধ হয়ে এতে আহত হয়েছেন ১২ শিক্ষকসহ ২৫ জন। ঝলসে গেছে দুই শিক্ষকের মুখ। গুরুতর আহত এই দুই শিক্ষক হলেন, ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষক ড. মতিউর রহমান ও বাংলা বিভাগের শিক্ষক ড. তুহিন ওয়াদুদ। তাদের গুরুতর আহত অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ক্ষতিকর রাসায়নিকে তাদের মুখ ও চোখের একটি অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হলেও, এখন তারা আশংকামুক্ত বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের পরিচালক গোলাম মোস্তফা।

http://www.jugantor.us/2013/01/11/news0964.htm



২।ছাত্রলীগের হামলায় মাইকের ব্যাটারির অ্যাসিড ছিটকে দুই শিক্ষকের চোখে পড়ে

দৈনিক প্রথম আলো ও দৈনিক ইত্তেফাক এর ভাষ্যমতে, ঐদিন সকালে ছাত্রলীগের একদল কর্মী আন্দোলনরত শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালান এবং শিক্ষকদের অবস্থান ধর্মঘটে ব্যবহূত মাইক ভাঙচুর করেন। এ সময় মাইকের ব্যাটারির অ্যাসিড ছিটকে আন্দোলনরত দুই শিক্ষকের চোখে পড়ে।

৩। ছাত্রলীগের কর্মীরা শিক্ষকদের উপর ব্যাটারির অ্যাসিড ছুঁড়ে মারে

শিক্ষকরা বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের যে স্থানে তারা মঞ্চ বানিয়ে সমাবেশ করছিলেন বৃহস্পতিবার সকালে সেখানে এসে দেখতে পান সেটি ছাত্রলীগের ব্যানার টাঙ্গিয়ে একদল ছেলে দখল করে নিয়েছে। শিক্ষক নেতা হাফিজুর রহমান বিবিসি বাংলাকে জানান, সমাবেশ করার সময় সেখানে এসে ঐ ছেলেরা হামলা চালায় এবং তাদের উপর ব্যাটারির অ্যাসিড ছুঁড়ে মারে। ফলে তাদের দুজন শিক্ষকের মুখে ও চোখে অ্যাসিড লাগে।

অর্থাৎ বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত ঘটনাবলী বিশ্লেষণ করলে বুঝা যায় যে, এই এসিড ছাত্রলীগের কেড়ে নেয়া মাইকের ব্যাটারি থেকে ছিটকে পড়ুক কিংবা ছাত্রলীগ নিজেই এসিড নিক্ষেপ করুক- যে কারনেই হোক ছাত্রলীগের হামলার কারনেই যে এসিড সন্ত্রাসের শিকার হলেন শিক্ষকরা তা অস্বীকার করার কোন সুযোগ নেই।



আন্দোলনরত শিক্ষক কলাম লেখক ড. তুহিন ওয়াদুদ এর এসিড ঝলসিত মুখ পুরো বাংলাদেশেরই ঝলসিত মুখ! আজ পুরা বাংলাদেশেই ঝলসিত, অগ্নিদগ্ধ! পৃথিবীর কোন সভ্য দেশ তো দূরের কথা অসভ্য বর্বর দেশেও শিক্ষকদের উপর ছাত্রদের এই সন্ত্রাসী জঙ্গি হামলার কোন নজির আছে কিনা আমার জানা নেই। কেউ জানাতে পারলে উপকৃত হব। এদেশের শাসকশ্রেণী আর তাদের সন্ত্রাসী জঙ্গি ছাত্র সংগঠনগুলার নির্যাতন , নিপীড়ন কোন পর্যায়ে ঠেকেছে এই একটি মাত্র ঘটনায় সুস্পষ্ট হয়ে যায়।



