| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গোলাম মহিউদ্দিন নসু
মনের কথা- সত্য কথা- বাস্তবতা- গবেষণা- সমস্যা- সম্ভাবনা- ইতিহাস- ঐতিহ্য- স্থাপত্য- ফোক কালচার সহ ইত্যাদি বিষয়ে সাংবাদিকতার দৃষ্টিতে লেখা-লিখি।
গোলাম মহিউদ্দিন নসু,(বেগমগঞ্জ)নোয়াখালীঃ
নোয়াখালীতে ইট ভাটায় ইট পোড়ানোর কয়লা না থাকায় ১৫৭টি ইট ভাটার মালিকরা প্রতি জনে গড়ে ২ কোটি টাকা পুঁিজ বিনিয়োগ করে বিপাকে রয়েছে। ভাটা মালিকদের এ দুরাবস্থার কারনে সরকার ভ্যাটা আয় বাবদ অন্তত ৪ কোটি টাকা হারাবে বলে ভাটা মালিকরা জানান।
নোয়াখালী ইট ভাটা মালিক সমিতির সভাপতি ইসমাইল মিয়া কন্টাক্টর আরো জানান, প্রতি বছর নভেম্বর মাসের মধ্যে সিলেটের তামাবিল, সুতারকান্দি, কুমিল্লার দাউদ কান্দি থেকে টন প্রতি আট/সাড়ে আট হাজার টাকায় কয়লা ক্রয় করা হতো। এবারে ভারত থেকে সরকার এখন পর্যন্ত কোন কয়লা আমদানী না করায় দেশে কয়লার অভাবে ইট পোড়ানো সম্ভব হচ্ছে না। জেলার ১৩০টি ইট ভাটায় ইট পোড়ানোর জন্য সকল প্রস্ততি শেষ করার পরও কয়লার অভাবে ইট পোড়ানো শুরু হয়নি। ৪/৫টি ইট ভাটা মালিক নিরুপায় হয়ে কয়লার টন সাড়ে ১৬ হাজার টাকায় কিনে কিছু ইট পোড়াতে শুরু করেছে। কিন্ত এ ইটের মূল্য অনেক বেশী বেড়ে যাবে। সরকার ইন্দোনেশিয়া থেকে কয়লা আমদানীর কথা ভাবছে বলে তিনি শুনেছেন, তবে এখন পর্যন্ত কোন কার্যকারিতা দেখা যায়নি। সরকারের রাজস্ব নিশ্চিত করন, ইট ভাটার মালিকদের বিশাল লোকসান থেকে বাঁচাতে এবং দেশের নানা বিদ উন্নয়ন ও নির্মান কাজের র্স্বাথে সরকারের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নিতে তিনি সংলিষ্ট সকলের প্রতি অনুরোধ করেন।
নোয়াখালীর ১৫৭টি ইট ভাটায় অন্তত ১০ কোটি ইট প্রস্তত কাজে সকলের এগিয়ে আসতে জেলার সচেতন মহল অনুরোধ জানিয়েছেন।
©somewhere in net ltd.