নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুস্থ মানসিকতা এবং সুন্দর মনের মানুষদের বন্ধু হিসেবে পেতে চাই...
ক্রেডিটটা এবারো হাবিব ভাইকেই দিতে হয়। যারা আমার শ্রীমংগল চা বাগানে... পোস্টটি পড়েছিলেন, তারা হয়ত বুঝতে পারবেন। হাবিব ভাই আগে অফিসের যেই ডিপার্টমেন্টে কাজ করতেন, সেখানকার সহকর্মীরা প্রতি বছরই অন্ততঃ একবার ভারত ভ্রমনে গিয়ে থাকেন, ৫০/৬০ জনের দল নিয়ে। দলে অফিসের সহকর্মীদের বন্ধু বান্ধব বা আত্মীয় স্বজনরাও অন্তর্ভুক্ত হতে পারেন। ওনাদের এবারের অভিযান ছিল কাশ্মীর ! হুমম... স্বপ্নের কাশ্মীর !!!
কাশ্মীর ভ্রমনের একটা স্বপ্ন আমার মনে অনেক আগে থেকেই ছিল, আসলে ২০১১ তেই যেতে চেয়েছিলাম। হাবিব ভাই যখন বললেন, একটা দল কাশ্মীর যাচ্ছে, তুমি ওদের সাথে কথা বলে দেখতে পার। আয়োজক ভাইয়াদের সাথে যোগাযোগ করে জানা গেল, এক ভাইয়া যাচ্ছেন না, তার জায়গায় আমি যেতে পারব। পুরোটাই সড়ক পথের ভ্রমন, ১১ দিনের ট্যুর, খরচ মাত্র ২৭,৫০০ টাকা ! পুরাই পাংখা ! কলকাতা দিল্লী জম্মু হয়ে শ্রীনগর, গুলমার্গ, সোনমার্গ এবং সবশেষে পাহালগাম, এই হল আমাদের ভ্রমনের হাই লেভেল সূচী।
১০ এপ্রিল রাতে আমাদের কোলকাতাগামী বাসে ওঠার কথা। কিন্তু, যে হারে বাংলালিংক দামে হরতাল দেয়া হচ্ছিল, তাতে আমরা কোন ঝুকি নিতে রাজী হলাম না। ১০ এপ্রিল রাতে এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইটে কোলকাতা পৌছে গেলাম। একদিক দিয়ে ভালই হল, সারা রাত ভ্রমন করে কোলকাতা পৌছাতে দুপুর একটা/দু’টা বেজে যেত। আর প্লেনে ১ ঘন্টাতেই কর্ম সাবার !!
পরদিন সকালে উঠে চলে গেলাম ভিক্টোরিয়া প্রাসাদে। এর আগের বার যখন ভিক্টোরিয়া প্রাসাদের গিয়েছিলাম, সেদিন ছিল সাপ্তাহিক বন্ধ। প্রাসাদের ভেতরের মিউজিয়ামে গিয়ে হতাশই হলাম। ব্রিটিশ আমলের অনেক কিছু রয়েছে, কিভাবে ইংরেজরা ভারতবর্ষকে তাদের কব্জায় নিল, সেসব ইতিহাস। কিন্তু, প্রাসাদটা বাইরে থেকে দেখে যতটা বিশাল মনে হচ্ছিল, ভেতরে তার তুলনায় অনেক ছোট জায়গায় যাদুঘর, পুরো প্রাসাদটা ভেতরে দেখতে দিলে ভাল লাগত।
ফিরে এলাম পার্ক স্ট্রিটে। বেশ গরম ছিল, আর্দ্রতা খুব বেশী। তাজা ফলের রস খেয়ে একটু প্রশান্তি লাভের চেষ্টা করলাম। নিউমার্কেটের কাছে মারকুইস স্ট্রিটে ছিল আমাদের হোটেল। আশে পাশের দোকান পাট দেখতে দেখতে নিউ মার্কেট ছেড়ে অনেক দূর চলে গেলাম। কেসি দাসের বিখ্যাত মিষ্টি খেয়ে পরে হোটেলে ফিরলাম।
সন্ধ্যা ৬ টায় শিয়ালদহ স্টেশন থেকে দুরন্ত এক্সপ্রেসে আমাদের যাত্রা শুরু। প্রায় ৫০ জনের দল। সবাই এক বগিতেই। ট্রেন যথা সময়েই ছেড়ে দিল। এসি কোচে খেয়ে দেয়ে নামাজ পড়ে ঘুম দিলাম। পরদিন বেলা প্রায় এগারটা নাগাদ দিল্লী পৌছেই হোটেলের দিকে ছুট। জুম্মার দিন ছিল। খুজে পেতে কাছেই এক মসজিদে জুম্মার নামায পড়ে বাসে উঠে পড়লাম। উদ্দেশ্য দিল্লী নিজাম উদ্দীন মসজিদ, তাবলীগ জামায়াতের মারকাজ। জাস্ট একটু দেখে যাওয়ার ইচ্ছে, এত নাম শুনেছি ! আমরা ছিলাম করল বাগ এলাকায়। ১৮১ নম্বর বাসে উঠে যখন ১৫ রুপি বাস ভাড়া দিলাম, তখন বুঝেছিলাম জায়গাটা দূরেই হবে। মনে হল পুরো দিল্লী শহর ভ্রমন করছি। দিল্লীতেও ভালই গরম। মারকাজ মসজিদের গেটের ঠিক সামনেই এক দোকানে টক দই এর লাচ্ছি বিক্রি হচ্ছিল। খেয়ে সেরকম লাগল ! আমি আবার সাথে দোকানে থাকা মিষ্টান্নও চালিয়ে দিলাম।
