নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অমরত্বের লোভ কখনো আমাকে পায়না। মানব জীবনের নশ্বরতা নিয়েই আমার সুখ। লিখি নিজের জানার আনন্দে, তাতে কেউ যদি পড়ে সেটা অনেক বড় পাওয়া। কৃতজ্ঞতা জানানো ছাড়া আর কিছুই নেই।

শের শায়রী

হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।

শের শায়রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধে তিব্বতী যোদ্ধারা

২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৬



আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধে কিছু ভিন দেশী মুক্তি যোদ্ধাদের আমারা কখনো ঠিক ভাবে মূল্যায়ন করিনি । সে রকম এক দল যোদ্ধা হল তিব্বতী যোদ্ধা যারা রাজনৈতিক মার প্যাচে ভারতীয় কমান্ডে বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধার পরিচয়ে যুদ্ধ করে। বলতে গেলে মুক্তিযুদ্ধে অনেক বিসর্জনের ভেতর দিয়ে সেসব গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস অদ্যাবধি অকথিতই রয়ে গেছে। আমাদের জাতীয় জীবনে মুক্তিযুদ্ধ করে স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনবার মতন বিজয়দীপ্ত গৌরবের পাশাপাশি এই বেদনাদায়ক উদাসীনতা চিরকালের জন্য এক বিরাট অকৃতঘ্নতার নিদর্শন হয়ে থাকবে বৈকি!



যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এসএফএফ। কিন্তু তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণের ইতিহাস আজ পর্যন্ত আড়ালে পড়ে আছে। বাংলাদেশের মানুষ নিজেদের স্বাধীন দেশ পেয়েছে। কিন্তু ওই তিব্বতিরা আজও ভারতে ‘আশ্রিত’। যুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ভারতেও কোনো স্বীকৃতি মিলেনি এ দেশহীন মানুষদের।



চলুন দেখি কারা এরা?




ইন্দো-চীন যুদ্ধের পর এবং ১৯৬২ সালের শেষের দিকে ভারতীয় সেনাবাহিনীর 'রিসার্চ এন্ড এ্যানালাইসিস উইং' (RAW)-এর জোর প্রচেষ্টা ও লবীর কারণে তৎকালীন নেহেরু সরকারের নির্দেশে গঠন করা হয় এলিট কমান্ডো ইউনিট যার প্রাথমিক গোড়াপত্তন হয়েছিল তিব্বতের আধ্যাত্মিক নেতা দালাই লামা'র সাথে সে দেশে পালিয়ে আসা যোদ্ধাদেরকে নিয়ে। চুসি গ্যাংদ্রাগ নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে খামপাসদের রিক্রুটের ভেতর দিয়ে এই নয়া ইউনিটের জন্ম। নেতারা ওই উন্নয়নমুখি প্রস্তাবে খুব দ্রুতই সাড়া দেন এবং সম্মতি জ্ঞাপন করেন এবং পরবর্তীতে ইউনিটের কার্যক্রম ও সাজ-সরঞ্জাম দেখে এও আশা প্রকাশ করেন যে, ভবিষ্যতে চীনের বিরুদ্ধে তিব্বতের স্বাধীনতা যুদ্ধে অর্থাৎ নিজের কাজেই লাগানো যাবে। এব্যাপারে 'ইন্ডিয়ান এক্সটারনাল ইন্টেলিজেন্ট সার্ভিস'(RAW), 'সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি (CIA)', এবং 'চুসি গ্যাংদ্রাগ'-এর মধ্যে একটি চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়।



