নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তবতা নিয়ে কথা বলতে চাই।

সৈয়দ মশিউর রহমান

লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার।যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু\'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী।পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।

সৈয়দ মশিউর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

দিপুকে হত্যা ও পোড়ানো বনাম তৌহিদী জনতা!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৫


পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেড (Pioneer Knitwears (BD) Ltd.) হলো বাদশা গ্রুপের (Badsha Group) একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। বাদশা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান কর্ণধার হলেন জনাব বাদশা মিয়া, যিনি একইসাথে এই গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। এই বাদশা মিয়া সাবেক পুলিশ প্রধান বেনজির আহমেদ ও শহিদুল ইসলামের বন্ধু এবং আওয়ামী ঘরানার লোক। আওয়ামী আমলে শতশত একর জমি জোর করে, কমদামে অথবা হুমকি দিয়ে কিনেছে আওয়ামী পেশীশক্তির বলে।

নিহত দিপু চন্দ্র দাসের শ্রমিকদের অধিকার নিয়ে কথা বলতেন। উৎপাদন বৃদ্ধি নিয়ে শ্রমিক ও মালিকদের সঙ্গে তার বিরোধ হয়। ডাকাত ও খুনি বাদশা মিয়া দিপুকে তার কোম্পানীতে হুমকি হিসেবে মনে করতো। কয়েক বার দিপুকে শাসিয়েছে এবং ধর্ম অবমাননার কথা বলে হত্যা হুমকিও দেওয়া হয়েছিল। কারখানা থেকে বের করে দেওয়ার আগে কারখানার গেটে কিছু ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের জড় করা হয়। তারপর কারখানা থেকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে বের করে দিলে আগে থেকে প্রস্তুত ভাড়াটে সন্ত্রাসীরা ধর্ম অবমাননার কথা বলে দিপুকে পিটিয়ে হত্যা করে। যা সম্পূর্ণভাবে ধর্মের মুখোশে পরিকল্পিত হত্যা। পরিশেষে তৌহিদী জনতার নামে চালিয়ে দেওয়া।

ভাই দিপু তুই আমাদের ক্ষমা করে দিস; আমরা তোকে মানুষরুপী পিচাশদের হাত থেকে রক্ষা করতে পারিনি এ দায় আমাদের সবার। পরপারে ভালো থাকিস ভাই আর সৃষ্টি কর্তাকে বলিস 'নিরপরাধ ব্যক্তিকে হত্যা করে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে হায়েনারা যে পৈচাশিক উল্লাসে মেতে উঠেছিল তার বিচার করতে।

শুক্রবার বিলাপ করতে করতে দিপুর বোন বলেন, “আমার ভাই বিএ পাস, সে বাটন মোবাইল ব্যবহার করে। ধর্ম নিয়ে তার যথেষ্ট জ্ঞান রয়েছে। নবীকে নিয়ে কটূক্তি করার মত মানুষ সে নয়।”

একই সংগে একটি স্বার্থান্বেষী মহল এই সত্য ঘটনাটিকে তৌহিদী জনতার নামে চালিয়ে দিয়ে আওয়ামী বয়ান তৈরি করছে দেশের বিরুদ্ধে অপততপরতায় লিপ্ত হয়েছে ওপাশের দাদারা ধুতী খুলে হুমকি দিচ্ছে বাংলাদেশি বলে দলীত হিন্দুকে পিটিয়ে হত্যা করেছে।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৫

রাসেল বলেছেন: কিছু লোক ইতোমধ্যে ধর্মীয় উত্তেজনা সৃষ্টির পবিত্র দায়িত্ব পালনে এবং এর মাধ্যমে আয় রোজগারের জন্য সচেষ্ট হয়ে উঠেছেন।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তাদেরকে চিহ্নিত করতে হবে; আপনিও সেটা শুরু করতে পারেন।

২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪০

রাসেল বলেছেন: লেখক বলেছেন: তাদেরকে চিহ্নিত করতে হবে; আপনিও সেটা শুরু করতে পারেন।

জনগণ কর্তৃক পরিশোধিত নিষ্পাপ কর ভোগকারীরা কি করবে?

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ওদেরকে চাকুরী শুরু এবং শেষ এই দুসময়ে সম্পদের হিসাব দিয়ে তা চাকুরির সংগে সামঞ্জস্য কিনা তা প্রমান করে বিদায় নিতে হবে।

৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪১

আলামিন১০৪ বলেছেন: তাকে পুলিশে কেন দিল না? অভিযোগে প্রকাশ, সে নাকি চায়ের স্টলে নবী (সঃ) কে নিয়ে কটুক্তি করেছিল, সংবাদপত্রে এমনটাই দেখলাম..