রাত সাড়ে আটটায় জম্মুর উদ্দেশ্য ট্রেন ছিল বিধায় আমাদের ইচ্ছে ছিল আসর পড়েই করল বাগের উদ্দেশ্যে বেড়িয়ে পড়ব। মারকাজ মসজিদে আসর নামাজ পড়লাম। সাথে থাকা জসিম ভাই বললেন, এখানে হযরত নিজাম উদ্দীন আউলিয়ার দরগাহ আছে যার নামে এই জায়গার নাম। ভাবলাম এতদূর যখন এসেছি, একটু দেখেই যাই। আমি জীবনে কোন মাজারে যাই নি, তাই ওখানে কি হয় তা সচক্ষে দেখিনি, শুধু শুনেছি। মাজারের দিকে যতই এগোচ্ছি, দেখি দোকানিরা ফুল, আগরবাতি এবং আরো বহু কিছু নিয়ে বসে আছে। এসব কিনে নিয়ে লোকজন যাচ্ছে মাজারে। খেয়াল করে দেখলাম, অমুসলিম মহিলারাও যাচ্ছে ফুল সাজানো ট্রে নিয়ে ! কমপ্লেক্সে ঢুকে বুঝতে পারলাম, এখানে বেশ কিছু কবর আছে। কাছেরটায় ঢুকে পড়লাম কি হচ্ছে দেখার জন্য। আল্লাহ তুমি মাফ কর, দেখি লোকজন কবরের উপর চুমু খাচ্ছে। গেটে এক লোক খাতায় লিখে নিচ্ছেন, কার দিলের কি তামান্না ! আল্লাহ জানে সেগুলো পূরণে কি ব্যবস্থা তিনি নিবেন !
এতটুকু দেখার পর আর থাকার ইচ্ছে হল না। দ্রুত বেরিয়ে বাসে উঠে পড়লাম। এসে নামলাম দিল্লী গেইটের কাছে। আমার সাথে থাকা বাকী দু’জন কখনো এখানে আসেননি তাই। কাছে পিঠে এক জায়গায় মসজিদ পেয়ে গেলাম। মাগরিব আদায় করে সোজা অটো ধরে হোটেলে।
ট্রেন ছাড়ল জম্মুর উদ্দেশ্য। আজকে নন এসি ট্রেন, কিন্তু রাতের যাত্রা আর গরম কম থাকায় তেমন সমস্যা হয় নি। সকাল সাতটা নাগাদ জম্মু তায়ি স্টেশনে পৌছে গেলাম। জম্মু কাশ্মীরের শীতকালীন রাজধানী। আমাদের ট্যুর অপারেটর ফারুক ভাই। ওনার লোকজন আগে থেকেই এখানে চলে এসেছে। বাস ঠিক করা আছে আর যে কয়দিন আমরা কাশ্মীরে থাকব, সে কয়দিন সব বেলার রান্না বান্নাও এরাই করবে। পাচক এবং তার সহকারীরা কোলকাতার অধিবাসী।
সকাল আটটা নাগাদ বাস ছাড়ল। কিছুদূর যেতেই পাহাড়ী পথ শুরু হল। নাশতা এবং দুপুরের খাবার পথে বিভিন্ন হোটেলে বাস থামিয়ে করা হল। সবই নিজস্ব বাবুর্চিদের রান্না করা, তাই এই একটা জায়গায় কোন কষ্ট হল না, রান্না এক কথায় চমৎকার !
শ্রীনগরের পথে জল বিদ্যুৎ কেন্দ্র
পাহাড়ী ছোট শহর...
পথের পাশে বয়ে চলা জম্মু তায়ি নদী...
শ্রীনগর যখন পৌছালাম, তখন রাত হয়ে গেছে। হোটেল গ্রেট আকবর ! আমাদের এই ট্যুর ছিল বাজেট ট্যুর। তাই হোটেলের মানও ছিল সাধারণ। যাহোক, আমরা যেই রুম পেয়েছিলাম, সেটা ছিল মোটামুটি, টয়লেট সুবিধার ছিল না।
পরিদন পয়লা বৈশাখ ! কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগর শহর ভ্রমন। লোকজনের দাবী অনুসারে সকালে খিচুরী আর মুরগির মাংশ হল। সাথে পাপড় থাকত। জম্পেশ খাওয়া দিয়ে বের হয়ে পড়লাম। শ্রীনগরের আইন কানুন খুব কড়া। সকাল সাতটার পর শহরে বড় গাড়ীর চলাচল নিষেধ। আমাদের বাস শহরের একটু বাইরে নির্ধারিত পার্কিং এ রাখা আছে, ডাল লেকের পাশে। ছোট কিছু গাড়ীতে করে চলে গেলাম সেখানে। রৌদ্রোজ্জল দিন। লোকজন ডাল লেকের পাশে ছবি তোলায় ব্যস্ত হয়ে পড়ল।
মিশন কাশ্মীর সিনেমার কথা মনে আছে? এই শিকারায় চড়ে বেরিয়েছিল নায়ক নায়িকা...
