| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক হাতে তার লালের খেলা, অন্য হাতে নীল;
কালো চুলে সবুজ ফিতা, হয়েছে বিলীন।
লেপ্টে গেছে চোখের কাজল, আলতা রাঙা পা;
সে পায়েতে পাচ্ছে শোভা নতুন পায়েলটা।
গুমড়ে ওঠে বুকের ভেতর কান্নারা সব আজি,
যাচ্ছে বুঝি স্বপ্নরা সব দূরে কোথাও ভাসি!
আজ বুঝিবা চঞ্চলতার হল অবসান,
আদর সোহাগ সবই বুঝি নিচ্ছে নিরবাসন!
না জানিবা কেমনতর বিপদরা দেয় উকি,
না জানিবা স্বামীর সোহাগ লাগে নাকি ফাকি!
শ্বশুর-ননদ-ভাসুর সকল কেমন তারা সব,
না জানিবা কেমন তাদের হবে আচরণ!
ঠিক তখনি কোথথেকে এক পাগলা ব্যাটা এসে,
চমকে দিয়ে নিয়ে গেল ভাবনা গুলো কেড়ে।
শ্বশুর-ভাসুর এলো ছুটে, ননদ দিল গাল,
পাগলা ব্যাটা মুচকি হেসে দিয়ে যায় সামাল।
স্বামী এসে পাশে বসে রাখল হাতে হাত,
যানিয়ে দিল 'থাকব পাশে,সকাল-সন্ধ্যা-রাত'।
দুচোখ ভরে অশ্রু তাহার বাধ মানে না আর,
আনন্দেতে হল শুরু নামটা যে তাহার।
ভাবনা গুলো পথ হারিয়ে স্বপ্নেতে নেয় বাক,
নতুন তাহার দিনলীপি দিয়ে গেল ডাক।
পাগলা ব্যাটার এমনই কাজ, না বুঝি তার সাজ,
যাইগো যতই তারে ভুলে নাহি তাহার লাজ;
সদাই থাকে,কেমনে সে চমকে দিয়ে হেসে
বুকের ভেতর জমে ওঠা ঝড়টাকে দেয় মুছে!
পাগলা ব্যাটা যেমন আজব, তেমনই তার কাজ;
চাহে,জগৎ জোড়া সকল জীবে সদাই সুখে থাক।
©somewhere in net ltd.