| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মহাজাগতিক চিন্তা
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ৫ মায়িদা, ৬৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬৭। হে রাসূল! তোমার রবের নিকট থেকে তোমার প্রতি যা নাযিল হয়েছে তা’ প্রচার কর। যদি না কর তবে তো তুমি তাঁর রেসালাত প্রচার করলে না। আল্লাহ তোমাকে মানুষ হতে রক্ষা করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ কাফির সম্প্রদায়কে সৎপথে পরিচালিত করেন না।
সূরা: ৯ তাওবা, ১২২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২২। আর মু’মিনদের এটাও উচিৎ নয় যে (জিহাদের জন্য) সবাই একত্রে বের হয়ে পড়বে। সুতরাং এমন কেন করা হয় না যে, তাদের প্রত্যেক বড় দল হতে এক একটি ছোট দল (জিহাদে) বের হয় যাতে অবশিষ্ট লোক ফিকাহ (দীনের গভীর জ্ঞান) অর্জন করতে থাকে। আর যাতে তারা নিজ কওমকে ভয় প্রদর্শন করে, যাতে তারা সাবধান হয়।
সূরাঃ ২ বাকারা, ২৮৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮৬। আল্লাহ কারো উপর এমন কোন কষ্ট দায়ক দায়িত্ব অর্পণ করেন না যা তার সাধ্যাতীত।সে ভাল যা উপার্জন করে তার প্রতিফল তার। সে মন্দ যা উপার্জন করে তার প্রতিফল তার। হে আমাদের প্রতিপালক যদি আমরা ভুলে যাই অথবা আমাদের ত্রুটি হয় তবে আমাদেরকে পাকড়াও করো না। হে আমাদের প্রতিপালক আমাদের পূর্ববর্তিগণের উপর যেমন গুরু দায়িত্ব অর্পণ করেছিলে আমাদের উপর তেমন দায়িত্ব অর্পণ করবেন না।হে আমাদের প্রতিপালক এমন ভার আমাদের উপর অর্পণ করবেন না যা বহন করার শক্তি আমাদের নেই।আমাদের পাপ মোছন করুন, আমাদেরকে ক্ষমা করুন, আমাদের প্রতি দয়া করুন, আপনিই আমাদের অভিভাবক। সুতরাং কাফির সম্প্রদায়ের উপর আমাদেরকে জয়যুক্ত করুন।
* আল্লাহ ফিকাহের কথা স্পষ্ট করেই বলেছেন। কিন্তু এর দায়িত্ব রাসূলের (সা.) উপর ছিল না। কারণ রেসালাতের দায়িত্বই রাসূলের (সা.) জন্য কঠিন ছিল। আর আল্লাহ কারো উপর সাধ্যাতীত দায়িত্ব অর্পণ করেন না বিধায় রেসালাতের দায়িত্ব পালন শেষে আল্লাহ রাসূলকে (সা.) তুলে নিয়েছেন।রেসালাতে মুসলিম জাতি ঐক্যবদ্ধ ছিল। কিন্তু ফিকাহ সংকলন ও শিক্ষার ব্যবস্থা না করায় রেসালাতের পর মুসলিম জাতি মতভেদ ও মহাফিতনায় পতিত হয়।
সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৩। ঐসব রাসূলদের আমরা তাদের কোন জনের উপর কোন জনকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি। তাদের মধ্যে কোন জনের সঙ্গে আল্লাহ কথা বলেছেন।আর কোন জনকে উচ্চ মর্যাদায় উন্নীত করেছেন। আর আমরা মরিয়ম পুত্র ঈসাকে প্রকাশ্য মুজেযা দান করেছি। আর তাকে পবিত্র আত্মা দ্বারা সাহায্য করেছি।আর আল্লাহ ইচ্ছা করলে নবিগণের পরবর্তী লোকেরা পরস্পরের সঙ্গে যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হতো না। কিন্তু তারা পরস্পর ইখতিলাফ (মতভেদ) করেছিল।তাতে তাদের কিছু লোক মুমিন এবং কিছু লোক কাফের হয়ে গেল। আল্লাহ ইচ্ছা করলে তারা পরস্পর যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হতো না। কিন্তু আল্লাহ যা ইচ্ছা তাই করে থাকেন।
সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং থেকে ৪ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমাত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
