নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

তোমাকে পেয়ে হারালাম

২৮ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১০:১৪

ঈশিতা ক্লাশ রুমের এক কোনায় বসে ছিল । মাথা নিচু করে । ওর কিছুই ভাল লাগছে না । বারবার কেবল একটা কথাই মনে হচ্ছে ও খুব বড় একটা অন্যায় করে ফেলেছে । ও এই বোধটাকে কিছুতেই সে মন থেকে মুছে ফেলতে পারছে না ।

“কি ভাবছিস এতো” ?

ঈশিতা কোন কথা বলল না । তুহিনের দিকে তাকিয়ে থাকল ।

তুহিন বলল “কালকের রাতের কথা ভাবছিস” ?

“হু” ।

“কালকের রাতের কথা আমিও অনেক ভেবেছি । এখন মনে হচ্ছে কাজটা করা আমাদের উচিত্ হয় নি” ।

পেছন থেকে সজিব বলল “কেন উচিত্ হয় নি ? আমরা সবাই মিলে তো কাল প্লান করলাম ? তখনতো কেউ ভেটো দেয় নি । তাহলে এখন এই কথা কেন আসছে” ?

তুহিন বলল “তবুও কাজটা করার পর মনে হচ্ছে ঠিক হয় নি । যদি আবির সাহেব কোন দিন জানতে পারে তাহলে বুঝতে পারছিস কি হবে ? কি ভাববেন উনি” ?

“আরে এতো টেনশন নিচ্ছিস কেন ? উনি কোন দিন জানতে পারবে না । ঠিক আছে ? তবে ঈশিতা তোকে একটা কথা বলব” ?

“বল” ঈশিতা বলল ।

“তুই আবির মিয়াকে বিয়ে করে ফেল । এরকম মানুষ সহজে পাবি না” ।

“হুম” । তুহিনও একমত হল । “সত্যি এরকম মানুষ সাহসী মানুষ পাবি না” ।

“কিন্তু ...” ঈশিতা কিছু বলতে যাচ্ছিল ।

ওকে থামিয়ে দিয়ে সজিব বলল “তুই এতো চিন্তা কেন করছিস ? যা ঘটেছে তা কোন দিন কেউ জানতে পারবে না । তুই চোখ বুঝে বিয়ে করে ফেল” ।

ঈশিতা একটু হাসল । বিয়ের সিদ্ধান্ত ও গতকাল রাতেই নিয়েছে । কিন্তু মনের মধ্যে একটা খচখচানি রয়েই গেছে ।

বারবার ওকে জানান দিচ্ছে যে ঈশিতা তুমি কাজটা ঠিক কর নি । মোটেই ঠিক করনি ।

ঈশিতা চাচ্ছিল না গতরাতের ঘটনাটা মনে করতে । ও ঘটনাটা ভুলে থাকার চেষ্টা করল । ওর মনে হতে লাগল এমন যদি কোন উপায় থাকতো যাতে গত রাতের ঐ ঘটনাটার অস্তিত্ব একেবারে গায়েব করে দেওয়া যেত ! ও মনে করতে না চাইলেও গতরাতের ঘটনা ওর মনে ধ্রুবতারার মতই জ্বলজ্বল করছিল ।

পারিবারিক ভাবেই আবিরের সাথে ঈশিতার বিয়ের কথা বার্তা চলছিল । কথা বার্তা মোটামুটি পাকা । গতকাল বিকালে আবির ওকে নিয়ে বের হয়েছিল । প্লান অবশ্য আগে থেকেই করা ছিল । মুভি টুভি দেখে খেয়ে দেয়ে বাসায় ফেরার সময় হল তখন বেশ রাত হয়ে গেছে ।

আবির যখন বাড়ির দিকে গাড়ি ঘোড়াল ঈশিতা তখন বলল “একটু ইউনিভার্সিটি এলাকার দিকে চলেন” ।

“রাত কিন্তু অনেক হয়েছে” ।

“তো কি হয়েছে ? চলেন না প্লিজ । আমার একটা ফেভারেট জায়গায় আপনাকে নিয়ে যাই । আমি সময় পেলেই এখান টাতে আসি” ।

আবির আর আপত্তি করল না । ইউনিভার্সিটি এলাকার দিকে গাড়ি ঘোড়াল । ওদের গাড়িটা যখন জায়গা মত পৌছাল তখন চারিদিকে সুনসান নিরবতা । এলাকাটা ভার্সিটির একদম একপাশে । দিনের বেলাতেই এখানে ঠিক মত লোক আসে না আর এখন তো বেশ রাত ।

গাড়ি থেকে নেমে আবির চারিদিকটা ভাল করে দেখল । বলল “জায়গাটা সুন্দর । কিন্তু একটু নির্জন । সেফ তো নাকি” ?