লেইকে কিছু কৃত্রিম ফোয়ারা তৈরী করা হয়েছে...
ডাল লেক বিশাল বড়, প্রায় ১৮ বর্গ কিলোমিটার, প্রাকৃতিক হ্রদ। পাহাড়ের কোলে প্রাকৃতিক হ্রদ, আসলেই খুব সুন্দর। যদিও পানিতে প্রচুর জলজ উদ্ভিদ হ্রদের সৌন্দর্যহানি করছিল। বোঝা গেল, সরকারের নজর একটু কম আছে। হ্রদে বোট হাউস আছে, শিকারা আছে। শিকারা হল ছোট নৌকা, হ্রদে ঘুরে বেড়ানোর জন্য। বোট হাউসে আমরা থাকিনি। আর পানি দেখে ভাল না লাগায় আমি শিকারা ভ্রমনও করিনি... শীতে এই হ্রদ পুরোটাই বরফ হয়ে যায়।
শ্রীনগরে মুঘল সম্রাটেরা আয়েশ করতেন। তারা বেশ কিছু সুন্দর সুন্দর বাগিচা তৈরী করেছিলেন। আসলে কাশ্মীরের আবহাওয়া খুব স্বাস্থ্যকর, বিধায় রাজা বাদশাদের এই আয়োজন। ডাল লেক থেকে বাসে করে আমরা চলে গেলাম মুঘল বাগান শালিমার দেখতে। খুব সুন্দর বাগান, ছবিতেই দেখুন।
দূরে বরফ ঢাকা পাহাড়...
বাগানে ঘাসের মধ্যে ছোট ছোট ফুল...
মধু খেতে ব্যস্ত ভ্রমরা...
এরপর গেলাম মুঘল বাগান নিশাত ঘুরতে। প্রাকৃতিক একটি ঝর্ণাকে এরা একটু কৃত্রিমতার ছোয়া দিয়ে পুরো পার্কে বইয়ে দিয়েছে। ছবিতেই দেখুন।
রবিবার ছুটির দিন হওয়ায় কাশ্মীরি পরিবারগুলো বাচ্চাদের নিয়ে বেড়াতে এসেছে।
নিশাত পার্ক থেকে আমরা চলে গেলাম এশিয়ার সবচেয়ে বড় টিউলিপ বাগানে। টিউলিপ ফুল খুব কম সময়ের জন্য ফোটে, এপ্রিলেই ওরা কিছুদিন থাকে। ৫০ রুপি দিয়ে টিকেট কেটে টিউলিপ বাগানে ঢুকলাম। ৫৬০০ ফুট উচ্চতায় জাবারওয়ান পাহাড়ের পাদদেশে এ এক অপূর্ব আয়োজন। রং বেরং এর টিউলিপ ফুটে আছে ১২ হেক্টর জায়গা জুড়ে ! মূখ্য মন্ত্রী গুলাম নবী আজাদের উদ্যোগে ২০০৬-২০০৭ সালে গড়ে ওঠে এই টিউলিপ বাগান।
টিউলিপ বাগানের এক পাশে জোহরের নামাজ আদায় করলাম। বাগানে খাবার বিক্রি হচ্চিল। একটা কাশ্মীরি বিস্কুট খেলাম, নারিকেল দিয়ে তৈরী, দারুণ লাগল। পরে আমি বাসার জন্য কিছু বিস্কুট নিয়ে এসেছিলাম। আমাদের দুপুরের খাবারের আয়োজন ছিল টিউলিপ বাগানের পাশেই অবস্থিত ইন্দিরা গান্দী মেমোরিয়াল পার্কে। পার্কটাও অসাধারণ সুন্দর। লেইক আছে, আছে দৃষ্টিনন্দন গাছ পালা। জম্পেশ একটা খাওয়া দিলাম। মন চাচ্ছিল পার্কেই একটা ঘুম দেই।
সেদিনের মত আমাদের ট্যুর শেষ। এর পরের কর্মসূচী, সবাইকে ডাল হ্রদের ধারে এনে ছেড়ে দেয়া হল। কেউ শিকারায় চড়ল। আমরা তিনজন মিলে একটা অটো ঠিক করে চলে গেলাম লিংক রোডে, কাশ্মীরি শাল কিনতে। সময় কম, এভাবেই দিনের শেষে সারতে হবে। মাগরিব পড়ে এক দোকানে ঢুকলাম। বিশাল সব দোকান ! ১৫০ রুপি থেকে শুরু করে দেড়/দুই লাখ রুপি পর্যন্ত শাল আছে !! প্রায় ১৩ হাজার রুপির শাল, পাঞ্চু আর টু’পিস কিনে সেদিনের মত হোটেলে ফিরলাম !!
কাল আমরা গুলমার্গ যাব। হায় আল্লাহ, কি জায়গা !! ওখানে গিয়ে মনে হচ্ছিল সত্যিই স্বর্গে চলে এসেছি !! ঐ গল্প আগামী পর্বে বলব, সে পর্যন্ত সাথেই থাকুন...
আমার যত ভ্রমন ব্লগ...
In Srimongol: On a weekend at the land of tea
২৪ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:০১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হা হা হা, দারুণ মন্তব্য !!!
২| ২৪ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪
মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: ভালো হচ্ছে।সাথে আছি।
২৪ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ঠিক আছে ভাই, জাজাকাল্লাহ খায়র...