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমি দুটো লিংক দিয়েছি সেটা দেখতে পারেন। উহা মালিকের কারসাজি। মালিক আম্লিগের ক্ষমতায় ক্ষমতায়িত ছিল।

৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৭

শ্রাবণধারা বলেছেন: এই পত্রিকাটি বারো আনাই মিথ্যা কথা বলে। হ্যাঁ, বিগত স্বৈরাচারকে বিতাড়নে তাদের একটি ভূমিকা ছিল।কিন্তু তাই বলে মিথ্যা গুলা সত্য হয়ে যায় না।

মাহমুদুর রহমানদের রাজনীতি ধর্মীয় শিক্ষায় শিক্ষিত সমাজের প্রান্তিক গোষ্ঠীকে ব্যবহার করে, হেফাজতের ছোট ছোট নিরীহ ছেলেদের লাশের ওপর দাঁড়িয়ে আছে। এই রাজনৈতিক দর্শন শেষ পর্যন্ত ধ্বসে পড়তে বাধ্য।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বিডি নিউজ২৪ তো এমন কথায় বলছে।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এই পত্রিকাটিই একমাত্র ভারতীয় দাদাগিরি ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে কথা বলে অন্যরা ভারতীয় দূতাবাসের পকেটে।

৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৯

অগ্নিবাবা বলেছেন: এই নাটক আমাদের বোঝা হয়ে গেছে, ড্যামেজ কন্ট্রোল?? হা হা
হযরত আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল (ﷺ) বলেন-
“ যে ব্যক্তি আমাকে গালি দেয়, তাকে হত্যা কর। আর যে আমার সাহাবীকে গালি দেয়, তাকে প্রহার কর।”(জামেউল আহাদীস, হাদীস নং-২২৩৬৬, জামেউল জাওয়ামে, হাদীস নং-৫০৯৭, দায়লামী, ৩/৫৪১, হাদীস নং-৫৬৮৮, আস সারেমুল মাসলূল-৯২)

চার মাজহাবের সম্মিলিত ঐক্যমত
ইমাম আবু হানিফা (রহিঃ) এর মাযহাব:

আল্লামা খাইরুদ্দীন রামালী (রহিঃ) ফতোয়ায়ে বাযযাযিয়ায় লিখেছেন:

“রাসূলের কটূক্তিকারীদের সর্বাবস্থায় হত্যা করা জরুরী। তার তওবা মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়। চাই সে গ্রেফতারের পরে তওবা করুক বা নিজ থেকেই তওবা করুক। কারণ এমন ব্যক্তির তওবার কোনো পরোয়াই করা যায় না এবং এই মাস’আলায় কোনো মুসলমানের মতভেদ কল্পনাও করা যায় না। এটিই ইমামে আযম আবু হানিফা (রহিঃ), আহলে কুফী ও ইমাম মালেক (রহিঃ) এর মাযহাব।” (তাম্বিহুল উলাতি ওয়াল হুক্কাম, পৃষ্ঠা ৩২৮)

আল্লামা শামী (রহিঃ) তাঁর ফতোয়ায়ে শামীতে উল্লেখ করেন:

“সকল উলামায়ে কেরাম এ বিষয়ে একমত যে, রাসূলের কটূক্তিকারীকে হত্যা করা ওয়াজিব। ইমাম মালেক (রহিঃ), ইমাম আবুল লাইস (রহিঃ), ইমাম আহমাদ ইবন হাম্বল (রহিঃ), ইমাম ইসহাক (রহিঃ), ইমাম শাফেঈ (রহিঃ), এমনকি হযরত আবু বকর সিদ্দীক (রহিঃ) সহ সকলের মতেই রাসূলের কটূক্তিকারীর তওবা কবুল করা হবে না।”

ফিকহে হানাফির অন্যতম বড় ফকীহ ইমাম ইবনে হুমাম (রহিঃ) বলেন:

“রাসূল (ﷺ) এর প্রতি বিদ্বেষপোষণকারী ব্যক্তি মুরতাদ হয়ে যায়। সুতরাং যে কটূক্তিকারী, সে তো আরো আগেই মুরতাদ হয়ে যাবে। আমাদের মতে, এমন ব্যক্তিকে হদ হিসেবে হত্যা করা জরুরী। তওবা গ্রহণ করে তার হত্যা মাফ করা যাবে না।” (ফাতহুল কাদীর, চতুর্থ খন্ড, পৃষ্ঠা ৪০৭)

ইমাম মালেক (রহিঃ) এর মাযহাব:

