নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ আমি ভুলতো থাকতেই পারে ! তবে গ্যারান্টি দেই, অমানুষ নই !

মো: আবু জাফর

https://www.facebook.com/RajshahirAmm

মো: আবু জাফর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসুন ঘুরে আসি রাজশা্হীর একটি ছোট্ট জনপদে

১৫ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫০

পুঠিয়া রাজশাহী জেলার সর্ব পুর্বের একটি ইউনিয়ন ও থানা । এখানে আছে পুঠিয়া রাজার প্রাসাদ যেখানে কিছু দিন আগে ইত্যাদী তার একটি শো করেগেল । এখানে আছে বিশ্বের বড় শিব মন্দির । আর এই প্রাসাদ ও মন্দিরের চারিদিকে বিশাল বিশাল দীঘি যা আগের দিনে রাজাদের নরিাপত্তা দিত । এই সব দীঘিতে রানীরা যাতে সবার চোখের আড়ালে গোসল করতে পারে এর জন্যে আছে উচু প্রাচিরে ঘেরা রানী ঘাট । রাজবাড়ী ছাড়াও পুঠিয়ার সুনাম তার সুপেয় ডাবের জন্যে । এছাড়াও এই থানারই অন্তর্গত বানেশ্বর বাজার উত্তর বঙ্গের বড় আমের হাট ।



প্রতি বছর হাজার হাজার পুন্যার্থী ভারত থেকে আসেন এই শিব মন্দিরে ।

রাজবাড়ী আর মন্দিরের মাঝ আছে একটি বিশাল মাঠ । শোনা যায় রাজা, রানীরা মন্দির পুজা করতে আসতেন একটা সুড়ংগ পথে । যে সুড়ংগটি বিশাল মাঠের নিচ দিয়ে ছিলো, যা এখন বন্ধ । রাজবাড়ি আর শিব মন্দির ছাড়াও আছে ছোট বড় নানা আকারের মন্দির । এইসব রকম স্থাপনাতেই আছে অসাধারন টেরাকোটা । শুধু পাশের দেশই নয় প্রতি বছর ইউরোপ, আমেরিকা, জাপান, চীন, কোরিয়ার পর্যটক আসে এই টেরাকোটা দেখতে যা চোখে পড়ার মত । প্রতি সপ্তায় ১০-৩০ জন বিদেশী পর্যটক ছাড়াও আসেন শতশত দেশী পর্যটক ।



কিন্তু এই সব পর্যটকদের পুঠিয়াতে নেই কোন ভাল মানের থাকার জায়গা । তাই অনেকে বাধ্য হয়ে রাজশাহী হোটেল গুলোতে থাকেন । আর সকাল হলে তারা আসেন এক বার এর জন্যে হলেও এই জনপদের সৌন্দর্য উপভোগ করতে । এতো সুন্দর একটি পর্যটন এলাকায় নেই কোন সারকারি ব্যাবস্খাপনা । সরাকারি অব্যবস্থাপনায় ক্ষুদ্ধ এলাকাবাসি । আমাদের আশা এথানে একদিন কোন বেসরকারী প্রতিস্ঠান এগিয়ে আসবে ।



তবে আশার কথা বেশ কিছু দিন ধরে এই পুঠিয়াকে এগিয়ে নিতে উদ্যোগ নিয়েছে এই পুঠিয়ারই কিছু তরুন । তারা নিজ খরচে তৈরী করেছে একটি সুন্দর সাইট । সেইট টি দেশের চাইতে বিদেশীদের আকর্শনের বস্তুতে পরিনত হয়েছে ।



আপনারাও আপসতে পারেন আমাদের পুঠিয়াতে । পুঠিয়ার আরো খবর পেতে ভিজিট করুন আমার পুটিয়া ডট কমে অথবা ফোন করুন 01717515303, 01740569284 এই নম্বরে ।



মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৯

নসটাল-জিয়া বলেছেন: keno modhu vi rupuk der coffee house ki chalu nei ?

১৫ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯

মো: আবু জাফর বলেছেন: coffee house এ কি মানুষ রাত কাটাতে পারে ? আর এখানে নিরাপত্তার ব্যাবস্থা আছে ?

২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৫৮

নসটাল-জিয়া বলেছেন: ট্ররু

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.