নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

...

অর্ক

...

অর্ক › বিস্তারিত পোস্টঃ

মধ্যপ্রাচ্য সঙ্কট: একটি নিরপেক্ষ পর্যালোচনা

১৪ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৫৫



ঠিক কোথায় থেকে কীভাবে শুরু করবো বুঝতে পারছি না। সত্যি বুঝতে পারছি না, সূচনায় কি আসা উচিত? কেন জানি না ইদানীং নতুন কিছু লিখতে ভয় লাগে, বিভ্রান্ত লাগে। ব্যাপারটা আজ আর মোটেও সহজ নয় আমার কাছে। অথচ একসময় এই আমিই তুচ্ছাতিতুচ্ছ কোনও বিষয়েও হাজার শব্দ লিখে গেছি টানা। এটা দারুণ শান্তিদায়ক ছিলো আমার জন্য। লেখালেখি প্রাণের সুস্বাদু খাবারে পরিণত হয়েছিলো। মনের মতো মানোত্তীর্ণ ভালো কিছু লেখার জন্য ব্যগ্র হয়ে থাকতাম সবসময়। আহা, আজ সম্পূর্ণ পরিবর্তিত আমি এখানে লিখছি! সম্প্রতি মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েল ফিলিস্তিনি সঙ্কট ফের ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। রীতিমতো যুদ্ধ। প্রচুর মানুষ হতাহত হয়েছে ইতোমধ্যে। ক্ষতিগ্রস্তদের নব্বই ভাগই বেসামরিক লোকজন। যেমন হয় প্রতি যুদ্ধে। অন্যান্য ক্ষয়ক্ষতি বেশুমার। সেসব নির্ঘাত দূর অদূর ভবিষ্যতে মানুষের বাসযোগ্য পৃথিবীতে (আদৌ যদি থাকে) পূরণ করা যাবে। কিন্তু প্রতিটি নিষ্পাপ প্রাণের এরকম অকারণ ঝরে যাওয়া যে অপার্থিব শূন্যতা তৈরি করে, তা পূরণ হবার নয়। একজন মানুষের সাথে আরও কিছু মানুষের স্বপ্ন আকাঙ্খা ভালবাসারও মৃত্যু হয়। আর যুদ্ধ কেবল এ সংখ্যার বিস্তার ঘটাতে পারে। এক থেকে ক্রমে শত, হাজার, লক্ষ, কোটি। সবটাই গোঁয়ার বর্বর বিপথগামী একদল দুর্বৃত্তের অনাসৃষ্টি।

