নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ বিনির্মাণে যাঁরা দিয়েছেন নিজেদের সর্বোচ্চ ত্যাগ, আমরা তো কেবল তাদের পথের যাত্রী।

সৈয়দ তাজুল ইসলাম

সমাজের সন্তান

সৈয়দ তাজুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রধানমন্ত্রীর মত উনার মন্ত্রীগুলোও এখন মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেয়ে ব্রিজের পাশে দাঁড়ানোকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে।

০৩ রা জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৪০


'বাংলার পথেঘাটে এখন টাকা বেশি। পায়ের নিচে টাকা পড়ে এখন'
বন্যার্তদের পাশে না দাঁড়িয়ে বন্যার্ত এলাকার মন্ত্রী যখন মিডিয়ার সামনে এমন উদ্ভট কথাবার্তা বলে, তখন কেমন লাগে বলেন দেখি! উনার নির্বাচনী এলাকায় একটা ব্রিজ করছেন তিনি। সেখানে ব্রিজ দেখতে নামলে উনার সেই কর্মকে নাম দেওয়া হয় 'বন্যার্তদের পাশে মাননীয় মন্ত্রী'।

আওয়ামী ব্লগারদের নিকট একটা প্রশ্নঃ এই যে ৫০ লাখের বেশি মানুষ বন্যায় আক্রান্ত হলেন, এদের পাশে দাঁড়ানোর দায়িত্ব জনগণের, নাকি সরকারের?
এই মানুষগুলো কি রাষ্ট্রের টেক্স না দিয়েই অবৈধ ভাবে দেশে বসবাস করছেন? নাকি পদ্মা সেতুর মত মহৎ প্রকল্প বাস্তবায়নে তাদেরও পরিশ্রমের টাকা পয়সা রয়েছে?

দেখুন, পদ্মা নিয়ে প্রশ্ন উত্তাপন আমি করছি না। আমি কেবল আপনাদের মানবিক বিবেকের কাছে উপরের প্রশ্নটি রেখেছি! আমি অবাক হই সরকারের কর্ম দেখে। যারা পদ্মা ব্রিজ তৈরি করলো তাদের চেয়ে আজ পদ্মার মূল্যায়ন বেড়ে গেলো? সৃষ্টিকারীর চেয়ে সৃষ্টর মূল্যায়ন বেশি?

দেখুন, আমি আমার প্রথম ভোটটি নৌকায় দিয়েছি। কেবলমাত্র আমার এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে। কিন্তু প্রত্যেকটি বিপর্যয়ের সময় আমি আওয়ামীলীগের চেয়ে সাধারণ মানুষের ভূমিকা দেখেছি চোখে পড়ার মত। এই সব দুর্যোগগ্রস্থ মানুষ কি তাদের পাশে দাঁড়ানো লোকগুলোকে পূর্বে কখনো দেখেছে? টেক্স গুঁজে দিয়েছিল এদের হাতে?

বাংলাদেশ সরকারের বর্তমান অবস্থাদৃষ্টে যে চরম সত্যটি ফুটে উঠেছে তা হল, প্রধানমন্ত্রীর মত উনার মন্ত্রীগুলোও এখন মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেয়ে ব্রিজের পাশে দাঁড়ানোকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। অদ্ভুত, এ কোন 'হীরক রাজার দেশে' আছি আমরা!

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৪৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সবাই হালুয়া রুটির ধান্ধায় ব্যস্ত।

০৩ রা জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৫০

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: খা বাপ খা, রক্ত চুষে খা। তয় একটু বাঁচতে দে। এই দাবীটাই এখন সাধারণ মানুষের!

২| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: সরকারের দোষ দিয়ে লাভ নাই।
সরকার কি শুধু সিলেট নিয়ে পরে থাকবে? সবচেয়ে বড় কথা দেশের বহু মানুষ সিলেটের মানুষদের জন্য এগিয়ে এসেছে। এটা বিশাল ব্যাপার। এখন তো পানি নেমেই গেছে। বাংলাদেশ গরীব দেশ। বন্যা প্রায় সব এলাকাতেই হয় কম বেশি।

সরকার বা মন্ত্রী জনগনের ইচ্ছাতে চলে না। তাঁরা চলেন নিজেদের ইচ্ছায়।

০৩ রা জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:১৩

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: রাজীব ভাই, আপনি আমার প্রশ্নের উত্তর দিতে চেষ্টা করেছেন সেজন্য ধন্যবাদ। অথচ দুর্ভাগ্যবশতঃ আপনি প্রশ্নের উত্তরটি দেননি। যেহেতু একবার চেষ্টা করেছেন, আরেকবার পোস্টের প্রশ্নটি লক্ষ্য করলে হয়ত পারবেন। সেই সাথে আপনার মন্তব্যের আলোকে নিচে কিছু প্রশ্ন করতেই হচ্ছে!

ওকে, সরকারের দোষ নায় তো দোষ কার? নিপীড়িত মানুষের?

সিলেটের মানুষ কি এই দেশের নাগরিক নয়? এদের টাকায় কী রাষ্ট্র চলে না? রাষ্ট্রের চাকায় কি এদের রক্ত ব্যয় হচ্ছে না?

আপনি সিলেট বিভাগকে বাংলাদেশ থেকে পৃথক ভাবেন?

দেশের কতেক বিবেকবান মানুষ নিপীড়িত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। এই মানুষের চেয়ে সরকারের ক্ষমতা বেশি। সামরিক এবং আর্থিক কিন্তু যথেষ্ট উন্নত। দুর্ভাগ্যবশত সরকার এই মানবিক বিবেকবান মানুষগুলোর কাছে নিজের সকল সক্ষমতাকে পরাজিত করেছে। সরকার চাইলে এদেরকেও সাহায্য করতে পারতো। কিন্তু তাও করেনি। এমনকি সেনাবাহিনীর প্রতিও যথেষ্ট বরাদ্দ দেয় নি। সে কারণে প্রায় ৮০টি মৃত্যুর ঘটনা ঘটলো। এই দায় কার?
মানবিক বিবেকবান মানুষগুলো নিজেদের অর্থ ও শ্রম দিয়ে নিপীড়িত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। সেই তুলনায় সরকার কী করেছে?

যাদের গৃহ মাটি বা টিনের তৈরি তাদের গৃহ কিন্তু পানি কমার সাপ্তাহ খানেকের মধ্যেই মেরামত করতে হবে। যদি পানি সপ্তাহ খানেক ঘরের দেওয়াল ঘেঁষে থাকে তবে অটোমেটিক ঘর ধ্বসে যাওয়া স্বাভাবিক। পানি কমে যাওয়া যেমন ভালো খবর তেমনি সাথেসাথে ঘর ঠিকিয়ে রাখার চিন্তা করাও খুব আতঙ্কের!

বৈশাখী ধান তুলতে পারেনি সিলেট বিভাগের কৃষক। সুনামগঞ্জ জেলার মানুষ তো ধান তুলতে না পাড়ায় অনেকেই বন্যা আসার পূর্বে গৃহ পালিত পশু বিক্রি করে কোন মতে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টায় ছিল। এমন অবস্থায় বন্যা আসলো। যে হাতে গুণা কয়েকটি এলাকার মানুষ ধান কেটে রেখেছিল তাদের ধানও গেলো। এখন ওরা নিজেদের ঘর কীভাবে তৈরি করবে? এই আর্থিক সাহায্য কে দিবে বা কার দেওয়া উচিত বলে মনে করেন?

বাংলাদেশ গরিব দেশ বলে কি সরকার বিশ্বাস করে?

৩| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৪৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
এইসব নিয়ে বলার কিছু নাই। এইভাবেই চলবে।

০৩ রা জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৫১

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: পরিবর্তন হচ্ছে বলে যদি পরিবর্তন না করে দুর্নীতি করার দিকে এগিয়ে চলা হয়, তবে পরিবর্তন হবে কীভাবে!

