নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নাস্তিক ও রাজাকার মুক্ত ব্লগ

আমি তুমি আমরা

লেখার সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।আমার অনুমতি ছাড়া এই ব্লগের লেখা কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।

আমি তুমি আমরা › বিস্তারিত পোস্টঃ

অণু থ্রিলারঃ পরিচয়

০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৭


ছবিঃ Bing AI এর সাহায্যে প্রস্তুতকৃত

১৯৪৬ কিংবা ১৯৪৭ সাল।
দাবানলের মত সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়েছে সারাদেশে।
যে যেভাবে পারছে, নিরাপদ আশ্রয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। একটাই লক্ষ্য সবার-যদি কোনভাবে ঘরে ফেরা যায়।
এমনই এক অস্থির সময়ে বাড়িগামী একটা ট্রেনের থার্ডক্লাসে চড়ে বসল যুধিষ্ঠির।
একটু ধাতস্থ হতেই আশেপাশে তাকাল সে। বগির চারপাশে গিজগিজ করছে মানুষ, পা ফেলারও জায়গা নেই বলতে গেলে। প্রায় প্রত্যেকেই পরিবার-পরিজন আর মালপত্রের বিশাল বহর নিয়ে গাড়িতে চেপে বসেছে। হয়ত এটাই স্থায়ীভাবে যাওয়া, এই শহরে ফেরা হবে না আর কোনদিন!
-এরা কি সবাই মুসলিম? মনে মনে নিজেকে প্রশ্ন করল যুধিষ্ঠির।
পোশাক-আশাক দেখে প্রায় সবাইকেই মুসলমান বলে মনে হচ্ছে, তবে নিশ্চিত হওয়ার উপায় নেই। দাঙ্গার ভয়ে এখন নিরীহ লোকজন নিজেদের ধর্মীয় পরিচয় লুকিয়ে রাখছে, কোথায় আবার কোন বিপদে পড়া লাগে!
অবশ্য যেখানে ও যাচ্ছে, সেটা একটা মুসলিমপ্রধান এলাকা। ফলে ট্রেনের অধিকাংশ যাত্রীর মুসলিম হওয়াটা অস্বাভাবিকও নয়।
-শালা, বাপটাকে এত করে বললাম, ওখানে জমি নিও না। বুড়োটা কোনভাবেই কথা শুনল না। পুরনো কথা মনে করে নিঃশব্দে গজগজ করতে লাগল যুধিষ্ঠির। বুড়োর এক কথা, এত সস্তায় আর কে জমি দেবে? তা এই দাঙ্গার সময় সেই জমি আর বাড়ি ধরে রাখতে পারবে? এর মধ্যে জিন্নাহ্‌র পাকিস্তান হয়ে গেলে কলকাতা যাওয়া ছাড়া আর গতি আছে?
মনে মনে কথা গুছিয়ে নিল যুধিষ্ঠির। বাবাকে এবার এভাবেই বলতে হবে। আর কোন উপায় নেই। বাড়ি পৌছেই সে কলকাতার টিকেট কাটবে সে সবার জন্য। এই ম্লেচ্ছপাড়ায় আর এক মুহূর্তও নয়।
-টিকিট।
শব্দ শুনে তাকাল যুধিষ্ঠির। টিটি এসে পড়েছে।
পকেট থেকে টিকিট বের করল সে।-এই যে।
-নাম কি? টিকিট চেক করতে করতে হঠাৎ প্রশ্ন করল টিটি।
-টিকিটতো ঠিকই আছে। নাম দিয়ে কি করবে? পালটা প্রশ্ন করল সে।
-সামনে যে কটা স্টেশন পড়বে, সবগুলো মহামেডান পাড়া। জানতো?
-হ্যা, জানি। তো?
-তুমি হিঁদুর ছেলে, তাই বললাম। দিনকালতো ভাল না।
-কে বলল আমি হিঁদুর ছেলে?
-মুসলিম নাকি? দেখেতো মনে হচ্ছে না।
-কেন?
-দাড়ি কোথায়?
-আমার ইচ্ছা, রাখিনি। আমি শহরে থাকি, কলেজে পড়ি। দাড়ি না রাখলেও টুপি আছে। এই দেখ। বলতে বলতে পকেট থেকে একটা টুপি বের করে মাথায় পড়ল যুধিষ্ঠির।
আর কোন কথা বাড়াল না টিটি, এগিয়ে গেল পরের যাত্রীর টিকিট চেক করতে।
-বাঁচলাম। হাফ ছাড়ল যুধিষ্ঠির। এই যাত্রায় কোনভাবে বাঁচা গেল। ভাবতে ভাবতে এক কোণায় বসে পড়ল সে।

