নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বহুপথ হেঁটে আমি বড় ক্লান্ত; দোর খুলে নেমেছি সেই কবে তোমার দুয়ারে দাঁড়াব বলে.
বিকাল বেলায় বৈরাগীর মোড়ে সানন্দায় গেলাম ক্ষুর্দ্ধাথ পেট নিয়ে. ফাকা টেবিল আর মাথার উপরে ফ্যান দেখে একটা টেবিলে বসে পড়লাম. খাবার জন্য অর্ডার করলাম তান্দুরি রুটি; যথারীতি খাবার চলে আসলো. কিছুক্ষন পর অল্প বয়সী শাড়ী পড়া দুইটি মেয়ে আসল সবদিকে তাকিয়ে আমার টেবিলটাতেই বসে পড়ল. মেয়ে গুলো কী খাবে; তারা মনস্থির করেত পারছে না. এটা খাবে না, ওটা খাবে তারা মনে হয় ভেবে উঠতে পারছেনা. তারা অপলক দৃষ্টিতে আমার খাবারের দিকে তাকিয়ে দেখছে!! আমি খাচ্ছিটা কি. ওদের দেখার কারনটা বুঝে ওঠার আগেই আমার খাবারটা আমি ঠেকে নিলাম যেন আমার পেট ফুলা না হয়. আমার মতো করে তারাও অর্ডার করল তান্দুরী রুটি. চঞ্জল মেয়েরা যেমনটা হয় আরকি যেন খেতে আসেনি; আসছে তাদের গল্প অন্যদের শুনাতে. বিরক্তকর ছাপ নিয়ে আমি খেয়েই যাচ্ছি. হঠাৎ করে একমেয়ে বলে উঠল...
- আপনি লিমন ভাই না?
- জ্বি, আপনি?
- আমি মারিয়া, আমাকে চিনতে পারেনী?
- না তো, ঠিক মনে করতে পারছি না.
- আমি আপনার ছাত্রী ছিলাম.
- ওহ তুমি.!! মারিয়া... এত বড় হয়ে গেছ, আমি তোমাকে চিন্তেই পাড়িনি।। আর তোমাকে তো অনেক সুন্দর লাগছে.
- মিষ্টি কন্ঠে thank you vai.
মারিয়া মেয়েটা আসলেই একটা মিষ্টি মেয়ে ২০১১ সালে মাত্র ১ মাস আমার কাছে পড়েছিল. ওর বাবা পুলিশে চাকরী করেন; তিনি বদলী হওয়াতে সবাই চলে যায় ঢাকায়. মারিয়া অনেক বুদ্ধিমতী ও চঞ্জল প্রকৃতির একটা মেয়ে. খেতে খেতে মারিয়া সাথে অনেক কথা আর গল্প হল. সর্বশেষে তিন জনের বিল পেমেন্ট করে নিজের মানিব্যাগকে বললাম রেডি হ সামনে চৈত্র মাস আসছে.
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৭
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সামনে চৈত্র মাস! হা হা