নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

তুমি তো আমার নও, ছিলেও না কোন কালে....

২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:০৪

-প্রিতম ভাইয়া নাচবো তোমার সাথে ?

আমি ঈশিতার দিকে চট করে তাকিয়ে নিলাম । পৃশিতার কথায় বেশ বিরক্ত মনে হল । আমি বললাম

-আমি তো নাচি না । গিটার বাজাই । আর ডাক্তারী করি ।

- উহুহুহুন !! নাচবো !!

ঈশিতা এবার বেশ বিরক্ত হল । বোনকে বলল

-পৃশু খুব পেকেছিস না । বাসায় চল । তোর পাকামো বের করছি । আমি পৃশিতা কে বললাম

-পৃশু তোমাদের বাসায় ফ্যান চলেতো সব ঘরে ?

-কেন ভাইয়া এই কথা কেন বলছো ?

-না মানে যা গরম পরেছে আর তোমার আপার মাথা যা গরম ! ফ্যান না চললে তো সমস্যা । গরমে গরমে না পৃথিবী গরম হয়ে যায় ! দেখবে উত্তর মেরুর সব বরফ গলে গেছে এই গরমের ঠ্যালায় ।

পৃশিতা খিল খিল করে উঠল । বলল

-ঠিক বলেছ ভাইয়া । সারাক্ষন গরম থাকে ! আমার জান ঝালাপালা করে দেয় ।

-পৃশু একটা কাজ করা যেতে পারে ।

-কি ভাইয়া ?

-এখনতো গ্যাস সংকট চলছে । গরম মাথার উপর যদি রান্না বসিয়ে দেওয়া হয় তাহলে কেমন হবে ।

-খুব ভাল হবে ভাইয়া !

ঈশিতা আসতে আসতে গরম হচ্ছে বুঝতে পারছিলাম । আমাদের সাথে আর না বসে উঠে চলে গেল । ছাদের ঐ পাশটাতে গিয়ে বসল ।

ঈশিতা যেখানে গিয়ে বসল এখান থেকে স্পষ্টই দেখা যাচ্ছে । আগে তো পৃশুর পাশে বসে ছিল । ওখে দেখতে হলে মাথা ঘুরাতে হচ্ছিল । এখন আর মাথা ঘুরাতে হচ্ছে না । ওকে এখান থেকে ভাল ভাবেই দেখা যাচ্ছে ।

ঈশিতা সব সময় খুব গম্ভীর থাকে । কদিন আগে আমার সাথে টুকটাক কথা বলতো । কথা বলত মানে কথা জানতে চাইলে উত্তর দিতো । ইদানিং তাও দেয় না ।

আমি পৃশুকে জিজ্ঞেস করলাম

-তোমার অপুর কি হয়েছে ?

-আপুর ?

হঠাৎ পৃশুর মুখটা কেমন জানি কালো হয়ে গেল ।

-কই কিছু হয় নি ।

পৃশু যেভাবে বলল আমার মনে হল সত্যি সত্যি কিছু না কিছু হয়েছে ।

-ভাইয়া তোমাকে একটা কথা বলবো ?

-বল ।

- প্রোমিজ কর আপুকে বলবা না ।

-আচ্ছা বলবো না ।

-আপু না তোমার গিটার বাজানো অনেক পছন্দ করে । তুমি যখন রাতের বেলা বারান্দায় বসে গিটার বাজাও আপু খুব মন দিয়ে শোনে ।

কথাটা শুনে কেন জানি খুব অবাক হলাম । খুব ভাল লাগল । পৃশু বলল

-আপুর কাছে যাই ? আপু অনেক ক্ষন একা একা বসে আছে ।

বললাম

-চল আমিও যাই ।

পৃশুকে নিয়েই ঈশিতার কাছে গেলাম । ও গম্ভীর মুখে অন্য দিকে তাকিয়ে আছে । অন্য দিকে ।

-আচ্ছা পিশু তোমার আপা কি দাত ব্রাস করে না ?

-করে তো ভাইয়া ।

-কেন বলছো ?

-না আমি তো কখনও তাকে হাসতে দেখলাম না । ভাবলাম হয়তো দাতে কোন সমস্যা ।

-না ভাইয়া আপুর দাত অনেক সুন্দর । হাসিও অনেক সুন্দর ।

-পৃশু চাপ থাক । তুই কিন্তু বেশি কথা বলছিস ? আর আপনি ?

ঈশিতা আমার দিকে তাকাল ।

-আমার পেছনে কেন লেগেছেন ।

-আরে আমি কখন লাগলাম আপনার পিছনে । আমি তো কেবল আপনার সাথে কথা বলার চেষ্টা করছি ।

-কেন ? কেন চেষ্টা করছেন ?