যুধিষ্ঠিরের ঘুম ভাঙ্গল প্রচন্ড ঝাঁকুনি খেয়ে।
কি হয়েছে- ব্যাপারটা বুঝতে কয়েক মিনিট সময় লাগল তার। ট্রেন থেমে গেছে, সম্ভবত চেইন টানা হয়েছে।
জানালা দিয়ে বাইরে তাকাল সে। সন্ধ্যা হব হব করছে।
তারমানে আরও কয়েক ঘন্টার রাস্তা বাকি আছে। এরমধ্যে ট্রেন থামল কেন?
বগির চারদিকে তাকাল সে। অনেকে ইতিমধ্যেই নেমে গেছে, অনেকে মালপত্র গোছাতে শুরু করেছে।
পাশের লোকটাকে সব জিজ্ঞেস করার সিদ্ধান্ত নিল সে।
-ব্যাপারটা কি? আস্তে করে জানতে চাইল সে। সচেতনভাবেই দাদা কিংবা ভাই বলাটা এড়িয়ে গেল।
-কারা নাকি সামনে রেললাইন উপড়ে ফেলেছে, গাড়ি আর সামনে যাবে না। তাই সবাই নেমে যাচ্ছে।
-কোন জায়গা এটা?
-জানি না।
বগিটা প্রায় খালি হয়ে এসেছে। এখানে আর একা থাকাটা নিরাপদ হবে না। যুধিষ্ঠিরও নেমে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিল।

নেমেই অবাক হয়ে গেল যুধিষ্ঠির। ঘুম ঘুম চোখে ভেবেছিল হয়ত কোন স্টেশনে থেমেছে গাড়ি। কিসের স্টেশন? গাড়িটা দাঁড়িয়ে পড়েছে একেবারে জঙ্গলের মাঝখানে!
মুসলিম এলাকা কি শুরু হয়ে গেছে? বোঝা যাচ্ছে না।
রিস্ক নেওয়ার দরকার নেই। চেহারা দেখেই টিটি তাকে হিন্দু ভেবে নিয়েছিল, এবার কোন চান্স নেওয়া যাবে না। টুপিটা মাথায় ভালমত পড়ে নিল সে।
মিনিট দশেক হাঁটতেই আঠার-বিশ বছর বয়সী কয়েকটা ছোকরার দেখা পাওয়া গেল।পরনে মলিন লুঙ্গি, গায়ে ময়লা ফতুয়া।
-এরা কি স্থানীয় কৃষক?
মনে হচ্ছে।
ওদের দিকে এগিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিল যুধিষ্টির। তার আগে আরেকবার ঠিক করে নিল মাথার টুপিটা। এবার তাকে দেখে মুসলিম না ভাবার কোন উপায়ই নেই।
-বাবারা, রেললাইন নাকি উপড়ে ফেলেছে? এবারও ইচ্ছে করেই দাদা কিংবা ভাই বলে সম্বোধন করল না যুধিষ্ঠির।
-হ্যা, দাঙ্গাবাজদের কাজ আর কি। মাটির ওপর একদলা থুথু ফেলতে ফেলতে বলল একজন। আপনি কোথায় যাবেন?
-সদরে। সদরে যাওয়ার গাড়ি পাওয়া যাবে?
-ওইদিকে। আর দুই ক্রোশ হাঁটা লাগবে।
ছেলেটার ইশারা করা হাতের দিকে তাকাল যুধিষ্ঠির। এই অন্ধকারে আরও দুই ক্রোশ হাঁটতে হবে একা একা?
-শুকরিয়া। ছেলেটার দিকে হাত তুলল যুধিষ্ঠির। আসি, সালাম।
-মুসলমান? ছেলেটা হঠাৎ শীতল কন্ঠে জানতে চাইল।
ছেলেটার কন্ঠ শুনেই একটা শীতল স্রোত বয়ে গেল যুধিষ্ঠিরের শিরদাঁড়া বেয়ে।
তাহলে কি ওর ধারণা ভুল? ছেলেটা কি তবে মুসলমান নয়? তাহলে পরনে লুঙ্গি কেন?
-কি হল? জবাব দিচ্ছিস না কেন? কর্কশ কন্ঠে জানতে চাইল ছেলেটা।
তখনই ছেলেটার হাতের দিকে চোখ গেল যুধিষ্ঠিরের। মুষ্টিবদ্ধ হাতে একটা ছুরি, কব্জিতে পেচানো একটা লাল সুতা!
-না, না। আমি মুসলিম না। চিৎকার করে উঠল যুধিষ্ঠির।
-তাহলে তোর মাথায় এই 'জিন্নাহ টুপি' কেন?

