নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সাদামাটা মানুষ। ভালবাসার কাঙ্গাল। অল্পতেই তুষ্ট। সবাই আমাকে ঠকায়, তবুও শুরুতে সবাইকে সৎ ভাবি। ভেবেই নেই, এই মানুষটা হয়ত ঠকাবেনা। তারপরেও দিনশেষে আমি আমার মত...

অপলক

তত্ত্ব, তথ্য ও অনুভূতি ভাগাভাগি করা আমার অভিপ্রায়। কারও যদি ইচ্ছে হয় তবে যে কেউ আমার এই ব্লগের যে কোন কিছু নিজের সংগ্রহে রাখতে পারে।

অপলক › বিস্তারিত পোস্টঃ

আওয়ামী-লীগের ছায়া দায়িত্ব নিয়ে তারেক জিয়া এখন দেশে

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৩৬



সংবাদের টাইটেল অনেক কিছু বলে দেয়। ভেতরেটা না পড়লেও চলে। বস্তুত: এতদিন ধরে ভারতের গ্রীন সিগনাল পাচ্ছিলেন না, তাই তারেক জিয়া দেশে আসার সময় বারবার পিছাচ্ছিলেন। এখন চুক্তি সম্পন্ন, তাই দেশের মাটিতে পা রাখলেন। কথাগুলো আমার না, ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকার সাপেক্ষে রাজনীতি মহলের কথা। অনেকেই বলছেন নেট পাড়ায়, আওয়ামী-লীগের অসম্পূর্ন কাজ সম্পন্ন করতেই বিএনপি এখন মাঠে খেলবে ভারতের হয়ে। বড় ভাই ভারতের সর্বাত্মক সহযোগিতা থাকবে নির্বাচনে তারেকের তথা বিএনপি'র বিজয় ঘটাতে। সেই আশ্বাসে দেশে ফেরা।

আমরা সবাই জানি, মুক্তিযুদ্ধে ভারত লোক দেখানো সহযোগিতা করেছিল। মূল উদ্দেশ্য ছিল দুই পাকিস্তান কে আলাদা করা। সেভেন সিস্টারের জায়গায় ভবীষ্যতে ৮ সিস্টার বানানো। হাসিনা ভারতের সাথে বন্ধুত্বের নামে কি করেছিল, তা আমরা সবাই জানি। এখন দেখতে হবে তারেক জিয়া হাসিনার অসমাপ্ত কাজ কি ভাবে করে।

যাইহোক, তারেক জিয়া গত মাসেই বলেছেন, দেশে নির্বাচনের চেয়ে আলু এক্সপোর্টের ব্যবস্থা বেশি গুরুত্বপূর্ন। সেই তারেক মাকে না দেখতে এসে, এলেন নির্বাচন করতে। ক্ষমতা পাওয়ার লোভ ভালবাসার চেয়ে বড়।

কোন অভাগা দেশে জন্ম হইছে্ আমার। আফসোস!!! দুই দুই বার রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের পরেও দেশ বিক্রি / সার্বভৌমত্ব / পতাকার অপমান রোধ করা গেল না।


খবরের লিঙ্কটা এখানে: খালেদা-পুত্রের সম্বল নয়াদিল্লির বন্ধুত্ব, মুক্তিযুদ্ধও


যারা লিঙ্কে যাবেন না, তাদের জন্য প্রতিবেদনের মূল বিষয়সমূহ নিচে দিলাম:
নতুন রাজনৈতিক কৌশল: দীর্ঘ ১৭ বছর নির্বাসন শেষে তারেক রহমানের বাংলাদেশে ফেরার প্রাক্কালে কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, তিনি এখন মুক্তিযুদ্ধ এবং ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বকে তার রাজনীতির প্রধান অবলম্বন হিসেবে বেছে নিয়েছেন ।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা: সাম্প্রতিক সময়ে লন্ডনে দেওয়া বিভিন্ন বক্তৃতায় তারেক রহমান বারবার মুক্তিযুদ্ধের কথা উল্লেখ করেছেন এবং স্বাধীনতা-বিরোধী শক্তির সমালোচনা করেছেন। বিশ্লেষকদের মতে, এর মাধ্যমে তিনি ভারতের সন্দেহ দূর করতে এবং দেশের ভেতরে নিজের জাতীয়তাবাদী ভাবমূর্তিকে আরও শক্তিশালী করতে চাইছেন ।

