| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গোলাম মহিউদ্দিন নসু
মনের কথা- সত্য কথা- বাস্তবতা- গবেষণা- সমস্যা- সম্ভাবনা- ইতিহাস- ঐতিহ্য- স্থাপত্য- ফোক কালচার সহ ইত্যাদি বিষয়ে সাংবাদিকতার দৃষ্টিতে লেখা-লিখি।
৪দিনেও ব্যবস্থা নেইনি বনকর্তা
নোয়াখালী প্রতিনিধিঃ
নোয়াখালী জেলার বারগাঁও কৃষ্নপুর গ্রামে কাশিপুর- বজরা হাসপাতাল সড়কের পাশে সরকারী জায়গার প্রায় লাখ টাকা মূল্যের ৫টি করই গাছ গত বৃহ¯প্রতিবার(৯এপ্রিল) গভীর রাতে স্থানীয় কয়েকজন কেটে নিয়ে যায়। বন বিভাগের পাহারাদার শরিপের সহায়তায় স্থানীয়রা গাছগুলো আটকের ৪দিন পরও বেগমগঞ্জের দায়িত্ব প্রাপ— বর্নকর্তা শামছুদ্দীন কোন ব্যবস্থা নেইনি।
স্থানীয়দের অভিযোগ থেকে জানা যায়, বৃহ¯প্রতিবার গভীর রাতে সোনাইমুড়ি থানার কাশিপুর ইউনিয়নের কৃষ্ঞপুর গ্রামের মনির আহাম্মদের ছেলে মিলন, আবদুল হাই, আকতার হোসেন কয়েকজন লোক নিয়ে সরকারী জায়গার গাছগুলো কেটে নিয়ে যায়। বন বিভাগের পাহারাদার শরিফ বিষয়টি জানতে পেরে স্থানীয়দের সহায়তায় আটক করেএবং দায়িত্বপ্রাপ্ত বনকর্তা শামছুদ্দীনকে অবহিত করে। স্থানীয় লোকজনও বিষয়টি লিখিতভাবে শামছুদ্দীনকে অবহিত করে। কিন্ত অজ্ঞাত কারনে অদ্যবদী শামছুদ্দীন চোরাই গাছগুলো উদ্ধারের কোন ব্যবস্থা নেয়নি। পাহারাদার শরিফ জানান, কাশিপুর বাজারের বেল্লাল স মিলে এবং মিয়াপুল খাল পাড়ের দেলোয়ারের স মিলে কাঠ গ্ছাগুলো আকতারের জিম্মায় রাখা আছে। শরিফ আরো জানালেন, গাছ চুরি করা লোকদেও মধ্যে মিলন উপকার ভোগী হলেও গাছ কাটার কোন অনুমতি নেই।
একটি অনির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, শামছুদ্দীন অবৈধভাপবে কিছু টাকা পয়সা নিয়ে স্থানীয়ভাবে মীমাংসার চেষ্টা করছেন।বুধবার বিকালে শামছুদ্দীনের সাথে মোবাইফোনে আলাপ করতে চাইলে তিনি গাড়ীতে আছেন বলে লাইন কেটে দেয়। জেলা বনকর্তা অফিসের কাজে ঢাকায় আছেন। মোবাইল ফোন করে পাওয়া যায়নি। তবে তাঁর অফিস সূত্র জানিয়েছে,এমন কোন তথ্য বেগমগঞ্জ উপজেলা বনকর্মকর্তা অবহিত করেননি। স্থানীয় কয়েকজনের স্বাক্ষরিত একটি অভিযোগপত্র(আজ)সোমবার দুপুরে পাওয়া গেছে। সোনাইমুড়ি থানার উপজেলা নির্বাহী অফিসার ডঃ রহিমা বেগম জানালেন, স্থানীয়রা এ সংক্রান্ত একটা অভিযোগ নিয়ে তাঁর কাছে এসেছিলেন, তিনি তদন্ত করে জানাতে বনকর্মকর্তা নির্দেশ দিয়েছিলেন। কি করলেন তিনি আবারো খবর নিবেন।#
গোলাম মহিউদ্দিন নসু
নোয়াখালী
তারিখঃ ১৩.৪.১৫
©somewhere in net ltd.