| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আলমগীর সরকার লিটন
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
পাগলী বলো আর ছাগলী বলো
খুব সহজে মা হওয়া যায়-
এই জগত সংসারে অথচ
সৎ সাহস নিয়ে কেউ বাবা
হতে পারে না এই মৃত্যুপুরিতে
কি আজব কান্ডকার ঈশ্বর;
দুধ দিলে মাতৃগর্ভে কিন্ত বাবা?
বাবার হওয়ার এতটুকু সাহসও...
ইদানীং গুচ্ছ গুচ্ছ ভাবে হিংসার
বাতাস পাচ্ছি, হৃদয় ভরে আর হাত
ছুঁয়ে নিঙ্গড়ান মুসড়ান অবিরত জল!
বাস্তবতার কি দারুণ সময় চলছে-বলতে
পার “শুভ সময়” নীতি বিশ্বাসী হলে কি হয়!
ভাবতেই এক গলা...
নয়নে নয়নে ক্ষিপ্ত, ভাষা নেই- শূন্য!
একেমন ফসলের মাঠ দেখছি- আস্তে
আস্তে সবুজ দিগন্তু নিলীন হয়ে যাচ্ছে;
ফসলেরা এখন শুধু চিঠা ধানের মতো-
রূপ দেহ সৌন্দর্য্য আছে কিন্তু গুণ, জ্ঞান
পুষ্ঠিসাধ্য নয়,...
আফসোস কিছু করার নেই-
সেটা করলেই গলাই বাঁধবে ফাঁস;
এখানে সেখানে কত উদ্যোক্তা দেখছি-
কিন্তু কিছু করতে পারছে না!
কারণ অন্ত প্রণয়লীলা নেই।
অঝোর বৃষ্টির কথা শুনা যায়
রোদের কথাও অথচ রাতের কথা
মুখোশের আড়ালে...
প্রণয় মনে- পিঠ মন্ত্র নাই
গন্ধ পলাশ মাটি খুঁজতে চাই-
নয়ন বাঁকে সরিষা মাঠ মৌমাছি উড়ে
মেঘ সাদা- রঙিন শুধু বাগিচা
প্রণয় মনে- মিঠ মন্ত্র নাই।
নিশি চুরি আকাশ জুড়ে তারা
পেঁচা কালার মনে দলছুট...
মাঠের পরে ঘর দেখি
সোনালি মুখের হাসি;
নদীর বুকে ঢেউ দেখি
সকাল দুপুর সাঁতার কাটি;
কত নামের বাহার শুনি-
আমার নামের হিংসা পুড়ি!
প্রেমের কথায় শুধু আগুন
অনেক দূরে গেলো ফাল্গুন
তবুও ঘর দেখি বাড়ি দেখি
আইলপাথারের মুখোমুখি
মেঘলা বাদল...
ছায়া ঘিরা কত ডালিমের বাগান
একটা ডালিম শুধু অন্ত রঙ মহলে ভাবি
আরও খালি কলস দুচোখ ভরে দেখি
মায়া ঘিরা সবই চাই শুধু নিভূতে-
শত শত কলম ঝরে যাচ্ছে নিমেষে
রাতদুপুর দাগ রেখে কালির...
আর কত দেখবো লজ্জা আর লজ্জা মাখা দেহ-
আসলে লজ্জার কোন গন্ধ নাই মাংসপেশি হৃদয়!
কি করে বুঝবে আমি লজ্জিত; দেহহীন মানুষ-
একেই বলে মনুষ্যত্বহীন লজ্জার সাথে বস বাস;
ঘাসের...
আমার কবিতা কোন দিন ফাল্গুন ছোঁয়নি!
আমি হেঁটে হেঁটে যাছিলাম ফাল্গুনের দিকে-
কিন্তু নীল মেঘ দেখলাম আকাশ জুড়ে- তবুও
হাত ছুঁয়ে রঙ মেখে দিলাম বসন্তের দিকে;
অথচ কবিতা বাসন্তি হতে পারলো না- ফাল্গুনের
আগুনে জ্বলছে...
আঙ্খাকা ছিল কত ঢেউ খেলার নদে
মৃদুল পায়ে ধূলিমাখা উড়া উড়ি রঙিলা ঘরের কোণে;
উঠন বাঁকে ফাল্গুন মেঘের ঘূর্ণিপাকে ঘুরছিল
সুবাসিত গন্ধ ফুর ফুর ডানায় কাকাতুয়া উড়ছিল যত
ঘুমটা পরা লজ্জার মুখে লজ্জাবতির...
এক গতিহীন ভালবাসার পথ বয়ে যাচ্ছে-
সূর্যাস্ত স্নানে আর একমুঠো রোদ্দুর স্পর্শে
জেগে উঠে শিশির ভেজা ভোর! তারপর সমস্ত
ফাল্গুনের রঙে রঙিন হয়- দুপুর শেষ না হতেই...
উৎসর্গঃ মোঃ সফিকুল হক চৌধুরী
তোমার এ চলে যাওয়া মানে
মন মন্দিরে সকাল দুপুর পূজা করা!
এ চলে যাওয়া মানে সমস্ত সৃষ্টির
রঙে রাঙা- তোমার এ চলে যাওয়া বলে না
তুমি নতুন দিগন্ত সৃষ্টি করা...
একমুঠো ফুলের পাপড়ি হাতে দিয়ে বললাম ভালবাসি!
অথচ উপলব্ধি করতে পারল না কতটুকু ভালবাসি -
অভিনয় করছি কিংবা অনুভব করি তাও বূঝল না
এ কেমন দিবস রজনীতে ছুটে চলা;
এরি নাম ভালবাসা- রক্তে...
হাঁটতে- হাঁটতে উপলব্ধি করলাম
সেই বসন্ত হাওয়া দোলে- দোলে গেলো-
কিছুতেই আলিঙ্গন করতে পারলাম না!
দুঃখটা ওখানেই- সেতো এতটুকু বুঝল না-
ফিরেও তাকাল না, উড়া বসন্তের আকাশ;
এখন চলতে- চলতে বসন্ত একটু হাসে উঠে
মুচকি হাসের...
©somewhere in net ltd.