নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বার বার নিহত হব তোমার অবর্তমানে

যদি ঠাঁই দিলে তবে কেন আজ হৃদয়ে দিলে না প্রেমের নৈবদ্য

বিবাগী বাউল

ইদানিং জ্যোৎস্না দর্শনই হয়ে পড়ে আমার একান্ত জীবনদর্শন!!!

বিবাগী বাউল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বকেয়া বেতনের দাবিতে আন্দোলনরত বাংলাদেশি শ্রমিকদের উপর গ্রীসের খামার মালিকদের গুলি চালানোর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৪৯







ভালোই তো, গ্রীস, তুমি না এক কালে গণতন্ত্র ও মানবিক দর্শনের পতাকা হাতে নিয়ে ইউরোপীয় সভ্যতার সূতিকাগার হিসেবে ভুমিকা রেখেছিলে? সে তুমিই আজ বকেয়া বেতনের দাবিতে আন্দোলনরত বাংলাদেশি শ্রমিকদের উপর গুলি চালালে? এদেশের শ্রমিকরা দেশেও মরে, বাইরেও মরে। বিবিসি’র বরাতে জানা যায়, দক্ষিণ গ্রিসের নিয়া মানোলাদা এলাকার এক স্ট্রবেরি খামারে প্রায় দুইশ'কর্মী বকেয়া বেতনের দাবিতে জড়ো হলে তত্ত্বাবধায়করা তাদের ওপর গুলি চালালে আহত হন ৩০ জন।



তুমি অভিবাসী শ্রমিকদের বেতন দিবানা ঠিক মত, বকেয়া রাখবা মাসের পর মাস, অভিবাসীদের ওপর নির্যাতন-নিপীড়ন করবা অহরহ, আর শ্রমিকরা বেতনের দাবিতে বিক্ষোভ করলেই তাদের অবৈধ শ্রমিক আখ্যা দিয়ে নির্বিচার গুলি চালাবে তাদের উপর, এইটা কি মগের মুল্লুক পাইছ? এখন কই গেল তোমাদের ইউরোপীয় মানবাধিকার আর শ্রম অধিকারের বয়ান? তোমরা তো প্রায়ই আমাদের মত অসভ্য বর্বর দেশে এসে দাতা সেজে আমাদের সবক দাও ট্রেড ইউনিয়ন করার জন্য যেন শ্রমিকরা তাদের গণতান্ত্রিক দাবি দাওয়া আদায়ে আন্দোলন করতে পারে! তো তোমরা নিজেরাই তো শ্রমিকের বিক্ষোভের অধিকার স্বীকার করতে চাওনা! ইউরোপীয় ইউনিয়ন আর আম্রিকা তো হরহামেশাই এদেশের পোশাক কারখানার কাজের অমানবিক পরিবেশ নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করেন (আমিও এক্ষেত্রে একমত), দেখি এখন গ্রীসের অমানবিক কাজের পরিস্থিতির প্রতিবাদে তারা কি বলেন, তাদের বক্তব্য শুনতে মন চায় আমার।



এই যে নানান রাজনৈতিক অস্থিরতা, সহিংসতা আর আর্থ-সামাজিক সংকট মোকাবিলায় এদেশের রাজনৈতিক দলগুলার দেউলিয়াত্ব তারপরও বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা যে এখনও ঘুরছে এর কৃতিত্ব গ্রামের হতদরিদ্র কৃষকদের, শহরের অভিবাসী গ্রামীণ শ্রমিকদের (শহুরে শ্রমিকও আছে) আর প্রবাসে মানবেতর জীবন যাপন করে রেমিট্যান্স পাঠানো অভিবাসী শ্রমিকদের! কিন্তু সরকারের কোন মাথা ব্যথা নেই বাংলাদেশের অর্থনীতির এই তিন চালিকাশক্তির ব্যাপারে, এরা দেশেও ধুঁকে ধুঁকে মরে, কৃষক ন্যায্য মূল্য না পেয়ে মরে, শ্রমিক ন্যায্য বেতন না পেয়ে মরে, আগুনে পুড়ে মরে আর অভিবাসী শ্রমিক মানবেতর জীবন যাপন করে কম বেতনে মরে! এই অভিবাসী বাঙ্গালী শ্রমিক যখন আবার তাদের অধিকার আদায়ে বিক্ষোভ প্রকাশ করে তখন আরবের দেশগুলো যেমন তাদের পুলিশে মারে তেমনি এখন দেখি মানবাধিকারের প্রবক্তা ইউরোপের গ্রীসও এদের গুলিতে মারে। এদেশের সরকারী কূটনীতিবিদরা এই অভিবাসী শ্রমিকদের এসব দমন নিপীড়ন থেকে বাঁচাতে কিছুই করে না, করার আগ্রহ আছে বলেও মনে হয় না, আর কিছু করবে কিভাবে, এরা এবং এদের বসরা নিজেরাই দেশে শ্রমিক দমনে সিদ্ধহস্ত!