৩। আর তাদের অন্যান্যের জন্যও যারা এখনো তাদের সহিত মিলিত হয়নি। আল্লাহ পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়।
৪। ওটা আল্লাহরই অনুগ্রহ, যাকে ইচ্ছা তিনি ওটা দান করেন। আর আল্লাহ তো মহা অনুগ্রহশীল।
# সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ৩ নং আয়াতের তাফসির- তাফসিরে ইবনে কাছির
৩। এ আয়াতের তাফসিরে আবু হুরায়রা হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, একদা আমরা রাসূলুল্লাহর পার্শ্বে বসে ছিলাম, এমন সময় তাঁর উপর সূরা জুমুয়া অবতীর্ণ হয়। জনগণ জিজ্ঞাস করেন হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! ‘ওয়া আখারিনা মিনহুম লাম্মা ইয়ালহাকু বিহিম’ দ্বারা কাদেরকে বুঝানো হয়েছে? কিন্তু তিনি কোন উত্তর দিলেন না। তিন বার এ প্রশ্ন করা হয়। আমাদের মধ্যে সালমান ফারসীও (রা.) ছিলেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর হাতখানা সালমান ফারসীর (রা.) উপর রেখে বললেন, ঈমান যদি সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট থাকত তাহলেও এই লোকগুলোর মধ্যে এক কিংবা একাধিক ব্যক্তি এটা পেয়ে যেত।(ফাতহুলবারী ৮/৫১০, মুসলিম ৪/১৯৭২, তিরমিযী ৯/২০৯, ১০/৪৩৩, নাসাঈ ৫/৭৫, ৬/৪৯০, তাবারী ২৩/৩৭৫)।
সহিহ আল বোখারী, ৬৫৭২ নং হাদিসের (কিতাবুল ফিতান)-
৬৫৭২। হযরত ওসামা ইবনে যায়েদ (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা নবি করিম (সা.) মদীনার এক সুউচ্চ অট্টালিকার উপর আরোহন করে বললেন, আমি যা কিছু দেখছি, তোমরা কি তা’ দেখছ? তারা বলল, জী না। তিনি বললেন, আমি দেখছি যে, তোমাদের ঘরের ভিতরে বৃষ্টি পাতের ন্যায় ফিতনা পতিত হচ্ছে।
* যাঁদের উপর রেসালাতের দায়িত্ব ছিল না ফিকাহের আয়াত নাযিলের পরেই তাঁরা ফিকাহ সংকলন ও শিক্ষার ব্যবস্থা শুরু করতে পারতেন। তাঁর সেটা করেননি বিধায় রাসূল (সা.) মদীনার ঘর সমূহের ভিতরে বৃষ্টি পাতের ন্যায় ফিতনা পতিত হতে দেখেছেন। তাঁর ইন্তিকালের সময় এটা তাঁর ঘরের ভিতরেই শুরু হয়।তাঁর ঘরের ভিতরেই তাঁর সাহাবায়ে কেরাম (রা.) মতভেদে লিপ্ত হন।পরে তাঁরা পরস্পরের সঙ্গে যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হন। এতে সাহাবায়ে কেরাম (রা.) কাফের না হলেও তাঁদের সাথে অন্য যারা যুদ্ধ করেছে তারা কাফের হয়ে গেছে।অবশেষে ঈমান পৃথিবী থেকে বিদায় গ্রহণ করে সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট চলে যায়। সেজন্য কারবালায় হযরত ইমাম হোসেন (রা.) তাঁর প্রতিপক্ষে কোন মুমিন দেখতে পাননি। তারা তাঁর মাথা কেটে ইয়াজিদকে উপহার দেয়। মদীনাবাসী এর বিরোধীতা করলে ইয়াজিদ তাঁদেরকে লাঞ্চিত করে। তখন মদীনার ঘর সমূহের ভিতরে বৃষ্টি পাতের ন্যায় ফিতনা পতিত হয়। একশত বার আল্লাহর দিদার প্রাপ্ত পারসিক ইমাম আবু হানিফা (র.) ফিকাহ সংকলন ও শিক্ষার ব্যবস্থা করলে সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট থেকে ঈমান পৃথিবীতে ফিরে আসে।
সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা (ইতায়াত) আনুগত্য কর আল্লাহর, আর (ইতায়াত) আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের মধ্যে আমির।কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে বিরোধ দেখাদিলে উহা উপস্থাপিত কর আল্লাহ ও রাসুলের নিকট। ওটা উত্তম এবং পরিনামে ভাল।