৩| ২৪ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭
ঘাসফুল বলেছেন: ঘুরা ঘুরি পোষ্টে চোখ বন্ধ করে প্লাস...
২৪ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: প্লাস সাদরে গৃহীত...
৪| ২৪ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:২৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ পোষ্ট। ভু-সর্গের ফুল পাহাড় নদী সব এক পোষ্টে।
তৃতীয় ভালোলাগা।
২৪ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: যেহেতু প্রকৃতির খুব কাছে থাকেন সব সময়, ফুল পাহাড় আর নদীর এই অপূর্ব সহাবস্থান আপনাকেই সবচেয়ে বেশী দোলা দিয়ে গেছে কুনোব্যাঙ ভাই...
৫| ২৪ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সুন্দর!
২৪ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ২৪ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
ফারিয়া বলেছেন: সুন্দর স্থান, চলে যেতে হবে কোনদিন!
২৪ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হুমম... আমাদের সবাইকেই একদিন চলে যেতে হবে এই সুন্দর পৃথিবী ছেড়ে... এর চেয়ে আরো অনেক অনেক সুন্দর বা ভয়ংকর কোন জায়গায়... চিরদিন থাকার জন্য...
৭| ২৪ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭
গুল্টু বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ পোষ্ট।
২৪ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খায়র...
৮| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:০৩
প্রিয়তমেষূ বলেছেন: অসাধারণ ভাইয়া, আগামী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম!
২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:১৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগল...
ভাইরে পর্ব লিখতে আর পোস্টাইতে অনেক খাটুনি...
৯| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:০৪
প্রিয়তমেষূ বলেছেন: প্রিয়তে এবং ৩য় ভাললাগা।
২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:১৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খায়র...
১০| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৩৫
রেজোওয়ানা বলেছেন: ছবি দেখে চোখ জুড়িয়ে গেলো!
পড়তেও ভাল লাগলো.....
২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৪০
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ রেজোয়ানা আপু, ভাল আছেন আশা করি...
১১| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৫০
লবকুশ বলেছেন: আমার ইন্ডিয়া যাবার আগ্রহ তৈরীর পেছনে আপনার লেখার একটা গুরুত্বপুর্ন অবদান রেখেছে...কিন্তু সময় আর টাকার অভাবে ইচ্ছা টা বাস্তবে এখনো রুপ নেয়নি....জানি না নিবে কিনা কোনোদিন...
২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ইনশাল্লাহ আপনি একদিন ইন্ডিয়া ঘুরতে যাবেন, আমি দোয়া করছি আপনার জন্য...
মানুষের কাজ তিনটিঃ নিয়্যত করা, চেষ্টা করা আর দোয়া করা...
১২| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৫৫
ঝটিকা বলেছেন: আপনি তো বিশাল ট্যুর দিছেন। পরের পর্ব তাড়াতাড়ি দিয়েন। বেড়ানোর এত সুন্দর আয়োজনের জন্যই আপনার অফিসে জয়েন করতে ইচ্ছা হচ্ছে( সিরিয়াসলি)
২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ইনশাল্লাহ চেষ্টা করব তাড়াতাড়ি লেখার...
আমার অফিসের অন্যান্য ব্যাপার সেপার জানলে ভুলেও জয়েন করতে চাইবেন না...
১৩| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৫৬
খেয়া ঘাট বলেছেন: পোস্ট পড়ে , ছবিগুলো দেখে মনটা ভরে গেলো।
২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আমারো ভাল লাগছে আপনাদের সাথে আমার আনন্দগুলো ভাগাভাগি করে নিতে পারাতে...
১৪| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:০০
ঝটিকা বলেছেন: ও আর একটা কথা কোথা থেকে কি কিনলেন, কেমন দাম, নতুন কোন খাবার, স্পট এগুলো ডিটেইল দিয়েন, আখেরে কাজে লাগবে
২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:১৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: কাশ্মীরে শাল/মেয়েদের টু পিস/পাঞ্চু/স্টল এর বিশাল বিশাল দোকান আছে। দাম এর কোন শেষ নেই, যত বেশী মন চায় দিতে পারবেন!
কাশ্মীরে মেয়েদের সুন্দর সুন্দর পাকিস্তানী থ্রি পিসও পাবেন। আমি কিছু কিনেছি, দাম অনেক কম মনে হয়েছে। কোলকাতায় কেনা কাটা করেছি (আগামী পর্বে বলার চেষ্টা করব)
কাশ্মীরে নতুন খাবার বলতে ওখানকার কিছু বেকারী আইটেম খেয়েছি, ভাল লেগেছে। আমার সব খাবার দাবার আমাদের নিজেদের বাবুর্চিরাই রান্না করত, তাই ওখানকার লাঞ্চ/ডিনারের অভিজ্ঞতা নেই। তবে দিল্লীতে বিখ্যাত আব্দুল করিম হোটেলে বিরানী খেয়েছি, আহামরি না হলেও খারাপ ছিল না। জামে মসজিদের কাছেই মিষ্টি খেয়েছি, আর কোলকাতায় আব্দুল খালেক হোটেলে গরুর বিরানী খেয়েছি, ভাল লেগেছে। সেসব কথা পরের পর্বে আসবে...
আর স্পটগুলোও বর্ণনাতেই পেয়ে যাবেন, সাথে থাকুন...
