নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেয়েটি অথবা কবির সাথে তার বৃষ্টিতে ভেজার গল্প

২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৪১







-আচ্ছা আপনার ঘরে সব পুরুষ মশা নাকি মেয়ে মশা আছে ?



আমি প্রশ্ন শুনে হাসালাম । এই মেয়েটা মাঝে মাঝে এমন সব প্রশ্ন করে যে না হেসে পারা যায় না ! যত সব উদ্ভট প্রশ্ন এই মেয়ের মাথায় আসে !

আমি বললাম

-কেন ?

-না ! আপনাকে মশায় কামড়ায় না তো ? আমার মনে হয় আমার এখানে সব পুরুষ মশা ! আপনার ওখানে সব মেয়ে মশা !

হেসে বললাম

-সব কামড় দেওয়া মশাই মহিলা মশা ! পুরুষ রা কামড়ায় না !

-ইশ ! কি কথা ! মহিলা মশা কি কথা ! বলেন মেয়ে মশা !

-কেন মহিলাতে সমস্যা কি ?

-সমস্যা আছে ! বলা যাবে না ! হুহ !





কদিন আগেও অদ্রির এরকম উদ্ভট উদ্ভট কথাতে বড্ড বিরক্ত লাগতো ! দুনিয়ার সব আজগুবি প্রশ্ন তার কাছে । প্রথম দিন যখন অদ্রির সাথে কথা হয় সেদিন বিরক্ত হয়ে গিয়েছিলাম বেশ । তবে এটা নিশ্চিৎ মেয়েটা খানিটা ভড়কেও দিয়েছিল সেদিন । পরের দিন পরীক্ষা ছিল । বিছানায় শুয়ে শুয়ে পড়ছিলাম । মোবাইল টা পাশেই ছিল । এমন সময় ম্যাসেঞ্জারের টোন বেজে উঠলো । কেউ মেসেজ দিয়েছে ।



অপরিচিত একটা আইডি ! নাম দেখে মনে হচ্ছে সম্ভবত মেয়ে ! সব থেকে অবাক লেগেছে তার কথা গুলো

"আপনার নাকটা সুন্দর। আয়নার সামনে গিয়ে নাকটা ধরে বলুন, গুলুগুলু বাবুটা"



মানে কি ?

কিছুক্ষন বোকার মত চেহে রইলাম মেসেজ টার দিকে । সমস্যা কি ?

রিপ্লাইয়ে লিখলাম

-সরি কে আপনি ? ঠিক চিনলাম না !

-চেনা লাগবে না ! কেবল শুনবেন ?

-আশ্চর্য ? কে আপনি ?

-বললাম না আমি কে সেটা চেনা লাগবে না ! কেবল শুনবেন ! ঠিক আছে । আর আজকের এটা কি কবিতা লিখেছেন ? জানেন আমি কবিতা টা পড়ে কতক্ষন কেঁদেছি ? তোমার জন্য সেই সে কথা, না বলাটাই থাক, তবুও যদি জীবন থেকে কিছুটা স্বপ্ন হারাক !

এই লইনের মানে কি ?

-কোন মানে নেই । কবিতার মানে থাকে না !

-না ! এমন টা হবে না ! এবার থেকে আর কষ্টের কবিতা লিখবেনা না ! অন্য কে কাঁদানোর কোন অধিকার আপনার নেই !





সত্যি কি চাই

তোমায় ছেড়ে, তোমার কথা শুলো !

আমার সকল স্বপ্ন গাথা, সকল রূপকথার গল্প

আজকে তোমার সাথেই হারালো !

তুমি যদি বুঝতে তবুও

যদি জানতে মেয়ে

একটি বারেও পিছন ফিরে আমার চোখটি দেকতে যদি চেয়ে !





-আচ্ছা কবি সাহেব আপনি কি কোন দিন ঘুরে ঘুমান বলেন ?

-মানে কি ?

