নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেয়েটি বলল "আমার বন্ধু হবে?"

১৩ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০০

নিহিন মোটামুতি নিশ্চিত যে আজ ছেলেটা আসবে । হুম আসবেই । এক সময় মনে হত হয়তো এসব ওর মনে কল্পনা যে কিন্তু ও পরীক্ষা করে দেখেছে !

ঠিক যেদিন ওর মন খারাপ থাকে ঠিক সেদিন বিকালে ছেলেটা এসে হাজির হয় । প্রথম যেদিন ছেলেটাকে দেখে সেদিন নিহিনের মন অসম্ভব রকমের খারাপ ছিল । নিহিনের মায়ের সেদিন প্রথম মৃত্যু বার্ষিকী ছিল ।

সকাল থেকে আকাশটা কেমন মেঘলা ছিল । দুপুরের পরপরই ঝুম বৃষ্টি নামে । নিহিনের মনে হচ্ছিল যেন ওর মন খারাপের জন্য পুরো আকাশ ওর সাথে সাথে কাঁদছে । জানালার ধারে বসে বৃষ্টির দিকে তাকিয়ে ছিল একভাবে । তখনই ছেলেটাকে প্রথম দেখে ।

কালো রংয়ের একটা ছাতি মাথায় দিয়ে হেটে যাচ্ছে । বৃষ্টির কারনে প্যান্ট হাটু পর্যন্ত গোটানো । খুব সাধারন ভাবেই হেটে যাচ্ছিল । নিহিনের হয়তো মনেও থাকতো না ছেলেটার কথা । আর ছাতির কারনে ছেলেটাকে খুব ভাল করে দেখাও যাচ্ছিল না ।

ঠিক তখন কোথা থেকে একটা ফুটবল এসে লাগল ছেলেটার পায়ে । বৃষ্টি হলেই ঢাকার রাস্তায় এরকম বল নিয়ে প্রায় টোকাই গোছের ছেলেরা ফুটবল খেলে । নিহিন ভেবেছিল যে ছেলেটা হয়তো বলটা পাস করে দিবে ।

কিন্তু ছেলেটা তা করল না । প্রথমে ছাতি মাথায় দিয়েই ছেলে গুলোর সাথে ফুটবল খেলতে লাগল । তারপর নিহিন কে আরো একটু অবাক করে দিয়ে ছেলেটা ছাতিটা ফেলে দিয়ে টোকাই গুলোর সাথে ফুটবল খেলতে লাগল !

নিহিনের ধারনায় ছিল না এমন একটা কাজ কেউ করতে পারে !

ছেলেটাকে দেখে তো মনে হচ্ছে কম করে হলেও বিশ-বাইশ বছর বয়স হবে আর পোষাক আষাকও তো মনে হচ্ছে ভাল ঘরের । এমন একজন ছেলে বৃষ্টির ভিতর এতোগুলা পিচ্চির পোলাপাইনের সাথে এভাবে লাফা লাফি করতে পারে এটা নিহিনের মাথায় আসে নি ।

নিহিন অনেকক্ষন ছেলেটার দিকে তাকিয়ে রইল । বিশেষ করে ছেলেটার মুখের দিকে ।

কি হাস্যজ্জল একটা মুখ !

ছেলেটা নিশ্চই অনেক হাসিখুশি আর সুখী মানুষ ।

মুখটা তা না হলে উজ্জল হত না । নিহিন ছেলেটার লাফালাফি দেখতে লাগল । এবং একসময় আবিষ্কার করলো নিহিনের মন ভাল ভাল হয়ে গেছে ।

ঐ রাতে নিহিন ছেলেটার কথা অনেক ভাবল । চোখের সামনে বারবারই কেবল ছেলেটার হাসি মাখা মুখ ভেসে আসছিল ।

ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছিল ও নিজেই জানে না ।

অনেকদিন পর খুব শান্তির ঘুম ঘুমিয়েছিল সেদিন ।

ছেলেটাকে ২য় বার দেখে তারও মাস খানেক পর । ঐ দিন নিহিনের মন খারাপ ছিল ওর একুরিয়ামের সব মাছ গুলো কি কারনে সব মরে সাফ !!! কত যত্ন করে পালন করা মাছ গুলো । ঐ দিনও নিহিন মন খারাপ করে জানালার পাশে বসে ছিল । এমন সময় ছেলেটাকে আবার দেখা গেল । কাধে একটা ব্যাগ । আপন মনেই হাটছিল হাটছিল ।

নিহিন লক্ষ্য করলো ছেলেটাকে দেখে ওর বুকের ভিতর কেমন একটা আলাদা অনুভূতি হচ্ছে ।

ছেলেটা হঠাত্‍ থেমে পড়ল । কিছু একটা দেখেছে যেন । তারপর গাছের আড়াল থেকে কিছু একটা বের করে আনল ।

একটু ভাল করে লক্ষ্য করতেই নিহিন দেখল একটা বিড়ালের বাচ্চা । নিশ্চই কিছু হয়েছে বাচ্চাটার । ছেলেটা বাচ্চাটাকে নিয়ে ফুটপাতের উপর বসে পড়ল ।

তারপর ব্যাগ থেকে পানির বোতল বের করে খুব যত্ন সহকারে বাচ্চাটাকে পানি খাওয়াল । আরো কি কি যেন খাওয়ার । নিহিন একভাবে তাকিয়েই রইল ছেলেটার দিকে । ছেলেটার আচরনে একটু হলেও অবাক হয়েছে । রাস্তার ধারের বসে এমন কাজ করে নাকি কেউ ! ছেলেটা মনটা নিশ্চই অনেক নরম । তা না হলে রাস্তার একটা বিড়ালকে এমন আদর করে !

বিড়ালটা একটু নড়াচড়া করলে ছেলেটা ওটাকে আবার আগের জায়গায় রেখে চলে গেল ।

ছেলেটা চলে যাবার পরপর ই নিহিন রাস্তা থেকে বিড়ালের বাচ্চাটা তুলে নিয়ে এল । কি কারনে কাজটা করলো নিহিন নিজেই জানে না ।



প্রথমে নিহিনের নিজের কাজেই ব্যপারটা অবাক লাগত ! কিন্তু পরপর ছয়বার ছেলেটার সাথে দেখা হল তখন ওর মনে খানিকটা কৌতুহল জেগেই উঠল । নিহিন কেবলই ওর মন খারাপের দিন গুলোতেই হাজির হয় ! মন খারাপের দিন গুলোতে হাজির হয়ে এমন কিছু কাজ করে যেটা দেখে নিহিনের মন ভাল হয়ে যায় ।

আচ্ছা ছেলেটা কি জেনে শুনেই এমন করে ?

নাহ !

ধারনাটা বাতিল করে দিল ও । ছেলেটা হয়তো জানেও না যে নিহিন নামের কোন মেয়ে এই বাড়িতে আছে ।

আর জানলেই বা কি ?

নিহিনের কবে মন খারাপ থাকে এটা নিশ্চই জানার কথা না । যে দিন নিহিনের মন ভাল থাকে ছেলেটা সেদিন আসে না । নিহিন সারা দিন অপেক্ষা করে দেখেছে কিন্তু ছেলেটার কোন দেখা মেলে নি । তাহলে এটা কি শুধুই কাকতালীও ব্যপার ?

হয়তো হবে !

কিন্তু নিহিনের মনে হয় ছেলেটার সাথে ওর একটা কিছু কানেকশন অবশ্যই আছে !

তাই আজ ঠিক করেই রেখেছে ছেলেটা এলে ছেলেটার সাথে কথা বলবে । কিন্তু ছেলেটা আজ আসবে তো ?

ছেলেটা সাধারনত বিকেল বেলাতেই আসে । বিকেল তো হয়ে এল কিন্তু ছেলেটার তো দেখা নেই ।

কালকের মত আজও কি আসবে না ছেলেটা । কালকে ঐ অবশ্য নিহিনের মন খারাপ ছিল তবে কালকে মন খারাপ হয়েছিল বিকেলের পরে । আর ছেলেটা আসে সাধারনত বিকেলের দিকেই ।

তাই নিহিনের মনে হয়েছে যে ছেলেটা আসবে না ।

আসেও নি ।

কিন্তু আজকেও কি আসবে না ছেলেটা ?

