নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বার বার নিহত হব তোমার অবর্তমানে

যদি ঠাঁই দিলে তবে কেন আজ হৃদয়ে দিলে না প্রেমের নৈবদ্য

বিবাগী বাউল

ইদানিং জ্যোৎস্না দর্শনই হয়ে পড়ে আমার একান্ত জীবনদর্শন!!!

বিবাগী বাউল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারতীয় আধিপত্যবাদ আর লুণ্ঠনঃ বিনা মাশুলে ট্রানজিট দিয়ে আবার সড়ক সংস্কার ও বন্দর নির্মাণে কোটি কোটি টাকা বাংলাদেশকেই বহন করতে হবে !

১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১০

১/১১ এর সবচেয়ে বড় কুফল হল মন্ত্রীপরিষদ শাসিত সরকারের বদলে বাংলাদেশে গড়ে উঠলো অনির্বাচিত উপদেষ্টা পরিষদ শাসিত সরকার, জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন বলে উপদেষ্টাদের কোন দায় নেই, বিদেশি শক্তির কাছে দেশের সব স্বার্থ বিকিয়ে দেয়াই এদের একমাত্র এসাইনমেন্ট, এই যেমন অর্থমন্ত্রী মসিউর হয়ে উঠলেন এদেশে ভারতীয় স্বার্থ ১৬০০০ আনা পূরণ করার হাতিয়ারে! মন্ত্রী আবুল মাল আমাদের গল্প শুনালেন, বাংলাদেশকে সিঙ্গাপুর বানানোর গল্প, তিনি এবং তাঁর সাথে একমত একশ্রেণীর রাজনীতি শূন্য বুদ্ধিজীবী প্রচার চালালেন বন্ধু রাষ্ট্র ভারতকে ট্রানজিট, ট্র্যান্সশিপমেন্ট দিলে হাজার হাজার কোটি টাকার মাশুল পেয়ে বাংলাদেশ অচিরেই সিঙ্গাপুর বনে যাবে, মন্ত্রীর এই আশায় বাগড়া দিলেন পাওয়ারপুল মসিউর, সভ্যতা ও বন্ধুত্বের নতুন তত্ত্ব নিয়ে আসলেন তিনি, বললেন “ বন্ধু প্রতিম প্রতিবেশি রাষ্ট্রের কাছ থেকে মাশুল চাওয়া অভদ্রতা ও অভব্যতা”। আবুল মালের সিঙ্গাপুর বানানোর স্বপ্নভঙ্গ দেখতে হল আমাদের, বিনা মাশুলে সড়ক, নৌ, সব রকমের ট্রানজিট- ট্র্যান্সশিপমেন্ট- করিডোর দিয়ে দেয়া হল ভারতকে, এর বিনিময়ে ৫৪ টি নদীর পানির হিস্যা, তিস্তা চুক্তি, টিপাইমুখ বাঁধ, সীমান্ত সমস্যা কোন কিছুরই সুরাহা হল না, উল্টো মণির কণ্ঠে শুনি প্রেমের অমিয় বাণী, “ ভারত থেকে আমরা এত কিছু পেয়েছি যে তিস্তা চুক্তি স্বাক্ষর না হলে তা কোন ব্যাপারই না”! ভারতপ্রীতির এই শাশ্বত বানী শুনার পর মূর্ছা যাওয়ার সাথে সাথেই আবার হাজির হলেন মসিউর সাহেব, তিনি মণিকে টপকে গেলেন আবার ভারতপ্রেমে! মহানুভব মসিউর মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিলেন ভারতের কাছে মাশুল তো ভদ্রতার কারনে নেয়াই যাবে না বরং আমাদের বদান্যতা দেখাতে হবে , ট্রানজিটে সড়ক সংস্কারের জন্য ৬১ কোটি টাকা ও আশুগঞ্জ বন্দর নির্মাণে ৪৬১ কোটি টাকা বাংলাদেশকে বহন করতে হবে” ! উপদেষ্টার কথা অনুযায়ী বাংলাদেশের ওপর দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ থেকে ত্রিপুরায় হাজার হাজার টন খাদ্য পণ্য পরিবহনের জন্য এখন ৬১ কোটি টাকা ব্যয়ে সড়ক সংস্কার করে দেবে বাংলাদেশ ! বিনিময়ে বাংলাদেশ ভারতের কাছে কিছুই দাবি করবে না। অন্যদিকে ভারতের নৌ ট্রানজিটের স্বার্থে নিজ ব্যয়ে আশুগঞ্জে বন্দর নির্মাণ করে দেবে বাংলাদেশ। বছরে ৬০ লাখ টন পণ্য পরিবহনের উপযোগী এই অভ্যন্তরীণ কন্টেইনার পোর্ট নির্মাণের সম্ভাব্য ব্যয় ৪শ’ কোটি টাকা। শুরুতে পুরো অর্থ অনুদান হিসেবে দেয়ার কথা বললেও তা কমিয়ে ৬০ কোটিতে নামিয়ে আনে। তবে শেষ পর্যন্ত সেটাও পাচ্ছেনা বাংলাদেশ। এখন প্রস্তাব রয়েছে, ২শ’ কোটি টাকা ঋণ হিসেবে দেয়া হবে। তবে তাও অনেক জটিল শর্তে। অর্থাৎ, ভারতের স্বার্থে বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই ৪৬১ কোটি টাকা ব্যয়ের প্রকল্প হাতে নিয়েছে।



বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহণ কর্তৃপক্ষের (বিআইডাব্লিউটিএ) জরিপে দেখা গেছে, বাংলাদেশের ওপর দিয়ে ১০ লাখ টন পণ্য পরিবহণে ভারতের সাশ্রয় হবে ৪ হাজার ৭৫ কোটি টাকা। অথচ আশুগঞ্জ বন্দর নির্মাণের ব্যয় বহনে সম্মত নয় ভারত।আশুগঞ্জ বন্দর নির্মাণে অনুদান দেয়ার জন্য ভারতকে প্রস্তাব দেয় বাংলাদেশ। তবে এক বছর পার হয়ে গেলেও এখনো এর উত্তর মেলেনি। আখাউড়া থেকে ভারতীয় সীমান্ত পর্যন্ত সড়ক নির্মাণের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। এতে ব্যয় হচ্ছে প্রায় ৯০ কোটি টাকা। এই অর্থও বাংলাদেশই বহন করছে। আশুগঞ্জ বন্দরকে সারা বছর ব্যবহার উপযোগী রাখতে ৮৬৬ কিলোমিটার নৌ পথের প্রায় তিন কোটি কিউসেক মিটার মাটি খনন করতে হবে। ভারতের এক বিলিয়ন ডলার ঋণের আওতায় এই প্রকল্প নেয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে তা প্রত্যাখ্যাত হওয়ায় ভারতের কাছে পৃথক ঋণ চেয়েছে বাংলাদেশ। তবে আশ্বাস দিলেও বাংলাদেশকে বিস্তারিত কিছু জানায়নি।



ভারতের এই আধিপত্যবাদ আর লুণ্ঠন আমাদের চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া আর কিছুই করার নাই!! শুধু উপদেষ্টাদের জন্য রইল এক খণ্ড সিরাজ শিকদার- “ পিণ্ডি ছেড়েছি দিল্লীর কোলে আশ্রয় নেয়ার জন্য না!”