ইমাম মালেক (রহিঃ) একাধিকবার বলেছেন:

“রাসূলের কটূক্তিকারীর শুধু গর্দানই উড়িয়ে দেওয়া নয়, তার লাশও যেন জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। ইবনে কাসেম (রহিঃ), ইমাম মালেক (রহিঃ) থেকে বর্ণনা করেন, যে রাসূল (ﷺ) কে গালি দিবে, বদনাম করবে, দোষ-ত্রুটি বের করবে। তাকে হত্যা করা হবে, চাই সে কাফের হোক বা মুসলমান, তার কাছে তওবা তলব করা হবে না।” (আস সারিমুল মাসলুল ‘আলা শাতিমির রাসূল)

ইবনে কাসেম (রহিঃ) বলেন যে:

ইমাম মালেক বলেছেন: শাতিমির রাসূল তথা রাসূল (ﷺ)-এর কটূক্তিকারীর গর্দান উড়িয়ে দিতে হবে। ইবনে কাসেম (রহিঃ) ইমাম মালেক (রহিঃ) কে জিজ্ঞেস করেন, ‘আপনার অনুমতি চাই যাতে মৃত্যুর পর তার লাশও জ্বালিয়ে দিতে হবে। এই কথা শুনে তিনি বললেন, অবশ্যই রাসূলের কটূক্তিকারী এই শাস্তিরই উপযুক্ত।’ (কিতাব আশ শিফা বিত-তারিফি হুকুকুল মুস্তাফা, খন্ড-২)

ইমাম শাফেঈ (রহিঃ) এর মাযহাব:

ইমাম খাত্তাবী (রহিঃ) বলেন:

“আমার জানা মতে, কোনো একজন মুসলমানও রাসূলের কটূক্তিকারীদের হত্যা ওয়াজিব হওয়ার ব্যাপারে দ্বিমত করেননি।” (ফাতহুল কাদীর, আস সারিমুল মাসলুল, ফাতহুল বারী)

ইসহাক ইবনে রাহবিয়াহ (রহিঃ) বলেন:

“এ বিষয়ের উপর মুসলমানদের ইজমা সংঘটিত হয়েছে যে, যে ব্যক্তি আল্লাহ্ অথবা রাসূল (ﷺ) কে গালি দিবে কিংবা আল্লাহর নাযিলকৃত কোনো হুকুমকে প্রত্যাখ্যান করবে সে কাফের হয়ে যাবে। যদিও সে আল্লাহর সকল বিধি-বিধান মানুক না কেন।” (আস সারিমুল মাসলুল)

ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহিঃ) এর মাযহাব:

শাইখুল ইসলাম ইমাম আহমদ (রহিঃ) বলেন,

“আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের প্রতি গালির ইঙ্গিত করাও ইরতেদাদের শামিল, যা হত্যাকে অবধারিত করে। ” তিনি আরো বলেন, “চাই সে কাফের হোক বা মুসলিম, রাসূলের কটূক্তিকারীদের হত্যা করতে হবে। আমার মতে তাদের হত্যা করতে হবে এবং তার তওবা কবুল হবে না।” (আস সারিমুল মাসলুল ‘আলা শাতিমির রাসূল)

শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনে তাইমিয়্যাহ (রহিঃ) এর মত:

শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়্যাহ (রহিঃ) বলেন,

“কোনো মুসলিম যদি নবীকে গালি দেয়, তাহলে সে কাফের ও মুরতাদ হয়ে যায়। এই বিষয়ে সবাই একমত যে, কোনো নবীকে গালি দিলেই সে কাফের এবং তাকে হত্যা করা জায়েয হয়ে যায়।” (আস সারিমুল মাসলুল ‘আলা শাতিমির রাসূল)

তিনি আরো বলেন:

“যদি কোনো জিম্মি বা জিযিয়া প্রদানকারী কাফির ও রাসূলকে অবমাননা করে তাহলে ও তাকে হত্যা করা হবে। কারণ তখন রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে অবমাননা করার কারণে তার সাথে কৃত অঙ্গীকার নামা বাতিল হয়ে যাবে। (আস সারিমুল মাসলুল ‘আলা শাতিমির রাসূল)

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি দ্বিতীয় প্যারাটি পড়েন ঘটনা অন্যটা কিন্তু চালিয়ে দেওয়া হয়েছে ধর্ম অবমাননাকারী হিসেবে।

৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০২

শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার সাথে কুতর্ক করার সময় আমার নাই। দুটা খবরের মধ্যে রাত দিন পার্থক্য, এটা আপনি নিজেও জানেন।

