নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি, মেয়েটি আর বুয়া প্রেমিকা !

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৫

বাজার থেকে মাছ কিনে আনা বড়ই ঝামেলার কাজ । আর সব থেকে ঝামেলার কাজ হল সেই কিনে আনা মাছ কাটা আর মাছের আঁশ ছাড়ানো ।

সেই বিরক্তিকর কাজটা করছিলাম রান্না ঘরে । কদিন থেকে বুয়া বাদ দিয়েছি । বুয়ার সব কাজ কর্ম এখন আমিই করি । বাসায় আরো দুজন আছে কিন্তু বেহুদা সময় কেবল আমার হাতেই আছে । তাই মোটামুটি রান্না বান্না আমিই করি ।

অবশ্য রান্না করতে খুব একটা খারাপ লাগে না তবে এই মাছ পরিস্কার করতে বড় বিরক্ত লাগে । এই বিরক্তির কাজ করছিলাম ।

রান্না ঘরের জানলার পরেই বেসিন । বেসিনের কল ছেড়ে মাছ পরিস্কার করছিলাম তখনই এক ঝটকা আলো এসে আমার চোখে লাগল । প্রথম কিছুক্ষন আমি ঠিক মত তাকাতে পারলাম না ! কারন আলো একদম আমার চোখ বরাবর আসছিল ।

যখন এক পাশের জানলা বন্ধ করে দিয়ে অন্যটা দিয়ে তাকালাম তখন দেখতে পেলাম পাশের বাড়ির ঐ ফাজিল মেয়েটা । আল্লাহ এই মেয়ের হাত থেকে আমাকে বাঁচাও ।

এই মেয়েটা কি ?

এই মেয়ের সমস্যা কি ?

আমাকে কি কাজের ছেলে ভাবছে নাকি ?

অবশ্য ভাবাটা খুব বেশি অস্বাভাবিক না । ঐ রান্না ঘর আর এই রান্না ঘর মুখোমুখি । আর এখানে যেমন বেসিনের পাশেই জানলা ওখানেও তাই । আমি যখন রান্না ঘরে আসি প্রায় সবসময় মেয়েটাকে দেখি রান্না ঘরে । প্রথম প্রথম কিছু লক্ষ্য না করলেও সেদিনের পর থেকে লক্ষ্য করছি মেয়েটা আমার সাথে কেমন ফাজলামো করছে ।



সেদিনও অবশ্য আমার সাথে ফাজলামোই করছিল । একটা মেয়ে এমন ভাবে ফাজলামো করতে পারে আমি ভাবতেই পারি নি । সেদিন বিকেল বেলা ছাদে বসে হাওয়া খাচ্ছিলাম হঠাৎ কে যেন কাজের বুয়া বলে ডাক দিল ।

আমি তখনও মেয়েটাকে খুব একটা লক্ষ্য করি নি । কিন্তু আসে পাশে লক্ষ্য করে দেখলাম ও পাশের ছাদ আর এই ছাদে কেবল আমি আর সে । এবং সে আমাকেই ডাকছে । আমি খানিকটা অবাক হয়ে বললাম

-আমাকে বলছেন ?

মেয়েটি বলল

-হ্যা ! তোমাকেই বলছি ।

-তুমি ?

আমি খুব বড় না হলেও যে কেউ প্রথমেই আমাকে তুমি বলে ডাকবে এটা মেনে নিতে খানিকটা কষ্ট হয় । আমি বললাম

-কি ব্যাপার আপনি আমাকে কাজের বুয়া ডাকছেন কেন ? আমাকে কি দেখতে কাজের বুয়ার মত ?

মেয়েটি আমার দিকে তাকিয়ে বলল

-না । ঠিক কাজের বুয়ার মত না । তবে কাজের ছেলের মত ।

-মানে ? কি বলতে চাও তুমি ?

আমিও আপনি থেকে তুমিতে নেমে এলাম । আরো বললাম

-মুখ সামলে কথা বল বললাম ।

-নইলে কি করবা ? তরকারিতে লবন কম দিবা !

এই বলে মেয়েটা জোরে জোরে হাসতে লাগলো । আমি যে তরকারিতে ঠিক মত লবন দিতে পারি না এই কথাটা এই মেয়েটা কিভাবে জানলো ?

নাহ ! এটা এই মেয়ের জানার কথা না ! আন্দাজে বলেছে !

আমি বললাম

-কি ? তুমি হাসছো কেন ?

-এমনি হাসছি ।

-আর বললে না তো আমাকে কাজের বুয়া কেন ডাকলে ?