-না মনে ডান দিকে ঘুরে নাকি বাঁ দিকে ঘুরে ?

-কেন ?

-আহা বলেন না ! চিৎ হয়ে হয়ে ঘুমান ?

-জি না ! আমি উপুর হয়ে ঘমাই !

-ইয়াক ! এমন টা কেউ করে ! শুনে ডান দিকে ঘুরে ঘুমাবেন আজ থেকে !

-কেন ?

-কারন আমি বাঁ দিকে ঘুরে ঘুমাই ! তাহলে আমরা মুখো মুখি হই ! হিহিহিহি !









######

-আচ্ছা জানেন ? আজকে একটা কাক এসেছিল আমার জানালায় ? কালো কুককুচে ! মনে হয় দাড় কাক ! বেশ বড় সাইজ !

-ঢাকায় দাড় কাক আছে নাকি ?

-নেই !

-মনে হয় নাই ! সব পুচকে কাক !

-আপনাকে বলেছে !

-তা কাক এসে কি করলো ?

-আমার সাথে অনেক কথা বলল ! চারিদিকে কি হচ্ছে ? আমি নিচে যাই না তো তাই আমাকে বাইরের খবর দিতে এসেছে !

-আপনি নিচে কেন যান না ?

-যাই না !



এই লাইনটা লেখার পরেই মেয়েটা কেমন চুপসে গেল ! কেন গেল ঠিক বুঝতে পারলাম না । অন্য দিন এমন হয় না স্বাধারনত । এতো কম কথা বলে না মেয়েটা !





#####

-কি ব্যাপার কোথায় ছিলেন গতকাল ?

আজকে আমি নিজেই নক দিলাম মেয়াটকে !

-কেন ?

-না, কালকে আর কোন কথা বললেন না যে ?

-আসলে এখানে বেশি রাত জেগে থাকার নিয়ম নেই ।জলদি জলদি ঘুমিয়ে পড়তে হয় !

-এখানে বলতে কোথায় ?



কোন কথা নেই ! আমার মনে হল মেয়েটা মনে হয় বলতে চায় না ! আমিও আর খুব বেশি জোড় করি না । মেয়েটা বলল

-আজকে আমাকে একটা কবিতা শোনাবেন ?

-কবিতা ?

-আনন্দের কবিতা ! কষ্টের না !

-আচ্ছা দেখি



তোমার পশে ছিলাম যেন তোমার পাশেই আছি

তোমার জন্য নিয়ে আসবো রয়েল বেঙ্গল খাসি !



-এই এটা কি লিখলেন ?

-কেন ? তোমার জন্য খাসী কিনে আনছি এটা আনন্দের কথা না ! খসীর মাংসের কেজি কত জানো ?

-আপনি খুব পঁচা ! আপনার সাথে কথা নেই ! আপনার সাথে আড়ি !





একটু একটু করে স্বপ্ন দেখেছি ! একটু একটু করে স্বপ্নটাকে সাজিয়েছি !

শুধু এমন দিনে !

তোমার মুখে একটুকরো হাসি ফোটাবো বলে !

বল তুমি কিভাবে মন খারাপের সাথে সন্ধি করবে ?






#####

কয়েকদিন পরেই মেয়েটি নিজের একটা ছবি দিল ফেসবুক ওয়ালে । সাদা ধবধবে একটা বিছানায় বসে আছে দেওয়ালের সাথে হেলান দিয়ে ! কোলের উপর বালিশ তার উপর একটা ল্যাপটপ ! ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে আছে হাসি মুখে । চেহারায় একটা ক্লান্তি ভাব থাকলেও আশ্চার্যএকটা দূত্যি ছিল । মুখের হাসিটাই বলে দিচ্ছিল যে এতো সহজে হার মানবো না আমি ! তবুও মেয়েটার ছবি দেখে খানিকটা মন খারাপ হয়ে গেল !

বুঝতে কষ্ট হল না সেদিন মেয়েটা কোথায় আছে এই কথা কেন বলতে চায় নি !