-আমি তুমি আমরা
০৭.০৫.২০২৪

=====================
আমার লেখা আরও কিছু অণুগল্পঃ
=====================
অণু গল্পঃ হক
অণুগল্পঃ ধোঁয়াটে শহরে একদল ঘোলাটে মানুষ
অণুগল্পঃ আবেগ-বিবেক এবং গতিবেগ
অণুগল্পঃ ইঁদুর দৌড়

অণু সাইকোলজিক্যাল থ্রিলারঃ অনিশ্চিত বিদ্রোহী

অণু হররঃ কন্ঠ
অণু হররঃ অতিথি

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৪

কামাল১৮ বলেছেন: সেই যে ৪৬ য়ে কলকাতা ও নোয়াখালিতে দাঙ্গা শুরু হলো তার পর থেকে আজ পর্যন্ত থেমে থেমে দাঙ্গা চলছেই।কবে যে শেষ হবে কেউ তা জানে না।তবে আমি জানি কিন্তু বলবো না।

০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৪

আমি তুমি আমরা বলেছেন: এই দাংগা হয়ত কেয়ামত পর্যন্ত চলবে। ঠিক বলেছি? ;)

২| ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:০৯

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: অল্প কথায় বেশ গুছানো গল্প। সেই দাঙ্গার সময় অনেকেই হয়ত পরিচয় লুকিয়ে বাঁচতে চেয়েছে। কজন পেরেছে কে জানে?

গল্পে কিছু টাইপো আছে, ঠিক করে নিবেন আশা করি।

০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৭

আমি তুমি আমরা বলেছেন: দাংগার সময় অনেকে যেমন মারার জন্য হন্যে হয়ে ঘুরেছে, তেমনি আরও অনেকেই জীবন বাঁচাতে পালিয়ে বেড়িয়েছে। কজন সফল হয়েছে, সেটাই প্রশ্ন।

টাইপোগুলো সময় করে সংশোধন করার ইচ্ছা আছে।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৩| ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:১৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কি বিচ্ছিরি অবস্থা!

০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৭

আমি তুমি আমরা বলেছেন: একদম।

৪| ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:০৬

নাহল তরকারি বলেছেন: ধর্মের ভিত্তিতে দেশ ভাগ হয়েছে। এতে ভালই হয়েছে। কারন ভারত অখন্ড থাকলে এখনো দাঙ্গা লেগে থাকতো।

০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৫০

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ভারতে এখনো নিয়মিতই দাংগা লাগে। দিল্লীর সর্বশেষ দাংগা আর শাহীনবাগ তার প্রমাণ। মোদি কিংবা বিজেপি যতদিন ভারতের ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন সেখানে Us vs Them খেলা চলবে।

৫| ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:০৯

শোভন শামস বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন, লিখে যান। ধন্যবাদ

০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৫১

আমি তুমি আমরা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ শোভন শামস

শুভকামনা রইল।

৬| ০৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:৫৩

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।

০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩১

আমি তুমি আমরা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ হাসান জামাল গোলাপ।

শুভকামনা রইল।

৭| ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:৪২

অপু তানভীর বলেছেন: সেই সময়ের পরিস্থিতি নিজ চোখে দেখা না । যা জানি সব বই পড়েই। তাই হয়তো সেই ভয়ংকর পরিস্থিতি সঠিক ভাবে উপলব্ধি করা সম্ভব না । পেট ভর্তি ভাত নিয়ে যেমন ক্ষুধার যন্ত্রনা উপলব্ধি করা সম্ভব না তেমন !

গল্পে প্লাস রইল।

০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:৫৪

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। শুধু আমরা না, আমাদের বাবা-মায়েদের প্রজন্মও সেই ভয়ংকর সময়টা দেখেনি, হয়ত আমাদের দাদা-নানারা সেই সময় দেখে থাকতে পারেন।

অতি স্বাভাবিকভাবেই আমাদের তথ্যের উৎস হবে সেই সময় নিয়ে লেখা ইতিহাস-নাটক-সিনেমা আর মুরুব্বিদের মুখে শোনা গল্প। সেইসব তথ্যে সত্যের সাথে মিথ্যা মেশানো থাকবে, থাকবে অতিরঞ্জন, কিছুটা বিকৃতি আর অনেকখানি নিজের মনমত ব্যাখ্যা। ফলে ওই সময়টাকে সত্যিকারভাবে উপলব্ধি করা আমাদের পক্ষে সম্ভব হবে না। তবুও সেই সময় নিয়ে লেখার চেষ্টা আরকি।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল।

বিঃদ্রঃ নতুন গল্প কি এখন ব্যক্তিগত ব্লগ ছাড়া আর কোথাও প্রকাশ করেন না?