৪| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৫২

খাঁজা বাবা বলেছেন: @ রাজিব নূর ভাই এর সুন্দর ব্যখ্যা।
মন ভরে গেল।

০৩ রা জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৫৩

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: হ্যা, রাজীব নূরকে আমি একটা প্রতিউত্তর করেছি। আমি আশায় আছি উনি রেসপন্স করবেন।
আপনার মন ভরে যাওয়ার খবর শুনে রাজীব নূর ভাইকে ধন্যবাদ দিতে হয়। রাজীব নূর ভাই ধন্যবাদ নিবেন।

৫| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:২৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: যত যাই কিছু হোক জামাইত্যারা আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকলে কখনো বাংলাদেশকে আফঘানিস্তান পাকিস্তান বানাতে পারবেনা। রাজাকারের গাড়িতে কভু উড়বেনা স্বাধীব বাংলার পবিত্র পতাকা।

০৩ রা জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৫৮

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: বঙ্গবন্ধু দেশকে সবার ঘোষণা দিয়ে গেছেন। নিজের ফায়দা হাসিলের জন্য, রগ কাটা বাহিনীর নামে অসংখ্য নিরপরাধ মানুষকে এই সরকার জুলুম করেছে। রাজাকার আলবদর বাহিনীর পৃষ্ঠপোষক জামাত শিবিরও বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে যা করতে পারেনি এই সরকার তা অতিক্রম করেছে অনেক আগেই। অথচ দিব্বি গণতন্ত্রের নামে স্বৈরতন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে।

৬| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০০

জুল ভার্ন বলেছেন: মন্ত্রীরাও নিজেদের দেখাতে ব্যস্ত.... জনসেবায় আগ্রহী নয়।

০৩ রা জুলাই, ২০২২ রাত ১১:০০

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: এরা সকলেই জনগণের সম্পদকে নিজের সম্পদ মনে করে। সে কারণে দেশের টাকা বিদেশে পাচারের পরেও বলে বেরায়, 'দেশে টাকা বেশি থাকলে এরকম যাবেই'
এর দ্বারা তারা নিজেদের উন্নয়নকে ধন্যবাদ দেয়। কতবড় বোকারাম হলে এমন কথা বলতে পারে!

৭| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫০

আহমেদ জী এস বলেছেন: সৈয়দ তাজুল ইসলাম,




মানবিক বিবেকবান মানুষগুলো নিজেদের অর্থ ও শ্রম দিয়ে বন্যা দূর্গত নিপীড়িত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। আবার এদের দেয়া ট্যাক্সের টাকাতেই পদ্মা সেতু আজ বাস্তবের মুখ দেখেছে। মাননীয়া প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছে পুরন হয়েছে। তাই তার উচ্ছাসটা বেশী হওয়াই স্বাভাবিক।
যেহেতু "তৈল" মর্দনে আখের লাভে লাভ সে কারনেই ব্রিজের পাশে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রীর চেয়েও বেশী উচ্ছসিত আমাদের রোবট মন্ত্রীরা।
কথাই তো আছে - প্রচারেই প্রসার

০৩ রা জুলাই, ২০২২ রাত ১১:১১

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:

'আহমেদ জী এস বলেছেনঃ

মানবিক বিবেকবান মানুষগুলো নিজেদের অর্থ ও শ্রম দিয়ে বন্যা দূর্গত নিপীড়িত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। আবার এদের দেয়া ট্যাক্সের টাকাতেই পদ্মা সেতু আজ বাস্তবের মুখ দেখেছে। মাননীয়া প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছে পুরন হয়েছে। তাই তার উচ্ছাসটা বেশী হওয়াই স্বাভাবিক।'


পিএমের ইচ্ছে পুরণের পেছনে যাদের অবদান বেশি উনার উচিত ছিল তাদের বিপদের সময় পাশে দাঁড়ানো। দুর্ভাগ্যজনক ভাবে, উনি পদ্মা সেতুর পাশে যেভাবে দাঁড়িয়েছেন জনগণের পাশে সেভাবে দাঁড়াননি। জনগণের খেয়ে জনগণকে উপেক্ষা করা কখনো সুস্থ বিবেকের কাজ নয়; স্বার্থান্ধ ছাড়া।

আপনি শুনে থাকবেন, সরকারের নামে বিভিন্ন এলাকায় যাওয়া ত্রাণ লোকজন ফিরিয়ে দিয়েছে। অনেকের অনেকে অভিযোগ, কেউ বলছেন: ত্রাণ নয় যেন এক মুষ্টি শিন্নি। আবার অনেকে কপাল চাপরে বলছেন: সরকারের এই ত্রাণ নিয়ে এখন আসার সময় হয়েছে। বন্যায় আক্রান্ত মানুষগুলো সরকারের উপর অতিষ্ঠ।