তিব্বতের তিনজন টপ লিডারের মধ্যে সাজাপ্রাপ্ত ও ভারতে প্রবাসী দু'জন যথাক্রমে জেনারেল গনপো তাশি ও জাগো নামগিয়াল দর্জি যারা আগে থেকেই ভারতে মুসতাংভিত্তিক একটি গেরিলা বাহিনীর সদস্য সংগ্রহের কাজে ব্যস্ত ছিলেন, এরাই পরে চুসি গ্যাংদ্রাগ-এর পক্ষে বাহিনীর সর্বময় দায়দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ৫,০০০ সদস্য বিশিষ্ট এই পাহাড়ী গেরিলা বাহিনীর প্রশিক্ষণ দেয়া হয় দেরাদুন-এ। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে ও ‘র’-এর সরাসরি অপারেশনাল কমান্ডের অধীনে গঠিত হয় এই 'স্পেশাল ফ্রন্টিয়ার ফোর্স' (SFF), চীনের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ হুমকি মোকাবেলার কাজে এটি প্রথম সমবেত গোপন ইন্টেলিজেন্স ও কমান্ডো হিসেবে ব্যবহৃত হয়।



এই বাহিনীর প্রাথমিক প্রশিক্ষণের দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন CIA-এর প্যারামিলিটারি অফিসাররা এবং ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো (IB)-এর নিজস্ব স্পেশাল অপারেশন্স ইউনিট - স্পেশাল সার্ভিস ব্যুরো (SSB)। দু'বছরের প্রশিক্ষণ শেষে এই SFF বাহিনীকে পরিপুর্ণ প্রশিক্ষিত এয়ারবোর্ণ বাহিনী হিসেবে নিবেদিত মাউন্টেইন ও জাঙ্গল ওয়ারফেয়ার ইউনিট হিসেবে প্রতিস্থাপন করা হয়। SFF-এর আরো বেশি সুখ্যাতি ছড়ায় যখন এর প্রশাসনিক দায়দায়িত্ব পড়ে "এস্টাবিলিশমেন্ট ২২" এর ওপর, কেননা এর ইন্সপেক্টর জেনারেল ছিলেন মেজর জেনারেল সুজান সিং, ব্রিটিশ আর্মির লিজেন্ডারি ফিগার মিলিটারি ক্রস প্রাপ্ত, যিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ইউরোপে ২২তম মাউন্টেইন রেজিমেন্ট'র কমান্ডারের দায়িত্বে ছিলেন, আরো ছিলেন আফ্রিকায় লং রেঞ্জ ডিজার্ট স্কোয়াড্রনেরও সেনাপতি।



বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হবার পর প্রথম যে বিদেশী বাহিনীটি এতে বাংলাদেশের পক্ষে অংশ নিতে কাজ শুরু করে, সেটি হচ্ছে এসএফএফ। আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতীয় সেনাবাহিনীর অধীনে নয়, ভারতের সহযোগিতায় তাদের পাশাপাশি যুদ্ধ করেছে তিব্বতি গেরিলারা।



গেরিলাদের এক জ্যেষ্ঠ নেতা দাপোন রাতুক নগোয়ান সম্প্রতি তার স্মৃতিকথা প্রকাশ করেছেন। সেখানে নিজেদের লড়াই-সংগ্রামের সঙ্গে উঠে এসেছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর্বও।



আর সব যুদ্ধে যেমন হয়, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধেও তিব্বতিদের শত্রু-মিত্রের হিসাব-নিকাশ পাল্টে গিয়েছিল সব। কথা ছিল চীনা বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করতে এসএফএফ’কে সাহায্য করবে ভারতীয় সরকার। কিন্তু কূটনৈতিক আলোচনার মধ্যে চীন-ভারত যুদ্ধ খুব দ্রুত শেষ হয়ে যাওয়ায় মাতৃভূমির দখলদারদের বিরুদ্ধে লড়া হয়নি তিব্বতিদের।



পরে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ শুরু হলে ভারতের ‘র’ বা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিটিকাল উইয়েংর পরামর্শ অনুযায়ী তিব্বতিদের এক বিশেষ অভিযানে নামানোর উদ্যোগ নেয় দেশটির সরকার। রাতুক নগোয়ানের পদবি তখন তিব্বতি ভাষায় ‘দাপোন’, ইংরেজিতে ব্রিগেডিয়ার। ভারতের প্রস্তাবের পর ব্রিগেডিয়ার রাতুকের ভাষায়, তিব্বতের নির্বাসিত সরকারের দিল্লিস্থ সদর-দফতর থেকে গেরিলাদের বলা হয় ‘এ যুদ্ধে যাবার কোনো বিকল্প নেই’।



