নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বার বার নিহত হব তোমার অবর্তমানে

যদি ঠাঁই দিলে তবে কেন আজ হৃদয়ে দিলে না প্রেমের নৈবদ্য

বিবাগী বাউল

ইদানিং জ্যোৎস্না দর্শনই হয়ে পড়ে আমার একান্ত জীবনদর্শন!!!

বিবাগী বাউল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের ন্যায্য পানি লুণ্ঠন করে বাঁধ দিয়ে তৈরি বিদ্যুৎ ভারত নিয়ে যাবে বাংলাদেশের উপর দিয়েই!

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৫১

বাহ! বাংলাদেশের ন্যায্য পানি লুণ্ঠন করে বাঁধ দিয়ে তৈরি বিদ্যুৎ ভারত নিয়ে যাবে বাংলাদেশের উপর দিয়েই!



গতকাল ভারতকে বিদ্যুৎ করিডোর দেয়ার সিদ্ধান্ত নিল বাংলাদেশ সরকার। এ করিডরের মাধ্যমে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল থেকে ১ লাখ ২৬ হাজার ৫৮৮ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা হয়ে ভারতের অন্যান্য রাজ্যে যাবে। বিনিময়ে সামান্য কিছু বিদ্যুৎ পাবে বাংলাদেশ। তবে কী পরিমাণ বিদ্যুৎ পাবে বাংলাদেশ তা এখনো নির্ধারণ হয়নি।



ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে হিমালয় থেকে নেমে আসা বিভিন্ন নদীর ওপর ৪২৯টি বাঁধ দিয়ে এ পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে। কিছু বাঁধ ইতোমধ্যে নির্মিত হয়েছে; আর কিছু নির্মাণাধীন। বাংলাদেশ ও আসামের জনগণ যে টিপাইমুখ বাঁধের বিরোধিতা করছেন, ১৫০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার সেই বাঁধ এইসব বাঁধের একটি।



কিন্তু সব থেকে অবাক করা বিষয় হলো এ করিডর দিয়ে যে বিদ্যুৎ যাবে সেই বিদ্যুৎ তৈরি হবে বাংলাদেশের উজানে হিমালয়ের বিভিন্ন স্থানে বাংলাদেশেরই প্রাপ্য পানি প্রত্যাহার করে। অর্থাৎ বাংলাদেশকে ধ্বংস করার বিদ্যুৎ বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে যাবে।



আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাঁধ দিয়ে এই বিপুল পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে গেলে হিমালয় ও হিমালয় থেকে উৎসারিত নদীগুলো ভয়াবহ ক্ষতির মুখে পড়বে। বাংলাদেশের প্রায় সব নদীর উৎস হিমালয়। ফলে বাংলাদেশের নদী ও পরিবেশের ওপর তীব্র নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।



বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন,উজানে বাধ দিয়ে এই বিপুল পরিমাণ বিদ্যুৎ তৈরি হলে বাংলাদেশসহ সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ার পরিবেশ-প্রতিবেশ পাল্টে যেতে পারে। এই বিশেষজ্ঞদের একজন শ্রীপাদ ধর্মাধিকারী। ‘মাউন্টেইন অব কনক্রিট : ড্যাম বিল্ডিং ইন দ্য হিমালয়াস’ শীর্ষক গবেষণায় তিনি দেখিয়েছেন, এ ধরনের বাঁধ নির্মিত হলে হিমালয় অঞ্চলের পরিবেশে মারাতœক প্রভাব পড়বে।





যেখানে বাঁধ দিয়ে বাংলাদেশের পানি লুণ্ঠনের বিরোধিতা করা উচিত সেখানে উল্টা বাধ দিয়ে তৈরি ভারতীয় বিদ্যুৎ বাংলাদেশের উপর দিয়ে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছে বাংলাদেশ, এর মানে এই পানি আগ্রাসনকে বৈধতা দিচ্ছে বাংলাদেশ, এর মানে এই বাংলাদেশ অংশের নদীগুলোকে ধংস করার পরিকল্পনায় বাংলাদেশ সায় দিচ্ছে, এর মানে বাংলাদেশ নিজেই নিজের ভূমিকে মরুভূমিতে পরিণত করতে সহযোগিতা করছে ভারতকে, এর মানে বাংলাদেশ নিজের পরিবেশ, জীব বৈচিত্র্য ধংস করার উন্নয়ন নীতিকে সাপোর্ট দিচ্ছে। নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারার এই আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত কেন?



