নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মেহেদি হাসান, মি. বিকেল নামে পরিচিত। আমি একজন লেখক, অভিনেতা, সমাজকর্মী, রেডিও জকি, ওয়েব ও অ্যাপ ডেভেলপার, সম্পাদক, উপস্থাপক, রক্তদাতা, এবং নাট্য পরিচালক। মাইক্রোসফটে ডেভেলপার হিসেবে কর্মরত এবং গল্প বলা আমার প্রধান পরিচয়।

মি. বিকেল

আমি মোঃ মেহেদি হাসান, কলম নাম মি. বিকেল।

মি. বিকেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

সবচেয়ে মাথা ঘোরানো সাইকোলজিকাল থ্রিলার ‘প্রিডেস্টিনেশন (২০১৪)’ সিনেমার দর্শন বিশ্লেষণ

১৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:০২




প্রথম প্রকাশ: ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১

কেমন হত যদি আপনি অতীতে ফিরে যেতে পারতেন? এবং শুধু তাই নয়, অতীতে ফিরে গিয়ে আপনার দ্বারা ঘটিত কোন ভুল শোধরাতেও পারতেন! এই অনুচ্ছেদে আমরা এমন একটি প্যারাডক্স সম্পর্কে জানবো যেটা আপনাকে চিন্তায় ফেলে দিতে পারে। আর এই প্যারাডক্সের নাম হচ্ছে, ‘Casual Loop Paradox’। আর এটাকেই ‘প্রি-ডেস্টিনেশন প্যারাডক্স (Predestination Paradox)’-ও বলা হয়। আমরা জানি, সময় কারো জন্য অপেক্ষা করে না, সোজা রেখার মত সামনের দিকে যেতেই থাকে। আর সেখান থেকেই অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের কনসেপ্ট পাওয়া গেল। কিন্তু ‘Predestination Paradox’ এর কাহিনী আলাদা।

Predestination Paradox এ সময় একটি ‘ক্লোজ লুপ (Close Loop)’ বা বন্ধ বা সীমাবদ্ধ কিছু সময়ের ও স্পেসের মধ্যেই লুপ। এই প্যারাডক্স অনুযায়ী আমাদের সময়ের কোন ওরিজিন জানা থাকবে না। মানে হচ্ছে, কোন ঘটনা যখন ক্লোজ লুপ এ ঘটে থাকে তখন আমরা সেই সময়টাকে বর্তমান, অতীত বা ভবিষ্যৎ ঘটেছে, ঘটছে বা ঘটবে কিনা আমরা বুঝতে পারি না।

চলুন একটি উদাহরণ টানা যাক, Predestination Paradox – এর ওপর ভিত্তি করে ২০১৪ সালে হলিউডে একটি সিনেমা নির্মিত হয়। আর ঐ মুভির নামও হচ্ছে, ‘Predestination’। এই মুভিতে ‘Casual Loop Paradox’ কে বেশ সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। সুতরাং এই সিনেমার কাহিনী জানলে আমরা ‘Predestination Paradox’ ও বুঝতে সক্ষম হতে পারি।

মুভির প্রথম দৃশ্য, এক ব্যক্তি একটি বোমকে ডিফিউজ করার জন্য চেষ্টা করছেন। ঠিক সেই মূহুর্তে যিনি ঐ বোম সেট করেছেন তিনি বোম ডিফিউজ যিনি করছেন তাকে আক্রমণ করেন। এজন্য এই দুই জনের মধ্যে ফাইট হতেও দেখা যায়। আর যার ফলে সময় চলে যায় এবং বোম ব্লাস্টও হয়ে যায়। আর এই ফাইটের মধ্যে যে ব্যক্তি বোম ডিফিউজ করতে চেয়েছিলো বোম ব্লাস্ট হয়ে তার চেহেরা খুব বাজে ভাবে ঝলছে যায়।

এখন ঐ ব্যক্তি তার টাইম মেশিন নেবার চেষ্টা করেন। কিন্তু শরীরের অবস্থা বেগতিক থাকায় সে ঐ পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে না। এর মধ্যে তৃতীয় একজন ব্যক্তি উপস্থিত হোন। আর সে এসে ঐ টাইম মেশিন ঝলছে যাওয়া ব্যক্তি কে দিতে সাহায্য করেন। এখানে মনে রাখার বিষয় হলো, যে ব্যক্তি বোম কে ডিফিউজ করার জন্য এসেছে সে মূলত ভবিষ্যৎ থেকে এসেছে।

