| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কলিমুদ্দি দফাদার
“ঘুরছি আমি কোন প্রেমের ই ঘুর্নিপাকে, ইশারাতে শিষ দিয়ে কে ডাকে যে আমাকে”
৫ই তারিখের পূর্বে জুলাই আন্দোলনের এক স্মরণীয় দিনের কথা বলি। ১৪-১৫ বছরের এক কিশোর সকাল থেকেই পুলিশ ও ছাত্রলীগের বিপক্ষে রাজপথে সক্রিয় ছিল। বাসায় খেতে এসে পরিবারের শত বাঁধা ও নিষেধ উপেক্ষা করে, পড়ন্ত দুপুরে সে আবারও বেরিয়ে গিয়েছিল রাজপথে। এটাই ছিল জুলাই আন্দোলনের চেতনা—যেখানে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সকল পেশাজীবীর বিবেকবান মানুষ একটি কতৃত্ববাদী, লুটেরা ও জালিম শাসকের বিরুদ্ধে এই আন্দোলনের সাথে সরাসরি যুক্ত বা মৌন সমর্থন দিয়েছিলেন।
যে দলটিকে ইতিহাসের নিকৃষ্টতম অসম্মান ও নির্লজ্জের সাথে দেশ ছাড়তে হয়েছিল, আজ প্রায় দেড় বছর পর, তাদের ডাকা অবরোধ প্রতিহত করতে সাধারণ মানুষের মধ্যে কোন উৎসাহ, আগ্রহ বা অংশগ্রহণ নেই! রাজপথে মাঠ পর্যায়ে কেবল অঙ্গসংগঠনগুলোই সক্রিয়। স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে: আওয়ামী লীগ কীভাবে এত স্বল্প সময়ের মধ্যে আবারও রাজনৈতিক অঙ্গনে এতটা প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠল?
আন্দোলনকে নেতৃত্বদানকারী ও সমন্বয়কদের নবগঠিত দল এনসিপির দুর্নীতি, আর্থিক কেলেঙ্কারি, ট্রান্সফার ও নিয়োগবাণিজ্য; অথবা বিএনপির মতো বৃহৎ সংগঠনের সীমাহীন চাঁদাবাজি ও অন্তর্কোন্দলে নিহতের ঘটনা—সর্বোপরি, জামাতের মাধ্যমে মৌলবাদী গোষ্ঠীর উত্থানও একটি বড় উদ্বেগের বিষয়। এসব বিষয় হয়তো রাজনীতি-সচেতন মানুষের কাছে স্পষ্ট: ১৭ বছর ধরে টানা ক্ষমতায় থাকলে সক্রিয় দলই কম-বেশি আওয়ামী লীগের পথেই হাঁটবে।
এর বাইরে, ড. ইউনুস পরিচালিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিতর্কিত কার্যক্রম, পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ, জবাবদিহিতার অভাব এবং ব্যক্তিগত উপদেষ্টার আর্থিক স্বচ্ছতার প্রমাণ না থাকা—এসব নানাবিধ কারণে এই সরকারকে কখনোই সুশাসক বা জনবান্ধব হিসেবে দেখা যায়নি।
যেই নাহিদ, সারজিস ও হাসনাত এক সময় দানবীয় একটি ব্যবস্থার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন, জীবন-মৃত্যুকে তুচ্ছ করে পুলিশের সামনে বুক পেতে দিয়েছিলেন—আজ সরকার ও প্রশাসন সবকিছু অনুকূলে থাকা সত্ত্বেও সেই হাসনাতদেরকে বিভিআর- কিংবা দুই-একটি ককটেল বিস্ফোরণের শব্দে সাংবাদিকদের গাড়িতে করে পালাতে হচ্ছে। এর মূল কারণ হলো নৈতিক স্খলন, ক্ষমতার মোহ এবং ভোগ-বিলাসের প্রতি আকর্ষণ। সত্যের পথে অগ্রসর নীতিবান বিপ্লবীরা কখনো মৃত্যুকে ভয় করে না—ঠিক যেমনটি আন্দোলনের সময় প্রমাণ করেছিলেন।