“হ্যা একটু নির্জন । এই জন্যই তো আমার বেশি পছন্দের । আর এই এলাকা তো সেফই । আর ...” ঈশিতা কথা শেষ করল না ।

“আর” ? আরির জানতে চাইল ।

“আর সেফ না হলেও তো সমস্যা নাই । আপনি আছেন না আমাকে প্রোটেক্ট করার জন্য” ।

আবির কোন কথা বলল না । একটু যেন খুশি হল ।

সামনেই একটা গাছের বেদির মত ছিল । ঈশিতা বলল “আসুন ঐ জায়গায় বসি” ।

ওরা বসতে যাবে ঠিক এমন সময় কোথা থেকে যেন তিনটা ছায়া মূর্তি হাজির হল । ওদের সামনে । আবির ঈশিতার হাত ধরে ওকে পিছনে নিয়ে এল । একটু যেন সাবধান ।

“এতো রাতে এইখানে কি করেন” ? তিন জনের একজন বলে উঠল ।

“কিছু না । আমরা চলে যাচ্ছি” । আবির ঈশিতাকে নিয়ে চলে যেতে চাইল । বিপদের গন্ধ পেয়েছে খানিকটা ।

“দাড়ান” । অনেক টা অর্ডারের মত শোনাল কথাটা ।

আবির দাড়াল । “কি চান আপনারা ? কোন ঝামেলার দরকার নাই । টাকা পায়সা যা আছে আমি এমনিতেই দিয়ে দিচ্ছি” ।

তিন জনের একজন যেন খানিকটা হেসে উঠল । বলল “আমাদের কি ফকির পাইছেন ? টাকার দরকার নাই । বলেন তো আমরাই আপনাকে দিতাছি” ।

“মানে কি” ?

“মানে হল আমরা আপনের গার্লফ্রেন্ড টারে চাই কিছুক্ষনের জন্য । এইখানে চুপচাপ দাড়াইয়া থাকেন । কাম শেষ হইলে দিয়া যামু” ।

একজন খুব জোড়ে হেসে উঠল যেন খুব মজার কথা বলেছে । আবির আরো একটু শক্ত করে ঈশিতার হাতটা চেপে ধরল ।

সেই একজনই আবার বলে উঠল “দৌড় দিয়া লাভ নাই । যা বলতাছি করেন । কারো কোন ক্ষতি হবে না । কেউ জানবেও না । আর হিরো গিরি করতে যাইয়েন আমার কাছে রিভলবার আছে । আপনার উপর পুরা ম্যাগজিন খালি করলেও কেউ টেরও পাইবো না” ।

“ওকে তাই করেন” । আবির অনেক ক্ষন পর কথা বলল ।

আবিরের গলার স্বরে কিছু একটা ছিল তিন জনই যেন একটু চমকে উঠল । ওরা হয়তো ভাবে নি আবির এমন কথা বলবে । আবির আবার বলল “পিস্তল বের করে আমাকে গুলি করেন তারপর একে নিয়ে যান । আমার কোন আপত্তি নাই । কিন্তু আমার গায়ে একবিন্দু শক্তি থাকতে আমি ওকে নিয়ে যেতে দিবো না” ।

ঈশিতা সত্যি অবাক না হয়ে পারল না ।

তিন জনের মধ্যে অন্য একজন বলল “আমরা সংখ্যায় তিনজন । আপনার কি মনে হয় আপনি আমাদের সাথে পারবেন” ?

আবির খানিকটা হাসল । বলল “পারবো না ঠিক আছে । কিন্তু যতক্ষন পারবো ততক্ষন আমি ওকে নিয়ে যেতে দিবো না” ।

“আরে এতো কথার দরকার নাই” । প্রথম জন সত্যি সত্যি পিস্তল বের করল । আবিরের দিকে তাক করে বলল “এখন বলেন” !