৮| ০৮ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১২

অপু তানভীর বলেছেন: গল্প আর দুই জায়গাতে প্রকাশ করি না । ব্লগে এডসেন্স চালু করা । দুই জায়গাতে প্রকাশ হলে কপিকন্টেন্ট ক্লেইম হওয়ার সম্ভবনা থাকে । এই জন্য এক গল্প এক জায়তেই ।

০৮ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১৭

আমি তুমি আমরা বলেছেন: সেক্ষেত্রে ঠিকই আছে।

৯| ০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৯

নয়ন বিন বাহার বলেছেন: খুবই প্যাথেটিক, এই সব গল্প!

০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৫

আমি তুমি আমরা বলেছেন: নিঃসন্দেহে। দূর্দশা-যন্ত্রণার এসব গল্প যত লুকিয়ে রাখা যায়, মানুষ ততই শান্তিতে থাকে।

১০| ০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫০

করুণাধারা বলেছেন: সেই দাঙ্গার কথা শুধু গল্প কাহিনীতে পড়েছি। ভাগ্যিস প্রত্যক্ষদর্শী কাউকে পাইনি...

অনেকটা কৃষ্ণ চন্দরের গল্পের মতো মনে হলো। গল্প ভালো লেগেছে। কিন্তু এ আইর আঁকা ছবি ভালো লাগেনি। মানুষের মাথার জায়গায় মনে হচ্ছে একটা কালো হাঁড়ি বসিয়ে দিয়েছে!

০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:০২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: আমিও এইসব দাংগার গল্প শুধুই পড়েছি, কোন প্রত্যক্ষদর্শী কিংবা ভুক্তভোগীর দেখা কখনো পাইনি। ভাগ্যিস পাইনি, নিজের ঘর থেকে নির্বাসিত হওয়ার মত যন্ত্রণা আর হয় না।

কৃষ্ণ চন্দরের গল্প আমি পড়িনি। যদি লেখকের নাম জানান, নিশ্চয়ই পড়ার চেষ্টা করব।

আমি বলার পর আমিও মাথাগুলো খেয়াল করে দেখলাম। সত্যিসত্যি হাঁড়ির মত মনে হচ্ছে!!!
আগামীবার থেকে আরও ডিটেইলড ইনস্ট্রাকশন দিতে হবে।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
শুভকামনা রইল।

১১| ০৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:০১

শায়মা বলেছেন: কি কষ্ট! এত করেও বাঁচতে পারলো না যুধিষ্ঠির! :(

০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:০৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: সেইসময়ে এর চেয়ে আরও নিষ্ঠুর, অনেক কষ্টদায়ক ঘটনা ঘটেছিল।

১২| ১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:২৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: চমৎকার গল্প। এইধরনের ঘটনা বা গল্পের প্রতি আমার বিশেষ আকর্ষণ আছে।

করুণাধারা বলেছেন: অনেকটা কৃষ্ণ চন্দরের গল্পের মতো মনে হলো। উনার নাম কৃষণ চন্দর।

কৃষ্ণ চন্দরের গল্প আমি পড়িনি। যদি লেখকের নাম জানান, নিশ্চয়ই পড়ার চেষ্টা করব। কৃষণ চন্দরের ''আমি গাধা বলছি'' পড়ে দেখতে পারেন। স্যাটায়ারধর্মী দারুন একটা বই।

১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

আমি তুমি আমরা বলেছেন: এ ধরণের গল্পের প্রতি আপনার বিশেষ আকর্ষণ আছে জেনে ভাল লাগল। একইভাবে আপনার এনালাইসিস করা রাজনৈতিক পোস্টগুলোর প্রতিও আমার বিশেষ আকর্ষণ আছে।

আপনার এবং ব্লগার করুণাধারার সাজেশন মাথায়। কৃষন চন্দরের লেখা পড়ার ইচ্ছা থাকল।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
শুভকামনা রইল।

১৩| ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৩

করুণাধারা বলেছেন: লিখেছিলাম কৃষণ চন্দর, হয়ে গেল কৃষ্ণ চন্দর!

বইয়ের নাম যতদূর মনে পড়ে গাদ্দার আর পেশোয়ার এক্সপ্রেস। কে অনুবাদ করেছিলেন মনে নেই, তবে অনুবাদ ছিল ঝরঝরে।

১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৬

আমি তুমি আমরা বলেছেন: উপরে মফিজ ভাইও কৃষণ চন্দরের একটা বই সাজেস্ট করেছেন। আপনার দুটোসহ ০৩টি বই পড়ার ইচ্ছা রইল :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.