কি হয়েছে মেয়েটার ?

একবার মনে হল জানতে চাই । কিন্তু পরে মনে হল হয়তো মেয়েটা এই কথাটা আমাকে বলতেই চায় নি । যদি আমি নিজ থেকে জিজ্ঞেস করতে চাই তাহলে হয় তো কষ্ট পাবে !





একদিন মেয়েটি নিজ থেকেই বলল কথা টা !



-আজকে অনেক দিন পরে নিজের বাসায় এসেছি !

-এতো দিন কোথায় ছিলেন ?

-আপনি বুঝি জানেন না ?

কিছুক্ষন নিরবতা ! আমি জানি কিন্ত বলতে ইচ্ছে হল না ! কিন্তু তারপর মেয়েটা যা বলল তাতে আমি খানিকটা স্তব্ধ হয়ে গেলাম ! মেয়েটা খানিকটা অসুস্থ এটা আমি অনুমান করে নিয়েছিলাম কিন্তু এমন টা হবে কো দিন ভাবতেই পারি নি ।

কি একটা বিদঘুটে ইংরেজি নাম বলল রোগটার । সহজ বাংলা যাকে বলে ক্যান্সার ! প্রথম স্টেজে আছে । এতো দিন দেশেই চিকিৎকাস হচ্ছিল কিন্তু এখন বাইরে নিয়ে যাওয়া লাগবে । সপ্তাহ খানেকের ভিতর বাইরে যাবে এই জন্য আজকে তাকে বাসায় নিয়ে আসা হয়েছে ।





#####

-জানেন, আমি হয়তো নাও ফিরতে পারি ?

-ছি কি বলছেন এসব ! সবে তো প্রথম স্টেজ !

-আমি জানি ! তবুও ! এই জন্য আমাকে বাসায় আনা হয়েছে । সবাই আস্তে আস্তে আসছে আমার জন্য দেখা করার জন্য ! তাদের মুখ দেখে মনে হচ্ছে আমি মনে হয় কালকেই মারা যাবো ! হিহিহিহি !

-এটা কি হাসির কথা ?

-আমার কাছে মনে হচ্ছে ! সবার সাথে ভাল ভাবে যেন দেখা করতে পারি এজন্য সবার জন্য দিন ঠিক করা । এই যেমন বড় ফুপু ওমুখ তারিখ বিকাল তিনটা ! ছোট ফুপু বিকেল পাঁচটা ! মনে হচ্ছে আমি দেশের প্রধানমন্ত্রী ! এটা আমার টাইম সিডিউল ! হিহিহিহি !



-খুব হাসি আসছে ?

-বারে আসবে না ! এতো গুরুত্বপূর্ন মানুষ আমি ! তবে যাওয়ার আগের দিন ঠিক করেছি আমি কারো সাথে দেখা করবো না !

-কেন ?

-ঐ দিন খুব বৃষ্টি হবে ! শেষ বারের জন্য হলেও ঐ দিন খুব করে বৃষ্টিতে ভিজতে চাই ! আমি জানি ঐ দিন বৃষ্টি হবে খুব !

আমি চুপ করে রইলাম ! তারপর অদ্রি হঠাৎ করেই বলল

-আপনি ভিজবেন আমার সাথে ?

-আমি ?

-হুম ? ভিজবেন ?









####

-আফা ! আপনে বাইরে গেলে আমার চাকরি থকাবো না ! বড় সাহেবে আপনেরে গাড়ি থেইকা বাইর হইতে মানা করছে !

-ড্রাইভার সাহেব আব্বুকে কেউ বলতে যাচ্ছে না ! চিন্তা করবেন না !



ড্রাইভার সাহেবের মুখের দিকে তাকিয়ে আমি এগিয়ে গেলাম অদ্রির দিকে ! বললাম

-উনি তো ঠিকই বলছেন ! এই সময়ে বাইরের রোদের বের হওয়া ঠিক না !