স্মৃতিকথা প্রকাশের ব্রিগেডিয়ার রাতুক এনগোয়ান এক সাক্ষাৎকারে মন্তব্য করেছেন, ‘‘যদিও গেরিলা যুদ্ধে চীনের বিরুদ্ধে লড়ার কথা ছিল আমাদের, কিন্তু বাংলাদেশের যুদ্ধের সময় আমাদের প্রথম প্রধান শত্রু হলো মিজোরা। তিব্বতিদের যেমন ভারত প্রশিক্ষণ দিয়েছে, মিজো যোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছে পাকিস্তান।’’



প্রসঙ্গত, ভারত শাসিত সাতবোন অঞ্চলের স্বাধীনতাকামী গেরিলাদের তখনকার পূর্ব-পাকিস্তান ভূখণ্ডে বিশেষত পার্বত্য এলাকায় আশ্রয় ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা দিত পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠি। মিজো যোদ্ধারা তখন স্বাধীন মিজোরাম দেশ প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে লিপ্ত।



ভারতীয় সম্পৃক্ততার চিহ্ন ঢাকতে তারা ব্যবহার করে বুলগেরিয়ান একে ফর্টিসেভেন এসল্ট রাইফেল। আর ছুরি। সাফল্যের ধারা ধরে রাখতে পরে অবশ্য চারটি এমআই ফোর হেলিকপ্টার বরাদ্দ পায় তারা। দুর্গম জঙ্গল আর পাহাড়ে একের পর এক পাকিস্তানী চৌকি দখলে আনে তিব্বতীরা বুনো হুঙ্কারে। ক্লাসিক গেরিলা পদ্ধতিতে শত্রুর চোখে ধুলো দিয়ে তার পেছনে গিয়ে আক্রমণ করতো এসএফএফ। তবে শুরুটা তাদের শোকাহত ছিল। কমান্ডার দীপন ধন্দুপ যুদ্ধের শুরুতেই নিহত হন শত্রুর গুলিতে।



কাপ্তাই বাঁধ ধ্বংস, পার্বত্য চট্টগ্রামকে মিজোদের তৎপরতা থেকে মুক্ত এবং চট্টগ্রামের দিকে অগ্রসর হয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনীর জন্য অনুকুল পরিবেশ তৈরির সেই মিশন সফলভাবেই সারে এসএফএফ। ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানীরা যখন আত্মসমর্পণ করছে তখন চট্টগ্রাম বন্দর থেকে মাত্র ৪০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিলো তিব্বতী এই পাহাড়ি যোদ্ধারা। এর আগে দোহাজারী ব্রিজ ধ্বংস ও দখল করে বার্মায় পাকিস্তানীদের পালানোর পথ বন্ধ করে দেয় তারা। শত্রুমুক্ত চট্টগ্রামে প্রটোকল ভেঙ্গেই কুচকাওয়াজ করে এসএফএফ। এরপর তাদের প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। এর আগে ১৮ ডিসেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রামে তারা বন্দী করে ১ হাজার মিজো সেনা।



ব্রিগেডিয়ার রাতুকের বিবরণ থেকে জানা যায়, পার্বত্য চট্টগ্রাম সীমান্তবর্তী মিজোরামের দেমাগিরি ঘাঁটিতে মোতায়েন হবার পর পাকিস্তানের বাহিনীর বিরুদ্ধে নয়- তিব্বতি কমান্ডোরা প্রথম ও প্রধান লড়াইটা করেছে মিজো গেরিলাদের বিরুদ্ধেই।