১৫| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:১৯
একাকী বালক বলেছেন: চরম লাগল।
২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৩১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: জেনে আমারো ভাল লাগল একাকী ভাই...
১৬| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৩৭
েবনিটগ বলেছেন: +
২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৫০
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৭| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১:১৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব জলদি আগামী পোষ্ট দেন। নইলে কইলাম ফেসবুক স্ট্যাটাস এর মত আপনার নিকও খাইয়া ফালামু!!!
আগেই বলেছি, আপনার ভ্রমনকাহিনী গুলো আমার দারুন লাগে।
ক্যারি অন!!!
২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:২২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ফেইসবুকে আমার তেমন একটা স্ট্যাটাস নাই... কামলা মানুষ... তবে সামুতে এই নিকটা খাইয়া ফেললে সত্যিই খুব কষ্ট পামু ভাই... এইটা কইরেন না...
যেটা শ্রীমংগলের পোস্টেও আপনাকে বলেছি, আমারো ইচ্ছে আছে আরো বেশ কিছু স্মৃতি শেয়ার করার, কিন্তু সময় এখন সবচেয়ে বড় ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে... তারপরেও চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ...
সাথে থাকবেন আশা করি...
১৮| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৩৯
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: ও মাই গড ! এত্ত সুন্দর !! যাইতে ইচ্ছে করে ++++++++++++++++
২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:২৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপু, ভাইয়া এবং ভাগ্নীদের নিয়ে ঘুরে আসুন সময় করে... হয়ত ওখানে বসেই আস্ত একটা কবিতার বই লেখা হয়ে যাবে...
১৯| ২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:১৭
দার্শনিক বলেছেন: আল্লাহ্ তাআলা কোরআন করিমের সূরা আল্ মো'মেনূল: ৫০ আয়াতে বলেছেন, "এবং মরিয়মের পুত্রকে ও তাহার মা কে আমরা এক নিদর্শন করিয়াছিলাম এবং আমরা তাহাদের উভয়কে উপত্যকার এক উচ্চ ভূমিতে আশ্রয় দিয়াছিলাম যাহা বসবাসের যোগ্য এবং ঝর্ণা শোভিত ছিল।" (২৩:৫০) (to be continued...)
২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩০
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খায়র... সত্যি বলতে ঘোরাঘুরির নিয়্যত এখন সেটাই থাকে... আল্লাহ তা'লার সৃষ্টি এবং নেয়ামতসমূহ অবলোকন করা...
২০| ২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫২
একাকী বালক বলেছেন: ভাই যদি টাইম পান তাহলে কিভাবে যেতে হয়, কেমন টাকা খরচ হয়, কি কি সাবধানতা নিতে হয় এইসব নিয়ে যদি একটা লেখা দিতেন তো খুব ভাল হত।
২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাই যাওয়া খুব সোজা, প্রথমে একটা পরিকল্পনা করেন, ১১/১২ দিনের ছুটি নেন। কাশ্মীরে দেখবেন মূলতঃ শ্রীনগর, গুলমার্গ, সোনমার্গ, পাহালগাম। এর বাইরে অন্য কোন দিকে সাধারণত কেউ যায় না, কারণ বাংলাদেশীদের জন্য কাশ্মীরের অনেক জায়গায় যাওয়া বারণ। আপনি http://www.ivacbd.com এ গিয়ে Restricted area list টা দেখলেই বুঝতে পারবেন।
পয়সা বেশী থাকলে ঢাকা থেকে প্লেনে কোলকাতা চলে যান, কোলকাতা থেকে প্লেনে শ্রীনগর চলে যান। উপরে যে চারটা জায়গার কথা বললাম সেগুলো ঘুরে আসুন।
পয়সা কম খরচ করতে চাইলে ঢাকা থেকে কোলকাতা বাসে, সেখান থেকে সন্ধ্যায় ট্রেনে (রাজধানী/দুরন্ত এসি অথবা নন এসিতে যেতে পারেন, খরচ আরো কমবে), দিল্লী থেকে রাতে ট্রেনে জম্মু, জম্মু থেকে বাসে সারাদিন জার্নি করে সন্ধ্যায় শ্রীনগর। ফেরাটাও এরকমই।
আমরা বড় গ্রুপে গিয়েছি এবং ট্যুর অপারেটর খাওয়ার আয়োজন করাতে খরচ কম লেগেছে, মাত্র ২৭,৫০০ টাকা !! ভিসা খরচ আপনার নিজের। আরো কিছু খুচরা খরচ মিলে সেটা হয়ত ৩৫ হাজার ++ এ ঠেকেছিল। হোটেল গুলো গড়ে ১০০০ রুপি (টুইন শেয়ার) মানের ছিল যদ্দুর শুনেছি। এইতো... আমার মনে হয় ছোট গ্রুপে গেলে জনপ্রতি অন্ততঃ ৫০/৬০ হাজার খরচ হবে।
আমাদের ট্যুর অপারেটর ফারুক ভাই হয়ত আপনাকে এ ব্যাপারে আরো সহায়তা করতে পারবেন। আপনি যাওয়ার আগে আমাকে মেইল করবেন [email protected] এ। আমি ফারুক ভাই এর ফোন নাম্বার জানিয়ে দেব।
আর কেনাকাটার জন্য আরো অন্ততঃ ৫০,০০০ টাকা নিয়ে যাবেন, নইলে শান্তি পাবেন না...