ড. তুহিন ওয়াদুদ স্যার, আমাদের ক্ষমা করুন! যে চোখে আপনি দেখতেন আপনারই ছাত্রদের প্রিয়মুখ, যে চোখে আপনি দেখতেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিয় প্রাঙ্গন, যে চোখে আপনি দেখতেন আপনারই প্রিয় বাঙলার ভবিষ্যৎ স্বপ্নময় মানচিত্র, আপনার সেই চোখ আজ আপনারই কিছু ছাত্রের (?) হামলায় নিক্ষিপ্ত এসিডের জ্বালায় দগ্ধ, ঝলসিত! আপনার চোখ আজ যতটা ঝলসিত, আমি জানি আজ আপনার হৃদয় আরও বেশি ঝলসিত, আপনার চোখ-মুখের দগ্ধতার চেয়ে আরও বেশি দগ্ধ হয়ে গেছে আপনার হৃদয়, আপনার মন! আমি জানি আপনি হয়তো বিশ্বাসই করতে পারছেন না আপনারই ছাত্রের হামলায় এভাবে আপনাকে আহত হতে হবে! আপনি হয়তো বিশ্বাসই করতে পারছেন না আপনারই ছাত্ররা নিজ শিক্ষকের চোখ মুখে এভাবে এসিড সন্ত্রাস চালাতে পারে! তুহিন স্যার, আপনি সুস্থ হয়ে উঠলে আরও বেশি অবাক হবেন , আরও বেশি বিস্মিত হবেন কেননা আপনি আপনার ঝলসিত চোখেই দেখতে পাবেন এই বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রী থেকে শুরু করে সরকারী দলের কেউ এই ঘটনার জন্য কোন কার্যকর নিন্দা জানাবে না ছাত্রলীগকে, কোন শাস্তি ও হবে না ছাত্র নামধারী ঐসব উন্মত্ত সন্ত্রাসীদের। আপনি আপনার ঝলসিত চোখেই দেখতে পাবেন এই আপনারই প্রিয় বাংলাদেশের সরকারী দল ছাত্রলীগের এসব সন্ত্রাসীদের পৃষ্ঠপোষকতা দান করবে আর বিরোধী দল থেকে শুরু করে কেউই জোরালো কোন প্রতিবাদও জানাবে না এই এসিড সন্ত্রাসের। আপনি আপনার এসিড দগ্ধ চোখেই দেখতে পাবেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নেতারাও আপনার উপর এই বর্বর হামলার প্রতিবাদে নীরব ভূমিকাই পালন করবেন! তুহিন স্যার, এই বাংলাদেশে এখন শিক্ষকরাও ছাত্রদের হামলার শিকার হন এটা আপনি হয়তো মেনে নিতে পারবেন না, কিন্তু সবচেয়ে হতাশার বিষয় হচ্ছে এই ধরনের হামলার পরও অপরাধীরা এই রাষ্ট্রযন্ত্রের নির্লজ্জ পৃষ্ঠপোষকতা পায় তা আপনাকেই দেখে যেতে হবে। যে দেশে শিক্ষকদের উপর ছাত্ররা হামলা চালায়, যে দেশে এই নির্লজ্জ হামলার পরও পুরা জাতি নীরবে সহে যায় এই সব নিপীড়ন তা দেখে হয়তো প্রয়াত কবি অধ্যাপক হুমায়ূন আজাদের মত আপনিও বলে উঠবেন, “আমরা কী এই বাংলাদেশ চেয়েছিলাম”?