আবির বলল “আমি বলেছি আমি বেঁচে থাকতে ওকে তোমরা নিয়ে যেতে পারবে না” ।

তারপর ঈশিতাকে ফিসফিস করে বলল “পায়ের হিল টা খুলে ফেল । ওরা যদি গুলি করে তাহলে তুমি পেছন দিয়ে দৌড় মারবে । ঠিক আছে ? একবারও থামবে না” ।

আবিরের দৃঢ়তা দেখে তিনজনই খানিকটা ইতস্তত করতে লাগল । এতোক্ষন যে চুপ করে ছিল সে বলল “বাদ দে ! ঝামেলার দরকার নেই । এখন টাইম ভাল না । চল কেটে পরি” ।

তিনজন যেভাবে এসেছিল সেভাবে গায়েব হয়ে গেল । আবির যেন হাপ ছেড়ে বাঁচল ।

গতরাতের এই ঘটনাটাই ঈশিতার মনে বারবার প্রতি ফলিত হচ্ছে । ও কিছুতেই এটা ভুলতে পারছে না । বিশেষ করে ঐ সময় ঐ রকম সাহসীকতা যে কেউ দেখাতে পারে না ।

ভাবনায় ছেদ পড়ল । ফোন বাজছে । আবিরই ফোন করেছে ।

“হ্যালো । কি খবর” ? আবিরের কন্ঠ খুব স্বাভাবিক ।

“ভাল” ।

“আমার কথা ভাবছিলে” ?

ঈশিতা মিথ্যা কথা বলল না । স্বীকার করে করল ।

“ হুম । আপনার কথা ভাবছিলাম” ।

“কি ভাবছিলে” ?

“বলা যাবে না” ।

“কেন ? বলা যাবে না কেন” ?

“যাবে না” ।

“আচ্ছা বলতে হবে না । একটা অনুরোধ কি রাখা যাবে” ?

“বলুন” ।

“ আমি তোমার ক্যাম্পাসে এসেছি । আমার সাথে কি দেখা করা যাবে” ?

“আমি বুঝতেই পারছিলাম আপনি এসেছেন । ডিপার্টমেন্টের সামনে একটু দাড়ান আমি আসছি” ।

ঈশিতা ওকে গতকালকের ঐ জায়গাটাতেই আবার নিয়ে আসল । কাল যেখানে বসতে চেয়েছিল আজ ঐ বেদির উপরেই বসল দুজন । আবির টুকটাক কথা বলছিল হঠাত্ ঈশিতা বলল “আপনাকে একটা কথা জিজ্ঞেস করবো” ?

“কর” ।

“কাল ওরা যদি আপনাকে গুলি করে দিতো ! তাহলে” ?

“দিলে দিতো । মরে যেতাম” । আবির হেসে উঠল ।

“ইটস নট ফানি । জিনিসটা এতো সহজ না” ।

আবির হাসি থামাল । বলল “জিনিসটা কিন্তু খুব জটিলও না । যদি কাল ওরা তোমাকে নিয়ে যেত তাহলে আমি কি আর কোনদিন তোমার সামনে আসতে পারতাম ? তোমার চোখে চোখ রেখে কথা বলতে পারতাম” ?

একটু ক্ষন চুপ করে থেকে আবির আবার বলল “আমি খুব বেশি সাহসী না ঈশিতা । কিন্তু আমি কাপুরুষও না । কাপুরুষ হয়ে বেচে থাকার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভাল” ।

ঈশিতা চুপ করে আবিরের কথা গুলো শুনল । আবার ওর সেই অপরাধ বোধটা বড় প্রবল হতে লাগল । ঈশিতার বারবার মনে হতে লাগল এই রকম মানুষের সাথে এমন বাজে একটা খেলা কিভাবে খেলতে পারল !

ওর কেন জানি খুব কাঁদতে ইচ্ছা হল ।।

“আরে কি হল তোমার চোখে পানি কেন” ?

ঈশিতা চোখের পানি আটকানোর কোন চেষ্টা করল না । বলল “আবির তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও প্লিজ । আমি খুব খারাপ একটা কাজ করেছি । তোমাকে ছোট করার চেষ্টা করেছি” ।

“মানে ? কি বলছ এসব ? আমিতো কিছুই বুঝতে পারছি না” ।

ঈশিতা বলল “আসলে .... গত রাতের ঘটনাটা সাজানো ছিল” ।

“সাজানো ছিল মানে ? আমি ঠিক বুঝলাম না তোমার কথা” ।

“আসলে গতরাতে যারা এখানে আমাকে নিয়ে যেতে চেয়েছিল ওরা আমারই বন্ধু । আমার কথা মতই ওরা কাজটা করেছিল” ।

আবির এই কথা শুনে যেন আকাশ থেকে পড়ল । কিছুক্ষন কোন কথাই বলতে পারল না । ও এখনও বিশ্বাস করতে পারছে না যে এমন কিছু একটা হতে পারে । অনেকক্ষন পর আবির বলল “এমনটা করার কারন টা কি জানতে পারি” ?