জানেন, যদি আগামীর নির্বাচন সুষ্ঠু ভাবে হয়, তবে সিলেট সহ বাংলাদেশের যে সকল স্থানে যতরকম দুর্যোগ এসেছে সে সকল এলাকায় আওয়ামীলীগ মোটেও জয় পাবে না। মানুষ জানে, বিএনপি একই মুদ্রার উলটো পীঠ। তবু তারা আওয়ামীলীগকে এড়িয়ে যাবে।

জয় তেলের
জয় প্রচারের।

৮| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ রাত ৯:৪০

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনাদের মত মানুষগুলির কাছে পদ্মা সেতু শুধুই একটা লোহা কংক্রিট এর স্হাপনা, শুধুই টাকা দিয়ে মাপ করার মত স্হাপনা। আপনারা সামান্য তম ক্ষুত দেখলেই ঝাপিয়ে পড়েন সমালোচনা করতে। করবেনই তো কেননা পদ্মা পাড়ি দিতে গিয়ে কোন স্বজন হারান নাই, খারাপ আবহাওয়া বা আমলার খামখেয়ালীতে তো পদ্মা পাড়ি দিতে না পেরে কোন স্বজন তো এম্বুলেন্সেই মারা যায়নি।
শেখ হাসিনা শুধু ব্রিজে দাড়িয়েই থাকেন না (যেটা আপনি আপনার শিরোনামে দিয়েছেন), উনি করে দেখিয়েছেন। না করে যদি উনি শুধু ভিত্তি প্রস্তর স্হাপন করার ছবি প্রচার করলেই উনাকে এই অপবাদ দেওয়া যেত।

যান আপনার পছন্দের লোক পদ্মা সেতুর নাট/বল্টু কে বংগবুন্ধ এর সাথে তুলনা করে ভিডিও দিয়েছেন...উনাকে জলদি করে একটা লাইক দিয়ে আসুন

০৩ রা জুলাই, ২০২২ রাত ১১:২২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আপনার মন্তব্যটি যথেষ্ট সুন্দর। ধন্যবাদ জানবেন। দুর্ভাগ্যবশতঃ আমার আলোচনার বিষয়ের সাথে আপনার মন্তব্যটি মোটেও খাপ খায়নি। আপনি দ্বিতীয়বার ট্রাই করতে পারেন। পোস্টে করা প্রশ্নের উত্তর দিলেই চলবে। ব্লা ব্লা করতে হবে না। আমিই বরং আপনাদেরকে আমন্ত্রণ করেছি আমার পোস্টে; কেবলমাত্র প্রশ্নের আলোকে আলোচনা করার জন্য।

আমি আমার পোস্টে স্পষ্ট ভাবে বলেছিঃ 'পদ্মা নিয়ে প্রশ্ন উত্তাপন আমি করছি না' সুতরাং আপনার উচিত নয় আমার প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়ে ব্লা ব্লা করার। নিঃসন্দেহে পদ্মা প্রকল্পের বাস্তবায়ন প্রশংসনীয়। তবে এই প্রকল্প বাস্তবায়নের পেছনে যাদের পরিশ্রমের অর্থ ব্যয় হয়েছে তাদের বিপদের সময় পিএম সহ উনার মন্ত্রীপরিষদের যে আন্তরিক সহানুভূতি ও সাহায্য প্রয়োজন ছিল তার কতটুকু উনারা আদায় করেছেন বা করছেন তা নিয়েই পোস্টে আলোচনা হয়েছে। আপনি আবার পোস্টটি পড়তে পারেন।