আর বিশেষ সাবধানতার কিছু নেই। কাশ্মীরের অবস্থা এখন ভাল। খারাপ হলে সেটা পত্র পত্রিকার মাধ্যমেই জানতে পারবেন। এবং সেই খবর নিয়েই যাবেন অবশ্যই।
২১| ২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০
রুপ।ই বলেছেন: অসাধারন ! আমি যেতে চাই ।
২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: যাবেন ইনশাল্লাহ, সে মত পরিকল্পনা করুন... চেষ্টা করুন... হয়ে যাবে ব্যবস্থা...
২২| ২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫
সুবিদ্ বলেছেন: দারুন লাগলো অনেকদিন পর আপনার ভ্রমন কাহিনী পড়ে, যেতে হবে...
২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ সুবিদ ভাই...
২৩| ২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৩
টেকনিসিয়ান বলেছেন: বাস ঠিক করা আছে আর যে কয়দিন আমরা কাশ্মীরে থাকব, সে কয়দিন সব বেলার রান্না বান্নাও এরাই করবে। পাচক এবং তার সহকারীরা কোলকাতার অধিবাসী। ......................... বেড়াতে গেলে এ ব্যাপারটা আমি মোটেও পছন্দ করি না কারণ যে জায়গায় যাবেন সে জায়গার নিজস্ব লোকাল সংস্কৃতির আরেকটি পার্ট খাবার দাবার এমনকি স্ট্রীট ফুডও ভাল করে চেখে নেওয়া দরকার।
এখন আপনি কাশ্মীর গিয়ে কলকাতার রান্না চেখে নিলেন দারুণ ভাবে মিস করলেন কাশ্মীরের বিখ্যাত ''কাশ্মীরি দম আলু, রগন জোস, বিভিন্ন কোপতা, গোজতবা, কাশ্মীরি চিকেন, রিশতা" এবং কাশ্মীরি বিয়ের থালী বিশেষ খাবার বিখ্যাত 'ওয়াজান"।
কলকাতা থেকে বিস্তারিত খরচাপাতি ছোট করে বা আলাদা পর্ব দিয়ে জানালে অনেক ব্লগার উপকৃত হবেন।
ভ্রমণ ব্লগের পোস্টে ++++।
২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: বেড়াতে গেলে এ ব্যাপারটা আমি মোটেও পছন্দ করি না কারণ যে জায়গায় যাবেন সে জায়গার নিজস্ব লোকাল সংস্কৃতির আরেকটি পার্ট খাবার দাবার এমনকি স্ট্রীট ফুডও ভাল করে চেখে নেওয়া দরকার।
আপনার সাথে আমি এ ব্যাপারটায় শতভাগ সহমত টেকনিশিয়ান ভাই। সত্যি কথা বলতে কি, এর আগে আমি বহুবার ইন্ডিয়া গিয়েছি, কিন্তু এবারই ৫০ জনের গ্রুপের সাথে গেলাম। আপনি বুঝতেই পারছেন, প্রায় ৩৫ হাজার টাকায় (অপারেটরকে ২৭,৫০০) এগার দিনের কাশ্মীর ট্যুর ! আমার হিসেবে অনেক সস্তা ! কাশ্মীরে মূলতঃ আমরা চার দিন ছিলাম। তাই, দর্শনীয় স্থান ঘুরে আসলে আমাদের সময়ও হত না আপনি যেসব খাবারের নাম উল্লেখ করেছেন। সেক্ষেত্রে আরো দুয়েক দিন সময় হাতে নিয়ে যেতে হত। যেহেতু প্রাইভেট জব করি, এখানে ১১ দিন ছুটি বের করতে পারাটা কম কথা নয়!
কাশ্মীরি কিছু বেকারী আইটেম খেয়েছি, এই যা...
খরচ পাতির খুব বিস্তারিত দিতে পারব না, যেহেতু পুরোটাই ছিল এরেঞ্জড ট্যুর। তবে ২০ নং মন্তব্যের উত্তরে আপনি কিছু গাইড লাইন পাবেন আশা করি। এরপর যদি আরো কিছু সাহায্য করতে পারি, মেইল করবেন। ঠিকানা ওপরে আছে।
২৪| ২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৪
ওঁ বলেছেন: ভ্রমণ পোস্ট ভালা পাইলাম
২৫ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০০
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই...
২৫| ২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪
একাকী বালক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। যাওয়ার ইচ্ছা আছে।
২৫ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: শুভ কামনা রইল আপনার অনাগত ভ্রমনের জন্য...
২৬| ২৬ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫
অনিমেষ রায় বলেছেন: ভয়ংকর সুন্দর লেখা , ছবি ও যায়গা :-)
২৬ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:২৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভয় পেলাম !!!!
২৭| ২৬ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
জুন বলেছেন: কাশ্মীর যাইতে হবে। তবে এর আগের সৌন্দর্য খুব কমই অবশিষ্ট রয়েছে। অপরূপা ডাল লেকের করুন দশা সত্যি মন খারাপ করার মত।স্বাধীনতা আন্দোলনের পর থেকে ঐদিকে ভারতীয় সরকারের নজর কম। গুলাম নবী আজাদের টিউলিপ বাগান খুব ভালোলাগলো।লাল টুকটুকে আপেল ভর্তি নুয়ে পড়া গাছ দেখোনি জহির ?? আর জাফরানের বাগান ??
