নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।
তোমার ভেতর যেন আমার প্রাণের বসতবাড়ি,
তোমায় বুকে লয়ে যেন অথৈ সাগর দেবো পাড়ি;
এই স্বপনে তুমি যে হায় নেই— সঙ্গে আমার,
জীবন তরী তাই যেন আজ নাবিক...
যেখানে নিমিষেই মৃত্যু এসে ছিনিয়ে নিয়ে যায়
জন্মলগ্ন থেকেই যেখানেমানুষকে লড়তে শেখায়
অসম এক সমর— অসীম সাহসীকতায় ।
মৃত্যু থেকে যারা বেহেশতের খুশবো খুঁজে
জন্মের পূর্বেই যেখানে অনেক শিশু থাকে...
গতরাতে মনের মাঝে —
কতো কথা যে কবিতার চরণ হয়ে
অবিরাম বাজতে থাকে,
নাচতে থাকে খেলতে থাকে হাসতে থাকে — অচিন সুরে
ফুসরত মিলেনি আর।
তাইতো হলোনা লেখা — কোন কবিতা
এমনি...
এ যে আমার ন্যয্য অধিকার
তোমাকে ঘিরে সজ্জিত
যত রূপ সুখ ঐশ্বর্য্য আছে
সবই যেন— শুধু আমার।
মনে হয় বিলম্ব আর নয়,
সময় এসোছে মোরা দুজনে কাছে আসার
এখনই আসবে নেমে বুঝি ঋতুরাজ বসন্ত
এখনই যেন তুমি...
তখন দ্যা ফেনমেননের ফুটবল রাজত্বকাল চলছিল
নবজাতকের নাম রাখার প্রথম চয়েজ ছিলো— রোনাল্ডো
বিশ্বকাপের দ্বিতীয় তারকার স্থানটি পেতেন—
রোনাল্ডোর বালিকা বন্ধু, এমনই প্রতিপত্তি ছিল তাঁর।
তবুও সেসময়
রোনাল্দিনহো ছিলেন স্বমহিমায় ভাস্বর!
তিনিই যে...
রক্তাক্ত যুদ্ধাহত শিশুর ম্লান অবয়ব
শেল হয়ে যেন বুকে বিঁধে
ফুলের মতই নিষ্পাপ শিশুরা
কিংবা সেইসব অবলা নারী
ঘর সংসার স্বামীর সোহাগ
নিয়ে যাদের- দিন কাটার কথা
সেই নারীর চোখে আজ দ্রোহের আগুন
বহ্নি শিখা হয়ে...
একটি শিশু জন্মেছিলো
আজিকার এইদিনে—
আশার প্রদীপ জ্বেলে
সোনার বাংলায়;
আশার প্রদীপ যে— নিভে গেছে
নিষ্ঠুর ঘূর্ণিঝড়ে পড়ে
এই দিন তাই মোরা করি উদযাপন
ব্যথা ভরা প্রাণে।
সেই ঝড়ে ছিলো যে— বুলেট...
যেখানে রক্তের হুলি খেলা
বুলেট ও বিস্ফোরণে
প্রতিনিয়তই কেঁপে ওঠে— ভূমি
পৃথিবীটা অশান্ত হয়
এ যে ক্ষুব্ধ মরুভূমি।
বাবা মায়ের সন্তানের বিধবার
বিয়োগ ব্যথা সুতীব্র চিৎকার যেথা
হাওয়ায় মেশে বারুদের গন্ধ
শবের মিছিল নিত্য যেথা
বিশ্বমানবতা ডুকরে কাঁদে
ফিলিস্তিন— এক...
তীব্র যানজটে পড়ে
আটকা পড়ে —শহুরে জীবন
ব্যস্ততার দীর্ঘ শ্বাসে
যেন চয়ে সময়ের এই প্রহসণ।
সময় যে বয়ে চলে—
পাকে মাথার চুল,
দাঁত পড়ে যায়— গায়ের চমরায় পড়ে ঝুলে
এসব চলে স্বাভাবিক গতিতে
তবু যে কমে না লোভ...
কেন যাবে না বলা?
বলো! ব—লো না গো
তোমার আমার প্রেমের যে
এক যুগ পূর্ণ হলো!
তবে কেন ছলনা ? বলোনা
এমন গভীর প্রেমেে
এমন সাধনার ধন অবহেলে
বলে ছিতো আগে—
ভুলে যাও অতীত গ্লানি
খুলে দাও...
সে কবিতায় অন্য কেউ ছিলনা—
শুধু আমিই ছিলাম, তোমার পরম আরাধনা হয়ে;
যেন কত জনমের সাধনা!
আবেগ আপ্লুত এই আমি তখন
বুঝে গেছি —স্বার্থক আমার কবিতা লেখা,
স্বার্থক সাধনা।
প্রেম যেন এক সদ্য প্রস্ফুটিত অপরাজিতা ফুল
স্বার্থক...
আমারও যে ইচ্ছে করে খুব —
তোমায় কাছে পেতে,
প্রেমের মন্ত্র পড়ে তোমায় একান্তই আপন করে নিতে
,তোমার কোমল পরশে যেন— কাঙ্ক্ষিত সঞ্জীবনী সুধা মোর
তোমাতেই মুক্তি ঝিণুকের সুখ
তুমি প্রচণ্ড...
বাবার মৃত্যু গত বছর ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী
আছরের ওয়াক্তে, কুড়িগ্রামের নাগেশ্বর চরে
আল্লাহর রাস্তায় মসজিদের ভেতরে।
বাসায় মাস্ত্তুরাতের তালিম তখন শেষ
বাবা তখন মৃত্যশয্যায় — তাঁর জন্য
দুজন দাঁড়িয়েছে নামাযে একজন মোনাজাতে
একজন ছিল ক্বালেমা তালক্বিনে
আমরা সবাই...
ঝুম বৃষ্টি সাথে বজ্রপাত
এমন সময় করছি পরখ
মোর কবিতা লেখার হাত।
দেখি এবার লিখতে পারি কি না
লিখেছি তো আগে বেশ বাজিয়ে প্রেম বীণা ।
তুমি উড়িয়ে ছিলে তোমার দীঘল কালো কেশ
আমার প্রেমে পড়ে...
আকাশের আজ মুখটা কালো
তবে কী মনটা তোমার নেই যে ভালো
হয়তো গোমড়া মুখে বসে আছো
কেন আছো তা জানা নাই।
তবে কী তোমার মন খারাপ?
তোমার আমার নেই যে— আলাপ
বেশ কিছুদিন ধরে,
বলো...
©somewhere in net ltd.