একটি জাতির সংকটময় মুহূর্তে প্রবীণ, বুদ্ধিজীবী ও শিক্ষিত ব্যক্তিবর্গ দিকনির্দেশনা দেন, এবং তরুণরা সে অনুযায়ী কাজ করে। দুঃখের বিষয়, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও ড. ইউনুস ঠিক তার উল্টো পথে হেঁটেছেন। জুলাই সনদ মঞ্চায়ন এবং আওয়ামী লীগকে রাজনীতি ও নির্বাচন থেকে ঠেলে দেওয়ার তাদের অদূরদর্শী সিদ্ধান্ত দেশকে একটি দীর্ঘমেয়াদি সংকট ও গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দিতে পারে।
যদি ধরে নেওয়াও যায় যে আওয়ামী লীগের মাত্র ২% সমর্থক কর্মী রয়েছে, ১৮ কোটি জনগণের হিসেবে এই সংখ্যাটি দাঁড়ায় প্রায় ৩৬ লাখ! অথচ সঠিক পথটি হওয়া উচিত ছিল; আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় ও তৃণমূল পর্যায়ের অপরাধে জড়িত নেতাদেরকে আইনের আওতায় আনা, এবং নতুন নেতৃত্ব ও নতুন অঙ্গীকার নিয়ে জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে রাজনীতি চালিয়ে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া।
ছবি: অপ্রাসঙ্গিক।
মুন্নি বদনাম হুয়ি ডার্লিং তেরে লিয়ে।
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৩১
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
অপ্রাসঙ্গিক ছবির মতো আপনার মন্তব্যটি অবান্তর হয়ে গেলো। "চিকরি চিকরি" হবে নাকি চিকনি চামেলি?
২|
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আওয়ামী লীগকে ভোট করার সুযোগ দিলে বিএনপি ছাড়া আর কেউ এখনও টক্কর দিতে পারবে না। অন্য অনেক দল আছে যারা নিজেদের মুরোদে জিততে পারবে না, বিএনপির সমর্থন লাগবেই। ওরা নিশ্চয়ই চাইবে না আওয়ামী লীগ এসে আবার ভাগ-বাঁটোয়ারায় অংশ নিক?
আপনি ভালোই লিখেছেন। নতুন কিছু বলার নেই। তারপরও একটা কথা, ইউনূস যদি ঠিকমতো দেশ পরিচালনা করতে পারতেন, আওয়ামী লীগ এত তাড়াতাড়ি মাঠে নামতে পারত না। এদেশে এক দলের ব্যর্থতাই অন্য দলের সাফল্য। অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতাই আওয়ামী লীগকে প্রাসঙ্গিক করে তুলছে।
আবার এ কথাও সত্য, এত মুনী এত মত; সবাইকে এক ছাতার নিচে আনা কঠিন।
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৪৬
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
বেশ সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন।
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে আসলে বিরোধীদল হবে, ইহা আমার কাছে কিছুটা অবিশ্বাস্য লাগে! দলের প্রধান নেতৃবৃন্দ, নেতাকর্মী, ছাত্রলীগ, যুবলীগের একাংশ পলাতক। রিফাইনদের সুযোগ দিলে ও ৩০০ আসন প্রার্থী সহ নির্বাচনে প্রচারণা অনেক প্রতিকূলতা মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। তবে একথা ঠিক যে এনসিপি, বিকাশ নুরুর মতো ছোট দলগুলো জামানত হারাবে আওয়ামী লীগ ভোটে আসলে।
আবার এ কথাও সত্য, এত মুনী এত মত; সবাইকে এক ছাতার নিচে আনা কঠিন। উনি নোবেল লরিয়েট, বুদ্ধিদীপ্ত জ্ঞানী প্রজ্ঞাশীল ব্যক্তিত্ব। দেশের এই অস্থির অবস্থায় উনি ত্রাতা হয়ে, মেধাবী কলা-কৌশল দিয়ে সব কিছু ঠিক করবেন এই জন্যই তো উনাকে সমর্থন করেছিলাম। এখন তো দেখছি হচ্ছে তার উল্টো....