ভারতের সাথে সম্পর্কের বার্তা: প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর উদ্ভূত পরিস্থিতিতে তারেক রহমান ভারতের সাথে একটি ভারসাম্যপূর্ণ ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে আগ্রহী। তিনি বারবার উল্লেখ করেছেন যে, বিএনপির কূটনীতি হবে "বাংলাদেশ ফার্স্ট" বা বাংলাদেশের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়ে প্রতিবেশীদের সাথে সুসম্পর্ক রাখা

উল্লেখ্য যে, ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর বিশ্লেষণে তারেক রহমানের এই অবস্থানকে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় নির্বাচনের আগে ভারতের সাথে সম্পর্কের একটি 'রিসেট' বা নতুন সূচনা হিসেবে দেখা হচ্ছে।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৩২

রাসেল বলেছেন: লক্ষ্য একই, একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:০৩

অপলক বলেছেন: সেটাই...

গত ১ সপ্তাহ ধরে মীর্যা ফকরুল যা বলছে, তাতে মনে হচ্ছে কাউয়া কাদেরের মত অবস্থা ওনার। বিএনবি কে ভরসা করা গেল না বোধায়।

২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ভুয়া খবর । এসব বলে তারেক রহমানকে দমানো যাবে না ।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:০৮

অপলক বলেছেন: আনন্দবাজার পত্রিকা যদি ভুয়া খবর ছাপে, তাহলে বুঝতে হবে আপনি সৈয়দ কুতুব না, সৈয়দ মতলব।


বিএনপি তো নিজের দলই সামাল দিতে পারে না, দেশ বিদেশ সামলাবে কিভাবে? তারেক কোন দিক দিয়ে রাজনীতি বোঝে আমাকে প্রমান দিতে পারবেন? হুদাই লাফান...মিরপুরে বান্দরের সেলে অনেক জায়গা আছে। গিয়ে ঢুকে পড়েন।

৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫১

সুলাইমান হোসেন বলেছেন: সঠিক বলেছেন।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:১৪

অপলক বলেছেন: আমি কিছু কিছু সত্য কথা আগে ভাগে বলে ফেলি, তাই অনেকের সহ্য হয় না বা মেনে নিতে কষ্ট হয়।

সাবধান থাকবেন। ভালকে ভাল বলবেন, ভাল পথে থাকবেন।

ধন্যবাদ।

৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৬

অপু তানভীর বলেছেন: ভারতের সাথে ভারসাম্যপূর্ণ ও বন্ধুত্ব্যের সম্পর্ক তৈরি করলে, সমস্যা কী?

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫০

অপলক বলেছেন: সত্যিকারের ভারসাম্যপূর্ণ ও বন্ধুত্ব্যের সম্পর্ক তৈরি হলে তো সমস্যা নেই। কিন্তু জানেন তো শেয়ালের কাছে মুরগি বর্গা দিলে কি হয়?