৯| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ রাত ১১:২৫

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনি আবার আমার কমেন্ট পড়ুন।
আপনাদের এজেন্ডা কি সেটা বুঝতে রকেট সাইন্টিস্ট হতে হয় না।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২২ রাত ২:২২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আপনার তুলনায় ২ নং মন্তব্যে রাজীব নূর ভালই মন্তব্য করেছেন মনে হচ্ছে। আমি আবারো বলছি, দুর্ভাগ্যবশতঃ আপনি পোস্টে চাওয়া প্রশ্নের উত্তরের আলোকে কোন মন্তব্য করেননি। অথচ জোর করে তালগাছটার মালিক হতে চাচ্ছেন। যাক, তালগাছ আপনারে দিয়ে দিলাম।

শুনেন, আমি পদ্মার পাড়ে যাইনি! তবে পদ্মারপাড়ে আমার অনেক বন্ধুর নিবাস ছিল। এবং অনেকের এখনো আছে। তার চেয়ে বড় কথা হচ্ছে, আমি আমার খুব কাছের মানুষকে দেখেছি নদী পারাপারের ফেরিতে উঠতে গিয়ে ড্রাইবার সহ নদীতে ডুবে মারা যেতে। এবং পরবর্তীতে ঐ নদীতে বিএনপির সরকার ব্রিজ তৈরি করে দেয়। এখন আমার কী উচিত, এই প্রাপ্তিতে বিএনপির সব দুর্নীতি, অপকর্ম ও অযোগ্যতাকে প্রশংসার দৃষ্টিতে দেখা?
কয়েক বছর যাবত ঘটে যাওয়া প্রতিটি দুর্যোগে মানুষের মৃত্যু ও পঙ্গুত্ব বরণ দেখে আসছি। এই বন্যাতেও দেখলাম। কিন্তু এসব মানব সৃষ্ট দুর্যোগের মোকাবেলায় আওয়ামী সরকারের কার্যক্রম এতোটাই ক্ষীণ যে, যা দুর্যোগ মোকাবেলায় মোটেও প্রস্তুত নয়। অথচ আমরা প্রস্তুতের শ্লোগান দিয়ে ঘুরছি! আপনি সম্প্রতি ঘটে যাওয়া একাধিক দুর্যোগ মুহূর্তে সরকারের ব্যর্থ কার্যক্ষমতা লক্ষ্য করুন।

আর এই যে, এজেন্ডা বেজেন্ডা কী সব কইতাছেন, এসবের মধ্যে আমি নাই! সো এসব ব্যপারে আমার কিছু বলার নাই।

১০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:৩৮

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: বন্যার্তদের পাশে দাঁড়ানো সরকারের একার দায়িত্ব না, জনগণেরও। সবাই তো এগিয়ে এসেছে। তাছাড়া সিলেটিরা তো নিজেরাই বড়োলোক্স (লণ্ডনী); ওদের তো এত সহযোগিতা লাগার কথা না। প্রবাসীরা কী করে?

১১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:৫৮

রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন: বঙ্গবন্ধু দেশকে সবার ঘোষণা দিয়ে গেছেন।

বঙ্গবন্ধু আরো অনেক কিছু ঘোষণা দিয়েছেন সেই গুলা আগে মেনে নিন।

দেশ সবার ইহা সত্য কিন্তু দেশ কোন জামা শিবির আলবদর রাজাকারের না!! এটা এই দেশের জনগণের ঘোষণা। কান পেতে শুনে রাখুন।


সিলেট নিয়ে জামাতিদের এত্ত বেদন সারা বছর জামাতিরা যে সিলেটের আধা শিক্ষিত মানুষগুলাকে দোজখের ভয় দেখিয়ে টাকা আত্মসাৎ করেছে সেই টাকা কিছু দান করুক। ধরলাম সরকার সিলেটবাসিদের জন্য কিছুই করে না ( যদিও তা এমন না) তো এত্ত দরদী জামাতিরা বসে বসে কি পানির উচ্চতা গোনে?? নাকি পদ্মা সেতুর কোন নাট ঢিলা আর কোন নাট টাইট তার হিসাব করে।

১২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:০২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: দুঃখজনক।

১৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:০৬

নীল আকাশ বলেছেন: আগে দেশে স্বাভাবিক লোকজন বেশি ছিল। এখন পাগল ছাগলে ভরে যাচ্ছে।
যে যেমন সে তার আশেপাশে নিজের মতোই লোকজন রাখে।

১৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আমারে মন্তব্যের খুব সুন্দর উত্তর দিয়েছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.