নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইল পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])
মেয়েদের কলেজটার পাশেই বাসাটা। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে মাত্র কয়েক গজ দূরে। তুহিন এসে দেখে দরজায় তালা দেওয়া। পাশের ঘরের দরজাটা অবশ্য ভেজানো। ডাক দিতে গিয়েও দিল না। এ সময়ে কাউকে বিরক্ত করা বোধহয় ঠিক হবে না।
গতকালও এসেছিল সে। আজ দ্বিতীয় দিন। এ সময়েই আসার কথা তার। মোবাইল বের করে ফোন দেওয়ার কথা ভাবল। হঠাৎ মনে হলো, আর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করলে ক্ষতি কী?
ছেলেটার নাম আলিফ। ভালুকা পাইলট স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে সে। ছাত্র হিসেবে ভালো। তবে, কিছুটা অমনোযোগী -এই যা সমস্যা।
টিউশনটা দিয়েছেন নাজমা ম্যাডাম। মেয়েদের কলেজের অফিসিয়াল স্টাফ তিনি। মাঠ পর্যায়ে বিমার চাকরিও করেন তিনি, পাশাপাশি একটা কোচিং সেন্টারও দাঁড় করিয়েছেন। তুহিন সেখানে ইংরেজি পড়ায়। ডিসেম্বরে সব স্কুলে পরীক্ষা শুরু হওয়ায় কোচিংটা আপাতত বন্ধ আছে। ফেব্রুয়ারিতে পুনরায় শুরু হওয়ার কথা।
কোচিং করিয়ে ঠিকমতো চলত না। মাস শেষে যে টাকাটা আসত, সে টাকায় কোনোমতে বাসা ভাড়াটা চলত। খাওয়ার টাকার জন্য বন্ধুদের কাছে হাত পাততে হতো; এরই মধ্যে এ কয়েকমাসে বিশ হাজার টাকা ঋণ হয়ে গেছে।
গতমাসের সেপ্টেম্বরের শেষদিকে সে শহরে আসে। এতদিনে চলার জন্য দু-চারটে টিউশনও জুটাতে পারেনি। ডিসেম্বরে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী একজনের পড়তে আসার কথা ছিল, সে আর আসেনি।
পাশের ঘরের যে ছেলেটাকে তুহিন পড়ায়, তার মা সারা মাসে মাত্র পাঁচশো টাকা দেন। কিছু বলাও যায় না, যদি এটাও চলে যায়। কম শোকে কাতর অধিক শোকে পাথর। মানুষের বিচার দেখে সে পাথর হয়ে গেছে।
বাড়ি থেকে এসেছে গতকাল। তাকে আর্থিক সমর্থন দেওয়ার সাধ্য পরিবারের নেই। বাবা অসুস্থ, মা-ও ঠিকমতো চলতে-ফিরতে পারেন না। তাঁদের চিকিৎসা দরকার। ছোটোবোনটা ডিগ্রিতে পড়ে। তারও অনেক খরচ। এত টাকা কোথা থেকে আসবে?
জমি থেকে যে ফসল আসে, তাতে কোনোমতে চলে যায়। ওটাকে বড়ো জোর টিকে থাকা বলে, বেঁচে থাকা বলা যায় না। মোটামুটি রকম বেঁচে থাকতে হলেও ন্যূনতম কিছু অবদান রাখা প্রয়োজন। নিজেই যেখানে চলা যায় না, আর অবদান রাখা!
পাশের ঘরের দরজাটা খুলে বৃদ্ধা মতন একজন বেরিয়ে এলেন। তুহিনের দিকে ঝুঁকে জিজ্ঞেস করলেন, “কাকে চাও?”
“আলিফকে পড়াতে এসেছি,” বলল তুহিন।
“তারা তো বাসায় নেই।”
“কোথায় গেছে?”
“বেড়াতে। তোমাকে কিছু জানায়নি? কী আশ্চর্য!”
তুহিন একটু অবাক হলো। বৃদ্ধা তার দিকে তাকিয়ে রইলেন কিছুক্ষণ। তুহিন কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে দাঁড়িয়ে রইল। অপমানে লাল হয়ে গেছে সে। কী করবে ঠিক বুঝতে পারছে না।
বৃদ্ধা তার অবস্থাটা আঁচ করতে পারলেন মনে হলো। জিজ্ঞেস করলেন, “কী ভাবছো? আলিফের মাকে একটা ফোন দিতে পারো।”
এ-ই বলে তিনি কোথাও চলে গেলেন।
দুঃসময়ে অপমান গায়ে মাখতে নেই। তুহিন ফোন দিল আলিফের মাকে। দু’বার বাজল, তিনবারের সময় ধরলেন। তুহিন কিছু বলার আগেই মহিলা বলা শুরু করলেন, “স্যার, কিছু মনে করবেন না। তাড়াহুড়ো করে চলে আসায় আপনাকে কিছু জানানো হয়নি। আলিফ তার এক স্যারের কাছে পড়া শুরু করেছে। আপনি তো মাত্র একদিন পড়িয়েছেন। আর আসতে হবে না।”
“ঠিক আছে” বলে তুহিন মোবাইল রেখে দিল। একটা দীর্ঘশ্বাস বুকের গভীর থেকে বেরিয়ে এলো। অলক্ষে কেউ একজন ব্যাপারটা লক্ষ্য করলেন বোধহয়।
৮ মাঘ ১৪২৪ বঙ্গাব্দ
গাজীপুর।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: জীবনটা সত্যিই খুব কঠিন, বিশেষত নিম্নমধ্যবিত্তদের। বেঁচে থাকা ঠিক বেঁচে থাকা না, কোনমতে দিনাতিপাত করা।
২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: দুঃসময়ে অপমান গায়ে মাখতে হয় না ঠিকই বলেছেন।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ইগোগত কারণে অনেকে ভোগান্তিতে পড়ে অবশ্য!
৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৭
করুণাধারা বলেছেন: পড়ার পর আমারও একটা দীর্ঘশ্বাস পড়ল। এমন যেন কারো সাথে না হয়। অবশ্য আমার পরিচিত একজনের এমন জীবন।
ভাল থাকুন।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: জীবনের সাথে সংগ্রাম করে অনেকেই ক্লান্ত হয়ে যায়। বাস্তবতার ধকল কজন সইতে পারে?
৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
জীবনের সাথে মিশে থাকা কাহিনী!
অর্থনীতির দিক থেকে ভয়ংকর অসম সমাজ গড়ে উঠেছে শেখ সাহেব, জিয়া, এরশাদ , শেখ হাসিনা ও বেগম জিয়ার কারণে। এই বাংলায় এসব কাহিনী জন্ম নেয়ার কথা ছিলো না।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এ মন্তব্যের উত্তর দেওয়া আমার জন্য কঠিন হয়ে গেল মনে হয়।
৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০১
ট্রাম্প বিন পুতিন বিন হিটলার বলেছেন:
হিটলার বলছেনঃ অপমান যন্ত্রণা ক্ষুধাও ভুলিয়ে দেয়।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: যথার্থই বলেছেন।
৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মর্মান্তিক !!!
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কী আর করার! বাস্তবতা এমনই নির্মম!
৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৪
বেনামি মানুষ বলেছেন: আমার পরিচিত এক তুহিন আজ পাঁচদিন ধরে বিনে পয়সায় মানে একদম খালি পকেটে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
ভাগ্যিস তার চেনাজানা একটা দোকান হতে বাকিতে সদাই পায় তাই না খেয়ে থাকতে হয় না।
আর টিউশনের কথা?
গত সেশনে ভালো পড়িয়ে, ভালো রেজাল্ট করিয়ে ও আবার ডাক পায়নি একমাত্র ছেলে টিচার আর মেয়ে স্টুডেন্টের ঝামেলার কারণে।
অভিভাবকেরা একেকজন সেইরাম...
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:২০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এ তুহিনের অবস্থাও সে রকমই। দিন আর কাটে না।
৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫১
অপ্সরা বলেছেন:
শেষ লাইনে মন খারাপ হয়ে গেলো।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: দুঃখিত।
৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৪
প্রামানিক বলেছেন: মর্মান্তিক ঘটনা।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: লিখতে গিয়ে মনটা খুব খারাপ হলো; এর রেশ এখনো রয়ে গেছে।
১০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১৯
ওমেরা বলেছেন: তুহিনের জন্য কষ্টই লাগল ।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মানুষের জীবন পাতার অনেক খবর অগোচরে থেকে যায়, ক'জন ক'টারই বা খবর রাখে।
১১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১৯
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: দুঃখজনক।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কিছুকিছু মানুষের জীবন এমনই, হয়তো এর চেয়েও কঠিন।
১২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪৩
আখেনাটেন বলেছেন: শত শত তুহিন এভাবেই দিন কাটাচ্ছে। কেউ এই অভিশাপ থেকে বের হতে পারছে কেউ অতলে হারিয়ে যাচ্ছে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৫৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অতলে হারিয়ে যাওয়ার সংখ্যাটাই বেশি মনে হচ্ছে। সংগ্রাম করে টিকে থাকার সক্ষমতা ক'জনেরই বা থাকে।
১৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৫৮
সোহানী বলেছেন: দু:খটা সেখানে, এই সব তরুনদের কথা কেউই ভাবে না। মাস্তান না হয়ে তারা যাবে কোথায়?? পড়াশুনা করে একটা চাকরী জুটে না.... ধিক ........ শুধুমাত্র ভালো থাকার জন্য সংগ্রাম করে যেতে হয়।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:০৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আসলে সময়টাই এমন, কে কার খোঁজ রাখে, কার জন্য চোখের জল ঝরায়? সবাই নিজেকে নিয়েই ব্যস্ত!
১৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৪৮
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে কোন দিন হাসিখুশি মনে যেতে পারি না।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:২৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পরিবেশ এত বেশি প্রতিকলে যে আনন্দদায়ক কিছু চাইলেও লিখতে পারি না।
১৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:০০
সুমন কর বলেছেন: হুম, জীবনটাই এমন !!
