নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাইবার অভিযাত্রী

যাদের হাতে দলীল প্রমাণ কম তারা গালি দেয় বেশি

সাইবার অভিযত্রী

সাইবার অভিযত্রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাবলীগ জামাতে গিয়ে আমল করলে ঘরে বসে আমাল করার তুলনায় ৪৯ কোটি গুন সোয়াব হবে : কিছু প্রশ্ন ।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৭

আমাদের তাবলীগ জামাতের মুরুব্বীরা বলেন, আল্লাহর রাস্তায় গিয়ে যে কোন নেক আমল করলে ঘরে বসে আমল করার চেয়ে ৪৯ কোটি গুন সওয়াব পাওয়া যায় । এ প্রেক্ষিতে কিছু প্রশ্ন :

১। আমরা প্রতি শুক্রবার জুমার নামাজ পড়তে যাই । শুক্রবার মাদ্রাসার ছেলেরা একদিনের জামাতে বের হয়ে থাকে । আবার ৩ দিনের বেশীর ভাগ জামাত ও ছুটির কারণে এই দিন-ই বের হয় । মাদ্রাসার ছাত্র যারা ১ দিনের জামাতে বের হয়ে জুমা আদায় করে বা যারা ৩ দিনের জামাতে গিয়ে জুমা পড়েন তারা কি মহল্লায় বা মাদ্রাসায় জুমা পড়ার তুলনায় ৪৯ কোটি গুন সোয়াব পান ? অথবা তিন -দিন / চিল্লার জামাতে নুসরতে গিয়ে জুমা পড়লেও কি মহল্লার জুমা থেকে ৪৯ কোটি গুন সোয়াব পাওয়া যাবে ?

২। প্রতি বছর অনেক হাজী সাহেবরা হজে যান । তাবলীগী ভাইয়াও অনেকে জামাত বন্দী হয়ে ২ মাসে জন্য হজের মেহনতের জন্য হজে যান । যারা তাবলীগী জামাতের সাথে হজে যান, তারা কি অন্যদের তুলনায় ৪৯ কোটি হজের সোয়াব পান ?

৩। বৃহস্পতিবার কাকরাইল মসজিদ বা অন্যান্য শবগুজারীর পয়েন্টগুলোতে বয়ান শুনার জন্য গিয়ে এশা বা মাগরিব নামাজ পড়লে মহল্লার মসজিদে নামাজ আদায় করার তুলনায় ৪৯ কোটি গুন সওয়াব হবে ? ঢাকা শহরে বেশ কয়েকটি শবগুজারীর পয়েন্ট আছে , যেগুলো আবার অনেক সাথীদের মহল্লার মসজিদ । ঐ মসজিদগুলোতে নামাজ আদায় করার ফজীলত কেমন হবে ?

৪। কোন সাথী ভাই যদি আল্লাহর রাস্তায় বের হয়ে জাকাত আদায় করেন তবে কি ঘরে বসে জাকাত আদায় করার তুলনায় সাত লক্ষ বা উনপঞ্চাশ কোটি গুন সোয়াব পাওয়া যাবে ?

৫। পার্শবর্তী মহল্লায় দ্বিতীয় গাস্তে গিয়ে আছর- মাগরিব - এশা নামাজ আদায় করলে কি মহল্লার নামাজের তুলনায় ৪৯ কোটি গুন সওয়াব পাওয়া যাবে ? মোকামী গাস্তের দিন গাস্তের উদ্দেশ্যে মসজিদে গিয়ে আছর-মাগরিব নামাজ পড়লে অন্যান্য দিনের নামাজের তুলনায় ৪৯ কোটি গুন সওয়াব হবে ?