পোষ্টে ভালোলাগা
+
ভিক্টোরিয়া নিয়ে আমি এবার যে পোষ্ট দিয়েছি তা মনে হয় তুমি দেখোনি
২৬ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ডাল হ্রদের অবস্থা দেখে আমিও হতাশ হয়েছি আপু। আর এখন আপেল গাছে ফুল ধরেছে, ফল হবে আরো পরে। সেপ্টেম্বরে গেলে ফলের সময়। জাফরানের বাগান দেখিনি আপু।
ভিক্টোরিয়ার উপর আপনার পোস্ট দেখব ইনশাল্লাহ। সময় পাই না একেবারেই...
২৮| ২৬ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
মেহেরুন বলেছেন: ++++++++++++ অনেক সুন্দর আর গোছানো ভ্রমণ ব্লগ। ভালো লাগলো ভাইয়া।
২৬ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ...
২৯| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৩৭
আরজু পনি বলেছেন:
অবাক হয়ে গেলাম! দারুণ!
২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: বলেন কি? এত ভাল লেগেছে??
৩০| ২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬
সারোয়ার মোর্শেদ বলেছেন: সুমন তোমার পোস্টা সুন্দর।ভালো লাগলো।
২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খায়র...
৩১| ২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:২৯
রেজা এম বলেছেন: খুব ভাল লাগল । তালতলা র কসাইখানা টা দেখে নিতে পারতেন। ।
২৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: কসাইখানা !! সেটা আবার কোথায় ছিল ভাই???
৩২| ২৮ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:০৫
তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: ভাল লেগেছে।
যাওয়ার ইচ্ছা জাগল--কোনদিন সুযোগ হলে অবশ্যই যাব।
২৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:১০
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ইনশাল্লাহ একদিন যাবেন...
৩৩| ২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭
ভুং ভাং বলেছেন: কোন একদিন যাবো ইনশাল্লাহ ।
২৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:১০
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ইনশাল্লাহ...
৩৪| ২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩
বাবুই পািখ বলেছেন: অসাধারণ ভ্রমণ পোস্ট।
২৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:১১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ...
৩৫| ২৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:৪৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভ্রমণ কাহিনী শুনলে আমি সব সময়ই পাগল হই ।
২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৪৬
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপনাকে পাগল করতে পেরে আমিও অনেক খুশী সাদা ভাই...
৩৬| ২৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:০৩
বাংলার হাসান বলেছেন: খুব সুন্দর বর্ননা ও অসাধারন কিছু ছবি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই কষ্ট করে পড়ার জন্য...
৩৭| ২৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮
আরমিন বলেছেন: এই নিয়ে তিন চার বার পড়ে ফেললাম!
বরাবরের মতই +
ভাইয়া কাশ্মিরী খাবার দাবারের ছবি দিয়েন তো! আপনার এই লেখাটার অপেক্ষায় ছিলাম , এখন আবার গুলমার্গ দেখতে ইচ্ছা করছে!
আমার জন্য একটু খাস দিলে দোয়া কইরেন তো ভাইয়া!
২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: বল কি?? মানুষ একবারই পড়ে না আর তুমি তিন চার বার !!!
ভাইরে, আমাদের ট্যুরটা বেশ প্যাকড ছিল আর আমাদের ট্যুরের কাশ্মীরে থাকাকালীন সব খাবার নিজস্ব বাবুর্চি দিয়ে পাক করা হত, তাই কাশ্মীরের ট্র্যাডিশনাল খাবার তেমন একটা খাওয়া হয়ে ওঠেনি... আর দু'একটা বেকারি আইটেম খেলেও তার কোন ছবি তুলিনি...
খাস দিলে কি জিনিসের জন্য দোয়া করব সেটা না হয় খাসভাবে আমাকে একটু বলো...
৩৮| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
আরমিন বলেছেন: আরে ভালয় ভালয় যাতে সব শেষ করতে পারি, শেষ সময় খুব অস্থিরতার মধ্যে আছি!
২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ওহ আচ্ছা, তাই বল... আমিতো অন্য কিছু মনে করেছিলাম...
দোয়া রইল, তুমি অনেক ভাল কিছু করে দেখাও, তোমার গবেষনা, লেখা বই যাতে সারা বিশ্বের মানুষ পড়ে...
৩৯| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০৯
আমিভূত বলেছেন: প্রথম যেদিন পোস্ট করেছিলেন সেদিন ই পড়েছিলাম ,কিন্তু ছবি লোড হতে এত টাইম নেয় যে পড়ে আর মন্তব্য করা হয়নি
আপনার ভ্রমন ব্লগ আগেও পড়েছি , মনে হল যেন নিজে ঘুরে এলাম । সাথে আছি
২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:১৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপনার কথা শুনে খুব ভাল লাগল আপু, সাথে থাকবেন আশা করি...
কি কানেকশন ব্যবহার করছেন যে এত স্লো??
৪০| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:২৪
আিম এক যাযাবর বলেছেন: খুব ভাল লাগল আপনার ভ্রমণকাহিনী, পরের পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম....
৩০ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ...
৪১| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:২৪
আরমিন বলেছেন: থ্যাংক্স ভাইয়া!
৩০ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: স্বাগতম...