অদ্রি আমর দিকে তাকিয়ে বলল

-আপনি ডাক্তার ? এমবিবিএস পাশ করেছেন ?

-এটা বলার জন্য তো ডাক্তার হওয়া লাগে না !

-শুনেন ! এমনিতেই ডাক্তারদের যন্ত্রনায়

আমি অস্থির আর কারো যন্ত্রনা চাই না ! আমি এখন রিক্সায় চড়বো ! ঠিক আছে ? আপনি আমার বয়ফ্রেন্ড না যে আপনার কথা আমি শুনবো ? আপনি আমার কথা শুনবেন !



কোন ভাবেই অদ্রিকে বোঝানো গেলো না ! শেষ মেষ এই ঠিক হল যে রিক্সায় চড়বো কিন্তু হুড তুলে । আমি জানি সেটাও সে শুনবে না ! আমরা যখন রিক্সায় উঠলাম ড্রাইভার সাহেবের দিকে তাকিয়ে দেখি তার মুখের ভাব টা করুন হয়ে গেছে । কোন ভাবে যদি অদ্রির বাসায় এটা জানে তাহলে তার চাকরি নট হয়ে যাবে ।



-বৃষ্টি হবে না তো মনে হচ্ছে !

রিক্সার হুড ততক্ষনে উঠে গেছে । অদ্রিকে প্রথমবারের মত দেখলাম সরাসরি কিন্তু ওকে দেখে মনে হচ্ছে আমাকে যেন কত দিন ধরে চিনে । কালো রংয়ের একটা কালোয়ার কামজের সাথে কপালে কালো টিপ পরেছে । চুপ গুলো খোলা !

অদ্রি বলল

-আমি জানি বৃষ্টি হবে ! হবেই হবে !



এবং সত্যি সত্যি আমাকে অবাক করে দিয়ে আকাশ কালো করে বৃষ্টি চলে এল । রিক্সাওয়ালা কিছুক্ষন গাইগুই করছিল বৃষ্টিতে চালাবে না বলে কিন্তু পরে টাকা বাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলে রাজি হল !



অদ্রি আর আমি রিক্সায় বসে বসেই বৃষ্টিটে ভিজতে থাকলাম ।ওর মুখের বৃষ্টি পানি গড়িয়ে পরছিল ! আমার মনে হল



তোমার মুখের বৃষ্টির জল

যেন সকালের শিরির বিন্দু

অথবা রোদের চিকচিক কোন বালু কনা !



অদ্রি একটু একটু কাঁপছিল বৃষ্টির ঠান্ডা ফোঁটার কারনে । কিন্তু সেটা নিয়ে ওর কোন ভ্রুক্ষেপ নেই ! ওর মুখে একটা একটা অন্য রকম আনন্দ ছিল ! আমি ওর দিকে তাকিয়ে বললাম

-আমি তোমার হাতটা একটু ধরবো ?

অদ্রি বলল

-আমি তো ভাবলাম আপনি এই কথা বলবেনই না ! আমি আপনার জায়গায় হলে আরও আগেই ধরতাম ! আপনি এতো বোকা কেন বলেন তো ? একটা মেয়ে কি চায় বোঝেন না ?

-হুম ! একটু বোকাই !

-আচ্ছা ঐ যে তখন বললাম আপনি আমার বয়ফ্রেন্ড না এটা শুনে রাগ করেছেন ?

-রাগ কেন করবো ? তুমি তমি তো সত্যি করাই বলেছো ?

-হবেন ?

-কি ? কি বললে?

অদ্রি অদ্ভুদ ভাবে হেসে বলল

-আপনি যে আমাকে তুমি করে বলতে শুরু করেছেন এটা কি আপনি লক্ষ্য করেছেন ?

-তাই নাকি ? আগে কি আপনি করে বলতাম !

অদ্রি আমার কথার জবাব না দিয়ে নিজের হাত টা বাড়িয়ে দিল !