তাবলীগ জামাতে

৪৯ কোটি ফজীলতের কথা শুনে, আমার মনে কয়েকটি এশকাল ( প্রশ্ন ) তৈরী হয়েছে । কারো জানা থাকলে উত্তর দিয়ে বাধিত করবেন ।
আগেও এ বিষয়ে বিভিন্ন হুজুরদের কাছে জানতে চেয়েছি , ভাল কোন জবাব পাই নি ।

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩

সাঈদ ফারুক বলেছেন: কারও কাছে থেকে জানার আগে ,আমরা নিজের ইসলাম নিয়ে পড়াশুনা বেশি বেশি করে করা উচিত।

কারান কোন কিছু উপল্বদি করতে হলে আগে আমাদের জ্ঞান বাড়ানো উচিত।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: vai I am trying to increase my knowledge .. So I post this ..

২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১

৮৩১আবীর১৯৮৩ বলেছেন: সামুতে কোন শাইখুল হাদীস দরস দিচ্ছেন যে আপনি এখানে এসব প্রশ্ন করতে আসছেন ? না কি তাবলীগ জামাতকে পচাইতে নামছেন ?

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৯

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ভাই পচানোর বিষয়টা আসল কিভাবে ? ফজীলত গুলো সত্য হলে সবাই জানবে - আমাল করবে ।
বৃহস্পতিবারে বয়ান শুনতে কাকরাইল গিয়ে মাগরিব এশা পড়লে যদি এত সোয়াব হয় তবে আমিও যাব ।
আর হজ করতেও তাবলীগ জামাতের সাথে যাব ।

৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৯

অবিবাহিত ছেলে বলেছেন: আরো বেশি পেতে পারেন যদি আপনি বিশ্বাস করেন ।
নিজেদের মধ্যে কামড়াকামড়ি বাদ দিন । আপনার জন্য সোজা ও সরল পথের দোয়া রইল ।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৭

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহু দূর , তাই না ?
সোজা ও সরল পথের দোয়া - আল্লাহ পাক কবুল করুন !

৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১০

হোসেন মালিক বলেছেন: ৪৯ কোটি গুন বেশি সওয়াব হয় এটাকি কোন হাদিসে আছে?

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: কোন কোন হুজুর বলেন এটা হাদীসে আছে, আর বেশীর ভাগ বলে থাকেন এটা দুটা হাদীস মিলিয়ে পাওয়া যায় ।
আমি অবশ্য কোন ভাবেই পাই নি !

৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৯

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: যুক্তি, প্রশ্ন চাই না। অথেনটিক হাদিস, কুরআনের রেফারেন্স লাগবে। সেই সাথে দেখাতে হবে, কোথ‍ায় কখন বলা হয়েছে, মক্কা ছাড়া আর কোথাও মুসলমানরা জমায়েত হয়ে একটা নির্দিষ্ট জায়গায় জিয়ারত করবে সওয়াবের উদ্দেশ্যে?

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫২

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ফজীলতের ক্ষেত্রে জয়ীফ হাদীস গ্রহণ যোগ্য - তবে জয়ীফ হলেও আমিকোন রেফারেন্স খুজছি ।
আমি যুক্তি প্রশ্নের বিরোধী না , ব রং পক্ষের লোক , মানে কিয়াস পন্থী বলতে পারেন , অর্থ ব হ যুক্তি কোরাণ হাদীস বিরোধী না হলে অণুসরণীয় । যে রকম যুক্তি থেকে উত্তর দিলেও চলবে - মানে আমি গ্রহণ করব । তাবলীগ জামাতের সাথে হজে যাব , বৃহষ্পতিবার কাকরাইলে গিয়ে বয়ান শুনব আর মাগরিব এশা সেখানেই পড়ব ।

৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩০

রাজিব হোসেন পানি বলেছেন: তাবলিগি জামায়াত মানেই মাংস.রুটি. আর ভালো ভালো খাবার .....

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১০

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ভাল খাবার আল্লাহর নেয়ামত, কোন সমস্যা নেই । হালাল খাবার খেলে অসুবিধা কি ?

৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৮

আব্দুল্লাহ্‌ আল মামুন সুজন বলেছেন: তাবলিগ জামাতের ইতিহাস জানার চেষ্টা করুন। তাহলেই এসবরে উত্তর পেয়ে যাবেন।
সহী বোখারেতে সুস্পষ্ট বলা আছে, তিনটি মসজিদ ব্যাতিত সওয়াবের উদ্দেশ্যে ভ্রমন করা যাবে না। মসজিদ দিনটি হলো, মসসিদুল হারাম, মসসিদুল আকসা, (আরেকটা স্বরণ করতে পারছি না)। তবে শুধু মাত্র মসসিদুল নববীতে নামাজ পড়লে ৭০ লক্ষ গুণ সওয়াব হবে।

আর বিদায় হ্বজের ভাষনের পর যে দিন ইসলামকে পরিপূর্ণ ঘোষনা করা হয়েছে, সে দিনের পর(মহনবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ এর ইন্তেকাল) থেকে ইসলামের সকল সংযুক্তি বেদাত। তাবলিগ জামাত নিঃসন্দেহে তার অনেক পর সৃষ্টি।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ভাই বুখারী শরীফ তো বিডায় হজের পর লেখা হয়েছে - বুখারী শরীফ পড়াও তাহলে বেদােছেনত ?
আর বুখারী শরীফে সাহাবা - তাবেয়ী আর ইমাম বুখারীর যে সব কথা গুলো এসেছে - সেগুলো ও বিদায় হজের পর , সেগুলোও বেদাত ?

আর রসুল এবং সাহাবারা যে বদর হুনাইন সফর করেছেন সেগুলো তো তিন মসজিদের বাইরে - সেটার কি হবে ?

৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০১

সাঈদ ফারুক বলেছেন: আব্দুল্লাহ্‌ আল মামুন সুজন@নবী (সঃ) কি সাহবীদের নিয়ে এই ভাবে মিলিত হতে না।
আর বিদায় হ্বজের ভাষনের পর যে দিন ইসলামকে পরিপূর্ণ ঘোষনা করা হয়েছে, সে দিনের পর(মহনবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ এর ইন্তেকাল) থেকে ইসলামের সকল সংযুক্তি বেদাত@সহমত কিন্তু এই তাবলিগ কোন নতুন সংযুক্তি মানে করি না।

যেমন বল্গে ইসলাম নিয়ে লেখা টাও নতুন সংযুক্তি না.....এটা যুগের পরির্বতেন কারনে ধরন টা পরিবর্তন মনে করি?

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৮

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ঠিক তাই , কোরাণ শরীফের একত্রিকরণ -ও তো বিদায় হজের পর !
খলিফা নিযুক্তি ও তো তাই - তবে কি চার খলিফা বেদাত ?
সিহাহ সিত্তার ছয় কিতাব বিদাত ? মাদ্রাসা বিদাত ? মদীনা বিশ্ববিদ্যালয় বিদাত ?

দাওয়াতের কাজের গুরুত্ব ও প্রয়োজণীয়তা অনস্বীকার্য , তবে পদ্ধতি নির্ধারিত হয় বাস্তবতার নিরীখে ।

৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩১

৮৩১আবীর১৯৮৩ বলেছেন: পচানোর বিষয় বললাম কারন এখানে এ প্রশ্নের উত্তর জানার জায়গা না। তবুও আপনি এখানে এটা লিখেছেন। উদ্দেশ্যটা পরিষ্কার।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ভাই ভাল ও সঠিক কিছুকে পচানোর চেষ্টা করলে নিজেকেই পচতে হয় । তাবলীগের কাজ অতি মোবারোক কাজ । এটা নিয়ে বিরোধিতা বা পচানোর প্রশ্নই আসে না । উল্লেখিত ফজিলত গুলো -ও যদি সঠিক হয়ে থাকে তাহলে আমরা জানলাম , তবলীগ পচবে কেন ? শয়খুল হাদীস কেউ আপনার চিনা ঠাকলে আপনি নিজেই একটু মেহেরবানী করে আমাদের জানিয়ে দিন না ভাই ।

আমার উদ্দেশ্য কি সেটা থেকে পোষ্টের আলোচ্য বিষয়টা কি অনেক গুরুত্ব পূর্ণ না ? আসেন ভাই আমরা সেই গুরুত্বপূর্ন বিষয়টা নিয়েই আলোচনা করি !

