নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মেহেদি হাসান, মি. বিকেল নামে পরিচিত। আমি একজন লেখক, অভিনেতা, সমাজকর্মী, রেডিও জকি, ওয়েব ও অ্যাপ ডেভেলপার, সম্পাদক, উপস্থাপক, রক্তদাতা, এবং নাট্য পরিচালক। মাইক্রোসফটে ডেভেলপার হিসেবে কর্মরত এবং গল্প বলা আমার প্রধান পরিচয়।

মি. বিকেল

আমি মোঃ মেহেদি হাসান, কলম নাম মি. বিকেল।

মি. বিকেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

Feminism – নারীবাদ: উৎস, বিকাশ এবং বর্তমান

২৭ শে জুন, ২০২২ রাত ৩:১৯




বর্তমান সময়ে বেশ আলোচিত এবং সমালোচিত বিষয়ের নাম হচ্ছে, “Feminism” বা “নারীবাদ” । নারীবাদ নিয়ে এক অনুচ্ছেদে তার পুরোপুরি স্বরুপ তুলে ধরা আমার জন্য মুশকিল। তাই এই বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট ধরে আলোচনা করবো। পাশাপাশি যারা ফিমিনিস্ট লেখক/লেখিকা আছেন বা ছিলেন তাঁদের নামও তুলে ধরবার চেষ্টা করছি।


“Feminism বা নারীবাদ” -এর উৎপত্তি

Feminism শব্দটি লাটিন শব্দ “Femina” শব্দ থেকে এসেছে। “Femina” এর অর্থ অচ্ছে, “The Woman” । ১৮৯০ সালে প্রথমবারের মত এই শব্দ আমাদের সামনে আসে। বিশেষ করে নারীদের সমতা বিধান এবং অধিকার রক্ষার্থে। ফ্রেঞ্চ দার্শনিক “Charles Fourier” ১৮৪৭ সালে এই শব্দটিকে “Coined” করেন।

তবে ১৮৯০ সালে জেন্ডার ইকুয়্যালিটি বা লিঙ্গ সমতা বিধানে বিশেষ করে যুক্তরাজ্যে এই মুভমেন্ট শুরু হয়। বিশেষ করে যারা নিপীড়িত নারী তাদের নিয়ে।


“Feminism বা নারীবাদ” -এর যাত্রা নিয়ে কিছু কথা

শুরুতেই বলে রাখি, আমাদের চারপাশে আমরা নানাবিধ রকমের নারীবাদ দেখছি। কিন্তু নারীবাদ এই সমস্ত বিষয় কে কখনো উৎসাহ দেয়নি। বরং এই দর্শন কথা বলেছে, নারী ও পুরুষের সমতা বিধান নিয়ে। নারী ও পুরুষের সমান অধিকার নিয়ে। পুরুষ কে টপকে নারী বা নারী কে টপকে পুরুষের অবস্থান “Feminism বা নারীবাদ” এর মধ্যে পড়ে না।


“Feminism বা নারীবাদ” -এর প্রথম তরঙ্গ (১৮৯০ সাল – ১৯৬০ সাল)

১৮৪৮ সালে নিউ ইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্রে “Seneca Falls Convention” নামে একটি মুভমেন্ট শুরু হয়। এখানে বিভিন্ন আর্থ-সামাজিক অবস্থানে থাকা পুরুষ ও মহিলা একত্রিত হয়ে “নারীবাদ” বিবেচনায় রেখে একটি মুভমেন্ট অনুষ্ঠিত হয়। বলা বাহুল্য, এই প্রথম ওয়েভেরও সাত দশক পর নারীরা ভোটাধিকার পান। এই মুভমেন্ট চলে ১৯ জুলাই ১৮৪৮ সাল থেকে ২০ জুলাই ১৮৪৮ সাল পর্যন্ত।

