নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দূরে থাকুন; ভালো থাকুন।

ঋণাত্মক শূণ্য

নেগেটিভিটিতে বিশ্বাস করি না; তাই এমন নাম বেছে নিলাম, যা বাস্তব নয়!

ঋণাত্মক শূণ্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

অফিসের বসকে ঠাটায় চড় দেওয়া: একটি বিপজ্জনক পদক্ষেপ!

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৫১

অফিসের বসকে ঠাটায় চড় দেওয়া একটি অত্যন্ত বিপজ্জনক পদক্ষেপ। এটি শুধুমাত্র আপনার চাকরি হারানোর কারণ হতে পারে না, এমনকি আপনার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থাও নেওয়া হতে পারে।



অফিসের বসকে চড় দেওয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে। হয়তো তিনি আপনার সাথে অন্যায় আচরণ করেছেন, হয়তো তিনি আপনাকে অপমান করেছেন, অথবা হয়তো তিনি আপনার কাজের উপর বিরক্ত হয়েছিলেন। যাই হোক না কেন, বসকে চড় দেওয়া কখনই একটি সমাধান নয়।

বসকে চড় দেওয়ার ফলে আপনি যে সব ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন তার মধ্যে রয়েছে:
>>চাকরি হারানো: বসকে চড় দেওয়ার ফলে আপনার বিরুদ্ধে বরখাস্তের ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।
>>আইনি ব্যবস্থা: বসকে চড় দেওয়ার ফলে আপনার বিরুদ্ধে শারীরিক আক্রমণের অভিযোগ আনা যেতে পারে।
>>সামাজিক মর্যাদার ক্ষতি: বসকে চড় দেওয়ার ফলে আপনার সামাজিক মর্যাদা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

অফিসের বসকে চড় দেওয়ার পরিবর্তে, আপনি অন্য উপায়ে আপনার ক্ষোভ প্রকাশ করতে পারেন। আপনি বসের সাথে কথা বলতে পারেন, আপনার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সাথে কথা বলতে পারেন, অথবা এমনকি একটি আইনি ব্যবস্থাও নিতে পারেন।

নিম্নে কিছু বিকল্প পদ্ধতি দেওয়া হল যা আপনি অফিসের বসের সাথে আপনার সমস্যা সমাধানের জন্য ব্যবহার করতে পারেন:

>>বসের সাথে কথা বলুন: বসের সাথে ব্যক্তিগতভাবে কথা বলুন এবং আপনার সমস্যার কথা বলুন। তাকে বুঝিয়ে দিন যে আপনি তার আচরণে কতটা ক্ষুব্ধ।
>>আপনার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সাথে কথা বলুন: যদি বসের সাথে কথা বলার পরেও সমস্যা সমাধান না হয়, তাহলে আপনার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সাথে কথা বলুন। তাকে আপনার সমস্যার কথা বলুন এবং তার সাহায্য চান।
>>একটি আইনি ব্যবস্থা নিন: যদি আপনার সমস্যার কোনও সমাধান না পাওয়া যায়, তাহলে আপনি একটি আইনি ব্যবস্থা নিতে পারেন। আপনি বসের বিরুদ্ধে শারীরিক আক্রমণের অভিযোগ আনতে পারেন।

অফিসের বসকে চড় দেওয়া একটি সহজ সমাধান মনে হতে পারে, কিন্তু এর ফলে আপনি যে সব ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন তা অনেক বেশি। তাই, অফিসের বসের সাথে আপনার সমস্যা সমাধানের জন্য অন্য উপায় খুঁজে বের করাই সবচেয়ে ভালো।

--------------

উপরের লেখাটা সম্পূর্ণ AI দিয়ে লেখা। আমি শুধু >> সাইন গুলি এ্যাড করেছি। কমান্ড ছিলো, অফিসের বসকে ঠাটায় চড় দেওয়া সম্পর্কে একটা ব্লগ পোষ্ট চাই।

বর্তমানে সব কিছুতে AI নিয়ে মাতামাতি চলছে। ব্লগেও একাধিক পোষ্ট এসেছে। ভাবলাম AI দিয়ে একটা লেখা দেই।

সম্প্রতি আমি বেশ কিছু রিমার্কেবল (আমার জন্য) কাজ AI দিয়ে করেছি। সেগুলি নিয়ে খুব শিগ্রহী লেখা দেবার ইচ্ছা আছে!