মেয়েটি আমার দিকে তাকিয়ে অবাক হওয়ার ভান করে বলল

-আশ্চার্য ! তুমি এই ছয় তলায় কাজ কর না ?

-আমি ? মানে কি ? তোমাকে কে বলল যে আমি ছয়তলায় কাজ করি ?

-কে বলবে ? আমাদের বাড়ির বুয়া বলেছে ।

-তোমাদের বাড়ির বুয়া বলেছে ?

-হুম । তো সে কিভাবে জানলো ?

-আরে আশ্চার্য সে তো প্রতিদিনই তো তোমাকে রান্না করতে দেখে । সেও রান্না করে । তুমিও রান্না কর । ঐ দিন আমাকে কি বলে জানো ? বলে আপাগো দেখেন না ঐ বাড়িতে কি হ্যানসাম একখান পোলা কাম করে । আমার তারে মনে ধরছে ।

এই বলে মেয়েটি আবারও জোড়ে জোড়ে হাসতে লাগল ।

হ্যানসাম ?

আমি হাসবো নাকি কাঁদবো ঠিক বুঝতে পারলাম না !

শেষ পর্যন্ত কাজের বুয়া ?



রাগে দুগে আমি ছাদ থেকে চলে আসি । সপ্তাখানেক আমি রান্না ঘরে গেলাম না । সব কিছু ডুবে মরুক ।

কিন্তু আমার রুমমেটদের রান্নার যে অবস্থা তাই বাধ্য হয়ে আমাকে আবার রান্না ঘরে যেতে হল ।

আর আজকে রান্না করতে এসে আবার এই বিপত্তি ।

নাহ !

ফাজলামীর একটা লিমিট থাকা উচিৎ। আমি অন্য জানলাটা বন্ধ করে দিবো ঠিক এই সময়ে পাশের বাড়ির মেয়েটা বলল

-এই এই এই ।

খানিকটা বিরক্ত হয়ে বললাম ।

-এই সপ্তাহটা কোথায় ছিলে ? ছুটি নিয়েছিলে নাকি ?

-দেখ ফাজলামো করবা না ।

-আরে রাগ করো কেন ? গ্রামের বাড়িতে তো যেতেই পারো তাই না এতে রাগ করার কি আছে এতো ?

-শুনো আমি এখানে কাজ করি না । আর আমি কাজের লোকও না । আমার সাথে ফাজলামো করবা না ।

-আরে কি বল ! তাইলে আমার কাজের বুয়ার কি হবে ? ও ব্যাচারী তো তোমারে তার মন দিয়ে ফেলেছে ।

-চুপ ।

আমি জানলা বন্ধ করে দিলাম । ফাউল প্যাচাল পাইড়া লাভ নাই ।



বিকেল বেলা আমাদের গলিটার ভিতরে বেশ ভিড় দেখা যায় । অন্যান্য এলাকার মত না । এখানে সব বাসার ছোট ছোট বাচ্চারা খেলা ধুলা করে । ছোট ছোট বাচ্চাদের সাথে তাদের মায়েরাও বের হয় । এমন কি বাচ্চাদের বড় আপারাও বের হয় । এলাকা জমজমাট হয়ে যায় ।

আমি বিকেলে বের হলে খারাপ লাগে না । আজকেও বিকেলে যখন বের হইছি টিউশনিতে যাওয়ার জন্য । কয়েক কদম হেটেছি তখনই একদম সামনে থেকে সেই ফাজিল মেয়ে এসে হাজির ।

মুখে দুষ্টামির হাসি ।

-এই কাজের বুয়া !

আবার ?

নাহ !

এই মেয়ে ফাজলামি শুরু করেছে । আমি মেয়েটিকে এড়িয়ে চলে যাওয়ার চেষ্টা করলাম । এই মেয়ের সাথে সময় নষ্ট করার কোন মানে নাই ।

-এই কোথায় যাও ? আমাদের বুয়ার হৃদয় ভেঙ্গে তুমি চলে যেতে পারো না ।

আমি বিরক্ত হয়ে পিছনে তাকালাম । মেয়েটার মুখে তখনও দুষ্টামির হাসি ।

সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে । আমার মেজাজটা আসলেই খারাপ হল । সোজা মেয়েটার দিকে হেটে এসে খুব জোরে একটা ধমক দিলাম । বেশ কর্কশ গলায়ই বললাম

-এই রকম ফাজলামো করলে কি থাপড়ায়ে দাঁত খুলে ফেলব ।

মনে হয় একটু বেশি জোড়ে ধমক দিয়ে ফেলেছিলাম । মেয়েটা নিজেও খানিকটা অবাক চোখে আমার দিকে তাকিয়ে রইল কিছুক্ষন । আমি একটু আসে পাশে তাকিয়ে দেখলাম মোটামুটি সবাই ই আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে ।

আমি আর দাড়ালাম না । পেছন ঘুরে হাটা দিলাম । একবারপেছনের দিকে তাকালাম না !

