নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আরব্য উপন্যাসের সেই মরুচারী যে সত্যান্বেষণে জীবন উৎসর্গ করে। সেই উপন্যাসের চরিত্র নিজের ভিতরে লালন পালন ও প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে এই পথচলা।

মামুন রেজওয়ান

মামুন রেজওয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

"মাঝরাতের অনুভূতি"

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:০৫



চিত্রঃ গুগল

পিসিতে বসেছিলাম রাত ১০টা নাগাত। ভিডিওর কাজ করতে করতে ঘড়ির দিকে চোখ পড়তে দেখি ২টা বেজে গেছে। সেই সাথে বাইরে খেয়াল করতেই দেখলাম অঝোর ধারায় বৃষ্টি পড়ছে। দিনে গোসলও করা হয় নি। চিন্তা করলাম ছাদে গিয়ে বৃষ্টিতে ভিজলে কেমন হয়। যেই ভাবা সেই কাজ, ট্রাইজার চেঞ্জ করে লুঙ্গী নিয়ে ছাদে দৌড় লাগালাম।

এমনিতে আমি একটু শীতকাতুরে স্বভাবের। একটু সংশয় লাগছিল ঠান্ডা লেগে যাবে নাতো কিংবা পানি খুব বেশী ঠান্ডা নাতো? পরক্ষনেই আমার নবীর (সাঃ) সেই হাদীসটি মনে পড়ে গেল,
"Its narrated by Imaam Muslim in his authentic compilation from the hadith of Anas, He said: It rained upon us as we were with the Messenger of Allah (may peace be upon him). The Messenger of Allah (may peace be upon him) unveiled his garment (from a part of his body) until the rain fell on him. We said: Messenger of Allah, why did you do this? He said: Because it (the rainfall) has just come from the Exalted Lord.

And Haakim in his book Al-Mustadrak narrates this hadith with the following words: “When the rain came down from the heavens He (The Prophet May peace be upon him) used to remove his garment from his back until the rain fell on it (his back).”


আর কোন প্রকার দ্বিধাদ্বন্দ্ব ছাড়াই ছুটে গেলাম ছাদে খোলা আকাশের নিচে মাঝ রাতে আল্লাহ প্রদত্ত রহমত নিজের গায়ে মেখে নিতে। সুবহানাল্লাহ। শীত দূরে থাক কেমন একটা প্রশান্তির ভাব ছড়িয়ে পড়ল পুরো শরীর জুড়ে। উপরের দিকে হা করে থাকলাম, যদি কিছু পানি মুখের ভিতরে পড়ে। মনে হল যেন আল্লাহ পরম মমতায় আমার শরীরে তার রহমতের পানি বর্ষণ করছেন। সেই অবস্থায় সলাতে দাঁড়িয়ে গেলাম। আহ! আল্লাহ বেঁচে থাকার জন্য এরচেয়ে বড় প্রশান্তি আর কি থাকতে পারে এই ক্ষুদ্র জীবনে। তোমার উদ্দেশ্যে বৃষ্টিস্নাত ভূমিতে মাথা ঠেকাতে কতই না পুলক অনুভুত হয় এই অন্তরে। আহ! আমার নবী (সাঃ) কি অসাধারন প্রশান্তির রাস্তা বা লাইফ স্টাইলই দিয়ে রেখেছেন আমাদের জন্য। কিভাবে অসুস্থ্য হয়ে যাওয়ার অযুহাতে এমন প্রশান্তির একটা সুন্নাহ থেকে বিরত থাকি!

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:১৬

সাফাত আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ, পড়ে অনেক ভালো লাগলো

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:১২

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ , ভালো লাগার অনুভুতি শেয়ার করার জন্য।

২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৪৯

রাকু হাসান বলেছেন: যদি কোন কিছু না মনে করেন বা অনুমতি দেন তাহলে ব্যক্তিগত প্রশ্ন করতাম ,

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:০৯

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: অবশ্যই , কেন নয়?

৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:২০

রাকু হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ ,আপনি কি প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং করেন ? করলে সেটা কোন ধরণের নাটক,সিনেমা,বা গানের ...বিশেষ করে কোন টা করা হয় /?

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৩৩

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: হুম, নিজের টেক্সটাইলের উপর একটা চ্যানেল আছে। আর একটা খুব বড় মাপের ইনফরমে্টিভ চ্যানেলের স্ক্রিপ্ট রাইটার হিসাবে আছি।

৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহর কোনো নিয়ামতকে অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই।

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:২০

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: "Then which of the Blessings of your Lord will you both (jinns and men) deny?"
Al-Quran 55:13

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.