এখন তিনি টাইম মেশিনের বদৌলতে ভবিষ্যতে চলে যান। যেটা মূলত ঘটেছিলো তা হচ্ছে, নিউইয়র্কে ১৯৭৫ সালের মার্চ মাসে একটি বোম ব্লাস্ট হয়। আর এই জন্য প্রায় ১০,০০০ জন মানুষ মারা যায়। আর বোম সেট করেছিলেন তার নাম পত্রিকায় দেখা যায়, “FIZZLE” নামে।

এই সিনেমায় ‘FIZZLE’ হচ্ছেন একজন টেরোরিস্ট। আর সে একের পর এক বোম বানিয়ে যাচ্ছে। একটি সিক্রেট এজেন্সি এই বোম ধামাকা যেন না ঘটে সেজন্য কাজ করে যাচ্ছেন। আর যে ব্যক্তি অতীতে গিয়ে এই বোম ব্লাস্ট আটকানোর চেষ্টা করছেন তিনি এই সিক্রেট এজেন্সির একজন সদস্য। ঐ বোম ব্লাস্টের পর ঝলছে যাওয়া চেহেরা কে প্লাস্টিক সার্জারির দ্বারা নতুন রুপ বা চেহেরা দেওয়া হয়। তার গলাও নষ্ট হয়ে যায় এজন্য কন্ঠস্বর পরিবর্তন হয়ে যায়।

প্লাস্টিক সার্জারের পর অন্তত চেহেরা ঠিক হয়ে গেলেও তার কাছে একটি শেষ মিশন বাকি থেকে যায়। এরপরেই তিনি অবসর নিয়ে নেবেন। এখন তার শেষ মিশন কে পরিপূর্ণ করার জন্য আরো একবার অতীতে ফিরে যেতে হয়। সময়টা সেট করেন ১৯৭০ সাল। সে সময়ে এই ব্যক্তি একটি বার-এ বারকিপার হিসেবে কাজ করা শুরু করেন।

এই বারকিপার এখন কারো জন্য অপেক্ষা করছে, ঘড়ির দিকে খেয়াল রাখছে। ঠিক সে সময়েই ‘জন’ নামের একজনের উপস্থিতি ঘটে। জন আর বারকিপারের সাথে কিছু আলাপ হতে দেখা যায়। এক পর্যায়ে জন বারকিপার কে তার জীবনের বেশ কিছু অংশ সম্পর্কে জানান।

জন বারকিপার কে বলে যে, সে একজন অনাথ মেয়ে ছিলো (এখন সে ছেলে)। ছোটবেলায় কে বা কারা তাকে অনাথাশ্রমের সামনে রেখে চলে যায়। তারপর তাকে ‘জেনি’ নাম দেওয়া হয়। কিন্তু জেনির আচরণ অন্য মেয়েদের আচরণ থেকে আলাদা ছিলো। জেনি শারীরীক এবং মানসিকভাবে বেশ শক্ত ছিলো। দেখতেও বেশ সুন্দরী হওয়া সত্ত্বেও জেনি কে কেউ এডপ্ট করেন না।

জেনি যখন বড় হয় তখন মি. রবার্টসন নামক এক ব্যক্তির সাথে পরিচয় ঘটে। মি. রবার্টসন জেনি কে একটি ‘স্পেস-কর্প (SpaceCorp)’ এ নিয়ে যান। এই সংস্থায় শারীরীক ও মানসিকভাবে শক্ত মেয়েদের দরকার ছিলো।

জেনি সেখানে সকল রকমের ফিজিক্যাল ও আই.কিউ টেস্টে পাস করে। জেনি সবার থেকে আলাদা ছিলো ফলে সেখানকার কোন মেয়ে তাকে পছন্দ করতো না। আর এই কারণেই জেনির সাথে এক মেয়ের লড়াই ঘটে। কিন্তু জেনির মেডিক্যাল রিপোর্টে মারাত্মক সন্দেহমূলক কিছু দেখা যায় যা জেনি কে বলা হয় না। উল্টো তারা জেনির উপর মারামারির ঘটনা কে বাহানা দিয়ে উক্ত সংস্থা থেকে বের করে দেয়।

জেনি নিরাশ তো হয়, কিন্তু হিম্মত হারে না। জেনির তখনও আশা ছিলো যে, সে কিছু না কিছু করবেই এবং আরো ভালো কিছু করবে। এর মধ্যে জেনির সাথে একজন অপরিচিত ছেলের সাথে দেখা হয়ে যায়। আর এই ছেলেটাও জেনির সাথে ভালো আচরণ করে। একসময় এই ছেলের প্রেমে পড়ে যায় জেনি। কিছু সময় এদের মধ্যে সম্পর্ক থাকলেও একসময় ঐ ছেলেটা জেনি কে ছেড়ে চলে যায়।