উল্লেখ্য, Seneca Falls Convention মুভমেন্ট ১৮৪৮ সালে হয়ে গেলেও নারীবাদের প্রথম ওয়েভ ধরা হয় ১৮৯০ সাল থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত সময়টাকে। মানে এই সময়টায় প্রথমবারের মত নারীদের সমস্যা, সমতা, নিপীড়ন, সুযোগ-সুবিধা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা বা এক ধরণের মুভমেন্ট শুরু হয়।

শেক্সপিয়রের সময়েও বিভিন্ন নাটকে নারীদের ভূমিকায় পুরুষরা অভিনয় করতেন। এমনকি আপনি হয়তো শেক্সপিয়রের লেখা “The Taming of the Shrew (১৫৯০-৯২ সাল)” বর্তমানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রদর্শিত নাটক “মুখরা রমণী বশীকরণ (১৯৭০ সাল)” যার অনূবাদ করেছেন শহীদ বুদ্ধিজীবি মুনীর চৌধুরী সেখানে নারীদের অভিনয় দেখতে পেয়ে একটুও হয়তো অবাক হোন নি। কিন্তু পুরনো গল্প এমন ছিলো না।


Feminism বা নারীবাদ এবং “Right to Vote”

নারীদের সমস্যা, সমতা, নিপীড়ন, সুযোগ-সুবিধা এবং পিতৃতন্ত্র নিয়ে কথা উঠলেও তখন পর্যন্ত মানে প্রথম ওয়েভ পর্যন্ত কোনো ধরণের লিগ্যাল রাইট নিয়ে কথা হয় নি। মানে নারীদের দ্বারা শাসক নির্বাচন বা একজন নারী’র শাসক হওয়া নিয়ে কথা উঠতে শুরু করে। আর এই মুভমেন্ট কে বলা হয়, “Women's Suffrage” ।

নারীদের সমস্যা নিয়ে তো অনেক কথা হলো, এখন আসল কথায় আসা যাক। মানে, ভোটাধিকার এবং আইনী পদক্ষেপ। যাইহোক, এরপরেই যে বিষয়টি সামনে আসে সেটা হচ্ছে, “প্রোপার্টি বা সম্পত্তি” নিয়ে। কারণ নারীরা সাধারণত হয় তাদের পিতা নতুবা তাদের স্বামীর প্রতি সম্পত্তি বা টাকার ক্ষেত্রে নির্ভরশীল ছিলো। আপনি যদি “A Doll's House (২১ ডিসেম্বর ১৮৭৯) Play by Henrik Ibsen” পড়ে থাকেন বা দেখে থাকেন তাহলে বুঝতে আরো সুবিধা হবে। অবশ্য নারীবাদের প্রথম ওয়েভ বা তরঙ্গ বা ঢেউ এই পর্যন্তই ছিলো।


“Feminism বা নারীবাদ” -এর দ্বিতীয় তরঙ্গ (১৯৬০ সাল – ১৯৮০/৯০ সাল)

নারীদের সৌন্দর্য ব্যাখ্যায় একজন পুরুষ যেমন ফর্সা (এশিয়ানদের এই অর্থে কালো ধরা হয়, ব্রাউন নয়) এবং সোনালী চুল বিবেচনায় নিয়ে থাকেন ঠিক সেভাবেই শুরু হয়েছিলো “Miss America Pageant” ১৯৬৮ সালে। “মিস আমেরিকা” মানে একজন শ্বেতাঙ্গ এবং সোনালী চুলের হতে হবে। তাই বাদ পড়ে যায় কালো বর্ণের মেয়েরা।

এখানে অনেকটা রেসিজম বা বর্ণবাদ চোখে পড়ে। নারীবাদের দ্বিতীয় তরঙ্গ এই বিষয় নিয়েই কথা তোলে। এবং Miss America Pageant থেকেই শুরু হয় নারীবাদের “Radical Feminism” ভিন্ন অর্থে নারীবাদী মুভমেন্টের ব্যাপক প্রভাব পড়তে শুরু করে।