আমার দেশ: পরে সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনায় দেখা যায়, যাদের ‘বিক্ষুব্ধ মুসলিম জনতা’ হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে, তাদের কেউই ঘটনাস্থলের আশপাশের বাসিন্দা নন।

আপনি আমার দেশের বক্তব্যটা আরেকটু বাড়ায় এটা তৌহিদি নয় ভাড়াটে সন্ত্রাসীর কাজ এভাবে লিখেছেন।

আপনি নিজের খেয়ে নিজের পরে এই হাড়ে হারামজাদা মামদুদুরের নোংরা জুতা পরিষ্কারের কাজ করছেন, কিন্তু এটা বুঝতে পারছেন না!



২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বিডি নিউজ২৪ : কোম্পানির সিকিউরিটি গার্ড ফিরোজ মিয়া বলেন, “দিপু চন্দ্র দাসকে ক্ষমা চাইতে বলা হয়। কিন্তু ক্ষমা চাননি।
“যার কারণে কোম্পানির ভেতর এবং বাহিরে জানাজানি হলে লোকজন গেইটের সামনে এসে জড়ো হয়ে ভাঙচুর চালায়। পরে কর্তৃপক্ষ বাধ্য হয়ে তাকে জনতার হাতে তুলে দেন।”


তৌহিদী জনতার নামে সসন্ত্রাসীরা যখন জমা হতে থাকে তখন কেন কতৃপক্ষ প্রশাসনকে ডেকে আনলোনা আর কেনইবা দিপুকে তাদের হাতে তুলে দিল?

৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৬

অগ্নিবাবা বলেছেন: দিপু ন্যাংটা হয় নাই, ইসলাম ন্যাংটা হয়ে গেছে।
দিপুর শরীর আগুনে পোড়ে নাই, ইসলামের মুখোশ আগুনে পুড়ে গেছে।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আওয়ামী সন্ত্রাসী বাদশা মিয়া চালে ইহা তৌহিদী জনতার নাম হয়েছে। তবে আশার কথা হলো হারামদাজাগুলো কয়েকটা ধরা পরেছে ওদের ফাঁসি কামনা করছি।

৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:২২

আলামিন১০৪ বলেছেন: অগ্নি বাবা কি আগ্নির পুজারী? আপনের ধর্মে যে সতীদাহ আছে, ভুলে গেছেন?

ইসলামী রাষ্ট্রে রাসুল (সঃ) সম্পর্কে কটুক্তিকারীকে কতল করার বিষয়ে কারো কারো মত, লুকোনোর কিছু নাই। তবে বাংলাদেশ সেক্যুলার শাসন রয়েছে, এখানে আইন নিজের হাতে নেওয়া মানে ফেতনা সৃষ্টি করা যা হত্যা অপেক্ষা গুরুতর।

বাই দ্যা ওয়ে, আন্নে এত কিছু জানেন কেমতে? তাইলে আপনেও মাদ্রাসার তালেবর?

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৪০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: অগ্নি দাদা বাংলাদেশের হিন্দু নিয়ে অনেক চিন্তায় আছেন কিন্তু ভারতের মুসলিম হত্যায় ওনার সায় আছে।

৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৩১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এই কাজ আওয়ামি লিগ করেছে আমার মেনে নিয়েছি। কিনতু নুরা পাগলার লাশ যে পুড়িয়ে দেয়া হলো ইহার কি আপডেট ? কয়জন জেলে আছে ? একজনও না । সব মিউচুয়াল করে বের হয়ে গেছে। এরপর খোজ নিয়ে দেখেন গত বছর রবি দাস নামে গরিব নাপিত কে নারী পাচারকারী বলে পিটিয়ে মারা হয়েছে । উহা এক মুসলিম কিশোরির সাথে ভাব ভালোবাসা করতো । মিলিটারী তাকে পিটিয়ে মেরেছে তার আগে মুসলিম সমাজ তাকে পিটিয়েছে । এটার মামলা হয়নি।

গত দেড় বছর আওয়ামী লীগকে এসব সুযোগ করে দিয়েছে কারা ? মেয়েদের খেলায় কারা বাধা দিয়েছে ? সবাই ঘোলা পানিতে নেমেছে মাছ শিকারে ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৪২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ঘোলাপানিতে মাছ শিকারের জন্য উহারা ঘাপটিমেরে বসে আছে। সচেতন জনতাকে কারো ফাঁদে পাঁ দেওয়া যাবেনা।