“আসলে প্রথমে আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাইনি । কিন্তু কোন উছিলায় তোমাকে রিজেক্ট করবো বুঝতে পারছিলাম না । আর আব্বা আমার কোন আপত্তি শুনতো না” ।

আবির বলল “আচ্ছা বুঝতে পেরেছি । তাই তুমি এই রকম একটা খেলা খেলল । তুমি ভেবেছিলে আমি তোমাকে ফেলে চলে যাবো আর তুমি তোমার বাবার কাছে গিয়ে বলল যে এরকম কাপুরুষের সাথে আমি বিয়ে করবো না । তাই তো” ?

ঈশিতা কোন কথা বলতে পারল না ।

আবির বলল “আমাকে তুমি একবার বলতে পারতে না যে তুমি বিয়ে করতে চাও না ? একবার বলেই দেখতে ! ওকে ফাইন । তুমি যখন আমাকে বিয়ে করতে চাও না । আমি এ বিয়ে করবো না । ঠিক আছে ? তুমি নিশ্চিন্তে বাসায় যাও” ।

“না আবির আমি .... আমি ....” । ঈশিতা কথাটা শেষ করতে পারল না ।

“কি এখন তুমি আমাকে বিয়ে করতে চাও” ? আবির খুব তাচ্ছিল্লের সাথে প্রস্নটা করল ।

ঈশিতা নিরবে মাথা ঝাকাল ।

আবির কিছুক্ষন কোন কথা বলল না । কেবল ওর দিকে তাকিয়ে থাকল ।

“আমি যাই ঈশিতা । তোমার সাথে কথা বলতে ভাল লাগছে না” ।

“আবির প্লিজ যেও না । আমি একটা ভুল করেছি । এটার জন্য তুমি যা বলবা আমি তাই করবো । তবুও তুমি যেও না প্লিজ” ।

আবির বলল “একটা কথা কি জানো ঈশিতা ? আমি মিথ্যা কথাটা একদম সহ্য করতে পারি না । কেউ আমার সাথে চিট করেছে এমনটা আমার সহ্যই হয় না । আর তুমি যেই কাজটা করেছ আমি কখনও সেটা ভুলতে পারবো না । কখনও না । আমি যাই” !

আবিরের চলে যাওয়াটা ও চুপচাপ দেখলো । আবির একটা বারের জন্যও পিছন ফিরে তাকাল না । ও যখন একেবারে চোখের আড়ালে চলে গেল তখন ঈশিতার খুব কষ্ট হতে লাগল । খুব কান্না পেতে লাগল । বারবার মনে মধ্যে একটা কথাই মনে হচ্ছিল যে খুব দামি কিছু ওর কাছ থেকে হারিয়ে যাচ্ছ , ওর কাছ থেকে দুরে চলে যাচ্ছে ।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১০:২৩

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন: emotionaL endin ভাল্লাগে :)

২৯ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:৩৯

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :)

২| ২৮ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৩৬

মাহবু১৫৪ বলেছেন: :( :(


২য় ভাল লাগা

গল্প ভাল হয়েছে ।

২৮ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৪৪

অপু তানভীর বলেছেন: :( :( :( :(

৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৪০

কামরুজ্জামান খান বলেছেন: :(( :(( :((

২৯ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:৩৯

অপু তানভীর বলেছেন: :(( :(( :(( :((

৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ ভোর ৫:৫০

দুঃখ বিলাসি বলেছেন: কাজের কাজ করেছে ছেলেটা। :)

ভাল লাগা দিয়ে গেলাম। :)

২৯ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:৩৯

অপু তানভীর বলেছেন: :D :D :D

৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৭

ShusthoChinta বলেছেন: বাপ্রে আপনার মাথায় কত্ত গল্প,কত রোমান্টিকতা!!! এত গল্প এত থিমের উপর লিখেন ক্যামনে ভাই,তাও আবার স্বল্প সময়ে?
একসময় আমার মাথায়ও এমন অসংখ্য রোমান্টিক গল্প গিজগিজ করতো,আপনার নিজেরেই বানাতাম নায়ক! বাট চরম আফসোসের বিষয় হল লিখিনি একটাও! এখন আর ওসব মাথায় আসেনা,বাস্তবতা এমনভাবে আক্রমণ করেছে যে রোমান্টিসিজম প্রায় উধাও হওয়ার জোগাড়!

২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১০:২২

অপু তানভীর বলেছেন: লিখে ফেলেন ভাই । :) :) :) :) :)

৬| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৫

নক্ষত্রের নীল বলেছেন: ওরে ওরে :প পাঙ্খা হইছে B-)) B-)) উচিত শিক্ষা :D

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৬

অপু তানভীর বলেছেন: হাহাহাহাহা !
মাঝে মাঝে এমন শিক্ষা হওয়া উচিৎ !! :D :D :D

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.