নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মহিউদ্দিন নসু

মনের কথা- সত্য কথা- বাস্তবতা- গবেষণা- সমস্যা- সম্ভাবনা- ইতিহাস- ঐতিহ্য- স্থাপত্য- ফোক কালচার সহ ইত্যাদি বিষয়ে সাংবাদিকতার দৃষ্টিতে লেখা-লিখি।

গোলাম মহিউদ্দিন নসু

মনের কথা- সত্য কথা- বাস্তবতা- গবেষণা- সমস্যা- সম্ভাবনা- ইতিহাস- ঐতিহ্য- স্থাপত্য- ফোক কালচার সহ ইত্যাদি বিষয়ে সাংবাদিকতার দৃষ্টিতে লেখা-লিখি।

গোলাম মহিউদ্দিন নসু › বিস্তারিত পোস্টঃ

নোয়াখালী বিআরটিএ অফিসে অনিয়ম দূর্নীতির অভিযোগ

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩


নোয়াখালী প্রতিনিধিঃ
বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথোরিট(বিআরটিএ)নোয়াখালী অফিসে অনিয়ম দূর্নীতির অভিযোগ করেছে ভূক্তভোগীজনরা।
নাম প্রকাশ না করার অনুরোধ করে সংলিষ্টজনরা জানায়, রেজিষ্টেশন;রোড পারমিট; ড্রাইভিং লাইসেন্সসহ প্রাসঙ্গিক কাজে নোয়াখালী বিআরটিএ অফিসে গেলে অফিসের চত্রছায়ায় পালিত দালালরা অতিরিক্ত টাকা আদায় করে। এ সব দালালদের কেহ কেহ অফিস কর্মচারীর মতো টেবিলে বসে কাজ করে থাকে। রোড পাারমিটের জন্য গাড়ীর ড্রাইভারের নিয়োগপত্র জমা দেয়া বাধ্যতামূলক হলেও অতিরিক্ত টাকার বিনিময়ে নিয়ম মানা হয় না।অতিরিক্ত টাকা না দিয়ে সংলিষ্ট কর্মকর্তাদের জানালে তারা অসৌজন্যমূলক আচরন করে। এসব বিষয়ে জানাতে সহকারী পরিচালকের স্বরনাপন্ন হলে তিনিও ভাল ব্যবহার করেন না। তাছাড়া সহকারী পরিচালক প্রকৌশলী ফারহানুল ইসলাম মাসের মধ্যে ১০/১২ দিন অফিস করেন বিধায় তাঁকে ঠিক মতো পাওয়া যায় না। তাঁর অনুপস্থিতি জনিত কারনে সরকারী কাজে ব্যঘাত ঘটছে বলে তাঁরা অভিযোগ করেন।

এসব বিষয়ে জানতে বুধবার দুপুরে সহকারী পরিচালক প্রকৌশলী ফারহানুল ইসলামের সাথে মোবাইল ফোনে আলাপ করলে, তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সত্য নয় বলে দাবী করেন। তবে তিনি স্বীকার করেন যে, অফিসে বহিরাগত কয়েকজন কাজ করে, যা পূর্বে থেকে চলে আসছে। স্থানীয় প্রভাব দেখিয়ে তারা এখনো কাজ করে। তাদের একজনকে মেকানিকাল হেলফার হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এদের বিষয়ে জেলা প্রশাসককে জানানো হয়েছে। তিনি(সহকারী পরিচালক) নতুন কাজে যোগ দিয়েছেন,তাছাড়া বর্তমানে অফিস স্থানান্তরের কাজ চলছে। অফিসের কর্মচারী স্বল্পতা দুরীকরনে নতুন নিয়োগ দেয়ার অনুমোদন হয়েছে। বহিরাগত বিষয়টি সহসা সমাধান হয়ে যাবে বলে তিনি মনে করেন। রোড পারমিট বিষয়ে তিনি বলেন, গাড়ীর ধরন মোতাবেক কাজ করা হয়ে থাকে। এ কাজে তেমন কোন অনিয়ম নেই। গ্রাহকদের সাথে অসৌজন্য আচরন এবং অতিরিক্ত টাকা নেয়ার বিষয়টি স্বীকার করে তিনি বলেন, তাঁর কাছে এমন অভিযোগ রয়েছে। তিনি বিষয়টি দেখছেন। এ সংক্রান্ত আরো জানতে তিনি অফিসে যাওয়ার আমন্ত্রন জানান।#


গোলাম মহিউদ্দিন নসু
নোয়াখালী
০১৭১৪৮৪০৮৯৪
তারিখঃ ৮.৪.১৫

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.