-আপনি বোঝেন না কেন চেষ্টা করছি ?

ঈশিতা তীব্র চোখে আমার দিকে তাকিয়ে থাকলো কিছুক্ষন । আসতে আসতে লক্ষ্য করলাম চোখের দৃষ্টিটা নমনীয় হয়ে এল । ঈশিতা চোখের দৃষ্টি নামিয়ে নিল ।

এই মেয়ে গুলে এমন কেন হয় ? কখন যে কি করে বোঝা বড় মুশকিল ! পৃশু বলল

-জানো ভাইয়া আপার শরীরটা না ভাল না । এই জন্য আপু সবার সাথে এমন করছে । তাছাড়া আপুটা এমন করে না ।

-পৃশু তোকে না বললাম চুপ থাকতে । এতো কথা কিসের ?

-কি হয়েছে ?

-আমি বলতে পারবো না । আমাকে বকবে ।

এবার আমি ঈশিতাকে বললাম

-কি হয়েছে ?

-কিছু হয় নি ।

-প্লিজ বলেন । বললাম না কিছু হয় হয় নি । আপনি কেন বার বার এমনটা করছেন ? দেখুন প্রিতম সাহেব আপনি যা চাচ্ছেন আর হবে না ।

হবে না মানে কি ? ঈশিতা আমার কথার জবাব না দিয়ে তাকিয়ে থাকল আমার দিকে । শেষ বিকেলের এই আলোতে ঈশিতাকে কেমন জানি বড় বিষন্ন মনে হল ।



রাতে পড়া শুনা করছিলাম হঠাত্ একটা এসএমএস আসলো মোবাইলে । পৃশু পাঠিযেছে । মেসেজে পৃশু লিখেছে ভাইয়া আপু ছাদে গেছে । এতো রাতে ঈশিতা ছাদে কি করছে ? আমিও ছাদে উঠে এলাম চুপিচুপি । দেখলাম ঈশিতা বিকেল বেলা যেখান টাতে বসে ছিল এখনও সেই খানে বসে আছে । ওর পাশে গিয়ে বসলাম । কিছুক্ষন চুপচাপই রইলাম দুজনে ।

হঠাৎ ঈশিতা বলল

-কিছু বলছেন না যে !

-কি বলবো ! তোমার পাশে বসে থাকতেই ভাল লাগছে ।

ঈশিতা আমার দিকে ফিরে তাকাল । আমি ভেবেছিলাম আপনি থেকে তুমি বলাতে হয়তো ঈশিতা একটু আরগু করবে । কিন্তু দেখলাম কিছু বলল না । আরো কিছুক্ষন চুপ থাকার পর ও বলল

-পৃশু আপনাকে এসএমএম পাঠিয়েছে তাই না ?

-কই না তো । আমি এমনিই ছাদে এসেছি ।

হঠাৎ ঈশিতা হেসে উঠল । বলল

-কেন মিথ্যা কথা বলছেন ?

-না ও পাঠায় নি ।

ঈশিতা হাসতে হাসতে বলল

-আপনি ঠিকই বলেছেন ও পাঠায় নি । এসএমএস টা আমি পাঠিয়েছি ।

-কি ?

আমি খানিকটা অবাক হলাম ।

-সত্যি ?

-হুম ।

-কেন জানি আপনার সাথে কথা বলতে খুব ইচ্ছা করছিল ।

-আচ্ছা ।

কথাটা শুনে কেন জানি খুব ভাল লাগল ।

-কাল রাতে আপনি গিটার বাজাচ্ছিলেন । শুনছিলাম ।

-তাই ?

-হুম । আপনি খুব সুন্দর বাজান ।

বলেই ঈশিতা চুপ করে গেল । তারপর হঠাৎ বলল

-আপনারা ডাক্তার রা খুব নির্দয় হন, তাই না ?

কিসে মধ্যে কি ? অবাক না হয়ে পারলাম না । বললাম

-এই কথা কেন বললেন ?

-আপনারা কিভাবে একটা প্রানকে মেরে ফেলেন ! কাটাকুটি করেন । খেলা করেন ।

-ছি ! এমন কথা কেন বলছ ? ডাক্তাররা কখনই এমন হয় না । তারা সবসময় চেষ্টা করে মানুষকে বাঁচানোর জন্য । সর্বাত্তক চেষ্টা ।

-তাই .....না ?

ঈশিতার কন্ঠ কেমন যেন লাগল !

-আমি যাই !

-মাত্রই তো এলে ।

-যাই । শরীরটা ভাল লাগছে না ।

-ঈশিতা তুমি কিন্তু বললে না তোমার কি হয়েছে ?