১০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪

আব্দুল্লাহ্‌ আল মামুন সুজন বলেছেন: সাইবার অভিযত্রী @ ভাই আপনি সব কিছু যে ভাবে বিদায় হ্বজের পরে চিন্তা করতেছেন সেই ভাবে হিসাব করলে আপনি নিজেই অবৈধ কারণ আপনি বিদায় হ্বজের পর জন্মগ্রহন করেছে!!
এবার আসল কথায় আসি বোখারি, মুসলিম বা তিরমিজি সাহেব গণরা হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর খুব কাছের সাহাবি ছিলেন। হযরত মুহাম্মদ (সঃ ) যা করতে, যা করতে বলতেন এবং যা নিষেধ করতেন তা লিখে রাখতেন। যা পরবর্তিতে তাঁদের নামানুসারে বই আকারে তৈরি করা হয়। ইসলাম পরিপূর্ণ ঘোষনা দেয়ার পর আপনি বা আমি যদি ইসলামের নামে যদি নতুন কিছু তৈরি করি সেটা বিদাত।
আর কোরআন একত্রিকরণ বিদাত নয় বরং কোরআনে যদি একটি শব্দও যোগ বা বিয়োগ করা হতো তা হলে সেটা বিদাত হতো।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১০

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: বিদায়ী হজের পর কোন কিছুকে অবৈধ বা বেডাট তো আমি ঘোষণা করি নাই ভাই , আপনি/আপনারাই করলেন । আমি শুধু কিছু প্রাসংগিক প্রশ্ন করলাম । যেমনটা করেছি ৪৯ কোটি গুন নিয়ে । নিজ থেকে কিছু তো বলিনি !

আর বুখারী মুসলিম ওনারা সাহাবী তো দূরের কথা তাবেও না ! সম্ভবত তাবে তাবেয়ী -ও না ! আপনে কেমনে কি বললেন ভাই !!!

১১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৩

আব্দুল্লাহ্‌ আল মামুন সুজন বলেছেন: সাইবার অভিযত্রী @৪৯ কোটি গুন সওয়াবগুলো কিভাবে ইসলামে আসে এটা বুঝানোর জন্য (বিদায়ী হ্বজ) বলা হয়েছে। কারণ এর পর আমরা কোন কিছু সংযুক্ত করেতে পরি না। যারা করে নিজেদের দল কে ভারি করার জন্য ইসলামকে অপব্যবহার করে, আসলেই এটা ইসলামের অংশ না।
আর আর বুখারী মুসলিম ওনাদের ব্যখ্যা আমার ই ভূল হয়েছে, এজন্য আমি দুঃখ প্রকাশ করছি আপনার কাছে।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৮

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ৪৯ কোটির বিষয়টা আমি নিজেও বুঝি না । মাওলানা ইলিয়াস রহ: এমন কিছু বলেছেন সেটাও পাওয়া যায় না । মাওলানা জাকারিয়া রহ: এমন কথাও কোথাও লিখেন নি । তাই জানতে চাইছিলাম মুরুব্বিরা এই কথা পাইলেন কৈ ?

আর বিদায় হজের পরে অনেক একটিভিটি ইসলামে গৃহিত হয়েছে - তবে তা কুরাণ হাদীসের ওপর ভিত্তি করেই । যেমন চার মাজহাব - ইমামডের ফিকাহ সংকলনের ফল । হাদীসের কিটাব মুহাদ্দিসডের হাদীস সংকলনের ফল । বিভিন্ন তাফসীরের কিতাব । মাদ্রাসা - মক্তব এসব । কিংবা দাওয়াতের বিভিন্ন মাধ্যম ও অবলম্বন । এগুলো তো বেদাত না একই ভাবে তাবলীগ ও বেদাট না । মুল কাজটা নবী ও সাহাবাদের , পদ্ধতি যেটা রয়েছে সেটা কাজের শৃংখলা ও উন্নতির জন্য করা হয়েছে । যেমন মাসে তিন দিন । এগুলোর দরকার আছে - এক্টিভিটি চালু রাখতে । এগুলো কুরাণ হাদীসের বিষয় না সাংগঠিন বিষয় ।