বিদ্যুৎ করিডোর দিয়ে বাংলাদেশের কী লাভ হবে এমন এক প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ সচিব বলেন, বিষয়টিতে এখনই লাভ-লোকসানের হিসাব কষা হয়নি। আর ভারতের বিদ্যুৎ সচিব বলেন, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ পাওয়ার একটা সম্ভাবনা রয়েছে, তবে বিষয়টি নির্ভর করছে বিদ্যুৎ সঞ্চালনের পরিমাণের ওপর। এই বিদ্যুৎ সচিব কি বাংলাদেশের নাকি ভারতের? বাংলাদেশ কি পাবে সেই লাভলোকসান না করেই ভারতকে বিদ্যুৎ করিডোর দিচ্ছেন কোন যুক্তিতে? ভারত কি কি পাবে সেসব তো কড়ায় গণ্ডায় হিসাব করেছেন, নিজের দেশের প্রাপ্তি নিয়ে হিসেব নিকেশ করতে ভুল গেলেন কেন? আন্তর্জাতিক নদী আইন অনুযায়ী হিমালয় থেকে উৎপন্ন এসব নদীর পানিতে বাংলাদেশেরও ভাগ আছে, সেই পানি দিয়ে উৎপন্ন জলবিদ্যুতের মালিকানা বাংলাদেশেরও। তো এদেশের বিদ্যুৎ সচিব এই ভাগ আদায় করে নিতে পারেন নাই কেন?



বাংলাদেশ আর ভারতের বিদ্যুৎ সচিবের কথায় বুঝা যাচ্ছে বাংলাদেশ আসলে কিছুই পাবে না, ৫০-১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ দেয়া ছাড়া ভারত কিছুই দিবে না বাংলাদেশকে, তাও কিনে নিতে হবে ভারত থেকে। বাংলাদেশের শত শত নদীর পানির হিস্যা থেকে দেশকে বঞ্চিত করে, দেশের পরিবেশ, প্রতিবেশ, জীববৈচিত্র্য সব কিছুকে ধংস করার দিকে ঠেলে দিয়ে এই দেশবিরোধী সিদ্ধান্ত কেন?



একটা সিজোফ্রেনিক জাতিতে পরিণত হচ্ছি আমরা। নিজের লাভ নাকি পাগলেও বুঝে, কিন্তু আমরা বুঝি না। ভারত আমাদের যৌথ নদীর পানি প্রত্যাহার করে ৪২৯ টা বাঁধ দিয়ে জলবিদ্যুৎ উৎপাদন করবে আর সেই বিদ্যুৎ এক রাজ্য থেকে আরেক রাজ্যে নিয়ে যাবে বাংলাদেশের উপর দিয়ে, মানে আমরা ভারতকে বিদ্যুৎ করিডোর দিয়ে দিতে রাজি হয়ে গেলাম। এর মানে কি? এর মানে এই শত শত ড্যাম নির্মাণের মত অবৈধ বেআইনি কাজকে আইনগত ও রাষ্ট্রীয়ভাবে বাংলাদেশ স্বীকৃতি দিয়ে দিল! এতে আমাদের ৬৫০ মেগাওয়াট ( প্রথম আলোর হিসেবে, কিন্তু দুই দেশের বিদ্যুৎ সচিবের মতে এ ব্যাপারে কোন সিদ্ধান্ত হয়নি) বিদ্যুৎ নাকি ভারত দিবে আর ভারত লক্ষ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পার করবে এদেশের উপর দিয়ে। এই গরু মেরে জুতা দানকে ফলাও প্রচারের মাজেজা কি তা পত্রিকাই ভাল জানে। প্রথমত এই জলবিদ্যুৎ প্রকল্প যা এদেশের নদীগুলোকে হত্যা করবে, এদেশের পানি লুণ্ঠন করে ভারত বাঁধ দিয়ে পানি সরিয়ে নিজেদের কৃষি কাজে লাগাবে, এটা সম্পূর্ণ অন্যায় এবং অন্যায্য। দ্বিতীয়ত এই লক্ষ মেগাওয়াট বিদ্যুতের মালিকানা বাংলাদেশেরও , সেখানে বাংলাদেশকে তেমন কোন বিদ্যুৎ না দিয়ে খালি ১০০/২০০ মেগাওয়াট করিডোর বাবদ দেয়া মস্করা ছাড়া আর কিছুই না।