শ্রম শোষণ আর শ্রমিক নিপীড়নের দেশীয় আর বিদেশি সিস্টেমের মাঝে কি অদ্ভুত মিল![/sb



Click This Link

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫১

বাংলার হাসান বলেছেন: এদেশের সরকারী কূটনীতিবিদরা এই অভিবাসী শ্রমিকদের এসব দমন নিপীড়ন থেকে বাঁচাতে কিছুই করে না, করার আগ্রহ আছে বলেও মনে হয় না, আর কিছু করবে কিভাবে, এরা এবং এদের বসরা নিজেরাই দেশে শ্রমিক দমনে সিদ্ধহস্ত

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫৪

বিবাগী বাউল বলেছেন: শ্রম শোষণ আর শ্রমিক নিপীড়নের দেশীয় আর বিদেশি সিস্টেমের মাঝে কি অদ্ভুত মিল!

২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:০৬

শিপন মোল্লা বলেছেন: ভালোই তো, গ্রীস, তুমি না এক কালে গণতন্ত্র ও মানবিক দর্শনের পতাকা হাতে নিয়ে ইউরোপীয় সভ্যতার সূতিকাগার হিসেবে ভুমিকা রেখেছিলে? সে তুমিই আজ বকেয়া বেতনের দাবিতে আন্দোলনরত বাংলাদেশি শ্রমিকদের উপর গুলি চালালে? এদেশের শ্রমিকরা দেশেও মরে, বাইরেও মরে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৭

বিবাগী বাউল বলেছেন: আবুশিথি ভাই, অনেক দিন পর আপনার দেখা পেলাম, আসলে মনটা খুব খারাপ, আমরা ঘরে বাইরে শুধু গুলি খাই!

কেমন আছেন, ভালো থাকা হোক সব সময়!

৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৪০

মুহসিন বলেছেন: বাংলাদেশী তাই। অন্য দেশের হলে গুলি চালাতে সাহসী হতোনা কখনো।

ওরা জানে এদেশের মানুষ নিজেরাই অনৈক্যের কারণে আত্মঘাতী হরতাল ধ্বংস গুলি আর হত্যাকান্ডের বিভীষিকায় জর্জরিত। বিদেশে কার কি হলো তা নিয়ে ভাবার সময় তাদের কোথায়!

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৭

বিবাগী বাউল বলেছেন: মুহসিন ভাই, ঠিক বলেছেন

"ওরা জানে এদেশের মানুষ নিজেরাই অনৈক্যের কারণে আত্মঘাতী হরতাল ধ্বংস গুলি আর হত্যাকান্ডের বিভীষিকায় জর্জরিত। বিদেশে কার কি হলো তা নিয়ে ভাবার সময় তাদের কোথায়!"

কি আর বলব, যে দেশের অভিবাসী শ্রমিকদের পাঠানো রেমিতান্সে দেশ চলে তাদের ধুঁকে ধুকে মরতে হয়!!

৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:২৬

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
অধিকাংশ গ্রীক রেসিস্টস
ওরা আমাদের কে বলে "মাবরু" মানে কাল।
আর কি আসা করতে পারেন?
এখন ও তারা বর্ণ বৈষম্য থেকে বের হয়ে আসতে পারেনি।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৯

বিবাগী বাউল বলেছেন: "এখন ও তারা বর্ণ বৈষম্য থেকে বের হয়ে আসতে পারেনি"

ভাই, কবে পারবে? এরা আবার নিজেদের সভ্য বলে দাবি করে, এইটাই লাগে আমার।

গ্রীসের এরিস্টোক্রেসিকে নিন্দা, তাদের বর্ণবাদি মানসিকতাকে তিরস্কার !!

৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৩২

সক্রিয় বলেছেন: vai ora naki daulia hoya gaselo koi den agee...........ora taka debo kmna......

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪

বিবাগী বাউল বলেছেন: ভাই, ওরা টাকা না দেক, ভালো আচরন তো করতে পারে, ভালো আচরন করতে তো পয়সা লাগে না, টা না করে আবার টাকার বদলে দিল গুলি !!