১২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৪

৮৩১আবীর১৯৮৩ বলেছেন: আমার তো মনে হয় এটা তেমন কোন গুরত্বপূর্ন বিষয়ই না। যা হোক আপনার কাছে গুরত্বপূর্ন বলে মনে হতেই পারে কিন্তু বলার উদ্দেশ্য হল এটি এ বিষয়ের আলোচনার স্থানই না।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৩

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ভাই আমার কাছে বিষয়টা খুবই গুরুত্বপূর্ন । মনে করেন এক ব্যাক্তি হজ করবেন । একই পরিমান টাকা ও সময় খরচ করে যদি কেউ ৪৯ কোটি হজের সোয়াব পায় - তবে নি:সন্দেহে সেটার চেয়ে গুরুত্ব পূর্ণ বিষয় একজন মুসলমানের জন্য আর কি হতে পারে । আমার ধারণা মতে মুসলমান সোয়ান গুনাহ কেই সবচেয়ে বেশী কেয়ার করে ।

আর ব্লগে ধর্ম নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয় । আহলে হাদীস - রাজারবাগী থেকে শুরু করে ২০ রাকাত তারাবী - জোড়ে আমিন আস্টে আমিন এমন সব বিষয়েই আলোচনা হয় । হেফাজত বলেন আর এজতেমা বলেন সব বিষয়েই ব্লগে অনেক পোষ্ট অনেক আলোচনা হয় । তাহলে এত সোয়াবের বিষয়টা সবার জানা - এটাও তো দরকারী একটা বিষয় ।

ভাই আপনার যদি প্রশ্ন গুলোর উত্তর জানা থাকে জানিয়ে দেন না প্লীজ ...
আর যদি মুরুব্বিডের সাঠে জানা শোনা থাকে ওনাদের কাছ থেকে জেনেও আমাদের জানাতে পারেন । কোন শাইখুল হাদীস চিনা জানা থাকলে তার মাধ্যমেও আমাদের উপকৃত করতে পারেন ।

আর একটি বিষয় : আপনার মন্তব্য থেকে বারবার মনে হয় মুরব্বীরা দলীল ছাড়াই মন গড়া কথা বলেন ! অথচ আমি তো মনে করতে চাই ওনারা ডলীল প্রমাণ- রেফারেন্স থেকেই বলেন । সেক্ষেত্রে তো কোন আপত্তি হওয়ার কথা না । উত্তরটা সোজা কঠায় বলে দিলেই হল । ওনারা তো আর না শুনে বানিয়ে - বানিয়ে কিছু বলেন না , কি বলেন ভাই ?

১৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০২

েমাঃ এহ্‌েতশামুল হক বলেছেন: আর তোমরা সকলে আল্লাহর রজ্জুকে সুদৃঢ় হস্তে ধারণ কর; পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না। আর তোমরা সে নেয়ামতের কথা স্মরণ কর, যা আল্লাহ তোমাদিগকে দান করেছেন। তোমরা পরস্পর শত্রু ছিলে। অতঃপর আল্লাহ তোমাদের মনে সম্প্রীতি দান করেছেন। ফলে, এখন তোমরা তাঁর অনুগ্রহের কারণে পরস্পর ভাই ভাই হয়েছ। তোমরা এক অগ্নিকুন্ডের পাড়ে অবস্থান করছিলে। অতঃপর তা থেকে তিনি তোমাদেরকে মুক্তি দিয়েছেন। এভাবেই আল্লাহ নিজের নিদর্শনসমুহ প্রকাশ করেন, যাতে তোমরা হেদায়েত প্রাপ্ত হতে পার। (৩ঃ১০৩)