আরো কিছুক্ষন সময় যাওয়ার পর নিহিনের সত্যি সত্যি মনে হল যে ছেলেটা আজকে আসবে না । ও এতো দিন যা ভেবেছে তার কিছুই সত্য না ।

স্রেপ ওর মনের কল্পনা ।

সত্যিই তো এমনটা কি কখনও হয় নি ।

কেবল ভাগ্য ক্রমে মিলে গেছে !

আর কিছু না । নিহিনের মনটা আর বেশি খারাপ হয় । জানলার ধার থেকে উঠে যাবে কিনা ভাবছে ঠিক এমন সময় ছেলেটাকে দেখতে পেল ।

ইস !

ছেলেটাকে দেখেই নিহিনের বুকের ভিতর কেমন একটা অনুভূতি হল । তাহলে কি সত্যি ?

আজ ছেলেটার সাথে কথা বলতেই হবে । গেটের দাড়োয়ান কে বলাই ছিল , নিহিন কেবল ইশারা করে দিল ।





টিউশনীতে যেতে হলে অপুকে পরীবাগের সোজা রাস্তাটা দিয়েই যেতে হয় । মিন্টু রোড দিয়ে গেলে একটু বেশি ঘুরে যেতে হয় । কিন্তু আজ অপু কেন জানি এই মিন্টু রোডের রাস্তার দিকেই পা বাড়াল ।

খুব একটা এই রাস্তা দিয়ে আসা হয় না ।

কিন্তু হঠাত্‍ হঠাত্‍ এই রাস্তা দিয়ে যেতে ইচ্ছা করে ওর । কেন করে কে জানে ?

অবশ্য মিন্টু রোডের এই রাস্তাটা খুবই চমত্‍কার । এখান দিয়ে হাটলে মজাই লাগে । কেমন একটা নিরিবিলি ভাব আছে । ঢাকার অন্য রাস্তা গুলো মত না ।

আর হবেই না কেন ?

এখানে ঢাকার সব বড় বড় সরকারী লোকেরা থাকে । এই রাস্তা দিয়ে আসার অবশ্য আরো একটা কারন আছে ।

মিন্টু রোডের ৩৭ নম্বর বাড়িতে একটা মেয়ে থাকে । ও যখনই আসে তখনই মেয়েটাকে জানালার পাশে বসে থাকতে দেখে ।

চেহারায় কেমন একটা বিষন্ন ভাব সব সময় থাকে । অপুর মাঝে মাঝে খুব ইচ্ছা করে মন খারাপের কারনটা জানতে ।

কিন্তু সেটা কিছুতেই সম্ভব না ।

মেয়েটা এই এলাকাতে থাকে তার মানে নিশ্চই কোন ভিআইপি লোকের মেয়ে । বাড়ির সামনে সব সময় পুলিশ পাহারা থাকে । কথা বলার তো উপায় নাই ।

আজও যখন ৩৭ নাম্বার বাড়ির পাশ দিয়ে যাচ্ছিল একবার ফিরে তাকাল আড় চোখে ! ভাল করে তাকানোর উপায় নাই ।

পুলিশের এলাকা । ধরে মাইর দিতে পারে !



অপু আরো কয়েকবার খুজলো । কিন্তু মেয়েটাকে কোথাও দেখতে পেল না । আজ কি তাহলে মেয়েটা বসে নেই । একটু যেন মন খারাপ হল অপুর ।

৩৭ নং বাড়িটা পার হয়ে একটু সামনে এসেছে এমন সময় পেছন থেকে ওকে কেউ ডাক দিল ।

একটু অবাক হবার কথা । অপু একটু অবাক হল । ঢাকা শহরে ওকে পেছন থেকে ডাকার মত কেউ কেই । তাও আবার মিন্টু রোডের মত এলাকায় ।

পিছনে তাকিয়ে দেখে একজন পুলিশ !

