| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সৈয়দ কুতুব
নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!

বাংলাদেশে মাঝে মাঝে এমন সব মানুষ রূপী শয়তানের সন্ধান মেলে যাদের দেখে আসল শয়তানেরও নিজের উপর হতাশ হওয়ার কথা। এমন সব প্রজাতির মানুষ বাংলাদেশে বসবাস করেন যাদের মস্তিষ্ক খুলে দেখার প্রয়োজনীয়তা আছে বলে মনে করি। কাজে কর্মে ভাবনা চিন্তায় ক্রমশ আমরা কি অপরাধী হয়ে যাচ্ছি? পবিত্র সম্পর্কগুলো কেমন জানি অবিশ্বাসের সম্পর্ক হয়ে গেছে।
একসময় বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ ভাবতো নারীদের মন দয়ালু, তারা কম অপরাধপ্রবণ এবং নিজস্ব জাতির প্রতি তাদের মনে দরদ রয়েছে। কিন্তু সময়ের সাথে মানুষের ধারণা পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে। কারণ খাদিজা আক্তারের মতো ব্যক্তিরা প্রমাণ করে দিচ্ছে যে অপরাধ, নিষ্ঠুরতা এবং বিকৃতি লিঙ্গ চেনে না। একজন নারী হওয়া মানেই যে তিনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে দয়ালু বা সুরক্ষাকারী হবেন, তা নয়। মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, empathy বা সহানুভূতি জেনেটিক নয়, এটি একটি choice। আর খাদিজা আক্তার তার choice পরিষ্কার করে দিয়েছেন।
বাংলাদেশের গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর গ্রামের সহজ সরল কন্যা রুপা আক্তার। তার বাবা একজন প্রবাসী হওয়ার ফলে আর দশটা শিশুর মতো তার বেড়ে উঠা স্বাভাবিক হবে না। তার মধ্যে নিরাপত্তার অভাবজনিত ইস্যু সবসময় কাজ করবে। গ্রামে একটা মেয়ে ১৩-১৪ বছর হয়ে গেলেই মানুষের চোখে মেয়ে শিশুটি বিয়ের জন্য লায়েক হয়ে ওঠে। নানা জায়গা থেকে প্রস্তাব আসে, মেয়েটির স্বাভাবিক চলাফেরায় কিছুটা রক্ষণশীলতা আরোপ করা হয়। গ্রামে বহু বেকার ছেলে রয়েছে যারা পড়াশোনাও করে না আবার কোনো কাজকর্মও করে না। এরা মেয়েদের ইভটিজিং করে। এই কারণে অনেক পরিবারে স্কুলের তুলনায় মাদ্রাসাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। মেয়ে কোরআন হাদিসের পাশাপাশি বাংলা ইংরেজি লিখতে পড়তে পারলেই বাবার মতো প্রবাসী কেউ মেয়েটিকে বিয়ে করে নিবে। একটা সাধারণ গ্রাম্য পরিবারের মেয়ের জীবনে এর চেয়ে ভালো আর কি হতে পারে?