Radical Feminism বা এক্সট্রিম অর্থে যে নারীবাদ মুভমেন্ট শুরু হয় সেটা কিন্তু এখানেই আবদ্ধ থাকে না। একসময় কথা উঠতে শুরু হয় পরিবারে নারীদের অধিকার নিয়ে, “Reproduction Rights” নিয়ে। এমনকি একজন ডিভোর্সি মহিলা কাকে বিয়ে করবেন? নাকি করবেন না? বা করলেও ক’টা বাচ্চা নেবেন? এই সমস্ত অধিকার নিয়ে কথা ওঠে।

১৯৬০ সালে বিশেষ করে আমেরিকার ওয়ার্কিং ক্লাস নারীদের মধ্যে “Radical Feminism” এর বিষয়টি উঠে আসে। যদিও এই দ্বিতীয় ওয়েভে ফোকাস ছিলো শুধুমাত্র নারীদের Reproduction Rights নিয়ে তবুও তাদের অফিসে যাবার বিষয় এবং কখন বাড়িতে ফিরবেন বা কখন ফিরবেন না এসব বিষয়েও কথা ওঠে। স্পষ্টত, ২য় ওয়েভে নারীবাদ মুভমেন্ট আরো কয়েক ধাপ এগিয়ে যায় এবং অনেক প্রশ্নের মুখোমুখি করে তোলে।


“Feminism বা নারীবাদ” -এর তৃতীয় তরঙ্গ (১৯৯০ সাল- ২০১০ সাল/বর্তমান)

তৃতীয় ওয়েভ কে অনেকটা দ্বিতীয় ওয়েভের ক্যারেকশন, প্রতিক্রিয়া বা চলমান গতি অর্থে লেখা যায়। এখানে দেখা যায়, একজন নারী মানে শুধু শ্বেত বর্ণ এবং সোনালী রঙের চুল থাকতে হবে এমন নয়। বরং একজন নারী অনেককিছু বহন করে। যেমন ধরুন,

১. বর্ণ বা গায়ের রঙ অর্থে
২. জাত
৩. জাতীয়তা (সবাইকে আমেরিকান হওয়া জরুরি নয় এটা বুঝতে পারা।)
৪. সংস্কৃতি এবং ৫. ধর্ম

সুতরাং এই পর্যায়ে এসে এটা অন্তত পরিষ্কার হয়, একজন নারী তিনি অনেক অর্থে অন্য নারীর থেকে ভিন্ন বা আলাদা। তাহলে নারীবাদ কীভাবে সব নারীদের একই কাতারে ফেলে সরলীকরণ করছে? এই প্রশ্ন পুরো দর্শন কে ঝামেলার মধ্যে একটু হলেও ফেলে দেয়।

তাই “Gayatri Chakravorty Spivak” এর প্রবন্ধ “Can the Subaltern Speak? (২০০৮ সাল)” একসময় আমাদের সামনে এসে যায়। পশ্চিমাদের দেওয়া তত্ত্ব বা দর্শন নিয়ে তখন হুমড়ি খেতে হয়। তারাও হুমড়ি খেয়ে বাঁচে অবস্থা।

একই সাথে পিতৃতন্ত্র হটানোর যে চেষ্টা সেটাও পড়ে যায় কন্ট্রোভার্সি’র মধ্যে। মানে কেউ কেউ এটার পক্ষ নেন তো কেউ কেউ এটার বিপক্ষে। মানে, কেউ কেউ চান এটা থাকুক বা কিছুটা হলেও থাকা উচিত। কিন্তু নারীবাদ তো এসেছিলো পিতৃতন্ত্র পুরোপুরি হটানোর জন্য।