যথারীতি আমাদের দেশে ইসরায়েল ইহুদিদের ধ্বংস চেয়ে জিহাদি প্রতিক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে সর্বত্র। অনেকে তো পারলে হাতের কাছে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র যা আছে, ওগুলো নিয়েই ইহুদি কতলে লুঙ্গি গায়ে খালি পায়ে দৌড় লাগায় ইসরায়েলের উদ্দেশ্যে। ব্লগ ফেসবুক, মিডিয়া, হোটেল রেস্তোরাঁ, চা’র দোকান, পাড়ামহল্লার ক্লাব, পাবলিক পরিবহন সর্বত্র জিহাদি জোসে টগবগ ফুটছে মানুষ। ইসরায়েল ইসলামের শত্রু। ইসরায়েল ধ্বংস হোক। ইহুদিরা অভিশপ্ত। ইহুদিরা ধ্বংস হোক। নিপাত যাক। আর পৃথিবীজুড়ে মুসলমানদের এ ভুল আবেগেরই বলি আজ সাধারণ ফিলিস্তিনিরা। নরক নেমে এসেছে তাদের জীবনে। কিন্তু এর জন্য ইসরায়েল কোনওরকমেই দায়ী নয়। এক শতাংশও দোষ নেই ইসরায়েলের। সমস্ত দোষ জঙ্গি হামাস ও এদের পিছনে ধনবলে ইন্ধন যোগানো মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন ইহুদি ইসরায়েলবিরোধী কট্টর ইসলামি জঙ্গী গোষ্ঠীগুলো। ইরান সৌদিআরবসহ দুয়েকটা দেশ সরাসরি যুক্ত। অন্তরালে কলকাঠি নাড়ছে তারাই। এতোসব অত্যাধুনিক ভারি অস্ত্রশস্ত্র হামাসকে যোগান দিচ্ছে কারা? অর্থের যোগানদাতা কারা? কাছাকাছি মোটামুটি বেশ দীর্ঘ সময় শান্তি বিরাজ করছিলো। সাম্প্রতিক গাজার উন্নয়নে প্রচুর ইনভেস্ট করেছে ইসরায়েল। সাধারণ ফিলিস্তিনিরা ব্যাপকভাবে লাভবান হয়েছে সেসব থেকে। এ পর্যায়ে তারা বুঝতে পারছে যে, সভ্য উন্নত রাষ্ট্র ইসরায়েলের সঙ্গে মিলেমিশে থাকাই মঙ্গলজনক। হামাসসহ অন্যান্য সন্ত্রাসী জঙ্গি গোষ্ঠীগুলো সাধারণ ফিলিস্তিনিদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা হারাচ্ছিলো ক্রমশ। দীর্ঘ অশান্তির পর অবশেষে পরিস্থিতি স্বাভাবিকের দিকে যাচ্ছিলো। বহু আগে কখনও ইহুদি খ্রিস্টান মুসলমান মিলেমিশে বসবাস করতো। আবার সে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিলো। সাময়িক অশান্তির ইতিহাস ভুলে শান্তিকামী সাধারণ ফিলিস্তিনিরা ইহুদিদের সঙ্গে মিলেমিশে সুখী নিরাপদ জীবনের স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছিলো। এসময় ইসরায়েলের ভিতরে যেয়ে হামাসের ইসরায়েলিদের ওপর এই কাপুরুষোচিত বর্বর পাশবিক আক্রমণ, অত্যাচার। শান্ত মধ্যপ্রাচ্যকে আবার নরক বানানোর ঘৃণ্য অপচেষ্টা। এবং দুর্ভাগ্যজনকভাবে তারা সফলও। ইসরায়েল এবার আর নমনীয় হবে বলে মনে হচ্ছে না। সবরকম ক্ষতি স্বীকার করতে প্রস্তুত তারা। প্রতিশোধের আগুনে ফুঁসছে সারা ইসরায়েল। গাজার অভ্যন্তরে হামাসসহ ইসরায়েল বিরোধী সশস্ত্র জঙ্গিগোষ্ঠীগুলোকে নিশ্চিহ্ন করতে সামরিক অভিযান শুরু হয়ে গেছে ইতোমধ্যে। এসপার উসপার লড়াইয়ে নেমেছে ইসরায়েল। হামাসের হাতে আটক তাদের বেসামরিক বন্দীদের সেক্রিফাইস করতেও প্রস্তুত। যা অভাবনীয়। ইতিপূর্বে কখনও এরকম হয়নি। এতেই বোঝা যায় কতোটা দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে ইসরায়েলের। কতোটা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। পরিস্থিতি সামনে আরও বহু ভীতিকর হতে পারে। এসব ভেবে আমি আতঙ্কিত। সস্তা আবেগে না ভেসে, নিরপেক্ষভাবে মধ্যপ্রাচ্যের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করলে, এতে ইসরায়েলের চুল পরিমাণও দোষ পাওয়া যাবে না। তাদের জন্য এটা অস্তিত্বের সঙ্কট।

সবমিলিয়ে পরিস্থিতি জটিল। যুদ্ধ চারিদিকে ছড়িয়ে পড়তে পারে। এরকম হলে, এর বলি হবে সাধারণ মানুষই। যেমন গাজার সাধারণ ফিলিস্তিনিরা এখন নরকযন্ত্রণা ভোগ করছে। মধ্য প্রাচ্যের এই সঙ্কট আরও কী অভিশাপ নিয়ে আসতে চলেছে সামনে কে জানে! গাজার সাধারণ ফিলিস্তিনিদের জন্য আমি ব্যথিত। একটি সভ্য উন্নত আলোকিত রাষ্ট্রের নাগরিক হয়ে সুখী জীবনযাপনের সুযোগ থেকে বরাবর বঞ্চিত করে রেখেছে তাদের অবশিষ্ট মুসলিম বিশ্বের প্রতিক্রিয়াশীল উগ্র কট্টর প্রভাবশালী একটি অংশ। ইসরায়েল রাষ্ট্রটি বিশ্ব ও মানবসভ্যতার জন্য বিরাট আশীর্বাদ। তথ্যপ্রযুক্তি বিজ্ঞান মানবসম্পদ উন্নয়নে পৃথিবীতে আজ তাদের অবস্থান চমকপ্রদ, ঈর্ষনীয়। অথচ চরম প্রতিকূল বিরূপ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে তারা সম্ভব করেছে। আরও বহু লেখা যেতো, কিন্তু আপাতত এখানেই শেষ করছি। হয়তো এর ওপর আরও কিছু লিখবো আগামীতে।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:০৮