পুলিশ !!

একটু ভয় পেল যেন !

-আমাকে ডাকছেন?

-এদিকে আসেন । পুলিশ ডাক দিল ।

একটু ভয়ে ভয়েই গিয়ে হাজির হল !

-জি বলেন !

-আপনাকে আপা ডাকে !

-আমাকে ?

-হুম । আসেন !

পুলিশ লোকটা অপুকে গেটের ভিতর নিয়ে গেল । তারপর পাশে বাগানের দিকে যেতে ইশারা করলো !

বাগানের দিকে চোখ পড়তেই একটু অবাক হল !

সেই মেয়েটি !

ওকে আসতে বলেছে !!

মানে কি?



অপু একটু ভয়ে ভয়েই এগিয়ে গেল ।

মেয়েটি চেয়ারে বসে আছে ! সামনে একটা টি টেবিল । সেখানে চায়ের জিনিস পত্র রাখা ! আর টেবিলের উপর একটা বিড়ালের ছানা রাখা !

অপু আর একটু এগিয়ে গেল ।

মেয়েটি আজ কি চমৎকার দেখা যাচ্ছে !! সাদা রংয়ের একটা সেলোয়ার কামিজ পরনে ।

অপু কি করবে ঠিক বুঝতে পারছে না । সামনে গিয়ে কি বসবে !

কিন্তু এভাবে কিভাবে একটা মেয়ের সামনে গিয়ে বসবে !

-আপনি দাড়িয়ে কেন ? বসুন !

অপু বসলো !!

মেয়টি বলল

-চা খাবেন ?

অপু আবার একটু কনফিউজড হয়ে গেল । এখানে এভাবে ডেকে নিয়ে এসে চা খাওয়ার কথা বলছে !!

মানে কি?



মেয়েটি চায়ের কাপ এগিয়ে দিল অপুর দিকে ! তারপর বলল

-আপনি কোথায় থাকেন ?

-এই তো মোঃপুরে !

মেয়েটি একটু অবাক হল ।

-তাহলে এখানে ? এতো দুর ?

-আসলে আমি টিউশনি করি ।

-ও আচ্ছা ! কোথায় ?

-এই তো কাজি অফিস গলিতে !

এবার মেয়েটি আর একটু অবাক হল !

-তা আপনি এই রাস্তা দিয়ে কেন যান ? একটু দুর হয়ে যায় না ?

অপু কিছুই বুঝতে পারে না ।

এই মেয়েটা এতো খোজ কেন নিচ্ছে !

এই মেয়ে তো মাথা ব্যাথার কোন করন নেই ।

অপু বলল

-আসলে আমি পেছনের রাস্তা টাই বেশি ব্যবহার করি । মাঝে মাঝে এদিক দিয়ে যাই !

-এমনি আসেন ? নাকি কোন স্পেশালা কারন আছে ?

এই তো এসেছে আসল কথায় !

অপুর মনে হল মেয়েটা ওর পেট থেকে কথা বের করতে চাচ্ছে । অপু যে এই মেয়েটার দিকে তাকায় এটা নিশ্চই মেয়েটা লক্ষ্য করেছে । এখন শিকার করিয়ে পেদানী দেবে !

অপু বলল

-এমনই আসি !

মেয়েটা যেন একটু হতাশ হল কথা শুনে !

বলল

-আরে আপনার নামই তো জানা হয় নি ! আমি নিহিন !

আহা !! কি সুন্দর নাম !

-অপু !

মেয়েটি মাথা নাড়ালো !

-অপু ?? নাইস নেম । এই বেড়াল টাকে চিনেন !

অপু বেড়াল টার দিকে ভাল করে তাকাল ।

মেয়েটি আবার বলল

-চিনতে পারছেন না !

অপু মাথা নাড়ালো !

-আপনি মাস দুয়েক আগে একটা ছানা কে পানি খাইয়েছিলেন মনে আছে !

অপু এবার দারুন অবাক হল !

