| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সম্ভবত আজকে বাংলাদেশে সবচেয়ে আলোচিত ইস্যু ছিল শহীদ হাদির জানাজায় লোকসংখ্যা যার সাথে অবধারিতভাবে চলে আসে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কথা। সে সময় ঢাকায় আজকের মতো লোকসংখ্যা বসবাস করত না কিন্তু তবু লক্ষাধিক লোকের অংশগ্রহণ ছিল। এর সাথে আরো একজনের কথা চলে আসে, তিনি শেখ মুজিব। সেসময় যারা ক্লাস ৮-৯ এ বা বড়, তাদের কাউকে বলতে শুনলাম না, উনার শাসনামল নিয়ে ভালো কোন কথা বা উনি ন্যায়ের পথে ছিলেন। ছেলেদের অত্যাচার, লীগ ও রক্ষী বাহিনীর শোষণ,......... লবণ এর দাম সে সময়ে ৪০ টাকা যখন ৮০০/- টাকায় এক বিঘা ভালো জমি মিলত!!! সেই মুজিবের জানাজায় আর্মি ধরে আনায় গুটিকথক লোক ছিল। দেশের কোন মসজিদে সম্ভবত ৭-৮ জন লোক একত্র হয়ে গায়েবানা জানাজা তো দূরের কথা, দোয়া করার প্রয়োজনীয়তাও অনুভব করেন নি বরং তার দলের লোকেরাই আনন্দ মিছিল করেছে! কান্না-কাটি / ভয়ে পালিয়েছিল সেসকল রক্ষী বাহিনী যারা অন্যের সম্পদ দখল করে থাকত (যেমনঃ হুমায়ুন আহমেদের পিতার বাড়ি দখলে নিয়েছিল রক্ষী বাহিনী যা সেদিন দখলমুক্ত হয়)।
আর এসবের সাথে আজকে যোগ হয়েছে তারেক জিয়ার দেশে আসার এবং ৯০ ও ৯৬ সালে বিএনপি'র অবস্থা। খালেদা জিয়া যাদের উপর ভরসা করেছিলেন, কিভাবে তারা দুর্নীতির মাধ্যমে প্রশাসনে অন্যদেরকে নিয়ে নিজের কুয়া নিজেই খুঁড়েছিল। এর সাথে যোগ হয়েছে এক ইসলামি দলের যারা সে সময় থেকেই ভালো ছাত্রদেরকে নিয়ে কাজ করেছে এবং সময় বুঝে লীগের সাথেও আঁতাত করেছিল! লীগ তাদেরকে জানত বলেই বিএনপি নয়, বরং তাদের উপরেই চড়াও ছিল বেশি এবং এ দল বর্তমানে যেভাবে সব অফিসের মাথা হয়ে বসে আছে আর বিএনপি যেভাবে সুযোগগুলো হাতছাড়া করছে - তা যদি গুছিয়ে নিতে না পারে, তবে দেশের সর্বনাশ!
যাইহোক, বাংলাদেশের মানুষ এখনও শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এবং আজকের হাদিকে যে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে, তার এক অংশও মুজিব পান না। দেশকে ভালোবাসলে আল্লাহ তা আলা মানুষের অন্তরে শ্রদ্ধা দিয়ে দেন।
আর সাইদি সাহেবের ফাঁসির রায়ের পর পুলিশি ক্র্যাকডাউনে একদিন ১৫০+ মানুষ মারা যায়...
পরের দিন সকালেই প্রথম আলো গং ওই গণহত্যাকে জামাতের সহিংসতা বলে হোয়াইটওয়াশ করে।
হাদিকে কেন্দ্র করে যে মব হয়ে গেল, তা কখনও গ্রহণযোগ্য না তবে এমন ঘটনা খুবই স্বাভাবিক এ দেশে, বিশেষ করে লীগ সরকার প্রতিনিয়ত এমন ন্যারেটিভ / নাটক করেছে যখনই দরকার পড়েছে। এমনকি, এক আইজিপি প্রধানমন্ত্রীর নিকট থেকে বাহবা পাবার জন্য ঢাকার কেন্দ্রে জংগি নাটক করেছিল যা এখন জানা!! বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় কিছু খা**কি *** ** বুদ্ধিজীবি যারা ভুল্ভাল বকে দেশটাকে শেষ করেছে/করছে। বন্দর নিয়ে যা স্পষ্ট। জীবনেও জাহাজে যায় নি, বন্দর কিভাবে পরিচালিত হয় - জানে না কিন্তু বানী ১০০ তে ১০০ **
শাপলা চত্তরে শতাধিক লোকের গণহত্যার পরেও প্রথম আলো এবং গং 'হেফাজতের তাণ্ডব' বলে আখ্যা দেয়।প্রথম আলো গং দের এসব "হলুদ বাদিতার" কারণে ফাঁসি হওয়া উচিত। উবিছী বা আলুর জন্য কান্নাকাটি করা সুশীল সমাজ তৎকালীন জার্মান ইহুদিদের মতো যাদের জন্য দরকার একমাত্র 'হিটলার' শাসন।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:২১
ইফতি সৌরভ বলেছেন: সর্বাপেক্ষা ইতর সে ব্যক্তি যার প্রভাবে তার অধীনস্থদের মধ্যে অনাচার বিস্তার লাভ করে।
২|
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৩৭
এনামেল হউক বলেছেন: @কালাম১৮ঃ এক পা কবরে, (তবু) মাথা ভর্তি গোবরে
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:২৪
ইফতি সৌরভ বলেছেন: কী আশ্চর্য! অন্য কোথাও হয় নি জানেন, আগুন হাতে নিয়ে খুঁজতে গিয়ে শুধু আপনার প্রোফাইলেই প্রচুর ঘুটে পোড়ার গন্ধ পেলাম!
৩|
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকলাম।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:২৫
ইফতি সৌরভ বলেছেন: আপনি প্রথম থেকেই নিরপেক্ষ!
ছাদণ্ডলোর উপরে এখন কেউ নেই
জানালার পাশে জড়াগ্রস্তরা ছাড়া
আকর্ষণীয় স্থানটি, যেখানে সবাই গিয়েছে
৪|
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৫৭
ইফতি সৌরভ বলেছেন: কী যে বলেন ভাই! আপনার আর সুরভী ভাবীর ডাইরি - এখনও মনে আছে। আপনি কি এখনও থ্রি কোয়ার্টার প্যান্ট পড়ে বাজারে যান?
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৪
কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহতালা এতো ঘন ঘন মত বদলান যে মানুষেরা তার সাতে পেরে উঠে না।কলেজে রবার্ট ব্রাউনিংয়ের লেখা একটি কবিতা পড়িছিলাম, দ্য পেট্রিয়ট,তার কথা মনে পড়ে গেলো।