“Feminism বা নারীবাদ” এবং Redefining & Refining

তৃতীয় ওয়েভে ছদ্মবেশি নারীবাদের (Pseudo Feminism) ব্যাপারটাও বেশ লক্ষ্য করা যায়। “It’s her choice.” – মানে ভিড় কখনো বর্তমানে পুরুষের পক্ষ নিচ্ছে না। ধরুন, একজন পুরুষ কে একজন নারী যদি চড় মারে (বিনা কারণে) তাহলে উল্টো পুরুষ তো কিছু বলতেই পারছে না বরং ভীড় তাকে ধরে মারছে। যেটা নারীবাদ মুভমেন্টের অনুশীলন নয়। আমি আগেও উল্লেখ করেছি, নারীবাদে লিঙ্গ সমতার কথা বলা হচ্ছে, কাউকে সুপিরিওর বা ইনফেরিওর বানানোর জন্য নয়।

“Becoming the Third Wave (১৯৯২)” By Rebecca Walker তিনি তাঁর লেখায় এই বিষয়টি আরো পরিষ্কার করেন। এবং “Third Wave” কে “Coined” করেন। এই লেখায় তিনি Pseudo Feminism) কে সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করেন। এবং Radical Feminism যে একসময় পুরুষদের জন্য সমস্যা হতে পারে সেটা নিয়েও চিন্তা জাহির করেন। তিনি মনে করেন, এভাবে চলতে থাকলে পুরুষদেরকেও আলাদা মুভমেন্টে যেতে হবে তাদের অধিকার আদায়ের জন্য।


“Feminism বা নারীবাদ” -এর চতুর্থ তরঙ্গ (২০১০ সাল - বর্তমান)

আরো একটু যদি স্টাডি করেন তবে নারীবাদের চতুর্থ ওয়েভ সম্পর্কেও ধারণা পাবেন। ইন্টারনেট এবং সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যাপকতা আরো একবার নারীবাদ মুভমেন্টকে Redefining & Refining করতে বাধ্য করায়। এই ওয়েভে কিছু কিছু বিষয় খুব প্রকট আকারে দেখা দেয়। কি সেগুলো?

১. Sexual Harassment
২. Rape Culture
৩. Molestation ইতাদি

আমরা কোভিড মহামারী’র পরপর অনেক ধর্ষণের খবরের সম্মুখীন হই। বাঙালী জাতি হিসেবে আমরা সত্যিই লজ্জায় পড়ে যাই। আজও খবরের পাতা খুললে ধর্ষণের খবর না পাওয়াটাই যেন অস্বাভাবিক হয়ে পড়েছে। একই সাথে, একজন নারীর সোশ্যাল মিডিয়ায় উপস্থিত থাকা খুব মুশকিল হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে, নানান রকম বিরুক্তিকর ম্যাসেজ বা টিপ্পনী তাদের পেতে হচ্ছে।

শুধু তাই নয়, অফিসে বস, নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বা যাতায়াতে বাসে তারা “Molestation” -এর শিকার হচ্ছেন। চোখ খুলে দেখলে এসব চোখে পড়ার কথা। যারা চোখ বন্ধ করে আছেন তাদেরকে বলবো, “জীবনটা তো অনেক ছোট। আর তো ক’টা দিন! এভাবেই চোখ বন্ধ করে থাকুন না!”


“Feminism বা নারীবাদ” -এর প্রকারভেদ

১. Liberal or, Reformist Feminism

Political, Economic, Social, Educational এসবের ক্ষেত্রে যারা এর কথা বলেন তাদেরকে, Liberal or, Reformist নারীবাদী বলা হয়ে থাকে। ব্যক্তিগত ভাবে আমার এই ধরণের নারীদের ভালোও লাগে। কারণ এরা যেটাই চায় সেটা “Legal Reform” -এর মধ্যে দিয়ে চায়।


২. Radical or, Extremist Feminism

এক্সট্রিম যাই হোক না কেন সেটা সুবিধার হয় না। এরা অনেকটা খতরনাকও বটে। মানে এদের মধ্যে আছে,

