নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মহিউদ্দিন নসু

মনের কথা- সত্য কথা- বাস্তবতা- গবেষণা- সমস্যা- সম্ভাবনা- ইতিহাস- ঐতিহ্য- স্থাপত্য- ফোক কালচার সহ ইত্যাদি বিষয়ে সাংবাদিকতার দৃষ্টিতে লেখা-লিখি।

গোলাম মহিউদ্দিন নসু

মনের কথা- সত্য কথা- বাস্তবতা- গবেষণা- সমস্যা- সম্ভাবনা- ইতিহাস- ঐতিহ্য- স্থাপত্য- ফোক কালচার সহ ইত্যাদি বিষয়ে সাংবাদিকতার দৃষ্টিতে লেখা-লিখি।

গোলাম মহিউদ্দিন নসু › বিস্তারিত পোস্টঃ

নোয়াখালীতে আ.লীগ নেতা নিশাত হত্যার দুই আসামির

১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮

গোলাম মহিউদ্দিন নসু, বেগমগঞ্জ (নোয়াখালী) থেকে : নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ইউসুফ আলী সেলিম (নিশাত সেলিম) হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া দুই আসামি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। নোয়াখালীর বিচারিক হাকিম সিরাজ উদ্দিন ইকবালের আদালতের বরাত দিয়ে সূত্র জানায়, গত বুধবার রাতে আসামিরা এ স্বীকারোক্তি প্রদান করে।



বেগমগঞ্জ উপজেলার ভবানী জীবনপুর গ্রামের লেবু মোস্তফার ছেলে মিজু আহমেদ ওরফে মিজান (২২), একই গ্রামের আবদুল মোল্লার ছেলে হাবিবুর রহমান হাবিব (২০), বড় মেহেদীপুর গ্রামের ইমাম হোসেনের ছেলে সিরাজুল ইসলাম সুজন (২০)। এদের মধ্যে মিজান এবং সুজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।



পুলিশ জানায়, গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে জেলার সদর উপজেলার চরমটুয়া ইউনিয়নের রামানন্দী গ্রামের হাবিলদার বাদশা আলমের বাড়ির সামনের সড়ক থেকে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় মিজানের দেহ তল্লাশি করে একটি এলজি ও নিহত সেলিমের সহযোগী রফিক মেম্বারের ব্যবহৃত মোবাইলফোন এবং হাবিব ও সুজনের কাছ থেকে দুটি চাপাতি ও একটি ছোরা উদ্ধার করা হয়।



গত বুধবার তাদের নোয়াখালীর বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হলে মিজান ও সুজন আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে। আসামিরা নিশাত সেলিম হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয়টি স্বীকার করে এবং তাদের সঙ্গে আরো ২৫-৩০ জন ছিল বলেও জানায়।



সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশাররফ হোসেন তরফদার বলেন, গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং আদালতে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন জানানো হয়েছে। এই তিনজনসহ নিশাত সেলিম হত্যার ঘটনায় মোট ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।



প্রসঙ্গত, গত ২৭ জুলাই লক্ষ্মীপুর জেলার চরশাহী ইউনিয়নের তিতারকান্দি গ্রামের বাড়ি থেকে নোয়াখালী শহরে ফেরার পথে সদর উপজেলার চরমটুয়া ইউনিয়নের মাহতাবপুর এলাকায় দুর্বৃত্তের হামলায় আওয়ামী লীগ নেতা হাজি ইউসুফ আলী সেলিম নিহত হন। এ ঘটনায় তার স্ত্রী কোহিনূর বেগম বাদী হয়ে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.