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬

জাহাজ ব্যাপারী বলেছেন: ট্রানশিপমেন্টের ক্ষতি
দিল্লীর অনুরোধ ফেলতে না পেরেই সরকার বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ থেকে ত্রিপুরায় খাদ্য সরবরাহের অনুমতি দিয়েছে। এই অনুরোধ রক্ষার মাশুল হিসেবে প্রয়োজনীয় রাস্তা নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণের মূল্য দিতে হবে ৬শ’ ১০ মিলিয়ন টাকা। এই টাকা কে দেবে সে সম্পর্কে কোন সিদ্ধান্ত না দিয়েই পররাষ্ট্র ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় খাদ্য পরিবহনের অনুমতি দিয়েছে। এতে বিপাকে পড়েছে সড়ক বিভাগ। মন্ত্রণালয়ের একজন উপসচিব একটি ইংরেজী দৈনিককে জানিয়েছেন, খাদ্য পরিবহনের কারণে রাস্তার যে ক্ষতি হবে তার দায়ভার ভারত না বাংলাদেশ বহন করবে এখনও জানা যায়নি। মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে ফান্ড বরাদ্দের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ অথবা ভারতীয় অপারেটরদের পরিবহনজনিত ক্ষয়ক্ষতি মেরামত করে দেয়ার জন্য বলতে বলা হয়েছে। অন্যদিকে আশুগঞ্জ ইনল্যান্ড কন্টেইনার পোর্ট নির্মাণে সম্ভাব্যবতা জরিপের কাজ ভারত শুরু করলেও এই পোর্ট নির্মাণে অর্থায়নের ব্যাপারে ভারতের দিক থেকে ইতিবাচক সাড়া পাচ্ছে না বাংলাদেশ। ভারতের প্রয়োজনে পোর্ট নির্মাণ করা হচ্ছে বলে বাংলাদেশ আশা করেছিল, পোর্ট নির্মাণে হিসাবে প্রয়োজনীয় অর্থ ভারত সরকার অনুদান হিসেবে দেবে। কিন্তু ভারতের দিক থেকে পোর্ট নির্মাণ ব্যয়ের অর্ধেক ঋণ দেয়ার আভাস দেয়া হয়েছে। বর্তমান সরকারের আমলে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের বিশ্লেষণে পর্যবেক্ষক মহল মনে করছে, ভারতীয় স্বার্থ রক্ষা করতে গিয়ে এ পর্যন্ত বাংলাদেশের যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার ক্ষতিপূরণ আদায় করে তারপর নতুন সিদ্ধান্ত নেয়া যেতে পারে।
বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সেভেন সিস্টার্সে পণ্য ও অন্যান্য পরিবহনের বিষয়টি এই প্রথম নয়। জনমত উপেক্ষা করে জাতীয় স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে ২০১১ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর পরীক্ষামূলকভাবে পণ্য পরিবহন করা হয়েছে। এই পরিবহনের প্রসঙ্গে প্রথম দিকে সরকারের বিভিন্ন দায়িত্বশীল মহল থেকে যে সব আলোচনা করা হয়েছিল, কার্যত তা অর্থহীন ও অসত্য বলে প্রমাণিত হয়েছে। কোন কোন মহল থেকে বলা হয়েছিল, ভারতকে ট্রানজিট দিলে বাংলাদেশ টাকার বন্যায় ভেসে যাবে। ট্রানজিট দেয়ার পরে তারাই বলেন, ভারতের কাছে টাকা চাওয়া লজ্জাজনক। বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করে ভারতীয় পণ্য পরিবহন ভারতের জন্য বাণিজ্যিকভাবে লাভজনক হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। এদিকে পণ্য পরিবহনের কারণে বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট অঞ্চলে সড়ক ব্যবস্থাপনা ভেঙে পড়েছে। ভারতীয় স্বার্থ রক্ষায় প্রবহমান তিতাসের উপর বাঁধ দেয়ায় এই নদীর গতিরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিল। সেই বাস্তবতার দগদগে ঘা শুকোতে না শুকোতো নতুন করে খাদ্য পরিবহনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এনবিআর নতুন সিদ্ধান্ত মোতাবেক, প্রতিটি কনসাইনমেন্টের বিপরীতে ব্যাংক গ্যারান্টির পরিবর্তে ভারতীয় হাইকমিশনের সত্যায়িত বন্ড জমা দিতে বলেছে। প্রকাশিত রিপোর্ট ও বাস্তবতা বিশ্লেষণ করলে সত্যি বিস্মিত হতে হয়, ভারতীয় পণ্য বহনে সড়কের যে ক্ষয়ক্ষতি হবে তার কোন সুরাহা না করে কিভাবে পররাষ্ট্র ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য মন্ত্রণালয় পরিবহনের অনুমতি দিতে পারলো। অবশ্য মাত্র ক’দিন আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক কেবল দেয়া নেয়ার ভিত্তিতে বিবেচনার বিপক্ষে অভিমত দিয়েছেন।
মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে ফ্রি অফ কস্টে যা যা ভারত নিতে চায় গত ৪ বছরে তা নিয়ে গেছে। বাংলাদেশ-ভারতের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারক পর্যায়ে বারবার পারস্পরিক সহঅবস্থানভিত্তিক সম্পর্কের কথা বলা হলেও বাস্তবে তার কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি। পানি সমস্যা, সীমান্তে নিরীহ বাংলাদেশী হত্যা, মাদক-আগ্নেয়াস্ত্র পাচার, চোরাচালান ও বাণিজ্যিক ভারসাম্যহীনতার মত মৌলিক সমস্যার আজ পর্যন্ত কোন সমাধান করা সম্ভব হয়নি। ভারতীয়দের অনীহা এবং হীনম্মন্যতার কারণেই এ সব সমস্যা অসীমাংসিত থাকলেও বর্তমান সরকার বারবারই ভারতীয় ইচ্ছার কাছেই আত্মসমর্পণ করেছে এবং করছে। কার্যত ভারতের সাথে সম্পর্ক জাতীয় স্বার্থের বিবেচনায় বিপজ্জনক হয়ে দাঁড়াচ্ছে। ভারতীয়রা তাদের স্বার্থ আদায় করে নিচ্ছে। আমরা সহায়ক ভূমিকা পালন করছি। প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, পোর্টের মাধ্যমে প্রাথমিক পর্যায় ভারত ১০ লাখ টন পণ্য পরিবহন করলেও ৫ বছরে তা ৬০ লাখ টনে উন্নীত হবে। জরিপ অনুযায়ী ১০ লাখ টন পণ্য পরিবহনে ভারত সরকারের সাশ্রয় হবে আড়াই হাজার কোটি রুপি অথচ টার্মিনাল নির্মাণের ব্যয় বহনের জন্য বাংলাদেশ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি দিয়েও গত এক বছরে কোন জবাব পাওয়া যায়নি। সাধারণত প্রতিবেশী দেশ বা দেশগুলোর সাথে যে ধরনের সম্পর্ককে অর্থনৈতিক বিবেচনায় নেয়া হয় বাংলাদেশ ও ভারতের ক্ষেত্রে প্রকৃতির দিক থেকে তা একই রকম হলেও কার্যত একে অর্থনৈতিক বিবেচনায় নেয়ার কোন সুযোগ নেই। সুতরাং বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ককে পরিপূর্ণ রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের আলোকে দেখাই যৌক্তিক।