৩|
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি লেখা থেকে ইদানিং আগুনের গোলা বের হইতেসে।
একটা গান মনে পড়ে গেলো : পোলা তো নয় সেতো আগুনের ই গোলা রে ।
।
আওয়ামি লিগ ইলেকশন করতে পারবে না - ইউনুস সাহেব বলে দিয়েছেন । লিগ আসলে জামাত ২য় পজিশন ও পাবে না ।
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৫৭
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
আপনি লেখা থেকে ইদানিং আগুনের গোলা বের হইতেসে। ইরাম করে বলবেন না; শরম লাগে! তবে আপনি সহ কিছু মানুষের লেখা পড়া সহ মন্তব্য করার একটা প্রভাব তো আছেই। আপনাদের চমৎকার আলোচনা, রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে অনেক আলোকপ্রাপ্ত হচ্ছি।
একটা গান মনে পড়ে গেলো : পোলা তো নয় সেতো আগুনের ই গোলা রে । আগুনের গোলা কেবল তারেক জিয়া; আর কেউ না। এই গান নাকি মমতাজ তারে নিয়া বাধছিলো। এখন দেখা জেল থিকা আবার নতুন কোন গানে আগুনের গোলারে খুশি কইরা ছাড়া পায় কিনা.......
আওয়ামি লিগ ইলেকশন করতে পারবে না - ইউনুস সাহেব বলে দিয়েছেন । জোড় করে, বল পুর্বক কিংবা ভারতের সাহায্যে আওয়ামী লীগ দেশের রাজনীতিতে আসলে তার পরিনাম হবে ভয়াবহ।
৪|
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮
বিষক্ষয়রিটার্নস বলেছেন: ভারতে.......... আওয়ামি লীগ ভারতে জিতে যাচ্ছে।
শুনলাম ভোট চুরির কায়াদা শিখানোর পুরস্কার হিসাবে মোদি হাসিনাকে ভারতের প্রেসিডেন্ট বানাবে। তবে কংগ্রেস ভোট চুরির বন্ধ করার জন্য মোদির পিছনে লেগেছে। ব্যাপার না খুনি হাসিনার মতো পুলিশ-প্যারামিলিটারি-গুন্ডা দিয়ে মোদি কংগ্রেসকে সাইজ করে ফেলবে।
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:০৩
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
কি লিখলাম আর কি মন্তব্য করলেন সব ইং মাথার উপর দিয়া গেলো! ভোট চুরি, সরকারের প্রভাব, ডিজিটাল ক্রাইম/হ্যাকিং উন্নত দেশে ও কম বেশি হয়। তবে ভারতের নির্বাচন কমিশন তৃতীয় বিশ্ব তুলনায় যথেষ্ট শক্তিশালী ও নিরপেক্ষ। তারা বিশ্বের বৃহৎ গনতন্ত্রিক ভোট ব্যবস্থার আয়োজন করে।
আর হাসিনার মোদিরে কেন ভোট চুরি শিখাইবো রাহুল গান্ধীকে। কংগ্রেস তথা গান্ধী পরিবারের নাতী-পুতিদের নাকি হাসিনা ভারত থাকা অবস্থায় কোলে নিয়া পাইলা-টাইলা বড় করছে।
৫|
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪১
নতুন বলেছেন: আন্দোলনকে নেতৃত্বদানকারী ও সমন্বয়কদের নবগঠিত দল এনসিপির দুর্নীতি, আর্থিক কেলেঙ্কারি, ট্রান্সফার ও নিয়োগবাণিজ্য; অথবা বিএনপির মতো বৃহৎ সংগঠনের সীমাহীন চাঁদাবাজি ও অন্তর্কোন্দলে নিহতের ঘটনা—সর্বোপরি, জামাতের মাধ্যমে মৌলবাদী গোষ্ঠীর উত্থানও একটি বড় উদ্বেগের বিষয়। এসব বিষয় হয়তো রাজনীতি-সচেতন মানুষের কাছে স্পষ্ট: ১৭ বছর ধরে টানা ক্ষমতায় থাকলে সক্রিয় দলই কম-বেশি আওয়ামী লীগের পথেই হাঁটবে।
১০০০% সত্য কথা বলেছেন।
জামাতের প্রতিঘৃন্যা মানুষের থাকবেই, যখন জামাতীদের লাফালাফি দেখে তখন মনে করে এদের জন্য আয়ামীলীগের লাঠীই ঠিক ছিলো।
কিছু মানুষ মুক্তিযুদ্ধের প্রতি বিদ্বেষ দেখাচ্ছে, আর বিএনপি চাদাবাজী দখলে ব্যাস্ত...