মাদ্রাসা শিক্ষা মূলত ছেলেমেয়ে যাতে বে-লাইনে চলে না যায়, নামাজ কালাম ও ধর্মীয় আদব কায়দা শেখার প্রধান মাধ্যম হিসাবে বিবেচিত। রুপার পরিবারও এমনটা ভেবেই মেয়েকে মুকসুদপুরের বামনডাঙ্গার এক হাফেজিয়া মাদ্রাসায় ভর্তি করে দেয়। রুপা পঞ্চম জামাতের শিক্ষার্থী ছিলো। পর্দানশীল রুপার বাবার দেশে অনুপস্থিতির কথা অবশ্যই মাদ্রাসা সুপার মাহমুদুল হাসান শিকদার জানতেন। তা না হলে শত শত শিক্ষার্থীর মধ্যে কেন রুপাই তার লালসার শিকার হলো? কারণটা খুবই সোজা। পুরুষ আত্মীয় স্বজন হয়তো রুপাদের আশেপাশে না থাকার কারণে রুপার পরিবারের মধ্যে ভরসা এবং নিরাপত্তার ঘাটতি ছিলো। রুপার মা নিশ্চয়ই কোনো এক সহজ সরল বঙ্গ ললনা হবেন। এসব কিছুই হোস্টেল সুপারের দৃষ্টিগোচর হয়েছিল। রুপার বয়সী কিশোরীদের জীবনে এখন সবে যৌবনের আলোকছটা দেখা দিয়েছে। এই বয়সীরা এমনিতেই থাকে vulnerable অবস্থায়। এমন সময় কারো মিষ্টি কথায় কিংবা অতিরিক্ত সদয় আচরণের পিছনে মূল উদ্দেশ্য বোঝা যায় না। রুপাও বুঝতে পারেনি।
গত ২৬ নভেম্বর নরপশু মাহমুদুল হাসান পঞ্চাশ বছর বয়সে আমাদের ছোট্ট রুপাকে ধর্ষণ করে। বলে রাখা ভালো, এই মাহমুদুল হাসান স্থানীয় এক মসজিদে ইমামতিও করেন। এমন অপরাধপ্রবণ মন নিয়ে মানুষ ইমামতির মতো পেশায় জড়িত হন যা ভাবতেও ঘেন্না হয়। যদি তার সত্যিই বিয়ে করার ইচ্ছা থাকতো, বিশেষ করে কিশোরী মেয়ে বিয়ে করতে মন চাইতো, তবে তিনি একাধিকবার সেই কাজ করতে পারতেন। কিন্তু তিনি একটা কিশোরী মেয়েকে আত্মিকভাবে ধ্বংস করে দিলেন। এই ধরনের ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে, তবে এই ঘটনার সবচেয়ে মর্মান্তিক দিক অন্য জায়গায়।
হোস্টেল সুপারকে এই ঘৃণ্য কাজে সহায়তা করেছেন একই মাদ্রাসার ত্রিশ বছর বয়সী শিক্ষিকা খাদিজা আক্তার। খবরের এই অংশ পড়ে আমি স্তব্ধ হয়ে গেলাম। এই খাদিজা আক্তার হোস্টেল সুপার ধর্ষণের সময় ভিডিও ধারণ করে রেখেছেন রুপাকে ব্ল্যাকমেইল করার জন্য। একজন কিশোরী মেয়ের অসহায়ত্বের ভিডিও কীভাবে তিনি নারী হয়ে ধারণ করলেন? মেয়েটির আর্তনাদে তো শিক্ষিকার হৃদয় ছিঁড়ে যাওয়ার কথা।
খাদিজা আক্তার এই কাজ করেছেন কেন ? তার motivation কী ছিল? এই ধরনের ক্ষেত্রে তিনটি প্রধান কারণ থাকতে পারে। প্রথমত, আর্থিক লাভ। সম্ভবত মাহমুদুল তাকে টাকা বা অন্য কোনো সুবিধা দিতেন। এটি তার কাছে একটি business model ছিল যেখানে রুপা একটি product এবং মাহমুদুল একজন client। দ্বিতীয়ত, মাহমুদুলের সাথে তার সম্ভবত একটি romantic বা sexual relationship ছিল। তাকে খুশি রাখার জন্য, সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য তিনি এই নিচু পর্যায়ে নেমেছেন। তৃতীয়ত, power এবং control-এর নেশা। যখন একজন মানুষ অন্যদের জীবন নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, বিশেষ করে দুর্বল শিশুদের, তখন কিছু বিকৃত মানুষ সেখান থেকে psychological pleasure পায়। ভিডিও থাকার কারণে খাদিজা একই সাথে রুপা এবং মাহমুদুল দুজনকেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারছিলেন। এই ক্ষমতা তার কাছে ছিল একধরনের নেশা।
নারী শিক্ষিকা হিসেবে খাদিজা আক্তার বিশেষভাবে বিপজ্জনক কারণ সমাজ নারীদের automatically nurturing এবং protective মনে করে। মেয়ে শিশুরা নারী শিক্ষিকাকে বেশি বিশ্বাস করে এবং বাবামায়েরাও ভাবেন যে মহিলা শিক্ষিকা থাকলে তাদের মেয়ে নিরাপদ। খাদিজা এই সামাজিক বিশ্বাসের সবচেয়ে জঘন্য অপব্যবহার করেছেন। তিনি জানতেন একটি মেয়ে শিশু কীসে সবচেয়ে বেশি ভয় পায়, তাই তিনি সেই জায়গায় আঘাত করেছেন। ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি, বাবা মায়ের কাছে জানিয়ে দেওয়ার ভয়, সামাজিক লজ্জার আতঙ্ক, এই সব দিয়ে রুপাকে মানসিকভাবে বন্দী করে রেখেছিলেন খাদিজা।