কেন জানি নিজের কাছেও খানিকটা কেমন লাগছিল ।

একটা পিচ্চিকে ধমক দেওয়া যায় ।

একটা ছেলেকেও ধমক দেওয়া যায় কিন্তু এক মেয়েকে এভাবে সবার সামনে ধমক দেওয়াটা জানি কেমন ।

যাক যা হয়ে হয়েছে । মেয়েটির জ্বালানো বন্ধ হবে । কিন্তু তবুও মনটা একটু খুতখুত করতে লাগলো ।



কয়েকদিন মেয়েটার কোন খোজ রইলো না । তার আরও দিন দুয়েক পর মেয়েটাকে ছাদে দেখতে পেলাম । আমাকে দেখেও কেন জানি দেখলো না । মুখটাও কেমন বিষন্ন মনে হল । সেদিনের সেই হাস্যজ্জল চেহারাটা আর দেখা যাচ্ছিল না । মেয়েটা চলে যাচ্ছিল তখন আমি নিজেই মেয়েটাকে ডাক দিলাম ।

-এই ।

মেয়েটা দাড়িয়ে আমার দিকে তাকাল ।

-কি ?

-তোমাদের বুয়ার কি খবর ?

-কেন ?

-এমনি । আমার উপর তার মন এসেছে তাই ভাবলাম একটু খোজ খবর নেই ।

মেয়েটি কিছুক্ষন আমার দিকে তাকিয়ে থেকে বলল

-তুমি খুব খারাপ ।

-কেন ?

-আমাকে ঐ ভাবে বকলে কেন ? আমার আব্বু আম্মুও কোন দিন আমাকে এভাবে বকে নাই ।

-আচ্ছা । তা তুমি আমার সাথে ওমন ফাজলামো করছিলে কেন ?

মেয়েটি আমার কথার জবাব দিল না । কেবল কিছুক্ষন তাকিয়ে রইলো ।

-আচ্ছা আমি সরি ।

মেয়েটি তবুও চুপ ।

-আরে তুমি এভাবে চুপ থাকলে আমার প্রেম কাহিনীর কি হবে ? তুমি ছাড়া যে এই কাহিনী এগোবেই না ।

এই কথাতে মনে হল খানিকটা কাজ হল । মেয়েটি আমাকে মুখ ভেঙ্গালো ।

-তুমি পচা ।

-তুমি তো সুইট ।

-ইস ।

-সুইট আর সুন্দর ।

-ইস । ঢং । আমাকে বকতে আবার ঢং করবে ।

আমি হেসে ফেললাম । আমি আরো কি বলতে যাচ্ছিলাম তখন দেখি এক মাঝ বয়সি মহিলা ছাদে এসে হাজির । মেয়েটির দিকে তাকিয়ে একটা মোবাইল এগিয়ে দিতে দিতে বলল

-আফা মনি আপনার ফোন ।

মেয়েটা ফোনটা হাতে নিল । মহিলা যখন চলে গেল আমি বললাম

-আরে তোমার মোবাইল আছে দেখি ।

-তো ! থাকবে না ?

-আচ্ছা ! মোবাইলে ব্যালেন্স আছে তো ?

-কেন থাকবে না ?

-দেখি আমাকে একটা কল দাও তো ।

-ইস ! এই সব ফালতু ট্রিকস আমার সাথে চলবে না ।

-আচ্ছা । বুঝলাম । এসো ঝগড়া পাশে রেখে এখন একটু কথা বলি ! মেয়েটি অন্য দিকে তাকিয়ে রইল ।

-বলবা না ? আচ্ছা ঠিক আছে ! ঐ মহিলা কে যে তোমাকে মোবাইল দিয়ে গেল ?

এবার মেয়েটি আমার দিকে তাকিয়ে হেসে ফেলল ! তারপর বলল

-তোমার বুয়া প্রেমিকা । হিহিহিহি !





facebook

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৭

রমনা টেক বলেছেন: :-/ :-/ :-/ :P :P :P :P

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৮

অপু তানভীর বলেছেন: :P :P :P

২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৬

মৌরি৯৯ বলেছেন: ওরে প্রেম রে?