চীনের শাসনের বিরুদ্ধে মাতৃভূমি তিব্বতের অধিকার আদায়ের লড়াই করার জন্যই ভারতের সহযোগিতা নিয়েছিলেন রাতুক আর সহকর্মীরা। কিন্তু ভারতের হয়ে তাদের এমন এক শত্রুর বিরুদ্ধে প্রথমেই লড়তে হলো, যে মিজো যোদ্ধারাও লড়ছিল মাতৃভূমির স্বাধীনতার জন্য। অন্যদিকে পার্বত্য চট্টগ্রামে শেষ পর্যন্ত পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে তিব্বতি গেরিলাদের বিজয় বাংলাদেশের স্বাধীনতার পথ প্রশস্ত করে।



একাত্তরের নভেম্বর মাসে মিজোরাম সীমান্ত দিয়ে ঢুকে তিব্বতি বাহিনী পাকিস্তানি ঘাঁটিগুলো জয় করতে শুরু করে। পার্বত্যাঞ্চলে প্রচুর সম্মুখ যুদ্ধ হয়। প্রধানত বিভিন্ন সেতু ধ্বংস করার কাজ করে তিব্বতি বাহিনী। কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র এবং কাপ্তাই বাঁধে আক্রমণ করে।



যুদ্ধের শেষের দিকে পাকিস্তানি বাহিনীর ৯৭ নম্বর ব্রিগেড ও দ্বিতীয় কমান্ডো ব্যাটালিয়ন পার্বত্য পথ ধরে বার্মায় পিছু হটতে চাইলে তিব্বতি বাহিনী সাফল্যের সঙ্গে তাদের প্রতিরোধ করে।



যুদ্ধে এসএফএফ’র মোট ৫৬ জন সদস্য শহীদ হয়। বিগ্রেডিয়ার রাতুকের সম্প্রতি প্রকাশিত স্মৃতিকথা ছাড়াও এ যোদ্ধাদের কর্মকাণ্ডের আংশিক বিবরণী পাওয়া যায় বাহিনীটির আনুষ্ঠানিক কমান্ডার জেনারেল এসএস উবান-এর ‘দি ফ্যান্টমস অফ চিটাগং: ফিফথ আর্মি ইন বাংলাদেশ’ নামের বইতেও।



যুদ্ধ শেষে ৫৮৪ জন্য যোদ্ধাকে নগদ অর্থ উপহার দেয় ভারত সরকার। কোনো সম্মাননা মেলেনি। আইনগতভাবে প্রকাশ্যে ভারতে আশ্রিত তিব্বতিদের কোনো ‘রাজনৈতিক’ বা ‘সামরিক’ কর্মকাণ্ডে জড়ানো নিষেধ। অন্যদিকে আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক ‘ঝামেলা’ এড়াতে ভারত সরকার বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে তিব্বতি এ বাহিনীর পরিচয় দিতো ‘মুক্তি বাহিনী’ হিসেবেই। ‘মুক্তি বাহিনী’র ছদ্মাবরণেই আজো ঢেকে আছে তিব্বতি বীরদের সাফল্য ও সম্মান।



স্বাধীনতা যুদ্ধে তিন অজানা বিদেশী কে আমার স্যালুট



সূত্র ও কৃতজ্ঞতাঃ



http://en.wikipedia.org/wiki/Sino-Indian_War

http://www.tibetwrites.org/?Not-their-own-wars

Click This Link

Click This Link

মন্তব্য ৬৬ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৬৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৪

কালোপরী বলেছেন: সশ্রদ্ধ সালাম


পোস্টে প্লাস

২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৬

শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ আপু

২| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৬

স্বপনবাজ বলেছেন: ++

২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০১

শের শায়রী বলেছেন: থ্যাঙ্কস ভাই

৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৮

ব্লগার রানা বলেছেন: এরকম পোস্ট দেবার জন্য অনেক ধন্যবাদ, তাদের স্যালুট

২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৫

শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০২

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: একেবারে অজানা অধ্যায়। ধন্যবাদ জানাই এই রকম একটা বিষয় নিয়ে লেখার জন্য। আরো এই রকম পোস্ট চাই।

তিব্বতী যোদ্ধাদের জানাই সশ্রদ্ধ স্যালুট।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫৮

শের শায়রী বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই।

৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১১

সবুজ মহান বলেছেন: গ্রেট পোস্ট শোভন ভাই ।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫৮

শের শায়রী বলেছেন: থ্যাঙ্কস ব্রো

৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৪

শান্তা273 বলেছেন: তিব্বতী যোদ্ধাদের জানাই সশ্রদ্ধ স্যালুট।

পোস্টে ভালোলাগা।
++++++++++

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:০০

শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ আপু

৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৬

বিপ্লব৯৮৪২ বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের এ দিকটা জানা ছিল না, জানলাম মুগ্ধ হলাম।
তিব্বতিদের গুরু আমাদের বাংলাদেশের অতীশ দিপংকর। একদিন তিব্বত ভ্রমনে যেতে হবে।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:০১

শের শায়রী বলেছেন: তিব্বত নিয়ে কিন্তু রহস্যের অন্ত নেই। ভ্রমন করে এসে বেশ করে একটা পোষ্ট দিয়েন ভাই।

৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৯

বিডি আমিনুর বলেছেন: ++ পোস্ট নির্বাচিত পাতায় নেয়া হোক।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:০২

শের শায়রী বলেছেন: না ভাই এই পোষ্ট মডু নির্বাচিতে নেবার যোগ্য মনে করেনি।

আপনাকে ধন্যবাদ

৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ৫ম +++

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫

শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ মহান ব্লগার

১০| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৩

নজরুল মিন্টো বলেছেন: সম্পূর্ণ অজানা অধ্যায়। খুব ভাল লেগেছে।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬

শের শায়রী বলেছেন: পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা

১১| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৪

শাশ্বত স্বপন বলেছেন: সম্পূর্ণ অজানা অধ্যায়। খুব ভাল লেগেছে। প্রিয়তে নিলাম।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১

শের শায়রী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা ব্রো

১২| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

তাদের জানাই স্যালুট আমার হৃদয় থেকে।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২

শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

১৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫২

গগণজয় বলেছেন: সম্পূর্ণ অজানা অধ্যায়। খুব ভাল লেগেছে। প্রিয়তে নিলাম।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৭

শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

১৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০০

রুদ্র মানব বলেছেন: সম্পূর্ণ অজানা কিছু আজকে জানলাম , পোস্টে ++++++

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮

শের শায়রী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা ব্রো

১৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৪

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: সম্পুর্ণ অজানা একটা বিষয় আজ জানতে পারলাম আপনার পোষ্ট থেকে।
আমাদের স্বাধীনতার অকৃত্রিম বন্ধু তিব্বতি যোদ্ধাদেরকে জানাই সশ্রদ্ধ সালাম। আশাকরি সকল আন্তর্জাতিক দরকষাকষিকে পরাজিত করে বিপ্লবী তিব্বতি আর মিজো রাও আমাদের মতো নিজেদের স্বাধীন দেশ পাবে একদিন।

এমনএকটা পোষ্টএর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ সহকারে প্লাস।

+++

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭

শের শায়রী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা ব্রো

১৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৭

জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: স‍্যালুট টু দেম।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭

শের শায়রী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা ব্রো

১৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: পোস্ট এর জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া...
তিব্বতি যোদ্ধাদেরকে জানাই সশ্রদ্ধ সালাম। :)