পুনশ্চ ঃ



ছাত্রলীগের “শিক্ষক নির্যাতননামা”

দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বারবারই ছাত্রলীগের হামলার টার্গেটে পরিণত হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। এর আগেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর, বুয়েট, জগন্নাথ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুয়েটসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের অধিকার আদায়ের আন্দোলনে হামলা চালিয়েছে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। কেবল গতকালই নয়, এর আগেই ছাত্রলীগ ক্যাডাররা শিক্ষকদের ওপর হামলা চালিয়েছে। হামলার পর দলীয় দাপটের কারণে কখনই কোন রকম শাস্তির সম্মুখীন হতে হয় না সরকারদলীয় ক্যাডার ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের।

১। ১৯ নভেম্বর, ২০১২ঃ কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের অনশন কর্মসূচিতে শিক্ষকদের উপর হামলা করে ইবি ছাত্রলীগ। হামলায় শিক্ষকদের পিটানোর মত ন্যাক্কারজনক কাজ করে এসব ছাত্র নামধারী সন্ত্রাসিরা। এতে শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. ইয়াকুব আলীসহ প্রায় ৩৫ শিক্ষক আহত হয়।

২। ১ সেপ্টেম্বর, ২০১২ঃ বুয়েটের ভিসি প্রফেসর এস এম নজরুল ইসলামের দুর্নীতির কারণে তার অপসারণের দাবিতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে হামলা চালায় ছাত্রলীগ। ছাত্রলীগ কর্মীরা ভাংচুর ও শিক্ষকদের ওপর হামলা চালিয়ে পরবর্তীতে আবার শিক্ষকদের নামে মামলা করে।

৩। ১ মে , ২০১২ঃ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের ক্যাডাররা ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষক মিন্টু আলী বিশ্বাসসহ ৪ জন শিক্ষককে লাঞ্ছিত করে। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে ছাত্রলীগ কর্মীরা ক্লাসে উপস্থিতি না থেকেও উপস্থিতি দিতে বলে, না দিলে ক্লাস শিক্ষকের উপর হুমকি ও চড়াও হন। বাংলা বিভাগের এক শিক্ষিকাসহ দুই শিক্ষককে লাঞ্ছিত করতেও কুণ্ঠা বোধ করেনি ছাত্রলীগের কর্মীরা।

৪। ২৯ এপ্রিল, ২০১২ঃ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে তৎকালীন ভিসি প্রফেসর শরীফ এনামুল কবিরের অপসারণের দাবিতে আন্দোলনে শিক্ষকদের উপর হামলা করে ছাত্রলীগ।

৫। ২ জানুয়ারি, ২০১২ঃ কুয়েটে শিক্ষার্থীরা বার্ষিক ভোজে নিম্নমানের খাবারের প্রতিবাদ করলে আয়োজক কমিটির সদস্য ছাত্রলীগ নেতারা ক্ষিপ্ত হয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের উপর সশস্ত্র হামলা চালায়। একই সময় ভিসির বাসভবনে হামলা করে ছাত্রলীগ। এতে ভিসির স্ত্রী ও সন্তান আহত হয়। এসময় ছাত্রলীগ কর্মীরা ভিসির বাসভবন, গার্ড রুম, ভিসির গাড়ি ভাংচুর করে।

৬। ৯ আগস্ট, ২০১১ ঃ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) শিক্ষকদের মিছিলে হামলা করে ছাত্রলীগ।

৭। ১৪ এপ্রিল, ২০১১: পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে বিশেষ খাবার প্রদান করা হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ের এফ রহমান হলে শিক্ষকদের কাছে অতিরিক্ত খাবার দাবি করলে শিক্ষকরা তা দিতে অস্বীকৃতি জানান। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের তৎকালীন সহ-সভাপতি হল প্রভোস্টসহ আবাসিক শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করে।













মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৬

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: নতুন শিক্ষাঙ্গনের পরিবেশ এত দ্রুত এত নোংরা হয়ে যাবে কল্পনা করিনি.. আমার বাসার ঠিক সামনে এই প্রতিষ্ঠান!! এখানে খেলাধুলা করে মানুষ আমি!!! খুব খারাপ লেগেছে আমার.... তবে কি আর? এটি তো বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়, নোংরামি আর রাজনীতি না ঢুকলে অনেকেরই যে স্বার্থ উদ্ধার হবেনা....