ঈশিতা হাসল । বলল

-আপনি না ডাক্তার । রোগীর রোগ ধরতে পারলেন না ?

ঈশিতা আর দাড়াল না । আমি ঠিক বুঝলাম না ও হঠাৎ এমন অদ্ভুদ আচরন কেন করল । নিজেই আমাকে আসতে বলল । আবার কিছু না বলে চলে গেল । এতো হেয়ালীর কোন মানে হয় । মাঝে মাঝে মনে হয় ওর পেছনে আর ঘুরে লাভ নাই । নতুন কোন প্রোজেক্ট হাতে নেই । কিন্তু বেশ খানিকটা পছন্দ করি । আর পারিবারিক ভাবেও কথা বার্তা চলছে । তাই অন্য দিকে আর যেতে ইচ্ছা করে না ।



এভাবেই চলছিল । দুতিন দিন পর দুপুর বেলা । দুপুর বেলা শুয়ে ছিলাম । এমন সময় পৃশু ছুটতে ছুটতে আমার ঘরে এল । ওকে এভাবে হাপাতে দেখে বললাম

-কি হয়েছে পৃশু এভাবে হাপাচ্ছ কেন ?

-ভাইয়া জলদি চল । আপা না মাথা ঘুরে পড়ে গেছে । প্লিজ চল ।

প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র নিয়ে দৌড়ালাম পৃশুদের ফ্লাটের দিকে । গিয়ে দেখি ঈশিতা মেঝেতে কেমন ভাবে পড়ে আছে ।

ঈশিতার বাবা মা দুজনই চাকরি করে । তাই এসময় কেউ থাকে ওদের বাসায় । দুজন মিলে বিছানায় তুললাম ওকে ।

হাতের পালস দেখলাম । চোখ দেখলাম । সব কিছুই দেখলাম । আমার মনে কেন জানি সন্দেহ হল । পানি ছিটিয়ে ওর জ্ঞান ফেরালাম । বললাম

-ঠিক আছেন আপনি ?

-হুম ।

ঈশিতা আমার দিকে তাকাল না । কেমন জানি একটা লুকানো লুকানো ভাব দেখলাম । যেন আমার দিকে তাকালে আমি কিছু একটা বুঝে ফেলবো ।

-কি হয়েছিল ?

-হঠাৎ মাথাটা ঘুরে উঠল ।

-কদিন থেকেই এমন হচ্ছে ?

ঈশিতা কিছু বলল না । পৃশু বলল

-হ্যা ভাইয়া কদিন থেকেই এমন হচ্ছে । আর আজ সকাল থেকে বেশ কয়েক বার বমিও হয়েছে ।

আমি ঈশিতার চোখের দিকে তাকালাম । ওর চোখ দুটো কেমন জানি অস্থির মনে হল । বারবার এদিক ওদিক নড়াচড়া করতে দেখলাম । আমি পৃশুকে বললাম

-একটু পানি গরম করে নিয়ে আসো তো আপু ।

-আচ্ছা !

পৃশু চলে গেলে আমি ঈশিতার হাত ধরলাম । ও ঠিক তখনই আমার চোখের দিকে তাকাল । যাও একটু সন্দেহ ছিল ওর চোখের দিকে তাকিয়ে তাও দুর হয়ে গেল । আমি কিছুক্ষন কোন কথাই বলতে পারলাম না । এতো খারাপ লাগছিল নিজের কাছে ।

যে মেয়েটাকে এতো দিন ধরে পছন্দ করে আসছিলাম সে কোন দিন আমার ছিলই না ।

বললাম

-কবে থেকে সিওর হলে ?

আর লুকিয়ে লাভ নেই জেনে বলল

-এই মাস খানেক ।

-এই জন্য সেদিন কথাটা বলেছিলে ! ডাক্তাররা কেন এতো নির্দয় হয় ?

ঈশিতা কোন কথা বলল না ।

-ঈশিতা আমরা কখনও কোন প্রানকে মেরে ফেলতে চাই না । কখনই না । আর এই অনাগত প্রানটাকে কে মেরে ফেলছে ? তুমি নাকি ডাক্তাররা ?

আমি হাসলাম । আবার বললাম

-তা এবোশন করার ব্যাপার কেন আসছে ?

-আসিফ এখন বাবা হতে প্রস্তুত না ।

-আসিফ ?

তাহলে ভদ্রলোকের নাম আসিফ । আদোও সে ভদ্রলোক কি না ।

-বলেছিলে তাকে ?

-হুম ।

আমি কি বলবো আর বুঝতে পারলাম না । একটু পর বললাম

-কোথায় করাবে ঠিক করেছ ?