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৮

অপু তানভীর বলেছেন: কই প্রেম আর !!

৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২০

সোহাগ সকাল বলেছেন: পরে পড়ে নেব।

এখন হাজিরা দিয়ে গেলাম।। B-))

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

অপু তানভীর বলেছেন: :):):)

৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৯

সুলাইমান হাসান বলেছেন: কাজের বুয়া !!!!!!!!!

:-P :-P :-P

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

অপু তানভীর বলেছেন: কাজের বুয়া :-P :-P

৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩১

বিবর্ণ সময় বলেছেন: সুন্দর লেখা

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!

৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪১

মৃন্ময় বলেছেন: ঐ কাজের বুয়া হ্যার পর কি অইল......?

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৫

অপু তানভীর বলেছেন: তা তো কয়ন যাইবো না :P :P

৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৪

আমি তুমি আমরা বলেছেন: এই গল্পটা কইলাম বালাইচে ;) ;) :P :P

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৫

অপু তানভীর বলেছেন: :P :P :P ;) ;)

৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৯

আহমেদ নিশো বলেছেন: বুয়া প্রেমিকা । হিহিহিহি !

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১১

অপু তানভীর বলেছেন: হিহিহিহি !

৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২২

অশান্ত কাব্য বলেছেন: :) ভাল

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৬

অপু তানভীর বলেছেন: :):):)

১০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১২

সি.এম.তানভীর-উল-ইসলাম বলেছেন: হাহাহা.। ভালো থাকবেন

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩

অপু তানভীর বলেছেন: :) :)

১১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭

লাবনী আক্তার বলেছেন: :D :D :D

কাজের ছেলেই বটে!! ;) ;)

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩

অপু তানভীর বলেছেন: ;) ;) ;)

১২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫১

বটবৃক্ষ~ বলেছেন: ঐ বাড়িতে কি হ্যানসাম একখান পোলা কাম করে । আমার তারে মনে ধরছে ।
হা হা ম গে =p~ =p~ =p~ =p~ =p~
আপনার গল্প পড়ে মনে হয় আহারে!মেয়েদের কে কনভিন্স করা বুঝি এতই সোজা!!

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬

অপু তানভীর বলেছেন: আমার কাছে সহজই !
কি দরকার কঠিন করে সব কিছু দেখা ! :):)

১৩| ০১ লা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩

কামরুল আহসান খান বলেছেন: বদ্দিন পর বলগে আইসা এ কি দেখিলাম.
:p তয় বুয়া কাহিনী লুল পাইলাম :p :p

২১ শে মে, ২০১৩ রাত ২:০৪

অপু তানভীর বলেছেন: :> :> :>

১৪| ০১ লা মে, ২০১৩ রাত ৮:০১

অহন_৮০ বলেছেন: ;) ;) ;) ;) ;)

২১ শে মে, ২০১৩ রাত ২:০৫

অপু তানভীর বলেছেন: B-)) B-)) B-))

১৫| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৫১

হান্টার১ বলেছেন: শেষ পর্যন্ত কাজের বুয়া ? :P :P :P :P =p~ =p~ =p~ =p~

০১ লা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

অপু তানভীর বলেছেন: ঐ মিয়া ভালা করে পড়া দেখেন !! বুয়ার সাথে কিছু হয়ই নাই !!

১৬| ০১ লা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪

ধুম্রজ্বাল বলেছেন: মনটা চ্রম খারাপ।
আপনার লেখায় একটু বিনোদন পেলাম।
আপনার বয়সে যদি ফেরত যেতে পারতাম। সব বদলে দিতাম।
আপনার জন্য শুভকামনা

০১ লা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮

অপু তানভীর বলেছেন: :):):):)

ধন্যবাদ !!

১৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:১৯

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: =p~ =p~ =p~ :P :P :P :P




বটবৃক্ষ~ বলেছেন: ঐ বাড়িতে কি হ্যানসাম একখান পোলা কাম করে । আমার তারে মনে ধরছে ।
হা হা ম গে =p~ =p~ =p~ =p~ =p~
আপনার গল্প পড়ে মনে হয় আহারে!মেয়েদের কে কনভিন্স করা বুঝি এতই সোজা!!

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২৬

অপু তানভীর বলেছেন: মেয়েদের পটানো কিন্তু আসলেই সোজা!! তোমার চাচতো বোইন কিন্তু খুব সহজেই পটছে ;););)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.