Photo by NEOM on Unsplash

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:১৯

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: অবাক হলাম এইটা দেখে যে, মানুষ দিন দিন কতটা এই AI এর উপর নির্ভরশীল হয়ে যাচ্ছে আস্তে আস্তে...
সরি, এই লেখায় আপনাকে কোন ক্রেডিট দিতে পারলাম না...

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:০১

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ক্যারে? কমান্ডটাতো আমিই দিছি। কপি-পেষ্টও আমিই করছি। ক্রেডিট তো সে জন্যও পেতে পারি; নাকি বলেন?

২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:২৯

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: :-B

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:০১

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: হে হে.....

৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:১২

শ্রাবণধারা বলেছেন: অফিসের বসকে ঠাটায় চড় দেওয়ার চিন্তা মাথায় আসলো কী করে?

আপনি কী কোন কারনে আপনার অফিসের বা ম্যানেজারের উপর বিরক্ত?

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:০২

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: হুমম। মহা বিরক্ত! যার কারণে একটা প্রোমশনও ডিনাই করলাম!

৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:৪৭

শ্রাবণধারা বলেছেন: "যার কারণে একটা প্রোমশনও ডিনাই করলাম!" এটার মানে কী? প্রমোশন দিতে চেয়েছে আপনি নেন নি?
মনে হচ্ছে আপনি কর্মক্ষেত্র খুবই অপরিপক্ক এবং আবেগ নির্ভর টিপিক্যাল বাঙালী!

আপনার জন্য পরামর্শ:

প্রথমত, কোন কিছুকেই ব্যক্তিগতভাবে নিবেন না। মনে করবেন আপনার সাথে আপনার বসের যে আচরণ সেটা ঋণাত্মক শূণ্যের সাথে আচরণ নয়, একটা কর্মি রোবটের সাথে আচরণ।

দ্বিতীয়ত, কোনভাবেই কোন বিরক্তি অফিসে প্রকাশ করবেন না। মনে রাখবেন আপনি একজন কর্মী রোবট তবে EQ বা মানসিক বুদ্ধিসম্পন্ন রোবট। অতএব সারাক্ষন মুখে হাসি থাকবে।

তৃতীয়ত, এটা সব চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ন। কাল থেকে বসের ব্যাগ বহন করে তার গাড়ি পর্যন্ত উঠিয়ে দিবেন।

বটম লাইন: ইগো বা অহং কমাতে হবে এবং matured বা পরিপক্ক হতে হবে। আমি নিশ্চিৎ আপনার ভারতীয় বস আপনার চেয়ে কয়েকগুন বেশি matured।

শুভকামনা রইলো।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১২

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: এটার মানে কী? প্রমোশন দিতে চেয়েছে আপনি নেন নি? - জ্বী। মূলত তিনি আমার ম্যানেজারের ম্যানেজার। প্রমোশনটা নিলে আমার ম্যানেজার বাদ দিয়ে সরাসরি ঐ ম্যানেজারের আন্ডারে কাজ করা লাগতো। তাছাড়া এতে আমার ক্যারিয়ার পাথও একটু বদলে যেতো। তাই আমি প্রমোশনটা নেই নি।

মনে হচ্ছে আপনি কর্মক্ষেত্র খুবই অপরিপক্ক এবং আবেগ নির্ভর টিপিক্যাল বাঙালী! - এক লাইনের রিপ্লাই পড়ে এমন মন্তব্য করাটাও খুব একটা পরিপক্ক বিষয় না।

৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:১৬

শায়মা বলেছেন: আমার ধারণা বসকে ঠাটায় চড় লাগাতে ইচ্ছা করেনি এমন মানুষ কম আছে পৃথিবীতে।

আমার স্কুলের ব্যবহারে আমি এতই মুগ্ধ যে মাঝে মাঝে অনেককেই বলেছি ভদ্রতা শিখতে হলে আমার স্কুলে আমার প্রিন্সিপ্যালের কাছে শিখে আসো। উনি একজন গার্ডের সাথেও পূর্ণ সন্মানে কথা বলেন ঠিক যেমন একজন প্লে গ্রুপের বাচ্চার সাথে। অনেক অনেক কঠিক কথাও যে কত সুন্দর করে বুঝিয়ে বলা যায় তা তার থেকে শিক্ষনীয় বটে। উনার মতে কোনো মানুষ বুঝে ভুল করে না, না জেনে করে তাই তাকে উচিৎ আমাদের সাহায্য করা। ওপেন ডিসকাশন বা সুন্দরভাবে তার কাছে গ্রহনযোগ্য হওয়া যে তুমি তার শত্রু নও। এটা কলিগ এবং অধীনস্ত মানুষজন এবং প্যারেন্টস সকলের জন্য প্রযোজ্য।