আমি অদ্রির হাত ধরে বসে রইলাম । রিক্সা এখনই ফাঁকা রাস্তা দিয়ে ছুটে চলেছে দুজন মানুষ কে নিয়ে !









মাঝে মাঝে মনে গল্পের জীবন টা বাস্তবের মত না । কিন্তু সব গল্পের উৎস এই জীবন থেকেই। গতকাল রাতের একজন ফেসবুক ফ্রেন্ডের একটা স্টাটাসই তেমন এক জন অদ্রির কথা জানলাম ! মেয়েটা কেবল প্রথম স্টেজে আছে ক্যান্সারের ।

কবির সাথে তার কথপোকথন যেন কখনও থেমে না যায় এই কামনা করি !


মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:১৫

ভাসমানঘুড়ি বলেছেন: কেমন জেনো একটা টান আছে । লেখাটা অনেক ভাল লেগেছে ।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:২৪

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য ! :):):)

২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৫

আধখানা চাঁদ বলেছেন: অদ্রির জন্যে শুভকামনা।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৫৩

অপু তানভীর বলেছেন: শুভ কামনা :):)

৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৪৫

বাউন্ডুলে শিকু বলেছেন: আপনার গল্প পড়ে যতটা জানি, এরকম মাঝামাঝিতে শেষ কখনই করেন না । গল্পটা শেষ হোক এবং আপনার নিয়ম মেনে মিলনাত্নক ভাবেই ।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৫৪

অপু তানভীর বলেছেন: আমিও তাই গল্পটা যেন শেষ হোক ! আমার মত করেই শেষ হোক :)

৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৪৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অদ্রির জন্য শুভকামনা ।আজ আমি একটি আনন্দের কবিতা লিখেছি
আনন্দের কবিতা কেমন যেন নিরস মনে হয় ।

ভাল গল্প লিখেছেন। ভাল লেগেছে । :)

২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৫৪

অপু তানভীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :):):)

৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৩৫

বৃশ্চিক রাজ বলেছেন: +++++++

২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৫৬

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :) :)

৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৩০

রাতুল_শাহ বলেছেন: আপনাকে একটা গল্পের আইডিয়া দিবো ভাবছি......

২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৫৭

অপু তানভীর বলেছেন: অবশ্যই দিবেন ! :):)

৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৫৮

আবু শাকিল বলেছেন: রোমান্টিক গল্প মাইরি... =p~ =p~ =p~
ভাল লাগল তানভীর ভাই।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:২১

অপু তানভীর বলেছেন: আমার কাজই এই !

ধন্যবাদ :):):)

৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:২৬

শান্তির দেবদূত বলেছেন: সাধারনত আপনার গল্প পড়লে খারাপ মনও ভালো হয়ে যায়, কিন্তু এই গল্পটায় উল্টা হল। মনটাই খারাপ হয়ে গেল।

কোনভাবে কি অদ্রিকে ক্যান্সার থেকে ফিরিয়ে আনা যায় না, কিংবা মেয়েটা হয়তো কবির সাথে নিজের অসুখ নিয়ে একটু মজা করেছিল এমনভাবে একটা সুখি সুখি ফিনিশিং দেওয়া যায় না ?

২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:২৭

অপু তানভীর বলেছেন: আমিও প্রথমেই সেই রকমই চিন্তা করছিলাম । কিন্তু পরে ভেবে দেখলাম তাহলে মেয়েটাকে মিথ্যা বাদী বানানো ঠিক হবে না ! আর ঘটনা টা মোটামুটি সত্য !

দোয়া করতে পারি একদিন সত্যি সত্যি মেয়েটা ঠিক হয়ে ফিরে আসবে ! :):)

৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৩৪

অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: অদ্রির জন্য শুভকামনা।


গল্পটা ভাল লেগেছে।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:১৬

অপু তানভীর বলেছেন: আমাদের শুভকামনা জানানো ছাড়া কিছুই হয়তো করার নেই :(

ধন্যবাদ !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.