মেজর জিয়া আর তারেক জিয়া এক জিনিস নয়।

৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ভারত বিএনপিকে তেমন পছন্দ করে না; আয়োডিনের অভাবে যাদের বুদ্ধি কম তারা আনন্দবাজার কে রেফারেন্স দেয়। যদি বিএনপিকে নিয়ে ভারতের কোনো সমস্যা না থাকতো তবে ২০১৪ সালে ভারতের প্রতিনিধি জোর করে এরশাদকে নির্বাচনে অংশ নিতে বাধ্য করতো না। বিজেপি বরং জাতি ভাই হিসাবে জামাতকে ক্ষমতায় দেখতে চাওয়ার কথা।

সবাই কোনো না কোনো মতলবেই লিখে। আপনি এর বাহিরে না। :)

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০১

অপলক বলেছেন: ভারত বিএনপিকে তেমন পছন্দ করে না: যারা ব্যাকডেটেড, যারা জানেনা রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই, তাদের কাছে এমনটাই মনে হবে। এখন ২০১৪ না, ২০২৫ এর শেষ। কলকাঠি নারানোর জন্যে ভারতের মন্দের ভাল কাঠের পুতুল সরকার দরকার। বর্তমানের বিএনপি হল লীগের গুড অলটানেটিভ।

ঘাটের মরা খালেদা জিয়ার কোন চিন্তা এখন বিএনপিতে আর নেই যে, ২০১৪র অভিজ্ঞতা কাজে আসবে। দেখতেই তো পাচ্ছেন ফকরুল বিএনপি কে খেয়ে ফেলেছে।

মনে রাখবেন, আম জনতারা মতলববাজ হয় না। তারা শুধু পরিস্থিতির শিকার হয়, সময়ের সাক্ষী হয়।

৬| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭

অগ্নিবাবা বলেছেন: কুতুব ভাইয়ের সাথে একমত না, বি এন পি বা আওয়ামী লীগ এদের কাউকেই ভারতের সাধারন ভোটাররা চেনে না, বাংলাদেশে কোন দল ক্ষমতায় গেল এটা ভারতের কেউই গোনায় ধরে না। যেই দলই ক্ষমতায় যাক তাদের এনশিওর করতে হবে তারা যেন মোটা দাগের ভারত বিরোধীতায় না যায়। দিস্তার পর দিস্তা কাগজ লিখতে চাই না, যা বলার এক কথায় বলে দিই। তবে আমার মনে হয় বিজেপি এইবার জামাতকে ক্ষমতায় দেখতে চায়, জামাত ক্ষমতায় গেলে আমাদের আর যুদ্ধের খরচ করতে হবে না।

৭| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৭

অগ্নিবাবা বলেছেন: সাংবাদিক ভাই, সম্মানের সাথেই বলছি যে, আপনি বলতেও পারেন যে পিতা মাতা তাদের যৌনতা চরিতার্থ করতে চেয়েছিলেন কিন্তু আপনার জন্ম হয়ে গেছে, যেমনভাবে আপনি অবলীলাক্রমে লিখে দিলেন যে মুক্তিযুদ্ধ লোক দেখানো, আসল উদ্দেশ্য পাকিস্তান আলাদা করা। বলতেও পারেন, যা খুশি তাই বলতে পারেন। তবে তারেক যদি ভারত বিরোধীতা না করে সেও ক্ষমতায় আসবে, ভারতবাসী হিসাবে আমাদের কোনো অসুবিধা নেই। স্বাগতম।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:০৪

অপলক বলেছেন: যৌনতা-জন্ম-পিতামাতা নিয়ে উদাহরনটা খুব অপমানজনক, তারপরেও আমি কুকুরের মত পাল্টা কামড় বসাতে চাই না।