এদের মূল সমস্যা কি জানেন, এরা প্রচণ্ড বস্তুবাদি , ফলে অর্থনৈতিক সংকটে পড়লে এরা আর হিতাহিত জ্ঞান রাখে না, মানবিক বোধ হারিয়ে ফেলে, উন্মত্ত আচরন করে, অর্থনৈতিক নিয়ন্ত্রনবাদ এদের জীবনের চালিকা শক্তি হওয়ায় এদের কাছে মানবিক আচরন এর গুরুত্ব কম, পশ্চিমা দর্শনের কানাগলিতে এরা আত্মিক পরিশুদ্ধির পথ পাবে না,

৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:২৭

জাহাঙ্গীর জান বলেছেন: আমাদের সরকার কোথায় ? ঘুমিয়ে যায়নিতো ? আমাদের দুর্বল পর রাষ্টনিতি একমাত্র কারণ । আমরা বাংলাদেশে বসে শুধু এ,ডি বি জি,ডি বির হিসাব নিকাশ নিয়ে ব্যস্ততা ।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬

বিবাগী বাউল বলেছেন: জাহাঙ্গীর জান ভাই, আমাগো সরকার নাকে তেল দিয়ে ঘুমাক, তাদের তো দায় নেই, প্রবাসী শ্রমিকরা মানবেতর জীবন যাপন করে অনেক কষ্টে রেমিট্যান্স পাঠাবে আর সরকার সেটাকে নিজের সাফল্য বলে দাবি করবে, যত্তসব ভণ্ডামি !

লজ্জা, জাতীয় লজ্জা!!

৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:২৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭

বিবাগী বাউল বলেছেন: শ্রম শোষণ আর শ্রমিক নিপীড়নের দেশীয় আর বিদেশি সিস্টেমকে তিরস্কার

৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১২

রিফাত হোসেন বলেছেন: সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই
সহমত তবে

আপ্নি গ্রীস আর ইইউ কে তালগোল পাকিয়ে ফেলছেন।

গ্রীস,সাইপ্রাস,রোমেনিয়া,হাংগেরী,ইটালী এরা অতটা ভাল অবস্থান এ নাই। ইটালী থাক্লেও আদতে ফুল করাপ্ট এক্টা দেশ!
সাইপ্রাস এর অবস্থা এখন!
অস্ট্রিয়া শিলিং এ যাওয়ার জন্য প্রেশার আসছে, ইউ কে ইইউ ত্যাগের চিন্তা করছে, জার্মানী কিভাবে একলা হাল ধরবে! ফ্রান্স আভ্যন্তরীণ কোন্দলে ব্যস্ত।

সোনার দাম রুপার দাম ১২% কমেছে! পুরাই কেরফা অবস্থা, আম্রিকা কিছু করছে কিনা জানি না তবে অবস্থা খারাপ হচ্চছে :(

আর রেসিস্ট সব দেশেই আছে! আর কাজের লিখিত চুক্তি না থাক্লে সে আন্দোলন এর কোন কারবারি ব্যবস্থা নাই। তবে তাদের লিখিত চুক্তি থাক্লে একটা ট্রেড ইউনিয়ন এ যুক্ত থাকাকথা।

সব জাতিই রেসিস্ট একমাত্র আম্রাই হইতে পারলাম না! গুলি তো আর পুলিশ করে নাই তাই না, তাই পুরা জাতির উপর দোষানো ঠিক না। ঠিক ভাবে এগুলে এতক্ষনে ঐ ফার্ম আসমানের তারা গুনার কথা, ম্মানে বন্ধ হবার উপক্রম হত! ২০০ মানুষ এর বেতন না দিয়ে যেত কোথায়,!?ফেইক পেমেন্ট হলে ব্যাংক স্টেটমেন্ট দেওয়া লাগত, হেনতেন, ইইউ দেশ গুলির নিয়ম কাছা কাছি তাই বল্লাম,
আশা করি সমাধান হবে তাদের সমস্যা :)

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩২

বিবাগী বাউল বলেছেন: রিফাত ভাই, ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য।


গ্রীস তো ই ইউর বাইরে না, নাকি? আর এক সংবাদে জানলাম “পাওনা পরিশোধের আশ্বাস দিয়ে মালিক শ্রমিকদের ডেকে এনে গুলি চালায় ওখানে ।” আবার বি বিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে গ্রীসের মানোলাদায় অনেক দিন ধরেই অভিবাসী শ্রমিকদের নির্যাতন নিপীড়ন চলে আসছে।