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮

শের শায়রী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা আপু

১৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩০

ডক্টর এক্স বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এই পোস্টটির জন্য। ভারতে মাউন্টেনিয়ারিং ট্রেনিং করতে গিয়ে আমার গ্রুপের একটি ভারতীয় আর্মির এক তিব্বতী ছেলের সাথে পরিচয় সাপেক্ষে জেনেছিলাম যে ওরা কত দুঃসাহসী এবং নির্ভীক হয়। ফ্রি তিব্বতের একটি ছোট পকেট সাইজ পতাকা দিয়ে বলেছিল পরবর্তীতে পর্বতারোহণ করলে সেটা সাথে রাখতে। অনেক খুঁজেও ছেলেটিকে আর পাইনি। ভারতীয় আর্মি তে এখনো প্রচুর সংখ্যক তিব্বতী যোদ্ধা কাজ করে যাচ্ছেন যাদেরকে যুদ্ধুকালীন সময়ে প্রায়ই ফ্রন্টলাইনে পাঠানর জন্যই ট্রেনিং দেয়া হয়। ওর কাহিনী শুনে আগেই তখন থেকেই খুব শ্রদ্ধার সাথে দেখতাম। কিন্তু তাকে যে এই একটি কারণে ধন্যবাদ দেয়া দরকার ছিল সেটা ভেবে একটু কষ্ট লাগছে।

আপনাকে আরেকবার ধন্যবাদ জানাই এই অজানা তথ্যটি জানাবার জন্য। আর তিব্বতের বন্ধুদেরকে স্যালুট।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮

শের শায়রী বলেছেন: আপনার সেই তিব্বতী বন্ধূদের দেখলে প্লিজ আমার তরফ থেকে কৃতজ্ঞতা জানাবেন।

ভাল থাকুন ভাই আপানার পোষ্ট গুলো কিন্তু দারুন

১৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২২

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: একদম জানতাম না !! তিব্বতী যোদ্ধাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা।



অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া বিষয়টি জানাবার জন্য।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০০

শের শায়রী বলেছেন: আপ্নাকেও ধন্যবাদ পড়ার জন্য। ভাল থাকুন ভাই

২০| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪০

স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: তাদের প্রতি রইলো বিনম্র শ্রদ্ধা ......।

অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য......ভাল থাকবেন.... :)

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০১

শের শায়রী বলেছেন: ভাল থাকুন ভ্রাতা।

২১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩

তোমোদাচি বলেছেন: শ্রদ্ধা জানাচ্ছি তিব্বতি সেই সব বীর যোদ্ধাদের; ওদের কথা মনে করিয়েদেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

শুভ কামনায় ... বন্ধু!

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৪

শের শায়রী বলেছেন: ভাল থাকুন বন্ধু

২২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৫

সেচ্ছাসেবক বলেছেন: ১৩ টা বিষয় নিয়ে পোষ্ট পেন্ডিং পরে আছে, সময় পেলে লেখি একটু একটু করে। এর ভিতর একটা হলো বাংলাদেশের পর্যটন আর একটা হলো আমদের স্বাথীনতা যুদ্ধ। সামনের মাসের ১০ তারিখ একটা পরীক্ষা আছে, শেষ হলে এই দুইটা লেখা পোষ্ট করবো। কিন্তু এবিষয়ে আপনের একটা না কয়েক লেখা আমি চাই-ই-চাই, '৭১ এর সময় আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ে যারা কাজ করেছিল তাদের পরিচয় নির্ভর একটি পোষ্ট আর অবহেলিত মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধের কাহিনী নির্ভর একটি আমি আপনাকে অনুরোধ করবো দেওয়ার জন্য।

টাংগাইলের একজন বিখ্যাত যোদ্ধার যুদ্ধের কাহিনী শোনানোর জন্য আমি অনুরোধ করেছিলাম, এখনো সারা পাইনাই, পেলে অবশ্যই সবাইকে তার মুখে শোনা যুদ্ধের কথা জানাবো।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৯

শের শায়রী বলেছেন: ব্রো আপনার অনুরোধ শিরোধার্য "আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ে যারা কাজ করেছিল তাদের পরিচয় নির্ভর একটি পোষ্ট" এর সমস্ত কাগজ পত্র বাসায় আছে। কর্ম উপলক্ষ্যে আমি এখন দক্ষিন চীন সাগরে। রেফারেন্স হিসাবে ওই সব পেপার আমার লাগবে সামনের মাসের ফার্ষ্ট উইক দেশে যাব কথা দিচ্ছি যেয়েই পোষ্ট দেব এই ব্যাপারে।