মুক্তিযুদ্ধ লোক দেখানো, আসল উদ্দেশ্য পাকিস্তান আলাদা করা<< কেন বলেছি, এখন সেটাই একটু বলি। ১৯৪৭ এ ভারতবর্ষ যখন স্বাধীন হল, তারপরের প্রদেশগুলো স্বাভাবিকভাবে যুক্ত হয়েছে, তা কিন্তু নয়। সেটা অন্য তর্ক। কিন্তু ভারতের সাথে নেপাল, ভূটান, চীন আর পূর্ব-পশ্চিম পাকিস্তান বডার আছে। এর ভেতরে পাকিস্তান একক দেশ হয়েও দুদিক থেকে চাপ দিচ্ছিল। এখন পাকিস্তানকে বিভক্ত করলে বাংলাদেশ অপেক্ষাকৃত দুর্বল রাজনৈতিকভাবে, যার চারপাশে আবার ভারতের আসাম, ত্রিপুরা, মেঘালয় ইত্যাদি... মানে সময় মত বাগে পেলে বাংলাদেশকে নতুন একটা প্রদেশ বানানো খুব সহজ হবে। কাজটা তারা ওয়ান আফটার এনাদার স্টাইলে করতে চেয়েছিল। প্রথমে পাকিস্তান বিভক্তি, তারপর হিন্দু মুসলিম কোন্দল বা যে কোন অস্তিরতা... তারপর বাংলাদেশকে নতুন প্রদেশ বানানো। ওরা জানত, মুজিব লোভী, তার মেয়েও লোভী। সব মনের মত চলছিল। মাঝখানে সত্যিকারের দেশ বাঙ্গালি দেশপ্রেমিকদের জন্যে হিসেবে গড়মিল হয়ে গেল। ৫৪ বছরের গল্পে, বলা ভাল ৭৭ বছরের গল্পে আমরা বর্তমানে এই অবস্থায় আছি। আমরা হুজুগে, তাই একবার এই মতে আর একবার ঐ মতে তাল মিলাচ্ছি।

এভাবেই চলবে এদেশ... কিচ্ছু করার নেই। ১৪-২০ মার্চ ১৯৭১ ভারত বাংলাদেশের সান্তাহার, দিনাজপুর আর বেনাপলের বিহারী পল্লীতে ঢুকে সাড়ে ৭ হাজার মানুষ মেরেছিল, সেটা জানেন? এক হাদী মারা যাওয়াতে যা কিছু করছেন ১৫দিন হল, প্রায় ৭৫০০জন বিহারী ৬ দিনে মারা গেলে আর সরকারের গদিতে আপনি বসে থাকলে আপনি কি করতেন?


সামনে কিছু বিদেশী আর্কাইভ প্রকাশিত হবে, তখন জানবেন, পাকিস্তানী মিলিটারী কতজন বাঙ্গালী-বিহারী মেরেছে আর ভারতের স্বশস্ত্র বাহিনী কত লাখ মেরেছে। পরবর্তী সরকার যদি ইতিহাসের গলা চেপে না ধরে, সত্যগুলো জেনে যেতে পারবেন।

ধন্যবাদ।





৮| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩

নিমো বলেছেন: আসলেই পাকিস্তানের সাথে আমরা কতই বা সুখী ছিলাম। কেন যে স্বাধীন হলাম? কোন মাত্রার আবালীয় পাকিস্তানের প্রেমিকরে তুই?

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১৭

অপলক বলেছেন: পাকিস্তান আমলে আমি জন্মাইনি। কিন্তু শুনেছি, কোন এক বেসরকারী জরীপে বেশীর ভাগ বাংলাদেশী বলেছিল, তারা পাকিস্তান সরকারের সময়ে ভাল ছিল মুজিব সরকারের সময়ের চেয়ে।

সংসদের ৩৩০ জনের সবাই যদি চোর ডাকাত না হতো, তাহলে ৫৪ বছরে এদেশ দেখার মত হত। বর্তমানের তত্বাবধায়ক সরকারের প্রত্যেকটাই খাওয়া দাওয়া শুরু করেছে। কাকে ভাল বলবেন? কথায় আছে না যে, সুযোগ পায় না, তাই পাড়ার ছেলেটা ভাল?