তবে গ্রীসের পুলিশ মালিক পক্ষের কয়েকজনকে গ্রেফতার করছে। এইটা আশার কথা।

৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭

ইয়েন বলেছেন: ওরা আবার আমাদের সভ্য হতে শেখায় :/

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০

বিবাগী বাউল বলেছেন: সভ্যতা ওদের কাছ থেকেই শিখতে হবে কারন ওরা পশ্চিমের , আর ওদের গুরুরা খালি তত্ত করে প্রাচ্য মাত্রই বর্বর আর স্থবির, এদের এইসব ওরিয়েন্টাল চিন্তার নিকুচি করি!

১০| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫২

রিফাত হোসেন বলেছেন: গ্রীস ই ইউতে ঠিকাছে কিন্তু ইউরো ক্লাসের তারা কিনা সেটাই প্রশ্ন !
না হলে একটা দেশ দেউলিয়া হবার কথা আসে না।

:) ই ইউ জোন দেখেই গ্রীস এখনো টিকে আছে!, ই ইউ ধন্যবাদ প্রাপ্য, যারা বারবার মানে ১ বার নয়! হেল্প করে যাচ্ছে!

মানবাধিকার কি জিনিস সেটা আম্রিকা আর এশিয়া থেকে ই ইউ ভাল ফোকাস রাখার চেষ্টা করে কিন্তু ধনতন্ত্রের ক্যাঁচ এ পড়ে ফুল আউটপুট দিতে পারে না।

ইইউ নিজের মধ্যেও বৈষম্য আছে বৈ কি! কোন গ্রিক পাব্লিক চাইলেই জার্মানী বা অস্ট্রিয়াতে সহজে জব পাবে না! কিন্তু উল্টাটা হবে মানে জার্মানরা পারবে! বুবুল্গেরিয়ানরা আবার তাদের দেশের বেতন স্কেল অনুযায়ী কাজ করতে পারবে জার্মানী তে!
ই ইউ মানে প্রায় এক কিন্তু এক না, এক করার প্রাণপ্রন চেষ্টা চলছে।

কোন দেশে সিকিউরিটি নাই আবার কোন দেশে উন্নত চিকিতসা নাই!

ইইউ রেখে ইউরো বিলুপ্ত না করা হলে একদিয়ে অনেক ভাল আরেক দিকে অনেক খারাপ। আমরা খারাপ টা দেখছি, গ্রীস খায় উষ্টা আর বাকি সব ইইঊ জোন ও বাই ডিফিল্ট খায়!
সাহেব ৫০ সেন্টের জিনিস ১৫০ সেন্ট দিয়ে কিনছে সেসব দেশ যারা মন্দার মধ্যে নাই !

তবুও প্রাণপন চেষ্টা করে যাচ্ছে ইইউ এএকসাথে থাকার, ১০ জন একসাথে থাক্লে জোট অনেক অনেক শক্তিশালী হবার কথা কিন্তু বাস্তব এ উল্টা!

বহিরাগত ইন্ধন কি হতে পারে না।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৯

বিবাগী বাউল বলেছেন: রিফাত ভাই, ধন্যবাদ, আপনার যুক্তি যুক্ত কমেন্টের জন্য, "ই ইউ মানে প্রায় এক কিন্তু এক না, এক করার প্রাণপ্রন চেষ্টা চলছে" পুরাই একমত!

ধনতন্ত্রে প্রকট বৈষম্য থাকবেই, বৈষম্য এড়ানো তাদের পক্ষে সম্ভব না!

১১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭

তুষার মানব বলেছেন: এদেশের সরকারী কূটনীতিবিদরা এই অভিবাসী শ্রমিকদের এসব দমন নিপীড়ন থেকে বাঁচাতে কিছুই করে না, করার আগ্রহ আছে বলেও মনে হয় না, আর কিছু করবে কিভাবে, এরা এবং এদের বসরা নিজেরাই দেশে শ্রমিক দমনে সিদ্ধহস্ত

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩১

বিবাগী বাউল বলেছেন: তুষার মানব ভাই, কি বলব আর আমাদের দেশের সরকারী কূটনীতিবিদরা কোন কাজ করে বলে মনে হয় না, এদের হাবভাবে মনে হয় এরা পর্যটক হিসেবেই বিদেশে যায়, আর কোন মিশন নাই এদের!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.