সহিহ মুসলিম, ৪৫৭৬ নং হাদিসের (কিতাবুল ইমারাহ) অনুবাদ-
৪৫৭৬। হযরত জাবির ইবনে সামুরা (রা.)কর্তৃক বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.) বলতে শুনেছি, বারজন খলিফা অতিবাহিত না হওয়া পর্যন্ত ইসলাম পরাক্রান্ত অবস্থায় চলতে থাকবে। তারপর তিনি যে কি বললেন, তা’ আমি বুঝতে পারিনি। তখন আমি আমার পিতার নিকট জিজ্ঞাস করলাম তিনি কি বলেছেন? তিনি বললেন নবি করিম (সা.) বলেছেন, তাঁদের সকলেই হবে কোরাইশ বংশোদ্ভুত।
* সবচেয়ে পরাক্রান্ত কুরাইশ আব্বাসীয় খলিফা আমির হারুনুর রশিদ ইমাম আবু হানিফার (র.) ফিকাহ পরিশোধন ও অনুমোদন করলে দুই তৃতীয়াংশ মুসলিম এর মান্যতায় ঐক্যবদ্ধ হয়। তখন ইসলামের স্বর্ণযুগ শুরু হয়।
সূরাঃ ২ বাকারা, ২৬৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬৯। তিনি যাকে ইচ্ছা হিকমাত দান করেন। আর যাকে হিকমাত দান করা হয় এর ফলে সে নিশ্চয়ই প্রচুর কল্যাণ লাভ করে।মূলত জ্ঞানী ব্যক্তিরা ছাড়া কেউই বুঝতে পারে না।
সূরাঃ ১৬ নাহল, ১২৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২৫।ডাক তোমার রবের পথে, হিকমাত (কৌশল) ও উত্তম ওয়াজের মাধ্যমে। আর তাদের সাথে তর্ক কর উত্তম পন্থায়। নিশ্চয়ই তোমার রব খুব জানেন কে তাঁর পথ ছেড়ে পথভ্রষ্ট হয়। আর তিনি খুব জানেন কোন সব লোক হেদায়াত প্রাপ্ত।
সূরাঃ ৮ আনফাল, ৬০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬০। তোমরা তাদের মোকাবেলার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও অশ্ব-বাহিনী প্রস্তত রাখবে। এর দ্বারা তোমরা সন্ত্রস্ত রাখবে আল্লাহর শত্রুকে, তোমাদের শত্রুকে, এছাড়া অন্যদেরকে যাদের সম্পর্কে তোমরা জাননা, আল্লাহ জানেন।আল্লাহর পথে তোমরা যা ব্যয় করবে এর পূর্ণ প্রতিদান তোমাদেরকে দেওয়া হবে এবং তোমাদের প্রতি জুলুম করা হবে না।
* ফিকায় দুই তৃতীয়াংশ মুসলিম ঐক্যবদ্ধ হলেও তারা নিজের শত্রু, আল্লাহর শত্রু ও অদৃশ্য (জীবাণু) শত্রু বিরোধী শক্তি সঞ্চয়ে পিছিয়ে পড়ে এবং নিজের শত্রু ও অদৃশ্য (জীবাণু) শত্রু বিরোধী শক্তি সঞ্চয়ে অমুসলিম এগিয়ে গেলে মুসলিম তাদের তাবেদারে পরিণত হয়। এ অবস্থার উত্তরণে মুসলিমকে সকল হিকমাতে অমুসলিম থেকে এগিয়ে থাকতে হবে। এমন অবস্থা তৈরী ছাড়া তাদের ইমাম মাহদীর (আ.) অপেক্ষা মূলত কাজের কিছু নয়।
সূরাঃ ৬ আনআম, ১৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৫৩। আর এপথই আমার সিরাতাম মুসতাকিম (সরল পথ)। সুতরাং তোমরা এর অনুসরন করবে, এবং বিভিন্ন পথ অনুসরন করবে না, করলে তা’ তোমাদেরকে তাঁর পথ হতে বিচ্ছিন্ন করবে। এভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিলেন যেন তোমরা সাবধান হও।
সূরাঃ ৪ নিসা, আয়াত নং ১১৫ এর অনুবাদ-
১১৫। কারো নিকট সৎপথ প্রকাশ হওয়ার পর সে যদি রাসুলের বিরুদ্ধাচরণ করে এবং মু’মিনদের পথ ব্যতিত অন্যপথ অনুসরন করে, তবে সে যে দিকে ফিরে যায় সে দিকেই তাকে ফিরিয়ে দেব এবং জাহান্নামে তাকে দগ্ধ করব, আর উহা কত মন্দ আবাস।
সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ১ নং আয়াতের অনুবাদ-
১।প্রশংসা আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর, যিনি বার্তাবাহক করেন মালাইকাকে (ফেরেশতা) যারা দুই-দুই, তিন-তিন অথবা চার-চার পাখা বিশিষ্ট। তিনি তাঁর সৃষ্টিতে যা ইচ্ছা সৃষ্টি করেন। আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্ব শক্তিমান।