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৯

বিবাগী বাউল বলেছেন: এটি তো বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়, নোংরামি আর রাজনীতি না ঢুকলে অনেকেরই যে স্বার্থ উদ্ধার হবেনা....ঠিক বলেছেন, আসলে সব কিছুই আজ চলে যাচ্ছে নষ্টদের অধিকারে!

২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: শেখ হাসিনার যোগ্য চেলাই বটে! এরকম খুনী ছাত্রদের পোষা একমাত্র এই সরকার প্রধানের পক্ষেই সম্ভব।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১০

বিবাগী বাউল বলেছেন: এই ছাত্রলীগ যে শেখ হাসিনার জন্য বোঝা তা উনি বুজলেই দেশের জন্য, তার নিজের দলের জন্য উত্তম

৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১১

রবিন আলম বলেছেন: আমার এক ব্লগার বন্ধু ছাত্রলীগ নিয়ে মন্তব্য করায় ব্যান খেয়েছে। আমি কোন মন্তব্য করতে চাইনা।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৬

বিবাগী বাউল বলেছেন: কেন? সামুতেও কি ছাত্রলীগের আছর পড়ছে নাকি?

৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৪

সজিব তৌহিদ বলেছেন: আমার প্রাণের শহর রংপুর । এই আন্দোলন যৌক্তিক এবং বিশ্ববিদ্যালয়েরর শিক্ষকের উপর এসিড দগ্ধের ঘটনা সম্ভবত এটাই প্রথম। এটা লজ্জা না ঘৃণা বলতে পাচ্ছি না। তবে এটা নি:সন্দেহে বলতে পাচ্ছি অপরাধীদের শাস্তি হবে না। কারণ এদেশে সরকার দলীয় ছত্রসংগঠনের বিচার হয় না । আজ জম্মা নামাজের আগে ভিসির বাসায়, জম্মা নামাজের পরে তিলোত্তমা হোটেলে পাল্টাপাটি সাংবাদ সম্মেলনে আমি স- শরীরে ছিলাম। তার ভাষ্য এ রকম...http://uttorbangla.com/?p=3536.

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৭

বিবাগী বাউল বলেছেন: যে দেশে এই নির্লজ্জ হামলার পরও পুরা জাতি নীরবে সহে যায় এই সব নিপীড়ন তা দেখে হয়তো প্রয়াত কবি অধ্যাপক হুমায়ূন আজাদের মত আপনিও বলে উঠবেন, “আমরা কী এই বাংলাদেশ চেয়েছিলাম”?

৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩০

সজিব তৌহিদ বলেছেন: http://uttorbangla.com/?p=3536

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

বিবাগী বাউল বলেছেন: লিঙ্কের জন্য ধন্যবাদ সজিব ভাই

৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫১

সামসজীব বলেছেন: এদের মুখে হাগু করতে মন চায়

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৫

বিবাগী বাউল বলেছেন: হা হা হা হা হা ,

৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৯

ম.র.নি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় জাফর ইকবালের 'তোমরা যারা ছাত্রলীগ করো' শীরোনামে লেখা পড়তে চাই।না লিখলে উনি কানা :|

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১১

বিবাগী বাউল বলেছেন: 'তোমরা যারা ছাত্রলীগ করো' শীরোনামে লেখা লেখেও লাভ নাই, দেখা যাবে জাফর সারকেও এসিড মারতে পারে ওরা

৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৭

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: ব্যাপার না

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৫

বিবাগী বাউল বলেছেন: খারাপ লাগে এই ছাত্রলীগ এই কর্মকাণ্ড করে বলে না, তাদের বিচার হয় না বলেই

৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩০

সবুজ মহান বলেছেন: এই পশুদের নিয়ে কথা বলতে ইচ্ছে করে না । ভাল লিখেছেন স্যার ।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৬

বিবাগী বাউল বলেছেন: ধন্যবাদ সবুজ মহান

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.