রিফাত হোসেন বলেছেন: ঐ অঞ্চলে কবে শান্তি বিরাজ করছিল? হামাসের উত্থান এর জন্য ইসরায়েল নিজেই তো দায়ী। লেখাটা নিরপেক্ষ মনে হল না। আরেক পর্ব লেখুন। তবে শেষের কথাগুলোর সাথে পূর্ণ সহমত।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৫

অর্ক বলেছেন: কাছাকাছি সময়ে পরিস্থিতি বেশ স্বাভাবিক হয়ে আসছিলো। লেখায় বলেছি। ইহুদি ধর্মকে ইসলাম অস্বীকার করে না। এটাও আব্রাহামিক ধর্ম। তিন ধর্মের আস্থা বিশ্বাস আছে সে বিশেষ জায়গার ওপর।

হামাসের উত্থান ইসরায়েল... আসলে কি ইঙ্গিত করলেন? ৭ তারিখের ঘটনা ইসরায়েল করে হামাসের নাম দিয়েছে?

আপনার মতকে স্বাগত জানাই। সেভাবে কিছু বলেননি যদিও। ধন্যবাদ।

২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:০৯

ঘুম ঘুম চোখে বলেছেন: ........নিরপেক্ষভাবে মধ্যপ্রাচ্যের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করলে, এতে ইসরায়েলের চুল পরিমাণও দোষ পাওয়া যাবে না। তাদের জন্য আজ অস্তিত্বের সঙ্কট।......... ওরে "নিরপেক্ষ পর্যালোচনা"রে.....

আপনার জন্য আমার একটিই চাওয়া। আপনার ভিটামাটি থেকে কেউ আপনাকে উচ্ছেদ করুক, আর সেটার প্রতিবাদে আপনার সন্তান মারা যাক, অন্য সন্তান প্রতিবাদী হোক, আর তাকে সবাই সন্ত্রসী বলুক। দিন শেষে আদালত বলুকঃ নিরপেক্ষভাবে অর্কের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করলে, এতে দখলদারের চুল পরিমাণও দোষ পাওয়া যাবে না

১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৮

অর্ক বলেছেন: আপনাকে কি বলি! ইসরায়েলের ল্যান্ড এরিয়া সমস্ত মধ্য প্রাচ্যের মাত্র ০.১ % ভাই! মোটামুটি বাংলাদেশের বড়ো চারপাঁচটা জেলার সমান। আপনার ব্রেইন আসলে পুরোপুরি ওয়াশড। চিন্তার নিজস্ব নির্দিষ্ট গণ্ডীর বাইরে যাবার ক্ষমতা আপনার আর অবশিষ্ট নেই। ইহুদিদেরও নিজের বিশ্বাস আছে। ইহুদিদের প্রমিসল্যান্ড, পিতৃভূমির ব্যাপারে একটু জেনে নিবেন। আপনার জন্য আন্তরিক প্রার্থনা থাকলো।

৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৩:১১

রিদওয়ান খান বলেছেন: =p~ শব্দ বমি করেছেন জাস্ট। আর কিছু না। আবার ট্যাগ লাগাইয়াছেন 'নিরপেক্ষ'

১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৮

অর্ক বলেছেন: ব্লগে আপনার চোখে সবচেয়ে ভালো লেখার লিংক দেন। আমি দশ সেকেন্ডে এ মন্তব্য কপিপেস্ট করে আসি।

৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৩:৫৪

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: ব্লগের আবর্জনা। ইয়াক।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৫২

অর্ক বলেছেন: এই নিষ্পাপ শিশুর ছবি থেকে এরকম ইয়াক ওয়াক মার্কা মন্তব্য!

৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:৫৬

কামাল১৮ বলেছেন: হামাস নিরপরাধ লোককে হত্যাকরে ভুল করছে ঠিতআছে।কিন্তু ইসরায়েল নিরপরাধ লোককে হত্যা করে একই ভুল করছে।তারা পারলে হামাসকে হত্যা করুক।এখন আলোচনার মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৯

অর্ক বলেছেন: "হামাস নিরপরাধ লোককে হত্যাকরে ভুল করছে ঠিতআছে"! কতো সামান্য ব্যাপার, তাই না? ৭ তারিখ কি করেছে হামাস? দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সবচেয়ে বড়ো ইহুদি গণহত্যা ঘটিয়েছে। নিরপরাধ নারী শিশুদের সাথে কি করেছে? ওই ঘটনার পর ইসরায়েল পাশ ফিরে শুয়ে পড়বে? সাধারণ ফিলিস্তিনিরা অতো নির্দোষ মাসুমও নয়। ওদের মুর্খতা, নির্বুদ্ধিতার দায় ওদেরকে আজ নিতে হবে।

হামাস একজন অপরাধির নাম? হামাসের কপালে লেখা আছে হামাস? ফিলিস্তিনের রাস্তাঘাটে হামাস ঘুরে বেড়ায়? ডাংগুলি খেলে, মরিচবাতি ফটকা ফোটায়? ওখানে গেলেই হামাসকে পাওয়া যাবে? হায়রে মুমিন বান্দা!

এখানে কথা বাড়ানো সম্পূর্ণ বৃথা। চেঙ্গুমেঙ্গুর পোস্টে এসব মন্তব্য করেন প্লিজ। আমার লেখা এড়িয়ে চলুন। অনুরোধ থাকলো, দ্বিতীয়বার এ লেখায় মন্তব্য করবেন না। এ ব্যাপারে আপনাকে আর কিছু বলার নেই।

ধন্যবাদ।

৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৪

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: আপনার সাথে একমত হতে পারলাম না।

ইসরায়েল মধ্য প্রাচ্যে অশান্তি সৃষ্টি করে রেখেছে। সারা বিশ্ব থেকে অবৈধ ভাবে ইয়াহুদীদের নিয়ে এসে একত্র করে সংঘাতের সৃষ্টি করে চলেছে।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৫

অর্ক বলেছেন: লেখার ওপর আপনার দ্বিমত আমার জানা। আমি স্বাগত জানাই। আপনি আপনার মতো জানেন। আপনার বাইরেও যে আপনার জানার অনেক কিছু আছে তা আসলে আপনার অজানা। জানার ইচ্ছে থেকেই কবি বলেছিলেন, কতো অজানারে...

ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা থাকলো।

৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৯

অর্ক বলেছেন: দয়া করে কেউ দ্বিতীয়বার মন্তব্য করবেন না।

৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:০০

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: সারাবিশ্বের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও জায়নবাদীরা প্রতিনিয়ত ফিলিস্তিনীদের উৎখাত করে বসতি শুধু বিস্তার করেই যাচ্ছে। অনেক মানুষের বাতকর্মও আপনার এই নিরপেক্ষ পোস্টের চেয়ে বেশি নিরপেক্ষ হবে।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৪

অর্ক বলেছেন: মানুষের মতো সঠিক শব্দ চয়নে মন্তব্য করা শেখেন আগে, কথা হবে। নিশ্চিত হতে চাই, কোনও ইতরের সঙ্গে কথা বলছি না।

৯| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৭

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: এখানে শব্দচয়নে সমস্যা কোথায়? আপনার মন্তব্য ও পোস্টে স্পষ্ট, আপনিই সামহয়্যারের ইতর।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৯

অর্ক বলেছেন: এখন কি মানে কাঁধে চড়ে মাথা খুলে মগজ চেটে খেতে চান নাকি?

ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

১০| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:২৮

কাঁউটাল বলেছেন:



বাংগু পোগোতিশীল
পাংগু বোগোতিশীল
চাংগু চোগোতিশীল

১১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:২৬

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আপনি কি বলছেন, যারা আমাদের মাতৃভাষা ও অধিকারের উপর হস্তক্ষেপ করেছিল তাদেরকে সেই সুযোগ দিয়ে আমাদের কোন ময়ে বেঁচে থাকাটাই উচিত ছিল?

মধ্যপ্রাচ্য সঙ্কট: একটি নিরপেক্ষ পর্যালোচনা'র পুনঃ পর্যালোচনা এটা পড়তে পারেন!

১২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৫

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: দুনিয়া আর মানুষের জন্য নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.