১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:০৩

বিবাগী বাউল বলেছেন: সুতরাং বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ককে পরিপূর্ণ রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের আলোকে দেখাই যৌক্তিক।

২| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭

জাহাজ ব্যাপারী বলেছেন:

১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:০৪

বিবাগী বাউল বলেছেন: “ পিণ্ডি ছেড়েছি দিল্লীর কোলে আশ্রয় নেয়ার জন্য না!”

৩| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৩১

কামের কথা কন!! বলেছেন: এই পোস্ট টি স্টিকি করা হোক ।। ভারত সব সময় এমনি আচরণ করেছে এবং করবে আর আমাদের বায়ান * দ সরকার তার জামা খুলে সব দিয়ে দিবে আর আমরা আ*দা পাবলিক চেয়ে চেয়ে দেখতে থাকবে।

পোস্ট টি স্টিকি করা হোক
পোস্ট টি স্টিকি করা হোক
পোস্ট টি স্টিকি করা হোক
পোস্ট টি স্টিকি করা হোক

১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:০৫

বিবাগী বাউল বলেছেন: আমাদের প্রতিবাদহীনতায় এসব করতে পারছে

৪| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৯

কিরিটি রায় বলেছেন: ভারতের এই আধিপত্যবাদ আর লুণ্ঠন আমাদের চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া আর কিছুই করার নাই!! শুধু উপদেষ্টাদের জন্য রইল এক খণ্ড সিরাজ শিকদার- “ পিণ্ডি ছেড়েছি দিল্লীর কোলে আশ্রয় নেয়ার জন্য না!”

ভাদা জানোয়ারেরা কই!!!!!!??????


আয় যুক্তি দিয়া বুঝাই যা.... লেখক কই ভুল কইছে???


সেদিন বেশি দূরে নয়-
চেতনার ধান্ধাবাজ আর ভাদাদের পলায়নের জন্য ইদুরের গর্তও দুর্লভ হয়ে যাবে।

১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:০৬

বিবাগী বাউল বলেছেন: “ পিণ্ডি ছেড়েছি দিল্লীর কোলে আশ্রয় নেয়ার জন্য না!”

৫| ১০ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

চারশবিশ বলেছেন: সেদিন বেশি দূরে নয়-
চেতনার ধান্ধাবাজ আর ভাদাদের পলায়নের জন্য ইদুরের গর্তও দুর্লভ হয়ে যাবে। ;) B-)

১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:১০

বিবাগী বাউল বলেছেন: দেশ বিক্রি করে চেতনার নাম নেয়ার কোন অধিকার নাই দালালদের!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.