খাদিজা আক্তার শুধু ভিডিও ধারণ করেই থেমে থাকেননি। তিনি সেই ভিডিও দিয়ে রুপাকে ব্ল্যাকমেইল করতে থাকেন এবং মাদ্রাসার ছাত্রদের মাধ্যমে বারবার রুপাকে ডেকে পাঠাতেন মাহমুদুলের কাছে। রুপার বড় বোন সাদিয়া আক্তার জানান, রুপা যেতে অস্বীকার করলে খাদিজা ফোন করে প্রচণ্ড চাপ দিতেন। এই যে একটি শিশুকে মানসিকভাবে নির্যাতন করা, তাকে বারবার একজন ধর্ষকের কাছে পাঠানো, এটি মূলত human trafficking বা যৌন দাসত্বের সমান অপরাধ।
রুপা যখন পরিবারকে ঘটনাটি জানায়, তারা সামাজিক লজ্জার ভয়ে বিষয়টি চাপা রাখতে চেষ্টা করেন। এই silence বা নীরবতাই predator-দের আরও সাহসী করে তোলে। কিন্তু শিক্ষক ও তার সহযোগী শিক্ষিকা মারফত বিয়ের প্রস্তাব দিতে এসে রুপাকে আবার ডেকে পাঠানো হয়। এই অসম্মান এবং ব্ল্যাকমেইলের যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে চতুর্থ ডিসেম্বর রুপা গলায় ফাঁস দিয়ে চিরকালের জন্য জীবনের মায়া ত্যাগ করে।
রুপার আত্মহত্যা একটি tragedy যা এড়ানো যেত। তার মৃত্যু নয়, বরং খাদিজা ও মাহমুদুলের গ্রেপ্তার এবং কঠোর শাস্তিই ছিল সঠিক সমাধান। রুপা যদি জানতো যে এই অপরাধে তার কোনো দোষ নেই, যে তার জন্য support system আছে,, সে victim কখনো criminal নয়, তাহলে হয়তো সে বেঁচে থাকতো এবং justice পেতো। কিন্তু সে ছোট্ট মেয়েটি হয়তো বুঝতে পেরেছিল যে নামকাওয়াস্তে বিচার সালিশ হবে যেটা তার অপমান আরো বাড়াবে, কিংবা তাকে এক নরপশুকে বিবাহ করে তার অপরাধকে ঢেকে দিতে হবে।
গ্রামের মানুষ ভালো কাজ করেছে গণধোলাই দিয়ে হোস্টেল সুপারকে হাসপাতালে পাঠিয়ে দিয়েছে, যদিও আমরা জানি যে proper legal trial এবং maximum punishment-ই সঠিক পথ। পুলিশ দুজনকেই গ্রেপ্তার করেছে এবং মামলা দায়ের করা হয়েছে ধর্ষণ ও আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে। কিন্তু শাস্তি হতে হবে exemplary, যাতে ভবিষ্যতে কেউ এমন ভাবতেও সাহস না পায়।
এই ঘটনা আমাদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা দেয়। প্রথমত, trust সবসময় safety-এর guarantee নয়। religious institution হোক, female teacher হোক, কিছুই automatic নিরাপত্তা নিশ্চিত করে না। predator-দের কোনো নির্দিষ্ট চেহারা নেই। তারা শিক্ষক, ইমাম, শিক্ষিকা, যেকোনো রূপে আসতে পারে। দ্বিতীয়ত, সামাজিক লজ্জার ভয়ে নীরব থাকা মানে predator-দের সুরক্ষা দেওয়া। বাবা-মায়েদের বুঝতে হবে যে সমাজে কী বলবে এটি তাদের সন্তানের safety-এর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নয়। immediate police report করাই একমাত্র সঠিক পদক্ষেপ। তৃতীয়ত, marriage কখনো rape-এর solution নয়। এই backward mentality পরিবর্তন করতে হবে।
ছাত্রীর ‘ধর্ষণ’ করে শিক্ষক, ‘ভিডিও ধারণ’ করে শিক্ষিকা- আরটিভি ।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:০০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: তাই বলে ভিডিও ধারণ করবেন ফিমেইল টিচার ? মেয়েটা সেদিনই মারা গিয়েছে ।
২|
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ২:০৩
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: গ্রাম্য পর্যায়ে আমাদের শিক্ষার মান অত্যন্ত নীচু পর্যায়ের
................................................................................................