৪২| ৩০ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:০১
আমিভূত বলেছেন: লোকাল ব্রডব্যান্ড !! নামেই কামে নাহ
তবে জিপি(আগের ব্রান্ড )থেকা বেটার
৩০ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: টেলিটক থ্রি জি ব্যবহার করে দেখতে পারেন, ভাল জিনিস... আর ওয়াইম্যাক্স তো আছেই...
৪৩| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৪২
গুল্টু বলেছেন: পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম ৬ দিন নতুন পোষ্ট কোথায় ?
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দেখি এখন লিখে ফেলতে পারি কি না... বিকেলে শালার বিয়ে (আকদ)...
৪৪| ৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
তুষার কাব্য বলেছেন: অনেকদিন পর আবার আসলাম আপনার আঙ্গিনায়।খুব ভালো লাগলো আপনার সাথে কাশ্মীর ঘুরে বেড়াতে।
গত মাসে আমিও দার্জিলিং,ডুয়ার্স ও ভুটান ঘুরে আসলাম।
৩১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই...
পরের পর্ব একটু তাড়াহুড়া করেই লিখে ফেললাম, আশা করি জুম্মার নামাজের পর পোস্ট দিতে পারব...
৪৫| ১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৩৫
ত্রিনিত্রি বলেছেন: হিংসা নিয়ে পোস্ট পড়া শুরু করেছিলাম, কিন্তু পড়তে পড়তে হিংসা মিলিয়ে গিয়ে মনে হলো সুবহানাল্লাহ, কি চমৎকার জায়গায়ই না যাবার তৌফিক আল্লাহ আপনাকে দান করেছেন! আমার অনেক ইচ্ছে ছিল কাশ্মির যাবার, দুই দুই বার প্লান নিয়েও ভেস্তে গেছে। ছেলে হবার বড় সুবিধা
অপূর্ব ছবি। ডাল লেকের বর্ণনা পড়তে পড়তে মিশর কাশ্মির না, আমি ফেলুদায় ফিরে গেলাম! ভূস্বর্গ ভয়ংকর! কাশ্মিরের সাথে আমার প্রথম পরিচয় হয়েছে ফেলুদার হাত ধরে, সেজন্য ওটাই আগে মনে পরে।
টিউলিপের বাগান বেশ লাগলো। মোঘল বাগানের নাম নিশাত? এর কি কোন অর্থ আছে নাকি ভাই?
পরের পর্ব পড়বার জন্য এখানে দাগিয়ে গেলাম।
ভালো লাগা এবং পিলাচ।
১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: অনেক দিন পর আপনাকে আমার ব্লগে পেয়ে খুব ভাল লাগছে ত্রিনিত্রি... আশা করি মেলবোর্নে খুব ভাল সময় পার করছেন...
নিশাত নামের তাৎপর্য জানি নারে ভাই... কি জানি, হয়ত কোন মোঘল সম্রাটের বউ এর নামে এই পার্কের নাম...
পরের পর্ব সময় করে পড়ে অনুভূতি জানাবেন... ধন্যবাদ।
৪৬| ১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৪৮
মাহবু১৫৪ বলেছেন: উফফফফ!!! কি দেখাইলেন ভাই এইসব!!!
অসাধারণ বললেও কম বলা হবে।
ছবির মত সুন্দর
+++++++++++
১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খায়র ভাই, দোয়া করবেন যেন আল্লাহর এই সুন্দর দুনিয়াটা আরো ঘুরে দেখতে পারি...
৪৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: আসলেই তো দেখি ভূস্বর্গ!! ওয়াও!!
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২৬
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হুমম... আসলেই তাই... তা বেয়াইন সাহেবতো অনেক দিন পর আমার বাড়ি আসলেন, কি দিয়ে যে আপ্যায়ন করি...
৪৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২০
সপন সআথই বলেছেন: ভূস্বর্গ darun lagche porte
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৭
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: জেনে খুশী হলাম...
৪৯| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫
রবিন থেকে মাসুদ রানা বলেছেন: আমারো এই রকম কোন গ্রুপ এর সাথে যেতে মন চাই! কিভাবে যাবো??? আপনার পোস্ট টা দেখে আর লোভ সামলাতে পারছিনা!
১৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৪৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: একটা গ্রুপ বানিয়ে ফারুক ভাই এর সাথে যোগাযোগ করেন... ০১৭১১৩২৮৪২৪
৫০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৬
আমি পাঞ্জেরী বলেছেন: ভাই ওইখানে নাকি অনেক ফল হয় ।কথাটা কি সত্যি??
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: পরিবেশ, আবহাওয়াতো বেশ ভাল, সুতরাং ফল হওয়াটাই স্বাভাবিক। আপেল গাছ দেখেছি, এছাড়া আখরোট দেখেছি দোকানে। সময়টা ফলের সিজন ছিল না, তাই হয়ত অতটা চোখে পড়েনি।
৫১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৭
ভারসাম্য বলেছেন: জহির ভাই, একটা বই প্রকাশের ব্যাপারে কথা ছিল একটু আপনার সাথে। আপনার [email protected] ই-মেল অ্যাড্রেসে ই-মেল পাঠাবো, নাকি অন্য কোথাও?
শুভকামনা।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ওটাতেই পাঠান।
৫২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৩
ভারসাম্য বলেছেন: পাঠিয়েছি। পড়ে জানাবেন যত শীঘ্র পারা যায়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পাগল বানানো পোষ্ট ++++++