নিশ্চয় যারা স্বীয় ধর্মকে খন্ড-বিখন্ড করেছে এবং অনেক দল হয়ে গেছে, তাদের সাথে আপনার কোন সম্পর্ক নেই। তাদের ব্যাপার আল্লাহ তা`আয়ালার নিকট সমর্পিত। অতঃপর তিনি বলে দেবেন যা কিছু তারা করে থাকে। (৬ঃ১৫৯)

মুসলমান ভাই সকল, সালাম নিন, নবী (সাঃ) উপর দরূদ পড়ুন। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ্‌ পাক আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন, বল তুমি মুসলমান। এরপরও যদি বলেন আপনি শিয়া বা সুন্নি আবার কেউ যদি বলেন তাবলীগ করতেই হবে তাহলে উপরের আয়াতদ্বয় ভালভাবে পড়ুন। ওয়া আখিরু দাওয়ানা আনিল হামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ভাই কি কইলেন! পোষ্টের লগে তো কুনু মিল খুইজা পাইলাম না !

১৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২০

আব্দুল্লাহ্‌ আল মামুন সুজন বলেছেন: েমাঃ এহ্‌েতশামুল হক@ সাহবের উত্তরে আপনি বলেছে, "পোষ্টের লগে তো কুনু মিল খুইজা পাইলাম না !" কিন্তু আমি মনে করি ওনি যর্থাথই বলেছেন। ইসলাম ভাগ হয়ে যাওয়ার কারেণেই ৪৯ কোটি সওয়াবের মতো কথাগুলি বলা সম্ভব হচ্ছে, যে কথাগুলোর কোন ভিত্তি এবং দিলিল কোনটাই নেই।
তবে যে বিষয়গুলোর উপর সুষ্পষ্ট বিধি বিধান আছে তার হাত ঘুরানোর কোন ক্ষমতা ইসলাম আপনাকে বা আমাকে দেয় নি।
আপনি মাদ্রাসা মক্তবের কথা বলেছেন এগুলো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, এগুলোর সাথে বিদাতের কোন সম্পর্কনেই। কিন্তু আমাদের খেয়াল রাখতে হবে, এগুলোতে কোন বিদাতি শিক্ষা দেয়া হচ্ছে কিনা। চার মাজহাবের কথা বলেছেন আপনি যে কোন মাজহাবের অনুসারি হতেই পারেন। কিন্তু আপনি যদি বলেন যে কোন এক মাজহাবের অনুসারি হতেই হবে(ফরজ), সেখানেই আমার আপত্তি।
"তোমরা ততো দিন ইসলাম আকড়ে ধরে রাখতে পারবে, যতদিন আল কোরআন এবং আমার সুন্নাকে আকড়ে ধরে রাখতে পারবে"
আমরা কি পেরেছি? আজ তাই '৪৯ কো সওয়াব' কথা গুলি বলতে আমরা দিধা করি না।
আমীন, আল্লাহ আদেরকে হেদায়েত করুন।

১৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মসজিদুল হারাম, মসজিদে নববী আর আল আকসা মসজিদ ছাড়া কোথাও সওয়াবের উদ্দেশ্যে জিয়ারত করতে নিষেধ করা হয়েছে। এখন, সওয়াবের উদ্দেশ্যে তুরাগ নদীর তীরে জিয়ারত করলে সেটাকে বিদআ’ত বলা যেতেই পারে...ফযীলতের ক্ষেত্রে জয়ীফ হাদিস গ্রহণযোগ্য এসব কথা বলে গুনাহগার হবেন না প্লিজ...

১৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৩

আব্দুল্লাহ্‌ আল মামুন সুজন বলেছেন: বিচার মানি তালগাছ আমার@ না বুঝে কোন মন্তব্য বা ব্যাখ্যা করবেন না, আপনি একটা হাদিস শিখুন কিন্তু সঠিক টা শিখুন। এখানে ভ্রমণ শব্দ বলা হয়েছে। এর দ্বারা বুঝানো হয়েছে ঐ মসজিদগুলোতে ইবাদত করার ক্ষেত্রে । ঐ তিনটি মসজিদ ব্যাতীত পৃথিবীর অন্য সব মসজিদের মান সমান(ইবাদত করার ক্ষেত্রে)। আর মসজিদ তৈরি করা হয়েছে শুধু মাত্র আল্লাহন ইবাদত করার জন্য।
তুরাগ নদী কোন মসজিদ নয়, এখানে হয় ইসলামী সমাবেশ। ইসলামকে সারা বিশ্বের সামনে এখানে তুলে ধরা হয়, ইসলামের প্রচার ও প্রসারের উদ্দেশ্যে

১৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এখানে কেউ ইসলামের প্রচার , প্রসার করতে আসে না। এখানে আসার মূল উদ্দেশ্য হলো সওয়াব অর্জন করা। সওয়াবের উদ্দেশ্যে ভ্রমণ করা হচ্ছে এখানে। ইসলামী সমাবেশে থাকা, খাওয়া, ঘুমানো, সালাত আদায়, মোনাজাত করে একটা নতুন ধারা সৃষ্টি করেছে তাবলীগ। আর এটা আমার বক্তব্য না। অনেক প্রথম সারির আলেমদের বক্তব্য। যেটা চালু হয়েছে সেটা দেখতে ভালো লাগে। কিছু মিডিয়া আর তাবলীগীরা ’হজ্জ্বের পর দ্বিতীয় বৃহত্তম সমাবেশ’ বলে আরো গুনাহ করে। এটা দেখতে অনেক ভালো মনে হলেও মূল ইসলামের সাথে এটা যায় না...

১৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪২

সীমান্তের ঈগল(পরাজিত বীর) বলেছেন: জনাব !!""আমাদের তাবলীগ জামাতের মুরুব্বীরা বলেন, আল্লাহর রাস্তায় গিয়ে যে কোন নেক আমল করলে ঘরে বসে আমল করার চেয়ে ৪৯ কোটি গুন সওয়াব পাওয়া যায় । এই কথা টুকু কোথায় পেলেন ??? তার রেফারেন্স দেন ?? মুরুব্বি বলেন তো হল না রেফারেন্স লাগবে !!

১৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪৭

সীমান্তের ঈগল(পরাজিত বীর) বলেছেন: মি বলবো এই কথা যে আপনি তাবলীগ জামাতের সমলোচনা করাটাই মুক্ষ্য উদেস্য তা না হলে আপনি রেফারেন্স ছাড়াই একজনের কথা বলে দিবেন এটা হতে পারেনা !!আর সমালোচনায় যদি হয় তাহলে গঠন্মুলক সমালোচনা করুণ । এটা তাবলীগের প্রপাগান্ডা ছাড়া আর কিছু না ।

২০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০০

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: আমার হিসেবেতো সাওয়াব বলে আসলে কিছু নেই ধর্মে, তিন গুন চার গুন ওসবতো অনেক পরের কথা, ভালো কাজের কোনো পরিমান নির্ণয় হবে কেন, ভালো কাজ আল্লাহর কাছে ভালো কাজ হিসেবেই শুধু গন্য হবে,নামাজ মানে আল্লাহকে সেজদা করা, সেটা পৃথিবীর যে কোন প্রান্তে হোক,হোক ঘরে কিংবা বাইরে।আল্লাহ সর্ব জায়গায় বিরাজমান।
জিনি আল্লাহকে মানেন তিনি আস্তিক, যিনি পৃথিবীতে শান্তি চান ,স্রাষ্টার সকল সৃষ্টির কল্যাণে কাজ করেন তিনিই মুসলিম।একজন মুসলিম মাটিতে নিজের কপাল ছোয়াবেন তিনি আল্লাহর উদ্দেশ্যেই ছোয়াবেন বা মাথা নত করবেন।এসব কিছুর সমন্বয় সমান হলে একটা মানুষ আল্লাহর প্রিয় বান্দা।এর মধ্যে আর কোন যোগ বিয়োগ গুন ভাগ নেই। বাকি যা মানুষ বলে সব কিছুই অতি পন্ডিতি বলেই আমি মনে করি।