ইস রেফারেন্স গুলো নিয়ে আসলে এখন ই দিতে পারতাম।

ভাল থাকুন ভাই।

২৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩

ডানামনি বলেছেন: একদম নতুন বিষয় জানলাম। ++++++++

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৩৫

শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ

২৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমি আবার মহান ব্লগার হলাম কিভাবে শোভন ভা্ই?বস এই ভাবে বললে লজ্জা পাই ...নাই হয়ে যাই.....আপনি দেমে আসবেন কবে?নাকি দক্ষিণ চিন সাগরে স্থায়ী ঘাটি বানায়ে ফেলেছেন

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৩৬

শের শায়রী বলেছেন: আর বলোনা ভাই। অফিস আমাকে ভালবেসে ফেলেছে। কিন্তু ভালাবাসায় আমার প্রান প্রায় ওষ্ঠাগত। তবে ৬ তারিখ দেশে আসব ইনশাল্লাহ। তুমি কি ঢাকা থাকবা?

২৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২

বোকামন বলেছেন:






সম্মানিত লেখক,

আস সালামু আলাইকুম। কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি, বিষয়টি আবার সামনে নিয়ে আসার জন্য। অধ্যায়টি অনেকেরই অজানা। আপনার মূল্যবান পোস্ট আমাদের নতুন প্রজন্মকে নতুন করে জানতে উৎসাহিত করবে। ....

আমরা গর্বিত একটি জাতি কারণ গর্ব করার মত ইতিহাস আমাদের আছে ....

ভালো থাকবেন....
নিউজটি আপনার সাথে শেয়ার করলাম ......

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৩৮

শের শায়রী বলেছেন: আলাইকুম আস সালাম
চমৎকার এই নিউজ টি শেয়ার করার জন্য আমার কৃতজ্ঞতা জানুন।
ভাল থাকুন ভাই

২৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১২

হাসান মাহবুব বলেছেন: সালাম সালাম হাজার সালাম।

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৩৯

শের শায়রী বলেছেন: লাখো সালামেও এদের ঋন শোধ হবার না। ঋন শোধ তখনি হবে যখন আমরা তিব্বতীদের জন্য কিছু করতে পারব

ভালো থাকুন ভাই

২৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:০৪

মুনসী১৬১২ বলেছেন: অজানা ছিল

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮

শের শায়রী বলেছেন: জানা হল। ভাল থাকুন ভাই।

২৮| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৫৩

মাগুর বলেছেন: একেবারে অজানা ছিলো। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

স্যালুট জানাই সেই সব বিদেশী বীরদেরকে।

+++++
পোস্ট প্রিয়তে নিলাম।

২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৩

শের শায়রী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানুন

২৯| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪

জাহিদ গাছবাড়ী বলেছেন: আমিও একবার অরুনাচলে গিয়ে ওদের সাথে দেখা হয়েছিল।
ওদের দেখতে খুবই ভদ্র লাগে।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৫

শের শায়রী বলেছেন: আমার জানা মতে ওরা আসলেই ভদ্র।

ধন্যবাদ আপনাকে

৩০| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৪

ফজলে আজিজ রিয়াদ বলেছেন: গাণিতিক আরোহ নিয়মে প্লাস লন।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৬

শের শায়রী বলেছেন: মার কৃতজ্ঞতা জানবেন

৩১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৬

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। বিস্তারিত ও তৃপ্তিদায়ক

কে নির্বাচিত করল না করল তাতে কি আসে যায়

ভাল পোস্ট পাঠক এমনিতেই পড়ে যায়

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৬

শের শায়রী বলেছেন: খাডি কতা কইছো মামু।

৩২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫

ভুং ভাং বলেছেন: সম্পূর্ণ অজানা ছিল। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।আর বরাবরের মতো আতিব সুন্দর পোস্ট।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৭

শের শায়রী বলেছেন: আপানাদের মন্তব্য আমাকে উদ্বেলিত করে

ভাল থাকুন ভাই

৩৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪

পদ্ম।পদ্ম বলেছেন: ++

০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ৮:১৮

শের শায়রী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.