পুরা জাতি যে সিজফ্রেনিক তার প্রমাণ বিদ্যুৎ করিডোর দেয়া। বিরোধী দল ভারতের কৃপা লাভের আশায় এই ব্যাপারে চুপচাপ। বিএনপি'র ভারত বিরোধিতা ভোটের রাজনীতি ছাড়া আর কিছুই না। গণ ইস্যুতে বিএনপি মুখে কুলুপ এঁটে বসে আছে। দেশের টকজীবীরা এই ব্যাপারে চুপচাপ। তাবৎ মিডিয়া ভারতের নির্বাচনের নিউজ ফলাও করে প্রচারে ক্লান্ত, এই ব্যাপারে সিরিজ প্রতিবেদনে গরজ নাই তাদের। অনুভূতি শূন্য পুরা জাতি মেনে নিচ্ছে পানি আগ্রাসন, নদী হত্যা। যে ১০০ জন কৃষক তিস্তা রক্ষার আন্দোলনে সক্রিয় হচ্ছিলেন তাদের মামলা দিয়ে ঠাণ্ডা করে দেয়া হয়েছে। এই এক আজব দেশ যেদেশের কৃষক পানি না পেয়ে আন্দোলনে যাওয়ায় পুলিশ মামলা দিয়ে ধাওয়া করলে তাদের। জীবন জীবিকার প্রথম শর্তই হচ্ছে পানি আর নদী নাব্যতা। সেটা রক্ষা না করতে পারলে এই মৃত বাংলাদেশ দিয়ে কার কি লাভ?





সূত্র ঃ Click This Link



Click This Link



Click This Link

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:০৪

আমিনুর রহমান বলেছেন:





জয় বাংলা !

২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১২

বিষক্ষয় বলেছেন: ভারতের টাকায় আওয়ামীলীগ বাংলাদেশের ক্ষমতায় এসেছে---- তাই আওয়ামীলীগ ভারতের স্বার্থ দেখবে এতে অবাক হবার কি আছে?

৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১৭

নিশাত তাসনিম বলেছেন: বিদ্যুৎ করিডোর দিয়ে বাংলাদেশের কী লাভ হবে এমন এক প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ সচিব বলেন, বিষয়টিতে এখনই লাভ-লোকসানের হিসাব কষা হয়নি। আর ভারতের বিদ্যুৎ সচিব বলেন, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ পাওয়ার একটা সম্ভাবনা রয়েছে, তবে বিষয়টি নির্ভর করছে বিদ্যুৎ সঞ্চালনের পরিমাণের ওপর।

আহ কেন বুঝেননা ভাই ভারতের কাছে ট্রানজিট ফি চাওয়া যেমন অসভ্যতামি ঠক তেমন বিদ্যুৎ করিডোর দিয়ে বাংলাদেশের কী লাভ হবে এমন এমন প্রশ্ন করাও চরম বেয়াদবি।

আমরা কি দাদাদের সাথে বেয়াদবি করতে পারি ?

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:১৫

বিবাগী বাউল বলেছেন: এই রকম নতজানু হইলে কি আর করা! নিজের স্বার্থ যদি রাষ্ট্র না বুঝে তাইলে .।।

৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৭

রাজীব বলেছেন: কথাটি সাকা নাকি হাজারি কে বলেছিল মনে নেই, বলেছিল যে
"ধর্ষন যখন অবস্যম্ভাব্য তখন উপভোগ করাই শ্রেয়"

আমি সেই আলোকে একটি কল্পনা প্রসূত ধর্ষনের কথামালা লিখলাম

মেয়ে: দয়া করে আমাকে ধর্ষন করবেন না
ধর্ষক: কোন চিন্তা করবে না, ধর্ষন কালে তুমি আনন্দ পেলেও পেতে পারো।

৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৪

কুকরা বলেছেন:
ভাল তো, বাংলাদেশ মরুভূমি হলে কোরবানীর ঈদের সময় আর উট আমদানি করতে হবে না। আমরা সস্তায় উট কিনতে পারব। এখন আসেন, আমরা উটের খামার, খেজুরের বাগান ইত্যাদির ব্যবসা কিভাবে করা যায় তার উপর গবেষনা আরম্ভ করি।

তাছাড়া বাংলাদেশ ক্রমে মরুভুমি হতে থাকলে খাদ্য নিরাপত্তা জনিত কারনে জনসংখ্যা হ্রাস পাবে - এতে জনসংখ্যা সমস্যারও সমাধান হবে।

বিদ্যুৎ করিডোর = জনসংখ্যা সমস্যা থেকে মুক্তি + সস্তায় উট

(কি মজা, হুররে!!!)

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:১৭

বিবাগী বাউল বলেছেন: ধ্বংস

৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


মেরা ভারত মহান !!! জয় বাংলা !!!

৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:০৬

নুসরাতসুলতানা বলেছেন: ' বাংলাদেশের শত শত নদীর পানির হিস্যা থেকে দেশকে বঞ্চিত করে, দেশের পরিবেশ, প্রতিবেশ, জীববৈচিত্র্য সব কিছুকে ধংস করার দিকে ঠেলে দিয়ে এই দেশবিরোধী সিদ্ধান্ত কেন? ' ------- এ দেশ টার দুর্ভাগ্য হল যুগে যুগে এদেশটাতে মিরজাফরদের জন্ম হতেই থাকবে।
পোস্ট টা সংগ্রহে রাখলাম। আপনাকে ধন্যবাদ।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:১৪

বিবাগী বাউল বলেছেন: ধন্যবাদ! হতাশ হয়ে যাচ্ছি! বীর বাঙ্গালি প্রতিবাদ করতে ভুলে যাচ্ছে বলে

৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩১

জগ বলেছেন: সুশীল নাস্তিকরা এখন কোথায়?

ষাঁড় জাফরিক-বাল সাহেবের কোন প্রতিক্রিয়া নাই?

৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হায় চেতনা!

হায় মুক্তিযুদ্ধ!

হায় আওয়ামীলীগ!!!

বাংলাদেশের স্বার্থ জলাঞ্জলী দিয়ে আত্মঘাতি এই ভারত প্রেম তো কোন বিএনপির দেখানো জুজু নয়! এ সত্যি নতজানু আওয়ামী বর্তমান চেতনা সত্য।

স্বয়ং শেখ মুজিবও এত নীচে নামা দেখলে আত্মহত্যা করতেন! আবার যুদ্ধের ডাক দিতেন।

এবারের সংগ্রাম দিল্লীর অধীনতা মুক্তির সংগ্রাম।
এবারের সংগ্রাম বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষঅর সংগ্রাম।

সবকিছূরই সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে

আওয়ামীলীগ কি বুঝতে পারছে সমান আর বিপরীত প্রতিক্রিয়ার ঝড় কত তীব্র হবে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

১০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:২৯

দালাল০০৭০০৭ বলেছেন: জয় বাংলা !!!!

১১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৪২

মুদ্‌দাকির বলেছেন: বিষক্ষয় বলেছেন: ভারতের টাকায় আওয়ামীলীগ বাংলাদেশের ক্ষমতায় এসেছে---- তাই আওয়ামীলীগ ভারতের স্বার্থ দেখবে এতে অবাক হবার কি আছে?

তাইতো অবাক হবার কি আছে ???

১২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১৩

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: নিশাত তাসনিম বলেছেন, আহ কেন বুঝেননা ভাই ভারতের কাছে ট্রানজিট ফি চাওয়া যেমন অসভ্যতামি ঠক তেমন বিদ্যুৎ করিডোর দিয়ে বাংলাদেশের কী লাভ হবে এমন এমন প্রশ্ন করাও চরম বেয়াদবি।

আমরা কি দাদাদের সাথে বেয়াদবি করতে পারি ?


পোস্ট আর মন্তব্য দুটোতেই প্লাস দিয়ে গিয়েছিলাম, সময় সল্পতায় মন্তব্য করা হয়নি।
দাদাদের কাছে নিজেদের পররাষ্ট্রনীতি একরকম বিক্রি করে সীমান্তে ধর্ষিতা হয়ে আমাদের পররাষ্ট্রনীতি চলে যায় লাস ভেগাসের প্রমোদকুঞ্জে -এ আর নতুন কি??
আজ আর কোন কিছু বলে ভাষা আর মুখের অপচয় ছাড়া কিছু মনে হয় না!
শুধু এটুকুই বলার আছে,

ও ইন্ডিয়ান পিপল, ইউ শুড স্যালুট ইয়োর গভার্ণমেন্ট এন্ড টেক প্রাইড ইন ইয়োরসেলফ দ্যাট ইউ হ্যাভ আ গভার্ণমেন্ট কেয়ারস ফর ইউ পিপল...
এন্ড ইউ বাংলাদেশি ইডিয়টস??
ডু ইউ ফাকিং বিলিভ ইয়েট ইউ ডু রান এনি গভার্ণমেন্ট?!?

১৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:০১

গাজী সুবন বলেছেন: আরে ভাই ক্ষমতায় থাকতে হলে আরো কত কি করতে হইবো,,,,,,

১৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:০৩

কালাভীমরুল বলেছেন: চেটোনা .... চেটোনা....... X( X(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.