-আপনি কিভাবে জানেন ?

মেয়েটি হেসে বলল

-আমি সব জানি ! আপনাকে কেন ডেকেছি জানেন ?

-কেন ?

-কারন আপনি আমার মন খারাপের ঔষধ !

-মানে ?

-আপনি সত্যি কথা বলেন প্লিজ ! আপনি কি সত্যি সত্যি এমনিতেই এদিক দিয়ে আসতেন ?

অপু কিছু বলবে কি না ভাবছে । সত্যি কথাটা কি বলে দিবে !

আর যাই হোক মেয়েটা ওকে বিপদে ফেলবে এমন টি মনে হচ্ছে না !

-আসলে ! আমি কেন যে এদিক দিয়ে আসি আমি নিজেই জানি না । কেবল মাঝে মাঝে আমার মন কেন জানি বলে এদিক দিয়ে আসতে ! কোন কারন নাই ! তবুও !!!! আমি এই অনুভুতির কোন ব্যাখ্যা জানি না ।

অপু দেখলো নিহিন ওর দিকে একভাবে তাকিয়েই আছে !

অপু আবার বলল

-এই কালকের কথাই ধরুন ! টিউশনী থেকে বের হয়েছি । বেশ রাত হয়ে গেছে । তাড়াতাড়ি বাসায় যাওয়া দরকার । কিন্তু কি মনে হল এদিক দিক দিয়ে আসতেই হবে । মন বলছিল এদিক দিয়েই আসতে হবে !

নিহিন কাঁপা গলায় বলল

-কালকে আপনি এসেছিলেন ?

-জি ! এসেছিলাম ! রাতের বেলা যাওায়র সময় !

নিহিন কিছিক্ষন চুপ করে রইলো !

-আমি জানতাম ! কিছু একটা আছেই । থাকতে বাধ্য !!

তারপর আস্তে আস্তে সব কথা বলতে লাগলো !

সব শুন অপু বলল

-কিন্তু এটা কি সম্ভব ?

-আমি জানি না ! তবে এর ব্যাখ্যা তুম কিভাবে দিবে ! শুধু কাকতালীয় হতে পারে না !

নিহিন কখন অপুকে তুমি বলতে শুরু করেছে দুজনের কেউই জানে না !

-আচ্ছা যাই হোক ! আমার বন্ধু হবে ?





















মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৪

মাক্স বলেছেন: ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম+++++++++++++

১৩ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১১

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ দিয়ে গেলাম !!

২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৬

নিলু বলেছেন: ধন্যবাদ

১৩ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৮

অপু তানভীর বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ

৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১০

শায়মা বলেছেন: :) :) :)


বন্ধু তোমার!:)

১৩ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৯

অপু তানভীর বলেছেন: হুম !! বন্ধু আমার !!!

৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৫

রোমান সৈনিক বলেছেন: -আমি জানতাম ! কিছু একটা আছেই । থাকতে বাধ্য !!
তারপর আস্তে আস্তে সব কথা বলতে লাগলো !


সব কথা গুলো কি?

আমার মন খারাপ :(

১৩ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২১

অপু তানভীর বলেছেন: মন কেন খারাপ ?????
আমি গল্পটার নাম রাখতে চেয়েছিলাম মন খারাপের দিনে !!
রাখলে ভাল হত !!!

৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০১

রক্তভীতু ভ্যাম্পায়ার বলেছেন: ভালো লাগা দিলাম! :) :) :)

১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২৪

অপু তানভীর বলেছেন: ভাল লাগা নিলাম !!

৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৩৪

নিরপেক্ষ মানুষ বলেছেন: +

১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৩:১৩

অপু তানভীর বলেছেন: যাক অনেক দিন পর আপনার কাছ থেকে পিলাস পাওয়া গেল !!

৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:১২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: হলাম নাহয় বন্ধু ... ... ;) ;)

১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৩:১৪

অপু তানভীর বলেছেন: :):):):)

৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩৪

অন্ধকারের রাজপুত্র বলেছেন: ভালো লাগলো :)
+++

১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৩:১৫

অপু তানভীর বলেছেন: :):):):)

৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৩:২৪

মুনসী১৬১২ বলেছেন: :)

১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৩:২৫

অপু তানভীর বলেছেন: :):):)

১০| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:২৪

একজন আরমান বলেছেন: বুকের বাম পাশটা ব্যাথা করছে। /:)/:)/:)/:)

১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪২

অপু তানভীর বলেছেন: কেন রে ভাই ?? ব্যাথা কেন করবে???

১১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:০২

১৪ বলেছেন: ভাল লাগলো

১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৩

অপু তানভীর বলেছেন: :):):):)

১২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:২৯

অনীনদিতা বলেছেন: তারপর আস্তে আস্তে সব কথা বলতে লাগলো ।
কি কথা? ;)
নিহিন চা কেমন বানালো?

১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৫

অপু তানভীর বলেছেন: চা তো ভাল ছিল । কিন্তু তোমার বানানো চা বেশি ভাল !! অনেক বেশি ভাল আর মিষ্টি !! =p~

১৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫১

অনীনদিতা বলেছেন: হা হা হা
আমি চা ভালো বানাতে পারিনা।খেতে পারি। :P
আর আমি চা্য়ে চিনি কম দেই :)

১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২১

অপু তানভীর বলেছেন: তুমি চায়ে চিনি না দিলেও আমার কাছে তা মিষ্টিই লাগবে !!!

১৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩০

রোড সাইড হিরো বলেছেন: গল্পের শুরুর দিকে সন্দেহ হয়েছেল নায়ক নায়িকার মন আকর্ষণ করার জন্য এরকম করছে, পরে দেখি তাই হল... :D :D :D

যাহোক এই আইডিয়াটা মন্দ না মেয়ে পটানির... ;)

গল্প ভালো লেগেছে...

১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩০

অপু তানভীর বলেছেন: কই হইলো ?? না নায়ক তো কিছুই করে নাই !!

১৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪০

আতিকুল০৭৮৪ বলেছেন: issh keu emon kore bole nei aj porjonto

১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩০

অপু তানভীর বলেছেন: আমারেও কেউ কয় নাই !! :(:(:(

১৬| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ২:৪৮

একজন আরমান বলেছেন: জানি না। অজানা কষ্ট কিংবা পরিচিত দুঃখ !

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৭

অপু তানভীর বলেছেন: অজানা কষ্ট কিংবা পরিচিত দুঃখ !
কিন্তু গল্পটা তো সুখের !!

১৭| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৭

একজন আরমান বলেছেন: হুম। সে জন্যই তো আমার কষ্ট কিংবা দুঃখ নাড়া দিয়ে উঠেছিল !

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০১

অপু তানভীর বলেছেন: দুঃখ পাওয়ার কিছু নাই মিয়া !! কিছু না !!!!

১৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:০৫

আমিনুর রহমান বলেছেন: সুন্দর ভালোবাসা'র গল্প। অনেক ভালো লাগা রইল।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৪২

অপু তানভীর বলেছেন: :):):)

১৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৩:০৯

কে এম শিহাব উদ্দিন বলেছেন: একজন আরমান বলেছেন: বুকের বাম পাশটা ব্যাথা করছে। /:)/:)/:)/:)
=p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

১৯ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২৬

অপু তানভীর বলেছেন: ভাইজান তার বুকে ব্যাথা করে আর আপনে হাসতাছেন..... :P :P :P

২০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৯

s r jony বলেছেন: অবাক ভালবাসা

২৭ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪১

অপু তানভীর বলেছেন: :):):) হুম !! ঠিকই বলেছেন !!

২১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২১

কামরুল আহসান খান বলেছেন: বন্ধু তোমার পথের সাথীকে চিনে নিও ... :) :)

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:১৮

অপু তানভীর বলেছেন: চিনে না গো ! বন্ধু সাথীরে চিনে না ! আফসুস !!

২২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩

কামরুল আহসান খান বলেছেন: আফসুস !!

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

অপু তানভীর বলেছেন: আফসুস !!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.