যে-ই ক্ষমতার গদিতে বসে সুযোগ পেলেই , সে-ই পাড়ার অভদ্র ছেলে হয়ে যায়। আহা... সোনার বাংলার সোনার ছেলেরা...পাশের বাড়ির গোলাপ ফুলটা তোমার খোপায় সুন্দর। অন্যদেশকে নিজের দেশের সম্পদ তুলে দিয়ে মালেশিয়ায় সেকেন্ড হোম ল্যান্ড বা কানাডায় *** পাড়া।

৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১৫

নতুন বলেছেন: জামাতীরা ভারতের খবর সেয়ার করতেছে? শেষ পযন্ত আনন্দবাজার পত্রিকায় ভরশা???

জামাতীরা পাকিপক্ষে দাড়িয়ে ভারত বিরোধীতা করবে সেটাই সাভাবিক।

বিএনপি ভারতের সাথে প্রতিবেশি এবং ক্রেতা হিসেবে নাজ্য মুল্যে ব্যবসা করলে সমস্যা কই?

আপনার এই খবর দেখছি আমার জাসি প্রেমী বন্ধুরা সেয়ার করে যাচ্ছে B-))

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪৭

অপলক বলেছেন: হা হা হা... মজা পাইলাম। আপনি আমার ব্লগ ঘেটে দেখবেন, আমি কখনও বিএনপি, কখনও এনসিপি বা লীগ জামাত সবাই কে নিয়েই কথা বলি। যা খারাপ লাগে বা ভাল লাগে তুলে ধরি।

২০০১ -২০০৬এ বিএনপির সময় রহিম আফরোজের ব্যাটারীর উপর ভারত সরকার ১৩১% anti-dumping duty প্রয়োগ করে। কারন রহিম আফরোজের ব্যাটারী এতই ভাল ছিল যে, ভারতের লোকাল ব্যাসয়ীরা লস খাচ্ছিল। সেই বিএনপি আন্তর্জাতিক আদালতে রহিম আফরোজের পক্ষে কেস করে দেয় এবং জয়ী হয় যদিও রহিমআফরোজ সরকারী ইন্ডাস্ট্রী না। কখনও দেখেছেন, হাসিনাকে এরকম করতে? এটা একটা উদাহরন যে, বিএনপি দেশের স্বার্থরক্ষার জন্যে লীগের চেয়ে ভাল ছিল। ১৯৭৯-১৯৮২ সময়ে নর্থ বেঙ্গলে পানি সেচের ব্যবস্ত্থা করে বিএনপি যে জনপ্রিয়তা পেয়েছিল, সেটা ঐ সময়ে সকল বৃদ্ধ-যুবককে এক কথায় ভক্ত বানিয়ে দিয়েছিল।

কিন্তু বর্তমানে মেজর জিয়াও নেই , খালেদাও নেই। আছে সব চাঁদাবাজ, খুনী। তাহলে সেই বিএনপি কে কিভাবে ভাল বলবেন? জামাত ক্ষমতায় আসলেও অন্য রকম ঝামেলা আছে। তারপরেও দেশ চালানোর মত গভীরতা জামাতের কিছু নেতার আছে + চেইন অফ কমান্ড আছে। আর কোন রাজনৈতিক দলে আপাতত সেই যোগ্যতা দেখতে পাচ্ছি না।

আনন্দবাজার পত্রিকা শেষ ভরসা নয়, প্রথম আলো ছিল। এখন ভারতের নির্দেশে মতিউর রহমান তারেক জিয়ার গান গাচ্ছে, আগে হাসিনার জন্যে গাইত। জানেন তো, আনন্দবাজার পত্রিকার বাংলাদেশ নিয়ে কুড়কুড়ি একটু বেশি।

যেই ক্ষমতায় আসুক, দেশের জন্যে ভাল করুক, সেটাই মনে প্রাণে চাই।

১০| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ২:৪৫

কর্মমুখী ডাইনো বলেছেন: ইন্টারেস্টিং। @অপলক, আপনার কাছে এই বিহারী গণহত্যার কোন নির্ভরযোগ্য সূত্র আছে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.