* যারা আমির অনুমোদীত ফিকাহ মানে না তারা আল্লাহর সিরাতাম মুসতাকিম ছেড়ে অন্য পথে জাহান্নামে চলে যাচ্ছে।তাদের মহাবিপদেও ফেরেশতা তাদের পক্ষে যুদ্ধ করে না। গাজা এর একটি নমুনা। হিকমাতে এগিয়ে থাকা ইসরায়েল গাজাকে ধ্বংস করে দিয়েছে।
সূরাঃ ২, বাকারা। ১০৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৬। আমরা কোন আয়াত মানসুখ বা রহিত করলে অথবা ভুলে যেতে দিলে তা’হতে উত্তম বা তার সমতুল্য কোন আয়াত আমরা প্রদান করে থাকি।তুমি কি জান না যে আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্ব শক্তিমান।
সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩। পৃথিবীতে অহংকার প্রকাশ এবং কূট ষড়যন্ত্রের কারণে (অকল্যাণ)।কূট ষড়যন্ত্র এর আহলকে(এর সাথে সংযুক্ত সকল ব্যক্তি) পরিবেষ্ঠন করে। তবে কি এরা অপেক্ষা করছে পূর্ববর্তীদের সুন্নতের? কিন্তু তুমি আল্লাহর সুন্নাতে কখনও কোন পরিবর্তন পাবে না এবং আল্লাহর সুন্নতে কোন ব্যতিক্রমও দেখবে না।
* {(কোরআন+হাদিস)-মানসুখ} =(ফিকাহ+হিকমাত)=আল্লাহর সুন্নাত। উক্ত সূত্রের মধ্যে যে নাই সে আল্লাহর পথে নাই। রাসূলের (সা.) মাঝে ফিকাহ ছিল, সাহাবায়ে কেরাম সেই ফিকাহের অনুসারী ছিলেন বিধায় ফিকাহ মান্যতায় তাঁদের সমস্যা ছিল না।
সূরাঃ ৯ তাওবা, ১০১ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০১। মরুবাসীদের মধ্যে যারা তোমাদের আশেপাশে আছে তাদের কেউ কেউ মুনাফিক। মদীনাবাসীদের মধ্যেও কেউ কেউ মোনাফেকী রোগে আক্রান্ত। তুমি তাদের সম্পর্কে জান না। আমরা তাদের সম্পর্কে জানি।আমারা সিগ্র তাদেরকে দু’বার শাস্তি দেব। এরপর তারা মহা শাস্তির দিকে যাত্রা করবে।
সূরাঃ ৯ তাওবা, ১০৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৭। আর যারা মসজিদ নির্মাণ করেছে ক্ষতি সাধন, কুফুরী ও মুমিনদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে এবং ইতিপূর্বে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধে যে সংগ্রাম করেছে তার গোপন ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহারের জন্য, তারা শপথ করেই বলবে তারা ভাল কিছু করার জন্যই ওটা করেছে; আর আল্লাহ সাক্ষি দিচ্ছেন নিশ্চয়ই তারা মিথ্যাবাদী।
* ক্ষতি সাধন, কুফুরী ও মুমিনদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে মোনাফেক হাদিস বানায়। লোকেরা সেইসব হাদিসকে সহিহ মনে করে বিভ্রান্ত হয়। তখনই আল্লাহ একশতবার দিদার প্রদান করে ইমাম আবু হানিফার (র.) মাধ্যমে ফিকার ব্যবস্থা করে তাঁর বান্দাদের হেদায়াতের ব্যবস্থা করেন। পৃথিবীতে অহংকার প্রকাশ এবং কূট ষড়যন্ত্রের কারণে কিছু লোক এ ফিকাহ মানতে পারেনি।তারা এর সাথে মতভেদে লিপ্ত হয়। অথচ তাদের মতভেদ কোন কুরাইশ বিশ্ব আমির অনুমোদন করেননি। শিয়াগণ যে সব কুরাইশকে ইমাম মানে তাদের কারো পরাক্রম ছিল না। সেজন্য হযরত আলী (রা.) খেলাফতের কিছু অংশ ছেড়েছেন। হযরত ইমাম হাসান (রা.) তাঁর অংশের খেলাফত ছেড়েছেন। হযরত ইমাম হোসেনের (রা.) খেলাফত ইয়াজিদ নিয়ে গেছে। শিয়াদের অন্য আট ইমাম খেলাফত অর্জন করতে পারেনি। পরাক্রম না থাকায় কোন শিয়া ইমাম দুই তৃতীয়াংশ মুসলিমকে ঐক্যবদ্ধ করতে পারেননি। এখনো শিয়া ইমাম আলী খমিনি দুই তৃতীয়াংশ মুসলিমের ইমাম নন। কিন্তু হানাফী ফিকাহ অনুমোদনকারী আব্বাসীয় আমির হারুনুর রশিদ দুই তৃতীয়াংশ মুসলিমকে ঐক্যবদ্ধ করতে সক্ষম হয়েছেন। সুতরাং তাঁর পরাক্রম সঠিক ছিল।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সোজামিলকে অনেকের গোঁজামিল মনে হয়।