ক. Militant: চিন্তায় এরা সবসময় প্রস্তুত।

খ. Revolutionist: এরা যে কোনো রিফর্মের ক্ষেত্রে বিপ্লবে নামতে রাজী থাকে।

যাইহোক, এই ভাগ আবার আগেরটার থেকে উল্টো। সোজা বাংলায় এরা পিতৃতন্ত্র চায় না। এরা বিপ্লব চায়। এদের কথা অনেকটা এরকম (রেগে যাবেন না প্লিজ!), একজন নারী বাচ্চা নিতে পারলে একজন পুরুষ কেন নিতে পারবে না! (মানে তাদেরও ব্যাথাটা বুঝা উচিত) ।


গ. Marxist/Materialist/Socialist Feminism

মার্কস্ কে না বুঝলে এই ধরণের ফেমিনিস্ট দের বুঝা মুশকিল। এরা ক্লাস বিভাজন নিয়ে কথা বলেন। আপনি যদি “A Room of One's Own” (সেপ্টেম্বর ১৯২৯) by “Virginia Woolf” পড়ে থাকলে আপনি এই ধরণের ফেমিনিস্ট সম্পর্কে ভালো ধারণা পাবেন।

সংক্ষেপে বলতে গেলে, একজন নারীর এতটুকু অর্থ থাকা উচিত যাতে তিনি একটা নিজের রুম তৈরি করতে পারেন এবং নিজের মত করে চলতে পারেন।


ঘ. Cultural Feminism/Black Feminism

সংস্কৃতি এবং সাদা ও কালো বর্ণের নারীদের মধ্যে বিভেদ করা যাবেনা। সংস্কৃতি যাই হোক না কেন কোন ভেদাভেদ থাকা যাবে না। গায়ের রঙ যাই হোক না কেন রেসিজম এনে ভেদাভেদ করা উচিত নয়। এই মুভমেন্ট সব নারীদের জন্য। মোটামুটি এই ছিলো ফেমিনিজম এর প্রকারভেদ।


“Feminism বা নারীবাদ” এবং বিখ্যাত নারীবাদীদের তালিকা –

১. A Vindication of the Rights of Woman: With Strictures on Political and Moral Subjects (1792) by Mary Wollstonecraft
২. A Room of One's Own (1929) by Virginia Woolf
৩. Julia Kristeva
৪. Hélène Cixous
৫. The Second Sex (1949) by Simone de Beauvoir
৬. Sexual Politics (1970) by Kate Millett
৭. Toril Moi
৮. Germaine Greer
৯. Elaine Showalter
১০. Gender Trouble (1990) by Judith Butler

এই ছিলো “Feminism বা নারীবাদ” নিয়ে আমার আলোচনা। আপনি উপকৃত হলে আমার স্বার্থকতা। ধন্যবাদ।

* আপনি চাইলে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ঘুরে আসতে পারেন: https://www.backspace-journal.com

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জুন, ২০২২ রাত ৩:৫৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: খুবই বিতর্কিত একটা বিষয়।
পরে সম্পুর্ণ লেখাটি পড়তে হবে।

২| ২৭ শে জুন, ২০২২ ভোর ৪:৫১

কামাল৮০ বলেছেন: সমাজ ও রাষ্ট্রে নারী ও পুরুষের অধিকার সমান।

৩| ২৭ শে জুন, ২০২২ সকাল ৮:৩৯

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক খেটে-খুটে পোষ্টটা দিয়েছেন!
দারুন কিছু বিষয়ে জানলাম। এই ওয়েভ সন্মন্ধে আমার কোন ধারনা ছিলনা।
পোস্টে প্লাস

৪| ২৭ শে জুন, ২০২২ সকাল ৯:০৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: অনেক অথ্য দিয়ে পোস্টকে সমৃদ্ধ করেছেন।

৫| ২৭ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১:০২

রাজীব নুর বলেছেন: নারীরা পিছিয়ে থাকবে বিশ্ব পিছিয়ে থাকবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.