১০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৫

অগ্নিবাবা বলেছেন: @আলামিন১০৪, আমার ধর্ম হিন্দু নয়, আমার ধর্ম মানবতা, আমি নাস্তিক। এর পরেও অগ্নি পুজারি টুজারি বলে আমাকে লজ্জা দেবেন না, আমি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে গরু শুকরের মাংস আর রাম খাই। আমার জানামতে সতীদাহ ১৮৮৫ সাথে আইন করে বন্ধ করে দিয়েছে, হিন্দু রামমোহনকে ধন্যবাদ। অন্যসব ধর্মের বাল ছাল আইনের সংস্কার অনেক আগে থেকেই শুরু হইয়ে গেছে, এখনো চলছে। শুধুমাত্র আপনারা ইসলামকে সংস্কার করেন নাই, আর কিছু সময় পরে সারা পৃথিবীর লোক আপনাদের মুখে থু থু দেবে, এর দায় আমার নয় আপনাদের, আপনারা মুমিন, নাকে দড়ি বাধা উঠ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:০৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বাংলাদেশের আইন শৃঙ্খলাবাহিনী ও ভারতের আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর মধ্যে বিরাট ফারাক আছে। আমাদের আইন শৃঙ্খলাবাহিনী সাথেসোথ হারামজাদাদের ধরে ফেলেছে অন্যদিকে আপনাদের শৃঙ্খলাবাহিনীর সংগে হত্যাকারীরা ঘুরে বেড়ায়, সাজা মওকুফ হয়, ফুলের মালা দিয়ে জেল থেকে স্বাগত জানিয়ে বের করা হয়।

১১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:০১

অগ্নিবাবা বলেছেন: @বাই দ্যা ওয়ে, আন্নে এত কিছু জানেন কেমতে? তাইলে আপনেও মাদ্রাসার তালেবর?
আমি পড়ি তাই আমি জানি, আপনিও নিজে পড়াশুনা করে দেখেন, বুদ্ধি খাটান। কেউ বলল তোমার কান চিলে নিয়ে গেছে, চিলের পেছনে দৌড়ানোর আগে কানে হাত দিয়ে দেখেন।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:০৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কাকে বলছেন?

১২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:০৫

কিরকুট বলেছেন: হত্যা কে জাস্টিফাই করার কি আপ্রান চেষ্টা আপনার।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:০৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: না কোন ভাবেই না। হত্যা কে জাস্টিফাই করার কোন সুযোগ নেই। অপরাধী চিরকাল অপরাধী। এই হত্যার বিচার হতেই হবে।

১৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:০৭

অগ্নিবাবা বলেছেন: @মশিউর ভাই, ভারতের মুসলমানদের কাছ থেকেই আমি গরুর মাংস কিনে থাকি, ভারতে মুসলমান না থাকলে আমি গরুর মাংস কোথায় পাবো? গরুর মাংস রাখার কারনে হিন্দুরা যদি কোনো মুসলমানকে হত্যা করে উহা আমি কিভাবে সমর্থন করবো? আমার কি মাথা খারাপ? আমার চিন্তা মুসলমানদের নিয়ে নয়, আমার মাথাব্যাথা ইসলামকে নিয়ে।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:১৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ও দাদা বাংলাদেশে আসেন আপনাকে দাওয়াত দিলাম। সত্যি করে বলছি আমার বাসায় আপনাকে মেহমানদারী করবো। আর হিন্দু অধ্যুষিত এলাকায় পরিচয় গোপন করে ঘুড়বো আমাদের দেশের হিন্দুরা কি বলে (?) সেটা জানার জন্য।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:১৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমাদের দেশের কোন নেতার সংখ্যালঘুদের নিয়ে কটু মন্তব্য দেখাতে পারবেন? পারবেন না কিন্তু ভারতে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীও সংখ্যা লঘুদের বিশেষ করে মুসলিমদের নিয়ে কটুক্তি করে। পার্থক্য এখানেই।

ও আর একটা কথা আপনারা যাদেরকে মৌলবাদী বলেন অর্থাৎ জামাত ইসলামী। সেই জামাত ই্সলামী কোন একজন নেতার কটুক্তি সংখ্যা লঘুদের বিরুদ্ধে দেখাতে পারেন তাহলে আমি ব্লগিং ছেড়ে দেবো।

১৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:১৯

অগ্নিবাবা বলেছেন: @মশিউর রহমান, ধন্যবাদ দাওয়াত দিয়েছেন, আপনাকেও বারাসাতে দাওয়াত থাকলো, এদিকে এলে একবার জানায়েন।

১৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২৪

প্রামানিক বলেছেন: এই ঘটনা যারা ঘটিয়েছে তারা মুসলিম নামের কলঙ্ক

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.