২|
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৬:২৬
অগ্নিবাবা বলেছেন: কি একটা বই, যা পড়ে কেউ বোঝে না, আবার দাবী করে যে বোঝার জন্য সহজ করে দিয়েছে। আমি আল্লাহকে একটা রিকোয়েস্ট করছি, বই টই এখন আর কেউ পড়তে চায় না। এখন হাতে হাতে সবার স্মার্ট ফোন, আল্লাহ যদি লাইভে এসে আমাদের বোঝাতেন বা আমাদের প্রশ্নের উত্তর দিতেন তাহলে আমাদের চাচার উপর অনেক চাপ কমে যেত, চাচা চাচীরে বেশী বেশী সময় দিতে পারতেন, আমরাও চাচার হাত থেকে রেহাই পেতাম। চাচা আমি কি ভুল কিছু কইছি?
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার মতে আপনি শুদ্ধ।
৩|
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী অফ যান। আর ভাল্লাগে না।
আপনারা ধর্ম কচলাতে কচলাতে তিতা বানিয়ে ফেলেছেন।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধর্মীয় পোষ্ট আপনি পড়তে আসেন কেন?
৪|
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২৭
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আপনি একটা নিরেট মূর্খ দূষ্টপ্রকৃতির লোক।
১) আপনি আরবী ভাষা জানেন?
২) আপনি মাদ্রাসায় উচ্চতর কোন পড়া পড়েছেন?
৩) কোনআন মজিদে আপনার বিশদ জ্ঞান আছে?
৪) আপনি কোরআন মজিদ ব্যাখ্যা করতে পারেন?
৫) আপনি আরবের আঞ্চলিক ভাষা বোঝেন?
৬) হাদিস ইজমা কিয়াসে উচ্চতর জ্ঞান আছে?
যদি উপরোক্ত বিষয়গুলো না হয় তাহলে আপনি এই কাটপেস্ট বন্ধ করেন। না হলে জ্যাক স্মিথ, অগ্নিবাবা, রাজীব নুরদের মতো লোকেরা ইসলােকে আরো পঁচানোর চেষ্টা করবে।
আমার মনে হয় আপনি নিজেও এক লাইন আরবী শুদ্ধভাবে পড়তে পারেন না। সুতরাং এইসব গোজামিল কাটপেস্ট দিয়ে ইসলামের দুষমনদের ক্রিটিসাইজ করার সুযোগ করে দিবেন না।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:১১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি ঢাকার তামিরুল মিল্লাতের ছাত্র। আমার সহপাঠি, ঐ মাদ্রাসার ছাত্র ও শিক্ষকগণ আমার পোষ্টের বিরোধীতা করেন না। আমি ঝালকাঠি যে স্থানে আছি সেখানে আছে ঝালকাঠি এনএস কামিল মাদ্রাসা। তথাকার ছাত্ররা আমার কম্পিউটারের ছাত্র হয়ে থাকে প্রায় প্রতি ব্যাচে। তারা আমার কথার প্রতিবাদ করে না। ২০১৬ সাল থেকে ফেসবুকের বড় গ্রুপ সমূহে পোষ্ট দিয়ে থাকি। কেউ আমার বিরোধীতা করে না। একটি বড় গ্রুপ আবার আমাকে মডারেটর বানিয়েছে। আর তামিরুল মিল্লাতে আমি প্রথমস্থান দখল করতাম। Click This Link
৫|
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৫১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ইসলামী শিক্ষা বিষয়ক আপনার পুর্বকার পোস্টে একটি মন্তব্য লিখা হয়েছিল , যা এখনো আপনার দেখা হয়ে উঠেনি।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:১৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার কমেন্টটি অতি মূল্যবান। আশাকরি পাঠক এর দ্বারা উপকৃত হবে।
৬|
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৫২
আলামিন১০৪ বলেছেন: ইমাম আবু হানিফা আল্লাহর দীদার পেয়েছে? গাঁজা খেয়েছেন নাকি হেরোইন?