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:২১
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
জামাতের সাথে সমান তালে চরমোনাই, হেফাজত সহ অন্যান্য আকিদার দল গুলো সমান ভাবে উজায়া উঠছে। দাবি-দাওয়া, আন্দোলন সহ এই কাফের ওই মুরতাদ, ইহুদিদের ষড়যন্ত্র মতো বিষয়গুলো আছেই। আসছে নির্বাচন আবার শীতের মৌসুম, ওয়াজ মাহফিল গুলোতে অসংলগ্ন, অপ্রাসঙ্গিক রাজনৈতিক কথাবার্তায় পরিস্থিতি আরো গরম থাকবে....
৬|
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪৩
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আপনি থাই-নারীদের ভুলে গিয়ে বাংলাদেশ নিয়ে পাগলামী করছেন কেন?
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:২৪
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
আপনি বাকশালী ডাকাত, চাটগাঁইয়া পাহাড়ী সন্ত্রাসী। ভারতের প্ররোচনায় পাহাড় কে অস্থিতিশীল করেছিলেন। জিয়ার বুটের পাড়া খেয়ে সোজা হয়েছেন।
৭|
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪৫
কিরকুট বলেছেন: এই দেশ মুক্তিযুদ্ধের দেশ। এই দেশ মুক্তিযোদ্ধাদের দেশ। অল্প কিছুদিন একেওন্য রঙে সাজাতে চেষ্টা কেউ করতে পারে কিন্তু সেই রঙ ক্ষনস্থায়ী। নকল রঙ ধুয়ে আসল রঙ ফুটে উঠবেই।
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪১
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
সবই বুঝলাম। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের দলটি ক্ষমতায় গেলে গিরগিটির মতো রং বদলায়। রাজাকারের ছেলের সাথে মেয়ে বিয়ে দেয়....
৮|
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:১১
কামাল১৮ বলেছেন: তারা ছিলো স্নাইপার হাতে পেছনে।তাই তারা কেউ মারা পরেনি।
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৭
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
আর স্বরাষ্ট্রপ্মন্ত্রী কামালের সাথে পুলিশের কথোপকথন "স্যার একটা মারলে আরেকটা আসে".....
৯|
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৪০
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: ডক্টর ইউনুসের উপদেষ্টাদের ইস্যৃ্তে কঠোর হওয়া উচিত ছিল। যারা দ্বায়িত্ব পালন করতে চুরান্ত ব্যার্থতার পরিচয় দিয়ে চলেছে অবিরাম সেরকম কয়েকজনকে যদি বাদ দিতেন তাহলে হয়ত কিছুটা হলেও দেশে পরিবর্তনের দেখা মিলত। কিন্তু লীগের বিনা ভোটের এম্পিদের মতই এই বিনা ভোটের উপদেষ্টারাও কণ প্রকার পারফরমেন্স দেখাতে ব্যর্থ হওয়া সত্ত্বেও সব গদি আকড়ে বসে থাকতে পারছে!
