| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পাকিস্থান, আমি ঘৃনা করি, ৪৩ বছর হয়ে গিয়েছে তবুও ভুলতে পারি না। পারব না। গ্লোবালাইজেশনের দোহায় দিয়ে পাকিস্থান কে বরন করে নেয়া যায় কিন্তু তাতে বিশ্বাস ঘাতকতা করা হবে। আমি আজকেও পাকিস্থানের ভাল চাই না। কালকেও ভাল চাইব না। আমি ৫০ বছর পরেও পাকিস্থানের ভাল চাইব না। আমি শত শত বছর পরেও পাকিস্থানের ভাল চাইব না।পাকিস্থানীদের ভাল চাইব না। আমি যে ৩০ লক্ষ শহীদের লাশ টানতে পারি না। আমি যে ২ লক্ষ মা বোনের সম্ভ্রমহানির বোঝা বইতে পারি না।
বিসিবি প্রধান পাকিস্থান ক্রিকেট টিমকে বাংলাদেশের মাঠ ব্যবহার করার অর্থাৎ হোম গ্রাউন্ড হিসেবে ব্যবহার করার আমন্ত্রন জানিয়েছিলেন। আমি মনে করি পাকিস্থান ক্রিকেট বোর্ডের পাকিস্থান সফরের কু প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার কৌশল হিসাবে পাপ্ন সাহেব অই কথা বলেছিলেন। কিন্তু কেন এত সৌজন্যতা দেখাতে হবে ওই সকল শুয়োরের বাচ্চাদের?
এত তাড়াতাড়ি সব ভুলে গেলে চলে?
লাস্ট বিপিএলেও তো বেজন্মাগুলা ঝামেলা পাকাইছে।
ওদের জন্যই তো আজ ম্যাচ ফিক্সিং এর সাথেও আমাদের ক্রিকেটাররা জড়িয়ে পড়ছে।
সবচে বড় কথা সব ভুলে যাও, কিন্তু একাত্তোর ভুলে যাও ক্যামনে?
দেশটা যখন পাকিস্থান যে কোণ ইস্যুতেই আমি ওর বিপক্ষে যাব। প্রতিটা বাংলাদেশীর তা অবশ্যই যাওয়া উচিত।
পাকিস্থান ইস্যুতে ফুটবল,ক্রিকেট,কাবাডি,আমি সব কিছুতেই সার্থ দেখি, রাজনীতি খুজে পাই, কারন আমি বাঙ্গালি।
আমি ভাষার জন্য পাকিস্থানের সাথে যুদ্ধ করেছি, আমি স্বাধীনতার জন্য পাকিস্থানের সাথে যুদ্ধ করেছি, আমিআমার অস্তিত্বের জন্য পাকিস্থানের সাথে যুদ্ধ করেছি। আমি তাই সব কিছুতেই এখন স্বার্থ দেখি। রাজনীতি খুজে পাই।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১১
সাজিদ জামান বলেছেন: দেখুন ভারতকে আমি বাল দিয়াও পুছি না।
আমি ব্রিটেন,ভারত,পাকিস্থান বুঝি না। সবাই শোষক ছিল কিন্তু বাকিরা আমাদের থেকে অর্থ সম্পদ নিয়েছে। আর পাকিরা আমাদের অস্তিত্ব বিলিন করে দিতে চেয়েছিল। আর দেখুন জিন্নাহের ওই দ্বিজাতি তত্ত্ব না হলে আমরা কিন্তু আমাদের ভাষা ও সংস্কৃতি সমন্বিত আরো বড় একটা দেশ পেতাম।
২|
১০ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:১৩
ইমরান আশফাক বলেছেন: ভিয়েতনাম নিজের স্বার্থে পরম শত্রু আমেরিকার সাথে হাত মিলিয়েছে, আসলে ভু-রাজনীতিতে স্হা্য়ী শত্রু বা মিত্র বলে কিছুই নেই কেবল আছে স্হায়ী দেশের স্বার্থ। সস্থা আবেগ দিয়ে আর যাই হোক দেশের স্বার্থ সংরক্ষন করা যায় না, এখানে প্রয়োজন উর্বর মস্তিস্কের (যেখানে আমাদের ঘাটতি আছে)। উদাহরনস্বরুপ ইসরাইলের নাম বলা যায়।
আর একটা কথা, ৩০ লক্ষ লোক শহীদ হয়েছে এই কথাটি অতিরন্জিত। আমি বাস্তববাদী বলেই বললাম।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৬
সাজিদ জামান বলেছেন: ভাউ ইমরান আশফাক আপনি একটা কথা ভুল বললেন।
সস্তা আবেগ?
দেশপ্রেমের আবেগ কখনো সস্তা হয় না।
আর পাকিস্থান এমন কন চ্যাটের উন্নত রাষ্ট হয়ে যায় নাই যে ওদের সাথে আমাদের মাখামাখি থাকতেই হবে। ওরা আরো ২০ বছরেও বাংলাদেশ এখন যে পজিশনে আছে সেই পজিশনে আসতে পারবে না
৩|
১০ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৩৮
কলাবাগান১ বলেছেন: রাজাকার বান্ধব যে কোন লোককেই দেখলাম প্রথমেই আমাদের স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য শহীদদের সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন তুলে... সংখ্যা কম হলে কে রাজাকারদের দালালি আর দোষ কিছু কম লাগে?????