অন্যদিকে জেনি প্রেগন্যান্ট হয়ে যায়। হাসপাতালে জেনি একটি মেয়ের জন্ম দেয়। ঠিক সে সময়ে জেনির মেডিক্যাল রিপোর্ট নিয়ে হাজির হোন এক ভদ্রলোক আর তিনি বলেন, “তোমার মধ্যে ছেলে ও মেয়ে এই দুই অর্গানের উপস্থিতি রয়েছে।” উল্লেখ্য, ফিমেল অংশটুকু বেশি উন্নত।

পাশাপাশি ঐ ভদ্রলোক জেনিকে পুরুষ অর্গান বেছে নিতে বলেন (বাচ্চা নেবার কারণে)। এর মধ্যেই জেনির বাচ্চা কেউ একজন চুরি করে নিয়ে যায়। জেনি কে শুরু থেকেই খুব বাজে অবস্থার মুখোমুখি হতে হচ্ছিলো তারপরেও সেক্স চেঞ্জ করে জেনি। সার্জারির পর জেনির মেল হরমোন বাড়তে শুরু করে। যার ফলে জেনির আওয়াজ ভারি হয়ে যায় এবং পূর্ণ পুরুষে রুপান্তরিত হয়। আর জেনি নিজেই তার নাম জেনি থেকে জন করে দেয়।

আর এই সমস্ত কথা ঐ বারকিপার কে বলে দেয়। এরপর থেকেই কাহিনী মারাত্মক মোড় নিতে থাকে। জেনি ওরফে জন বারকিপার কে বলে যে, যদি কোনদিন ঐ ছেলেটার সাথে দেখা হয় তাহলে তাকে খুন করবে। এ ব্যাপারে বারকিপার জন কে টাইম মেশিন দিয়ে ঐ সময়ে নিয়ে যায় রিভেঞ্জ নেবার জন্য।

কিন্তু অতীতে ফিরে গিয়ে দেখে জেনি কে রাস্তায় হাঁটতে এবং তার সাথে ধাক্কাও খায়। যেহেতু জন জেনি কে চেনে এবং জানে যে, এই মেয়েটা তার অতীতের প্রতিরুপ তাই কিছু মিষ্টি কথা বলে। পুনরায় জেনির এই জন কে পছন্দ হয়ে যায় কারণ জেনির সাথে কেউ এত ভদ্রতার সাথে কথা বলেনি। এক পর্যায়ে জনও জেনির সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয় তাই ওদের মধ্যে প্রেম হয়ে যায়।

আবার অন্যদিকে বারকিপার যে সিক্রেট এজেন্সি থেকে কাজ করছে সে বোম ব্লাস্ট আটকানোর জন্য টাইম মেশিন দিয়ে ভবিষ্যতে চলে যায়। এখানে বারকিপারের সাথে ফিজল বোম্বারের সাথে ফাইট হয়। বারকিপার হেরে যায় আর সে গুলির শব্দ শুনতে পায়। বারকিপার এখন গুলির শব্দ শুনে সেই জায়গায় যায়। সেখানে গিয়ে দেখে বোম ব্লাস্ট হয়ে একজনের চেহেরা ঝলছে গেছে। আর সেই ব্যক্তি তার টাইম মেশিন নেবার জন্য চেষ্টা করছে কিন্তু পারছে না।

এটা দেখে বারকিপার তাকে টাইম মেশিন পেতে সাহায্য করে। এখন প্রথমের দৃশ্য মনে করুন, যেখানে এক ব্যক্তির বোম ব্লাস্টে চেহেরা ঝলছে যায় আর কেউ একজন তাকে টাইম মেশিন পেতে সাহায্য করে। আর এই কারণেই বারকিপার বুঝতে পারে, এই ব্যক্তি আর কেউ নয়, খোদ সে নিজেই নিজের প্রতিরুপ দেখছে।

বারকিপার টাইম ট্রাভেল করে পুনরায় ফেলে আসা জন এর কাছে ফিরে যায়। সেখান থেকে জেনির বাচ্চা কে চুরি করে অনাথাশ্রমের সামনে রেখে যায়। প্রশ্ন হলো, জনের দেওয়া তথ্য মতে সে এক অনাথাশ্রমের সামনে ছিলো এবং কেউ একজন তাকে রেখে যায়। সেই ব্যক্তি কে? আসলে সে হলো এই বারকিপার।

সুতরাং এই পর্যন্ত স্পষ্ট যে, জেনি অনাথাশ্রমের সামনে রেখা যাওয়া এক বাচ্চা। বড় হয়ে সে তার নিজের প্রতিরুপের সাথেই প্রেম করে। আবার সে নিজেই গর্ভবতী হয় ও একটি মেয়ের জন্ম দেয়। আমার মনে হয়, পাঠকদের মাথা খারাপ হবার দিকে। চলুন আরো সামনে যাওয়া যাক।