আমি টিচার থেকে যখন ম্যানাজমেন্টে আসি তখন তিনি আমাকে কিছু উপদেশ দিয়েছিলেন যেই উপদেশের জোরে কেউ কখনও আমাকে তাদের ওয়েল উইশার ও সহযোগী ছাড়া বস বা শত্রু ভাবেনি। বাচ্চাদের কাছে ও প্যারেন্টসের কাছে জনপ্রিয়তা ও নিজের কাজের সাটিসফেকশনের জন্য এই আচরণ আমাকে মানসিক প্রশান্তি দিয়েছে।

তবে হ্যাঁ এর মাঝে আসলেন আরেক পন্ডিৎ যিনি বয়সে ও পদবীতে বড় হলেও বেয়াদপ আর অনৈতিক নাম্বার ওয়ান। নিজের বেলায় এক আর অন্যের বেলায় আরেক। এডমিনস্ট্রেশন চালাতে গিয়ে উনি যেদিকে পানি পড়ে সেদিকে ছাতি ধরে। উন্নাসিক আর মহা হিংসুটে। তিনকাল গিয়ে এক কালে ঠেকেছে তবুও হিংসামী আর শয়তানীতে তার জুড়ি মেলা ভার। এই মহিলার মত মানুষদেরকে শুধু চড়!!! লাত্থি ঝাটা কোনোকিছুই বাদ রাখতে ইচ্ছা করে না।

বস ইজ অলওয়েজ রাইট তাই মনে মনে চড় কেনো লাত্থি দেওয়া যায়! :)

অনেকেই তোমার উপর চটেছে ভাইয়া। তবে হ্যাঁ চাকরী মানে সব দিকে চোখ কান খোলা রেখে চলা। ভুল না করার চেষ্টা করা ও অফিস যা চায় তাই পছন্দ না হলেও করতে পারা। বসকে অনেক পাত্তা না দিলেও নিজের মত করে ভদ্রতা বজায় রাখা।

কারণ আমরা ভদ্রতা শিখি অভদ্রের কাছে। :)

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১৫

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আমি শেষ যে তিনজন ম্যানেজারের আন্ডারে কাজ করেছি (ও করছি), তাদের সাথে আমার সম্পর্ক দুর্দান্ত ভালো। আর অফিসে আমি কারও সাথে কখনোই খারাপ ব্যবহার করি না।

৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:১৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বস ইজ অলওয়েজ রাইট এটাই চাকুরীজীবীদের মূল বাণী।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১৬

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: জ্বী। তবে আমি আমার মতটা সুন্দর ভাবে প্রতিষ্ঠা করে নেই, এবং পরে সেটা বসকে বলি যে তারই মত আসলে! ;)

৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

নাহল তরকারি বলেছেন: সুন্দর

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১৬

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: হে হে

৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪০

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


আপনার ব্যবহৃত AI নামটা কি?

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১৮

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: না। আমার আব্বা ছোট থাকতে থেকেই আমাদের বলতেন, কখনও নেগেটিভ জিরো হয়ে থেকো না। জিরো হচ্ছে বেজ, সেখান থেকে বড় হও! সেখান থেকেই নামটা এসেছে!

৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৪

বিজন রয় বলেছেন: প্রয়োজনে বসকে চড় মারবেন, আমি কোনো সমস্যা দেখি না।
চামচিকার মতো বেঁচে থেকে কি লাভ?

দুদিন আগে হোক আর পরে হোক আয়ের পথ খুলবেই।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:৫৬

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: হে হে হে

১০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: চড় থাপ্পড় কোনো সমাধান নয়।
আপাল আলোচনার মধ্যে যে কোনো সমসয়ার সয়ামধান করতে হবে।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:৫৬

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: হুম

১১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:২৪

শ্রাবণধারা বলেছেন: দুঃখিত! অতি উৎসাহী হয়ে, ভুলে আপনাকে উপদেশ দিয়ে ফেলেছি। ভেবেছিলাম আপনার কাজে লাগবে। কিন্তু হিতে-বিপরীত হয়েছে।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:৫৭

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: হুম

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.