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১:০৪
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
আপনার মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ মেঠোপথ। আপনি তো তাও আসেন; এনসিপিকে নিয়ে কটু কথার কারনে ব্লগার ঢাবিয়ান এখন আর আমাকে দেখতে পারেন না। :p
ইউনুস, ইন্টেরিম, উপদেষ্টাদের নিয়ে আর কি বলবো? ধর্ম উপদেষ্টা খুব ভালো পারফর্ম করছেন, হজ্বের খরচ কিছুটা কমিয়েছেন। মিডিয়া সহ বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে মিডিয়ায় ও আসছেন কম। আর কেউ কি আছেন; ঠিক মনে পড়ছে না।
১০|
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৫৮
শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার পর্যবেক্ষণ এবং শেষ প্যারার বক্তব্যের সঙ্গে একমত। তবে নিঃসন্দেহে সংখ্যাটা ২% নয়, আরও অনেক বেশি।
হাসিনা-বিহীন বাংলাদেশ মানেই জামাতি বাংলাদেশ - এই সমীকরণটা স্বল্প মেয়াদে সঠিক মনে হলেও দীর্ঘ মেয়াদে ভুল। আর জামাতি প্রপাগান্ডা আওয়ামী প্রপাগান্ডার মতো কাজ করবে না। মধ্যযুগীয় বর্বরদের কাণ্ডকারখানায় খুব অল্প সময়েই মানুষ ক্ষেপে যাবে। পরিশোধিত না হয়ে যদি র আওয়ামী লীগ আবার ফিরে আসার সুযোগ পায়, তাহলে সেটা হবে ভয়াবহ ধ্বংসাত্মক।
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১:২৮
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
তবে নিঃসন্দেহে সংখ্যাটা ২% নয়, আরও অনেক বেশি। সংখ্যাটি বেশি বললে "গাছ ভোদাই হওয়ার সম্ভাবনা ছিল; তাই কমিয়ে ধরলাম।
হাসিনা-বিহীন বাংলাদেশ মানেই জামাতি বাংলাদেশ - এই সমীকরণটা স্বল্প মেয়াদে সঠিক মনে হলেও দীর্ঘ মেয়াদে ভুল। জামাতি প্রোপাগান্ডা, ভবিষ্যতে রাজনীতি, ক্ষমতায় আসার সুযোগ সবকিছু ই নির্বাচনের ফলাফল আর কত আসন জিতে সেটি দেখলেই পরিস্কার হয়ে যাবে। আর পরিশোধিত আওয়ামী লীগকে শেখ পরিবার বিহীন ফিরিয়ে আনা দুর্বোধ্য কোন কাজ না। হাসিনার নির্বাচনে নিশ্চিত যেনে ও জলিল আহমেদের মতো আওয়ামী লীগ নেতারাই ১/১১ সরকারের সময় -২ ফর্মুলা নিয়ে নাড়াচাড়া করেছিল.....
১১|
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৩৪
কিরকুট বলেছেন: লেখক বলেছেন:
সবই বুঝলাম। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের দলটি ক্ষমতায় গেলে গিরগিটির মতো রং বদলায়। রাজাকারের ছেলের সাথে মেয়ে বিয়ে দেয়....
ভুল বললেন। শেখ মুজিবের আওয়ামীলীগ আর হাসিনার আওয়ামীলীগের মধ্যে বিস্তর ফারাক। আর এই ফারাকের প্রতিদান হাসিনা হাড়ে হাড্ডিতে টের পাচ্ছে। এই দেশে এখনো ৩০ শতাংশ লোক মুজিবের আওয়ামীলীগ কে মনে রেখেছে।
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৭
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
শেখ মুজিবের শাসনামল আমি দেখেননি; আমি হাসিনার কথা বলেছি। ইতিহাস থেকে যা বুঝেছি তিনি শেখ মুজিব অন্য মাপের নেতা; এই মাপের নেতা এদেশে আর হবে না.. শুনেছি তৎকালীন অনেক রাজনৈতিক বিমুখ মানুষ তাকে সম্মান করে শেখ সাহেব ডাকতো।
যাক সেইসব এখন অতীত। মুজিব কে ভালবাসা আওয়ামীলীগরা এখনো বিভাজিত; নীরব এবং দুর্বল। যদি ফিরে আসে তবে সেটা হাসিনার লাঠিয়াল আওয়ামী লীগ আসবে।
১২|
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০১
রাজীব নুর বলেছেন: আজকাল আপনি বড্ড ভুলভাল বকছেন।
লাইনে আসুন।
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৮
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
ভাই আপনি ঢাকার কোন বারে ড্রিংকস করতেন?