-অসিফ ঠিক করেছে ।

-ও । আচ্ছা তাহলে আমি যাই ?

আমি চলে যাবো এমন সময় ঈশিতা পেছন থেকে বলল

-প্রিতম ।

আমি ঘুরে দাড়ালাম ।

-হুম ।

-আমি কি ঠিক করেছি জানেন ?

-কি ?

-আমি আমার সন্তানকে মেরে ফেলবো না । ওকে আমি এই পৃথিবীকে নিয়ে আসবো ।

আমি অর্থপূর্ণ দৃষ্টিতে তাকালাম ।

কি বলছে এই মেয়ে ? মাথা ঠিক আছে তো ? কিন্তু ওর চোখদুটো কেমন জানি খুব দৃঢ় মনে হল ।

আমি আর দাড়ালাম না । আমার আর দাড়ানোর কোন মানে নাই । কেন জানি কষ্ট বুকের ভিতর কেমন একটা চিনচিন ব্যাথা করতে লাগলো







এখানে আছে গল্পটা

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৪৭

আর.হক বলেছেন: হুমমমমমমমমমমমমমম পড়লাম।

২২ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:৪৬

অপু তানভীর বলেছেন: হুমমমমমমমমমমমমমম জানলাম যে আপনি পড়েছেন ।

২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৫০

অপরিনত বলেছেন: অন্যরকম গল্প.....পড়ে ভালো লাগলো......নায়ক হলে তো এখন এই অনাগত সন্তানের দায়িত্ব নিতে হতো....

২২ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:৪৭

অপু তানভীর বলেছেন: ঠিক কইছেন !!

৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০০

s r jony বলেছেন: আমার আর দাড়ানোর কোন মানে নাই । কেন জানি কষ্ট বুকের ভিতর কেমন একটা চিনচিন ব্যাথা করতে লাগলো :( :( :( :(( :(( :(( :((

২২ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:৪৭

অপু তানভীর বলেছেন: :( :( :( :( :(( :(( :((

৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:১০

জাহিদুল হাসান বলেছেন: :#> :#> :#> :#>

২২ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:৪৮

অপু তানভীর বলেছেন: লজ্জা পাবার কিছু নাই তো ভাই ;) ;) ;)

৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৩১

অপ্রত্যাশিত প্রত্যাশা বলেছেন: B:-)

২২ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:৪৮

অপু তানভীর বলেছেন: ;) ;) ;) ;)

৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:১০

মুনসী১৬১২ বলেছেন: সাহস আছে কি কোনো মরদের--- :( :(

২২ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:৪৮

অপু তানভীর বলেছেন: :( :( :( :( :(

৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৭:৩২

ফারিয়া বলেছেন: যা হয়েছে, ভালোই হয়েছে!

২২ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:৪৯

অপু তানভীর বলেছেন: হুম, ভাল হয়েছে ।

৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৭:৫৮

দুঃখ বিলাসি বলেছেন: :(

২২ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:৪৯

অপু তানভীর বলেছেন: :( :( :( :(

৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:৫৭

শান্তির দেবদূত বলেছেন: ভালো লাগলো গল্পটা। তবে গল্পের নামটা কেমন যেন বেমানান লাগছে। সুন্দর একটা নাম দিতে পারতেন। শুভেচ্ছা রইলো।

২২ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:১০

অপু তানভীর বলেছেন: ভাই এইটাই আমার সমস্যা । আমি গল্প লিখি কিন্তু নাম খুজে পাই না । :!> :!> :!> :!> :!> :!> :#> :#> :#>

১০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:১৩

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: ভালো লাগল :)

২২ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:৩৬

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :)

১১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:৩৭

রেজোওয়ানা বলেছেন: ভাল লাগলো পড়তে....

২২ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:৫৭

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :)

১২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:১২

অহন_৮০ বলেছেন: পড়ে ভালো লাগলো............ আপনি চমৎকার লিখেন

৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:২১

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ । :) :)

১৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৩৫

নির্জীব বলেছেন: ভেবেছিলাম নায়ক আমিই কিন্তু এখন তো দেখছি মেইন নায়ক অন্য কেউ । আমিতো সাইড নায়কও না


ঠিক বলেছেন... আপনি ডাক্তার....

৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৩

অপু তানভীর বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~

১৪| ১৭ ই মে, ২০১২ রাত ৩:৩৮

অণুজীব বলেছেন: :(

১৭ ই মে, ২০১২ সকাল ৭:০৫

অপু তানভীর বলেছেন: :( :( :(

১৫| ২৮ শে মে, ২০১২ রাত ৩:০৫

আমি তুমি আমরা বলেছেন: সবই কপাল :(( :(( :((

২৮ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:১১

অপু তানভীর বলেছেন: :( :( :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.