নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাইবার অভিযাত্রী

যাদের হাতে দলীল প্রমাণ কম তারা গালি দেয় বেশি

সাইবার অভিযত্রী

সাইবার অভিযত্রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সামু কি দিন দিন বোরিং হয়ে যাচ্ছে ?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭

পোষ্ট - মন্তব্য পড়ে -লিখে এখন আর ভাল্লাগে না ?



ওল্ড ইস গোল্ড ?



এমন মনে হলে উপোভোগ করুন সামুর সেরা একটি বিনোদন সামগ্রী :



স্যার সাঃ উঃ জাঃ মোহাম্মদ মোর্শেদুল কুতুব চৌধুরী মজনু যিনি একাধারে চিত্রশিল্পী, নৃত্যশিল্পী,কথাশিল্পী, কন্ঠশিল্পী, প্রচ্ছদশিল্পী, ভাস্কর্যশিল্পী, গীতিকার, সুরকার, থিয়েটার অভিনেতা, মডেল ও মিউজিক ভিডিও নির্মার্তা। স্যারের জন্য আমরা ব্লগটি সাঁজালাম--রিমন শাহরিয়ার



লিখিত :



আগুন পোষ্ট বাংলার অহংকার -৪



মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০১

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: স্যার একাধারে :

১. চিত্রশিল্পী,
২. নৃত্যশিল্পী,
৩. কথাশিল্পী,
৪. কন্ঠশিল্পী,
৫. প্রচ্ছদশিল্পী,
৬.ভাস্কর্যশিল্পী,
৭. গীতিকার,
৮. সুরকার,
৯. থিয়েটার অভিনেতা,
১০ মডেল ও
১১। মিউজিক ভিডিও নির্মার্তা।

দেখেন তো কত গুন একটুর জন্য ডজন পুরা হয় নি !

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০১

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: এত এত উপাধী রাজারবাগী ছাড়া আর করো আছে ?

২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৯

সুমন কর বলেছেন: :-B

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২২

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: বোর ফিল করলে ওনাকে নিয়ে পড়বেন, মন ভাল হবে, আশা করি।
উনি সত্যই অসাধারণ ।

৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১৭

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ওনাকে বাংলাদেশ টিমে সুযোগ দেয়া হোক !
আমি নিশ্চিত উনি উইকেট কিপিং , ব্যাটিং , বোলিং , ক্যাচিং , ফিল্ডীং , আম্পায়ারিং সব একই সাথে করার ক্ষমতা রাখেন !

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২১

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: উনি উইকেট কিপিং , ব্যাটিং , বোলিং , ক্যাচিং , ফিল্ডীং , আম্পায়ারিং সব একই সাথে করার ক্ষমতা রাখেন

৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৩

বেলা শেষে বলেছেন: সামু কি দিন দিন বোরিং হয়ে যাচ্ছে ?
No , now a days they are ownself under "band", they are packaging there luggeges! Not the old Bloggers but the new Bloggers littlebeat Twisted Them!!
For Samu:

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০৫

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: বাংলা নামঃ গাঁজা
অন্যান্য স্থানীয় নামঃ গঞ্জিকা,গাঞ্জা, সিদ্ধি,
Somango, Marijuana আরও অনেক নাম বিদ্যমান।
বৈজ্ঞানিক নামঃ Cannabis sativa


গাঁজা একটি গাছের নাম যার বৈজ্ঞানিক নাম Cannabis indica. প্রাচীন কাল থেকে গাঁজা সারা দুনিয়ায় একটি বহুল ব্যবহৃত মাদক। কম মুল্য এবং সহজলভ্যতার কারনে নিম্ন আয়ের নেশাখোরদের মাঝে অত্যন্ত আদরনীয়। গাজা গাছের নির্জাসই মুলত নেশার বস্তু হিসেবে কার্যকর, যার নাম ক্যানাবিনল। ক্যানাবিডিয়ল এবং ক্যানাবিনলিক এসিডও এর কার্যকর উপাদান।

দেশে দেশেঃ
ভিন্ন ভিন্ন নামে বিভিন্ন দেশে এর বিস্তার। গাঁজা গাছের শীর্ষ পাতা এবং ডাল যা এই উপমহাদেশে গাঁজা নামে পরিচিত একই জিনিস পশ্চিমা দেশ গুলোতে মারিজুয়ানা বা মারিহুয়ানা নামে পরিচিত। গাছের পাতা বা ডালের আঠালো কষ দিয়ে তৈরী এ অঞ্চলের চরস নামের জিনিসটিই পশ্চিমা দেশের হাশিশ। ভাং, সিদ্ধি, পাট্টি, সব্জি, গ্রাস, মাজুন নানা নামে ডাকা হয় এই বিষাক্ত নিষিদ্ধ বস্তুটিকে।