১৩|
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৫৬
বাকপ্রবাস বলেছেন: সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আমি ভেবেছিলাম, আপনি 'চিকরি চিকরি' গানের ছবি দিবেন।
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আপনি থাই-নারীদের ভুলে গিয়ে বাংলাদেশ নিয়ে পাগলামী করছেন কেন?
রাজীব নুর বলেছেন: আজকাল আপনি বড্ড ভুলভাল বকছেন।
লাইনে আসুন।
কমেন্ট পড়ে বেশ বিনোদিত................
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪২
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
আমি নিজেও বেশ বিনোদিত.........
১৪|
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭
ক্লোন রাফা বলেছেন: মানুষ না । জেএনজি প্রজন্ম পার্থক্য না বুঝে বিচার করে ফেলেছে আওয়ামী লীগের রাষ্ট্র পরিচালনার সময় কে। অধিকাংশ জানেই না বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস। এবং প্রত্যক্ষ করেনি অন্য কোন দলের অপশাসন। দেড় বছরে মোটামুটি একটা ধারণা পেয়েছে। জামাত বা বিএনপির শাসনে দেশ কেমন হবে। আওয়ামীলীগের জন্য এই ধাক্কাটা প্রয়োজন ছিলো। দলটা চলে দিয়েছিলো আওয়ামী লীগ বিক্রি করে সম্পদ লুটপাটকারিদের দখলে। সরকারি কর্মচারীরা নিজেদের নিয়ন্ত্রক ভেবে দেদারছে দুর্নীতিতে নিমজ্জিত হয়ে ছিলো।
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:১৬
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
আওয়ামী লীগের শত অপরাধ থাকা সত্ত্বেও ও আমি তাদের রাজনীতি বা নির্বাচনে চাই। আওয়ামী লীগের অনুপস্থিত তে দেশের রাজনীতিতে যে ভ্যাকুয়াম তৈরি হয়েছে তার ভবিষ্যৎ বা পরিনাম কোনটি ভালো নয়। তার উপর এদেশে বিরোধীদল বা ক্ষমতায় না থাকলে কেবল নৈতিক ও সুন্দর কথা বলে সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি করে। জামাত ও অনন্যা ক্ষুদ্র দলগুলো বিএনপি উপর এই পেশার তৈরি করতে অক্ষম, এর জন্যে দরকার আওয়ামীলীগের মতো দলের।
১৫|
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সাহস থাকলে আলীগকে নির্বাচন করতে দিন।
কে কত ভোট পায় দেখা যাবে।
আলীগ জিতে যাবে এই ভয় তাদেরকে নির্বাচন করতে দিচ্ছে না।
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:১৯
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
আলীগ জিতে যাবে এই ভয় তাদেরকে নির্বাচন করতে দিচ্ছে না। আওয়ামী লীগ জিতে যাবে? আওয়ামীলীগ নির্বাচনে জিতার ৫% সম্ভবনা থাকলে ও শেখ হাসিনা এখন দেশে ফিরতেন।
১৬|
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫০
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: আজকাল আপনি বড্ড ভুলভাল বকছেন।
লাইনে আসুন।
রাজীব নুরের মন্তব্যটা দারুন হয়েছে। মাত্র দুই লাইনেই আপনাকে বোল্ড আইট করে দিয়েছে।
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৬
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
আপনার মন্তব্যে আর সুযোগ-সুবিধা মতো ব্লগারদের সাইট নেওয়ার দক্ষতা দেখে বেশ আনন্দ পেলাম। হা হা হা।
১৭|
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:০৮
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: আজকাল আপনি বড্ড ভুলভাল বকছেন।
লাইনে আসুন।
এই মন্তব্য কে করেছে সেটা গুরুত্বপুর্ন নয়। লাইন দুটো পারফেক্টলি এপ্লিকেবল হয়েছে আপনার পোস্ট এবং বিশেষ করে প্রতিমন্তব্যগুলোর জন্য।
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:১২
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
সমস্যা নেই পরের বার আপনাকে খুশি করে একটি পোষ্ট দিয়ে দিবো। কিভাবে এনসিপির নাহিদ সরিয়ে হাসনাত কে দায়িত্ব দেওয়া যায় এ বিষয়ক। আর হাসনাত কে যে সাংবাদিক কিংবা আর্মি গাড়িতে করে পালাতে হয়েছে এইসব কথা ও আর বলবো না। দেখি তখন যদি ভুলভাল থেকে ভালো কিছু বকি.....