তাছাড়া গ্রামের সাধারন মানুষ এখনও কুসংস্কারের উর্ধে উঠতে পারে নাই ।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: একজন ওমেন যখন ভিডিও ধারণ করে উহা মানবতার কলংক ।
৩|
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৬:১৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
নষ্ট্র মানুষ।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: হয়ে গিয়েছি আমরা ।
৪|
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:১০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
পোস্টের লেখাটি আমাদের সমাজের এক করুণ ও অস্বস্তিকর বাস্তবতার নির্মম প্রতিকৃতি তুলে ধরে। আপনি অত্যন্ত
স্পষ্টতা ও অনুভূতির গভীরতার সাথে দেখিয়েছেন কীভাবে ক্ষমতা, বিশ্বাস এবং সামাজিক দুর্বলতা মিলেমিশে
একটি নিষ্পাপ শিশুর জীবনে ভয়াবহ ট্র্যাজেডির জন্ম দেয়। বিশেষভাবে যন্ত্রণাদায়ক বিষয় হলো যে প্রতিষ্ঠানটিকে
নিরাপত্তার বর্ম হিসেবে বিবেচনা করা হয়, সেই মাদ্রাসা পরিবেশই কীভাবে অসুরক্ষার ঘরে পরিণত হতে পারে।
আপনি ভালভাবে তুলে ধরেছেন যে অপরাধ লিঙ্গনির্ভর নয় এটি মানবিক মূল্যবোধের অবক্ষয়েরই প্রমাণ।
এক নারী শিক্ষিকার ভূমিকা এখানে পাঠককে আরও বেশি নাড়া দেয়, কারণ তিনি তাঁর অবস্থান,
বিশ্বাসযোগ্যতা এবং সামাজিক আস্থাকে ভয়ংকরভাবে অপব্যবহার করেছেন।
এখানে শুধু একটি ঘটনার বিবরণ নয়, বরং একটি সার্বিক সামাজিক অসুস্থতা, নীরবতা ও লজ্জাবোধের সংস্কৃতির
দিকেও আঙুল তুলে দেওয়া হয়েছে। লেখাটি ভাবতে বাধ্য করে কীভাবে আমরা আমাদের সন্তানদের নিরাপত্তা
নিশ্চিত করবো এবং সমাজের কোন জায়গাগুলোতে জরুরি সংস্কার প্রয়োজন।
তাই বলতে পারি লেখাটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আহ্বান জানায় যে ন্যায়বিচার, সচেতনতা এবং সাহসিকতার চর্চা ছাড়া
এ ধরনের অপরাধের শৃঙ্খল ভাঙা সম্ভব নয়। এটি কেবল একটি মেয়ের দুঃখের গল্প নয়, বরং আমাদের
সামগ্রিক সামাজিক দায়বদ্ধতার প্রশ্ন।
শুভেচ্ছা রইল
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
৫|
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪২
নতুন নকিব বলেছেন:
অপরাধীদের উপযুক্ত বিচারের আওতায় আনা হোক।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বিচার চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ।,
৬|
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: এইবার বুঝলেন আমি কেন মাদ্রাসার বিপক্ষে?
