| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
বাংলাদেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৫৬৯টি। এসব বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা এক কোটির বেশি। শিক্ষক রয়েছেন পৌনে চার লাখের বেশি। সহকারী শিক্ষক রয়েছেন তিন লাখ ৫২ হাজার। বেশির ভাগ স্কুলে গতকাল সোমবার থেকে বার্ষিক পরীক্ষা শুরু হয়। শিক্ষার্থীরা নিয়মিত স্কুলে এলেও বাধার মুখে পড়ে। অনেক স্কুলে বিকল্প পদ্ধতিতে পরীক্ষা নিতে গিয়ে অনেক দেরিতে শুরু হয়।
কিন্তু কথা হলো এই সময়ে কেন দাবিতে সোচ্চার হলো? গত ১৬ বছর তারা কি করেছিল? নাকি ললিপপ চুষতেই সময় পার করেছেন তারা? এখন যে সরকার সে সরকার একটা নড়বড়ে সরকার সব দাবিই কেন সেই সরকারের কাছে? সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে বার্ষিক পরীক্ষার সময় কোমলমতি ছোট্ট বাচ্চাদের জিম্মি করে দাবি আদায়ে তারা এতো আগ্রাসী কেন? তারা অন্যকোন সময় বা নির্বাচিত সকারের সময়ে তাদের দাবিদাওয়া সরকারের নিকটা পেশ করতে পারতো; তা না করে কোমলমতি ছোট্ট বাচ্চাদের নিয়ে ছিনিমিনি খেলা শুরু করেছে অবিলম্বে তাদের এই ছিনিমিনি খেলা বন্ধ করতে হবে। অন্যথায় তাদের বিরুদ্ধে সরকারকে বজ্রকঠিন হতে হবে যেমন হয়েছিল ভ্যাট ট্রাক্স কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে।
অপরদিকে শিক্ষদের দাবি হচ্ছে সহকারী শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে নির্ধারণ, ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্তির বিষয়ে জটিলতার অবসান এবং সহকারী শিক্ষক থেকে প্রধান শিক্ষক পদে শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতি। এটা কোন অযৌক্তিক দাবি না কারণ বর্তমানে প্রাথমিকের শিক্ষকরা বলতে গেলে প্রায় সবাই সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী তারা একটা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমেই এসেছেন। সুতরাং তাদের এই দাবি মোটেও অযৌক্তিক নয়।
শিক্ষকদের বড় সমস্যা হলো তারা সঠিক সময়ে বিদ্যালয়ে উপস্থিত হন না পাঠদান বলতে গেলে অথৈবচ। এসব কাটিয়ে দেশ ও জাতির উন্নয়নে শিক্ষা বিস্তারে ও শিক্ষার গুনগত মান উন্নয়নে সরকারকে যথাযথ ভুমিকা পালন করতে হবে।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:২৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এখানে ষড়যন্ত্র আছে বিগত ১৫/১৬ বছর তারা কোন আন্দলোন করেনি এখন কেন সবাই মাঠে নেমেছে?
২|
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩১
কিরকুট বলেছেন: হা হা হা!! তো এই সব কোমলমতি যখন রাস্তায় নেমে আগুন, ভাংচুর চালিয়েছে তখন আপনার এই টনটনা জ্ঞ্যান কই ছিলো? ভান্ড দিয়া উপ্তা করে রেখেছিলেন? নাকি আপনা পাতে জামাই ব্যাজার।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি ঠিক আছেন তো? না কি মাথা আউলাইয়া গ্যাছে গা? প্রাইমারীর বাচ্চারা আবার কবে রাস্তাই নামলো? আপনার রচিত ইতিহাস, তাই না?
৩|
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: টিচার রা বাড়াবাড়ি করছেন ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আলবত বাড়াবাড়ি করছে।
৪|
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৫২
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: কখনোই উচিত না। কি বলবো বলেন, সবাই যদি শুরুতেই নবম গ্রেড দাবি করে তাইলে কয়দিন সুইপাররা অন্তুতঃ দশম গ্রেড দাবি করবে। আমরা যারা একখানা প্রিলি, বারোখানা রিটেন, একখানা ভাইবা দিয়ে ক্যাডার সার্ভিসে ঢুকছি, তাইলেতো আমরাও কইতে পারি, আমাগো জুডিশিয়াল মেজিস্ট্রেটদের মতো ষষ্ঠ গ্রেড থেকে শুরু করা লাগবো। কারণ আমরা কি দোষ করছি!! এভাবে চললে দেশ চলতে পারেনা। তাই বলি নবম গ্রেডের নিচের সব গ্রেড সরকার বিলুপ্তকরণপূর্বক সবার চাকরি নবম গ্রেড থেকেই শুরু করুক।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: নবম গ্রেড তো প্রশ্নই ওঠেনা। ১১ গ্রেড দেওয়া যেতে পারে। এখন এতো আন্দলোন কেন? বিগত ১৫/১৬ বছর কি করেছিল?
৫|
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:২৫
মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: অধিকাংশ মানুষ মনে করেন ফ্যাসিস্ট সরকারের সময় কার্যকর আন্দোলনে যাওয়া কঠিন ছিল। বর্তমান সরকারের কাছে মানুষের প্রত্যাশা অনেক। তাই আন্দোলনও বেশি। অনেকে এটাকে সরকারকে অসুবিধায় ফেলার ষঢ়যন্ত্র মনে করলেও তা অধিকাংশ সময়ই সঠিক নয়। অধিকাংশই বোঝেন রাজনৈতিক সরকার লংকায় এলে রাবন হয়ে যাবে। তাই এই সরকারের প্রতি সবার প্রত্যাশা ও
দাবীদাওয়াও বেশি।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তাদেরকে তো এটাও বুঝতে হবে এই সরকারের সীমাবদ্ধতা। আর কোমলমতি ছোট্ট বাচ্চাদের নিয়ে ছিনিমিনি খেলা বন্ধ করতে হবে আগে তারপর না অন্যকথা। এভাবে জিম্মি করা কি ঠিক হয়েছে?
৬|
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা এরকম পোষ্ট দেন। সমস্যা নাই।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আরে বাপু আপনি হাসিনার গান গাইবেন অন্যকেউ অন্যগান গাইলেই যত সমস্যা?
৭|
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:১১
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: স্কুলে পড়ানোর কোনো বালাই নেই গ্রেডের দিকে ঠিকই নজর আছে।
এদেরকে আরো ১ধাপ নিচে নামিয়ে দেওয়া হোক। যখন বাচ্চাদের ভালোভাবে পড়াবে তখন চিন্তুা করা যাবে। এখন স্কুলে ফিরে পরিক্ষা না নিলে সবাইকে চিরতরে চাকুরী থেকে বিদায় করে দেওয়া হোক।
৮|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আরে বাপু আপনি হাসিনার গান গাইবেন অন্যকেউ অন্যগান গাইলেই যত সমস্যা?
না সেটা সমস্যা নয়।
আপনি নিরপেক্ষ থেকে সত্যটা লিখুন।
যখন সত্যটা না লিখে মিথ্যা বানোয়াট লিখেন, তখনই সমস্যা হয়।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:২০
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: শিক্ষকদের এভাবে বাচ্চাদের জিম্মি করে আন্দোলন করা ঠিক হয়নি, সরকারের ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।