কেন নিষিদ্ধ ও কতটা ক্ষতিকর গাজা?
এই মাদকটি গ্রহনে-

*দৃষ্টিভ্রম
*বাচালতা
*মাংশপেশীর অনিয়ন্ত্রিত ও অপ্রয়োজনীয় সংকোচন
*দিকভ্রান্ত হওয়া
*মাথা ঘুরা
*ক্ষুধা লাগা
*গভীর ঘুমে অচেতন হয়ে যাওয়া
*সময়জ্ঞান হারানো থেকে শুরু করে প্রলাপ বকা
*বিকার আসা এমনকি মানুষকে হত্যাকরার ইচ্ছাও জাগ্রত হতে পারে।
মাত্রা বেশী হয়ে গেলে

*অনেক সময় হাত পা এর নড়াচড়ার নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ফেলা,
*হাতে পায়ে ঝি ঝি ধরা এবং অবশ হয়ে যাওয়া,
*কথা জড়িয়ে যাওয়া,
*মানসিক বিকারগ্রস্ত হয়ে যাওয়া থেকে শ্বাস কষ্ট হয়ে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।



পরিনতিঃ
নিয়মিত এবং বেশী মাত্রায় গাঁজা জাতীয় দ্রব্য সেবনে গাঁজা সাইকোসিস (Ganja-psychosis) নামে একধরনের লক্ষন হয়। এতে চোখে রক্তজমে চোখ লাল হয়ে যায়, ক্ষুধামন্দা, নির্জিবতা, শরীরের মাংস-পেশী শুকিয়ে যাওয়া, অত্যাধিক দুর্বলতা, হাত-পা অনবরত কাপতে থাকা, পুরুষত্বহীনতা থেকে শুরু করে পুরোপুরি মানসিক রোগী হয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকে।



রানিং এমোক (Running amok) নামক আরেক ধরনের মানসিক বিপর্যয় ও গাঁজা সেবিদের পরিণতি হয়ে আসতে পারে। অবিরত গাঁজা সেবনের কারনে অনেক সময় এদের দৃষ্টিভ্রম (Hallucination), নির্যাতিত-বঞ্চিত হবার কল্পনা থেকে এরা হিংসাত্মক, আগ্রাসি সন্ত্রাসীর ভূমিকায় অবতীর্ন হতে পারে। রানিং এমক হলে লোকটি চোখের সামনে যাকে পায় তাকে তার কল্পিত শত্রু মনে করে অস্ত্র নিয়ে হত্যা করতে পারে এবং এই মানসিক অবস্থা কেটে যাবার আগ পর্যন্ত যাকে সামনে পায় ক্রমান্বয়ে তাকেই হত্যা করার চেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকে। এই আবেশ কেটে গেলে একসময় সে আত্মহত্যা করতে যেতে পারে অথবা আত্মসমর্পনও করতে পারে।



গাঁজা সমাজে অশিক্ষিত, সীমিত আয়ের জনগোষ্ঠির মধ্যেই বেশী প্রচলিত। সহজলভ্যতা এবং সস্তা হওয়ায় এর প্রচলন ধীরে ধীরে বেড়ে চলেছে। এটা নিয়ন্ত্রন করতে না পারলে গাজার বিষাক্ত শ্বাস এই সমাজের অনেক তাজা প্রানের বিনাশ ঘটাতে পারে।

Click This Link

( বি দ্র : কিছুটা বিনোদনের আশায় এই জ্ঞান সুলভ পোষ্ট কপি পেষ্ট মারলাম )

৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৪

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:

স্যাররে অনেক মিসাই

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৯

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: উহু,

উনি আছেন সবখানে ।

নাচে -গানে - সুরে ও কথায় !

ব্লগে এবং গ্রাফিক্সে

সিনামা আর বই মেলায় ।

৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: ফিরে আসুন স্যার। আপনার শোকে মডুরা শয্যাশায়ী, ব্লগাররা শোকাভিভূত।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০৭

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: উনি আছেন সবখানে ।

নাচে -গানে - সুরে ও কথায় !

ব্লগে এবং গ্রাফিক্সে

সিনামা আর বই মেলায় ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.