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি কেবল শেখ হাসিনা এবং লিগের পক্ষে।
৭|
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৩৪
নতুন বলেছেন: কিছু বলার ভাষা নাই। শিক্ষকেরা এমন হলে সমাজের অবস্থা কোন দিকে যাচ্ছে ![]()
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ভয়ংকর সব লোকজন আমাদের চারপাশে আমাদের মাঝে বসবাস করে ।
৮|
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সবাই না তবে কিছু হুজুর ভয়ঙ্কর লুচ্চা টাইপের হয়, যার একমাত্র সাক্ষী আমি নিজে।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ভাইরে একজন ফিমেইল যখন সামাজিক নরমস ভেঙে এমন কাজ করতে পারেন তখন আগামির জেনারেশন কারো কাছে নিরাপদ নয় ।
৯|
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:২২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: জিন তাড়ানোর কথা বলে ধর্ষণ, একজন রিমান্ডে
এই ধরণের ঘটনাও দেশে প্রতিনিয়তই ঘটছে।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমারও চোখে পড়েছে ।
১০|
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৬:৫৯
অগ্নিবাবা বলেছেন: হুজুর একটু ভুল করে ফেলছে তাকে ক্ষেমা করে দেন, কিছু টেহা পয়সা দিয়ে ইসলামি মতে মিটায়ে ফেলেন, ব্লগে ব্লগে চেল্লামিল্লি করলে কেফেররা জেনে যাবে, মন্দ বলবে। আপনে মুমিন হইলে মুমিনের দোষ গোপন করা আপনার জন্য সুন্নত।
মুয়াত্তা মালিক
পাবলিশারঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন
অধ্যায়ঃ ৩৬. বিচার সম্পর্কিত অধ্যায়
পরিচ্ছদঃ ১৬. কোন স্ত্রীলোকের সাথে জবরদস্তি যিনা করিলে তাহার ফয়সালা
রেওয়ায়ত ১৪. ইবন যুহরী (রহঃ) হইতে বর্ণিত, আবদুল মালিক ইবন মারওয়ান জবরদস্তিভাবে যিনা করান হইয়াছে এমন স্ত্রীলোকের ফয়সালা এই দিয়াছেন: ব্যভিচার যে করিয়াছে ঐ স্ত্রীলোকটিকে মোহর দান করিবে।
মালিক (রহঃ) বলেনঃ আমাদের নিকট এই ফয়সালা যে, যদি কেহ কোন স্ত্রীলোকের উপর জবরদস্তি করে, চাই সে কুমারী হউক অথবা অকুমারী, যদি সে স্বাধীন হয় তবে তাহাকে মাহরে মিসাল দেওয়া আবশ্যক।
আর যদি যে দাসী হয় তবে যিনার দ্বারা যে মূল্য কম হইয়াছে তাহা আদায় করিতে হইবে এবং ব্যভিচারীর শাস্তিও সঙ্গে সঙ্গে হইবে এবং উক্ত স্ত্রীলোকের উপর কোন শাস্তিও হইবে না। আর যদি ব্যভিচারী গোলাম হয় তবে মনিবের জরিমানা দিতে হইবে। কিন্তু যদি গোলামকে ক্ষতিপূরণ হিসাবে দিয়া দেয় তবে ভিন্ন কথা।
রিচ্ছেদঃ ১৪/৫. মুমিন ব্যক্তির দোষ গোপন রাখা এবং সন্দেহের ভিত্তিতে হদ্দ মওকুফ করা
১/২৫৪৪। আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি কোন মুসলিমের দোষ গোপন রাখবে, আল্লাহ দুনিয়া ও আখেরাতে তার দোষ গোপন রাখবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৫৬
জেন একাত্তর বলেছেন:
মোল্লা ইত্যাদির মাথায় বর্তমান বিশ্ব ও সংস্কৃতির কোন প্রভাব নেই; এগুলো আধা-মানব।