আমি প্রথমেই বলেছি, এই লুপ থেকে বের হওয়া সম্ভব নয়। কোন সময় চলছে সেটাও নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয়। ঠিক যেমনটা, ডিম আগে না মুরগি আগে? গল্পের আরো একটু আগে গিয়ে দেখা যায়, বারকিপার জন এর কাছে যায় এবং তাকে ডাকে। এখানে জন বারকিপার কে বলে, সে জেনি কে ছাড়তে পারবে না কারণ সে জেনি কে ভালোবেসে ফেলেছে। বারকিপার জন কে বলে, ভাই, ওটা তো তুমি নিজেই মানে হলো, “সে তোমার প্রতিরুপ।”

যতটা মহব্বত জেনি কে তুমি করো ঠিক ততটুকুই আমিও করি। মানে হলো, বারকিপার ভিন্ন কোন ব্যক্তি নয়, সে নিজেই জেনি বা জন। যে কিনা সামনের গল্পে এক সিক্রেট এজেন্সিতে জয়েন করে। আর যখন সে বোম ডিফিউজ করতে যায় তখন তার চেহেরা ঝলছে যায়। তারপর প্লাস্টিক সার্জারির দ্বারা নতুন চেহেরা পেয়ে যায়।

এই পর্যন্ত আমরা যা বুঝলাম, জেনি, জন, বাচ্চা ও বারকিপার এই চারজন মূলত একই ব্যক্তি। যারা শুধু সময়ের বিভিন্ন ডাইমেনশনে অবস্থান করছেন, এবং সেটা ফিক্সড ওরিজিন।

এই গল্প নিয়ে লেকচার একটু কম দিয়ে ‘Predestination Paradox’ এ ফিরে যাচ্ছি। বারকিপার চরিত্র নিজেই একসময় সামনে গিয়ে ফিজল বোম্ববার হয়ে যায়। কারণ তার কাছে টাইম মেশিন ছিলো তাই সময়ের আলাদা আলাদা বিভাগে গিয়ে বোম ব্লাস্ট করতো। এখন প্রশ্ন আসতেই পারে, তাহলে বোম ব্লাস্ট রক্ষা করার চেষ্টা কে করছে? কেন করছে?

মজার বিষয় হলো, এটাই প্রি-ডেস্টিনেশনের খেলা। মানে আপনি অতীত কে বদলাতে পারবেন না। যে ঘটনা অতীতে হয়ে গেছে সেটা আবার পুনরায় ফিক্স করা সম্ভব নয়। পাশাপাশি এই দর্শনে সময়ের কোন ডাইমেশনশন থাকবে না। এরপরেও যদি আমরা অতীতে গিয়ে সব ফিক্স করতে চাই তাতে বরং সেই ঘটনাকে ঘটার জন্য সাহায্য করে ফেলতে পারি। এমনকি ঐ ঘটনার মূল কারণ আমরা নিজেই হতে পারি।


এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন, ‘Predestination Paradox’ কি সত্যিই ঘটে?

এখন অবধি এটার কোন প্রমাণ নেই। শুধুমাত্র আমাদের কল্পনায় থেকে গেছে। কারণ, এখন অবধি টাইম মেশিনের আবিষ্কার হয়নি। যাইহোক, আমার মনে হচ্ছে, এখনো অনেকের কাছে বিষয়টি পরিষ্কার নয়। তাই কমেন্টবক্সে আমাকে অবশ্যই জানাতে পারেন যদি কোন বিষয়ে বুঝতে অসুবিধা হয়। ধন্যবাদ

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:২৩

অপু তানভীর বলেছেন: এই মুভিটা দেখে আমার মাথা চক্কর দেওয়া শুরু করেছিলো ।
আরও একটা এই রকম মুভি দেখেছিলাম প্রিডেন্টিনেশন নিয়ে । নামটা এখন মনে পড়ছে না ।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৬:৫২

মি. বিকেল বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। 'Shutter Island' নামে একটি মুভি আছে। এটা নয় তো?

২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৩৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:



- প্রিডেস্টিনেশন একটি অতি অন্যরকম টাইম ট্রাভেল মুভি। লিখে কোনো ভাবেই ব্যাখ্যা করা সম্ভব বলে আমার মনে হয়।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৬:৫৩

মি. বিকেল বলেছেন: চেষ্টাটুকু করতে তো আর ক্ষতি নেই। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: প্যানপ্যানি টাইপ মুভি থেকে এরকম মুভি অনেক উন্নত।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৬:৫৪

মি. বিকেল বলেছেন: কোন মুভিগুলো আপনার 'প্যানপ্যানি' টাইপের লাগে? মানে জানলে সুবিধে হত...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.