১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৯
সাজিদ জামান বলেছেন: কম লাগে নারে ভাই। সংখ্যা কম হলে রাজাকারদের তো কোন দোষই থাকে না।
৩৪৪ টা খুনের ফাসি ১৪ বছর হলে, সংখ্যা কমলে তো সাজাও কমবে। পরে তিনাদের সরকার এসে সাজা মউকুফ করে দিবেন
৪|
১০ ই অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৪:১১
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন: কলাবাগান১ -এর সাথে সহমত।
লেখকের প্রতি অভিন্দন রইল এমন সুন্দর অনুভুতি সকলকে স্মরন করিয়ে দেয়ার।
রাজাকারের বাচ্চারা আজীবন রাজাকার ঠিক তাদের বাপ-এর মত।।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২০
সাজিদ জামান বলেছেন: রেজা ভাই আপনাকে ধন্যবাদ। ছোট মানুষ আমার জন্য দোয়া করবেন যেন শুধু অনলাইনে কাজ না করে মাঠে আরো বেশি করে দাপিয়ে বেড়াতে পারি
৫|
১০ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৮
ইমরান আশফাক বলেছেন: আমাকে ইংগিত করে যে মন্তব্যগুলো করেছেন তার উত্তর শুনুন:
১। স্বাধীনতা বিরোধীদের ক্ষমা করে দিয়ে ভুল করেছিলেন বংগবন্ধু এবং সেই অধিকার তার ছিলো না।
২। স্বাধীনতা বিরোধীদের অধিকাংশ বর্তমানে সার্টিফিকেটধারী চুক্তিযোদ্ধা। প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা সার্টিফিকেটের প্রতি দ্রুক্ষেপ করেন না।
৩। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বলে বলে যারা এখন মূখের ফেনা তুলে ফেলছে তাদের সন্মন্ধে নতুন করে কিছু বলবার নেই। নতুন প্রজন্ম সবাই জানে তাদের সন্মন্ধে এবং তাদের প্রশ্নবিদ্ধ অবদান সম্পর্কে। এরা হচ্ছে সুবিধাবাদী (রাজাকাররাও সুবিধাবাদী ছিল)।
৪। এই শাহাবাগীদের আসল চরিত্র দিন দিন সকলের সামনে উম্মোচিত হয়ে যাচ্ছে। এরা সুযোগ বুঝে শাহাবাগ আন্দোলনটা দখল করে নিয়েছে কুটকৌশল করে। নতুন প্রজন্ম এদের কাছে ধোকা খেলো অথচ কি টিমস্পিরিট ছিল আন্দোলনের শুরুতে।
এবার যুক্তির কাছে আসুন, বলুন কি করে বংগবন্ধু বললেন যে ৩০ লক্ষ মানষ শহীদ হয়েছিলো আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধে? উনি লক্ষকে ইংরেজীতে অনুবাদ করেছিলেন মিলিওন হসাবে।
যাই হোক এদের মুখোশ খুলে ফেলা দরকার, আজন্ম এদের সংগে বাদানুবাদ চালিয়ে যাওয়া সম্ভব না। আমাদের আরও অনেক গুরুত্বপুর্ন কাজ আছে।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩১
সাজিদ জামান বলেছেন: ১। বঙ্গবন্ধু কখনই রাজাকারদের ক্ষমা ক্রেন নি বরং বলেছিলেন,"এই বাংলার মাটিতে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবেই"
২। এটা শুরু হয়েছিল কবে, ২০০১ সালের পর, তখন মুজাহিদ- নিজামী মুক্তিযোদ্ধাদের সনদ ও সংবর্ধনা দিত। মনে আছে ইমরান ভাই?
৩। আপনি শুধু একজনের কথা অথবা প্রেস কনফারেন্স দেখে ইতিহাস জানবেন, ধারনাটা ভুল। ১৯৭১ এর সময় এবং এর পরবর্তী দিঙ্গুলোতে মুক্কতিযুদ্ধ নিয়ে লেখা বই পড়ূন জ্ঞানের পরিধিও বাড়বে সাথে ভুলটাও ভাংবে আর তখন কে সুবিধা বাদী ছিল সেটাও ভাল করে জানবেন
৪। শাহবাগীরা যত খারাপই হোক, পিতৃ হত্যার বিচার, বোনের লাঞ্চনার বিচার তো আপ্নিও চাইবেন। নাকি আমি আপনার বোনকে লাঞ্চিত করলে আপনার কিচ্ছু হবে না? কোন অনুভূতি জাগবে না?
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৫৯
জনতার রায় বলেছেন: যে কারণে পাকিস্তানের ওপর আপনার জন্ম জন্মান্তরের ঘৃণা, সেই একই কারণে আমি ঘৃণা করি ভারতকে। পাকিস্তান তো তখন সেই অন্যায়গুলো করেছিল নিজ দেশের মানুষ ভেবে - আওয়ামী লীগ সরকার এখন তাদের প্রতিপক্ষকে যা ভাবে - সেরকম ভেবে। কিন্তু ভারত? তারা বাংলাদেশকে নিজেদের সেবাদাস ব্যতিত কিছু ভাবেনা।
কোন কোন সময় ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান ভুক্ত হয়েছিল - এটাকে সৌভাগ্য বলে মনে হয়। তখন তেমনটা না হলে এখন আমাদেরকে অসভ্য ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয়ে নিজেদের মান সম্মান বাঁচানোর ব্যর্থ চেষ্টার পাশাপাশি ভারতের ক্মাগত অসভ্য বর্বর আচরণ সহ্য করে যেতে হত।