১৮|
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৫১
কলাবাগান১ বলেছেন: এর চেয়ে বেশী প্রতিকুল অবস্হায় থেকেছিল আো্যামী লীগ ১৯৭৫ এর শেখ সাহেব এর পরিবার সহ হত্যার পর। আওয়ামী লীগের নামই কেউ নিতে পারত না ইতিহাস থেকে বদল করে দিতে চেয়েছিল তখনকার ফ্রিডম পার্টি (এনসিপির মত হত্যার পর গঠিত দল) কিন্তু তাদের আন্ডারে ই নির্বাচন করে ও ৮০ টা সিট পেয়েছিল??? শতকরা হিসাবে আওয়ামী লীগ সব সময়ই প্রায় ৪০% ভোট পেয়ে আসছে। আপনি দেশের সব নির্বাচন এর ডাটা অনলাইনেই পাবেন।
১৬ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৮
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
৭৫ আর ২৪ এর বাস্তবতা কি এক? ৭৫ শেখ সাহেব কে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছে, পাবলিক সিম্পেথি ছিল। আওয়ামীলীগ কে ২৪ এর মতো লজ্জায় পড়তে হয়নি। হেলিকপ্টার থেকে গুলি বর্ষন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাথে পুলিশের কথা, ছাত্রলীগের হেলমেট বাহিনী তান্ডব, গুম-খুন সবকিছু মানুষ দেখেছে। সর্বোপরি শেখ হাসিনাকে জোর করে ক্ষমতা থেকে সরানো হয়েছে, এটা আওয়ামীলীগের বড় লজ্জা। তবে দেখেন অন্যান্য দলের অপকর্মের যেই হার তাতে আওয়ামী লীগ অতি শীঘ্রই ফিরে আসলে ও আসতে পারে।
১৯|
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
- আগে আমার মনখারাপ হলে বই পড়তাম,কম্পিউটারে গেইম খেলতাম। এখন মেজাজ খারাপ হয়।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৭
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
কি গেইম খেলতেন ভাই? হুমায়ূন নামা পড়তেন জানতাম.....
২০|
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
ভাই আপনি ঢাকার কোন বারে ড্রিংকস করতেন?
আমি মহাখালির জাকারিয়া বারে কোনোদিন যাই নাই।
বাংলা মটরের গোল্ডেন ড্রাগনেও কোনোদিন যাই নাই।
মদ্যপান ভালো না। আল্লাহ গুনা দেবেন।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৬
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
আপনি ব্লগে যতই ভালো মানুষের ভাব ধরেন; আমরা বস মানুষ চিনি....
আপনি যে বানরগুলোর রেগুলার কাষ্টমার অকপটে নাম শুনলে বুঝা যায়।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৬
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আমি ভেবেছিলাম, আপনি 'চিকরি চিকরি' গানের ছবি দিবেন।