আপনি নিশ্চিত, ফিতনা, ফিকহ শাস্ত্র না জানার কারণে এসেছে?
ফিকহ নিয়ে কত গবেষণা হয়েছে, আপনার জানা আছে?
রাসুল (সঃ) এর সাথে সর্বদা কিছু সাহাবা থাকত যারা খেয়ে না খেয়ে তাঁর দরবারে পড়ে থাকত জ্ঞানার্জনের জন্য, তাঁদের আসহাবে সুফফা বলা হতো। আর আজকে আপনি নতুন থিওরী নিয়ে আসছেন যে ফিকহ না জানার কারণে ফিতনা নাযিল হয়েছে...আমার তো মনে হয় আপনি নিজেও আমাদের জন্য ফিতনা স্বরূপ
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:১৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাহলে ফিতনা কেন এসেছিল?
৭|
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: দেশ প্রেমিক বাঙালীঁ@ - এই যে দেশপ্রেমী বাবু, পুরোনো একজন ব্লগারকে এভাবে মূর্খ দূষ্টপ্রকৃতির বলে হেয় প্রতিপন্ন করার কোন অধিকার আপনার নেই, জনাব মহাজাগতিক চিন্তা একজন আলেম মানুষ, উনি দীর্ঘদিন যাবৎ কুআন ও হাদিস বিষয়ে লেখালেখি/ গবেষণা করে আসছেন। উনি যা বলেন সব কুআন ও হাদিসের উদ্বৃতি দিয়েই বলেন, ইসলামিক জ্ঞান উনার হাঁটু পর্যন্তও আপনার নেই, না জেনে না বুঝে অন্যকে অপবাদ দেয়া একদমই ঠিক নয়।
আপনি যে বিষয়গুলো উল্ল্যেখ করেছেন উক্ত বিষয়গুলোতে কি আপনি নিজে পারদর্শী? আর ধর্ম নিয়ে গবেষণা করার জন্য কি খুব বেশী লেখাপড়ার দরকার আছে? নিজের নাম এবং ঠিকানা লিখতে পারে এমন যে কেউ ধর্ম নিয়ে বড় বড় রিসার্স পেপার পাবলিশ করতে পারে, তাহাতে ভক্তকুলের কোন অভাব হবে না।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমাকে কে কি বলে আমি সেটা নিয়ে ভাবি না। আমি যা ভাবি আমি সেটা প্রকাশ করি। এতে যদি কারো উপকার হয় তবে আমার ভালো লাগবে। আমি আওয়ামী রীগের চারটির বেশী, বিএনপির ছয়টির বেশী, পিনাকি, এনসিপি, ইউনুছ, এপিজে আব্দুল কালাম, আজহারীর কম পক্ষে একটি করে, জামায়াতের চারটির বেশী, অন্যনান্য ৫টির বেশী গ্রুপে পোষ্ট দিয়ে থাকি। ঘটনা হলো কোথাও আমি আমার বিরোধীতা দেখি না। Click This Link
৮|
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৫৯
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: @আলামিন১০৪ - আপনারা ব্লগের পরিবেশ নষ্ট করছেন, সকলের পরিচিত একজন পুরোনো বায়োজেষ্ঠ ব্লগারকে এভাবে গাঁজা, হিরোইন খাওয়ার অপবাদ দিতে পারে না। তাছাড়া উনি নিজে একজন আলেম মানুষ।
উনার পোস্টের বিষয় দ্বিমত থাকলে ভদ্রতা বজায় রেখে আলোচনা করুন, এমন ট্র্যাশ টকিং করার কোন মানে হয় না।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কারো বাক স্বাধীনতার বিরোধীতা আমি করি না। কারণ আলোচনার মধ্যমে অনেক ভুলত্রুটি সংশোধন হয়ে থাকে।
৯|
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনাকে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালযয়ের দায়িত্ব দেয়া উচিত । আপনার মাঝে আসল ধারমিকের ছায়া রয়েছে।
।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:১৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কারণ যাতে গোজামিল দেওয়া সহজ হয় তাই।