২১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮

শাহেদ_মানিকগঙ্জ বলেছেন: আমি বাংলায় অনুবাদ করার সময় পেলাম না।


2:261 (Surah Baqarah) The parable of those who spend their substance in the way of Allah is that of a grain of corn: it groweth seven ears, and each ear Hath a hundred grains. Allah giveth manifold increase to whom He pleaseth: And Allah careth for all and He knoweth all things.

In response to this verse prophet said:
The person who send his money in the path of Allah but stayed at home, he will get 700 rewards for each Dirham, and the person who gone self in the path of Allah and spend money for own sake, he will get 7 lac reward for each dirham. And Allah increase for whomever He wants. (Ibn Majah, Mishkat)

And in another hadith:

Narrated Mu'adh ibn Jabal: The Apostle of Allah (peace_be_upon_him) said: (The reward of) prayer, fasting and remembrance of Allah is enhanced seven hundred times over (the reward of) spending in Allah's path. (Abu Dawud Book #14, Hadith #2492)

the reward of 1 Dirham in the path of Allah = 7 lac
The reward of 1prayer, fasting and dhikr multiplied 700 times over the reward of 1 dirham(7 lac) = 7 lac * 700

Copied from Click This Link). Please see the reply thread no#9.

You can also see http://askimam.org/public/question_detail/28157.

২২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৬

কিরমানী লিটন বলেছেন: ইসলাম অতটা স্বার্থপর নয়-অন্যায় জুলুম ব্যভিচার অনাচারে যখন ধুকছে মানবতা,দেশে দেশে মুসলমানরা চরম নির্যাতিত- তখন একজায়গায় পিকনিকের মতো জড়ো হয়ে থাকা খাওয়া আর ঘুমালে-সেটা আবার, শুধুমাত্র নিজের ৪৯ কোটি গুন ছওয়াবের আশায়,মানবতা ধ্বংস হলেও কোনোদিন এদের বিবেক জাগ্রত হয়না।এমন ভণ্ড ইসলাম,যে শুধুই নিজের ৪৯ কোটি গুন সোয়াবের আশায় মগ্ন,সেটা আমরা চাইনা।এটাকে ইসলাম নয়-একধরনের মোহের মুলা ছাড়া আর কিছুই বলা যাবে না...

২৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৪

জহীরুল ইসলাম বলেছেন: সত্যিকার অর্থেই আপনার জানার উদ্দেশ্য থাকলে তাবলীগী কোন আলেমের কাছে জানতে পারতেন, তা না করে যারা তাবলীগকে অপছন্দ করে তাদের কাছে হাস্যকর করার জন্য, বা তাবলীগের মাধ্যমে দ্বীনের পথে এসেছে তাদেরকে বিভ্রান্ত করার জন্য প্রসংঙ্গটা এখানে নিয়ে এসেছেন।
দুনিয়ায় কত ভন্ডদের যে দেখা বাকী রইল..........

২৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৪

Shamsuddin Ahmed বলেছেন: ৪৯ কোটি গুন সওয়াব দিয়ে কি করবো ? আমিতো চাই আল্লাহ্‌র নৈকট্য ।

২৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪

সত্যের পথে আরিফ বলেছেন: আল্লাহুম্মা এহদিনাস ষিরাতোয়াল মুসতাকিম.........।

২৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৮

মুহিব্বুল্লাহ খন্দকার বলেছেন: প্রশ্ন করেন মাসিক আল কাউসারে alkawsar.com এতে ফায়দা অনেকেরই হবে।আপনার তো হবেই।

২৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫০

আলোর_পথিক বলেছেন: বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহু দূ..... এ চির ভুল কথাটা বলার কারণ বুঝতে পারছি না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.