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:২৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: তাও ঠিক। জীবন মানেই তো সংগ্রাম।
১৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:১৪
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: বাস্তবতা বড় কঠিন
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:২৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কঠিনেরে ভালোবাসতে শেখার নামই জীবন।
১৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:২৭
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এমন করেই আমাদের চলতে হচ্ছে।। এক সময় বোধহয় আমিও..।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:২৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সময় কারও জন্যই বসে থাকে না।
১৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:১২
অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: বাস্তবতা বড় করুণ।
ছাত্রজীবনে এমন অদৃষ্টের প্রত্যক্ষ সাক্ষি অনেক তরুন।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:৩৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভালোমন্দ যেমনই হোক, দিন তবু কাটে;
বেচাকেনা চলে তবু জীবন নামের হাটে।
১৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:৩৯
মলাসইলমুইনা বলেছেন: দেশে বছর জুড়ে ইটা ওটা এতো জমজমাট উৎসব আয়োজনের ঢাকঢোল বাজে যে আমাদের আটপৌরে জীবনের দুঃখটা মাঝে মাঝে আর ধরা পরে না দৈনন্দিন জীবনের বর্ননায় কি দৈনিকের খবরে বা সাহিত্যে | আপনি সেই জীবনটা ধরেছেন গল্পে ঠিক ভাবে উচ্ছাসহীন করেই |সেটাই খুব ভালো লাগলো খুব মন খারাপ করা গল্পের মধ্যেও | খুবই ভালো লাগলো আপনার গল্প |
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:৫২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: স্বার্থপর এ সংসারে টিকে থাকাটাই অনেককিছু। কে কার খোঁজ-খবর রাখে। জীবন সাগর পাড়ি দেওয়াই বড় কথা।
২০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:০০
আটলান্টিক বলেছেন: দাড়ান......
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:০৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আচ্ছা।
২১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৫৮
আটলান্টিক বলেছেন: আহা তুহিনকে টিউশনি থেকে ছাড়িয়ে দিল কেন?না পড়লে তো আগেই বলা উচিত ছিল।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৩৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অভিভাবকদের মনমর্জি বোঝা কঠিন।
২২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪৫
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: মানুষের জীবনে কত রকমের কষ্ট ভাবলেই অবাক হতে হয়!
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: লাল কষ্ট, নীল কষ্ট- হরেক রকমের কষ্ট আছে।
২৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২৬
কিরমানী লিটন বলেছেন: নির্মম বাস্তবতা এঁকেছেন মুগ্ধতার আঁচরে। শুভকামনা প্রিয় সাধু দা
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সুস্বাগতম।
২৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৪৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: এদেশের অভিবাবকেরা আর কতকাল পর সচেতন হবেন।
কি লজ্জা একজন টিচারকে না জানিয়ে অন্যজনের কাছে পড়ানো শুরু করা।
এ সমাজে এগুলো হচ্ছেই। বন্ধ হওয়া প্রয়োজন।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুধু তাই না, সারামাস পড়িয়ে সামান্য ক'টা টাকা-পয়সা দিতে গেলেও কার্পণ্য। অনেকসময় দু-তিন মাস পরে টাকা দেন।
২৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৪৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
তুহিনের বুকের ব্যথাটা আমি বুঝি।।
ভুক্তভোগী কিনা !
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমাদের অনেককেই এমন জীবন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে যেতে হয়।
২৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:২৬
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: কি কঠিন দুনিয়া । বেচারার এখোন কি যে হবে
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: গরিবের আর দুনিয়া! জীবন সায়রে সাঁতরাতে সাঁতরাতে কোনমতে দিন হয়তো কেটে যাবে।
২৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: মাঝে মাঝে আমি কিছু কিছু অভিভাবকের বিবেচনার কাছে লজ্জা পেয়ে যাই ;
নিজেরা কি শিখেছেন আর বাচ্চাদের ই বা কি শেখাচ্ছেন।
এদের জ্ঞান দাও প্রভু এদের ক্ষমা কর!
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শিক্ষকদের সাথে পণ্য বিক্রেতাদের মতো আচরণ করেন।
২৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩২
সামিয়া বলেছেন: দুঃখজনক।। যুবকটি কে বলে দিয়েন অফিস গুলোতে চেষ্টা করতে।।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: চারদিকে প্রতারণার যে ফাঁদ, কিছু হওয়ারও সম্ভাবনা কম।
২৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০৭
তারেক ফাহিম বলেছেন: সারা দেশে লাখো তুহিন আছে এমন।
বাস্তব চিত্র তুলে ধরলেন গল্পে।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: জীবনের সাথে সংগ্রাম করতে করতে একসময় নির্জীব হয়ে যায়।
৩০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৪
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এইতো মানুষের জীবন।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: নির্মম বাস্তবতা।
৩১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯
নীলপরি বলেছেন: বাস্তব খুব কঠিন । লেখায় ++++
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বাস্তবতার নিরিখে যারা নিজেদের গুছিয়ে নিতে পারে, তারাই বিজয়ী হয়।
৩২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৫৯
ধ্রুবক আলো বলেছেন: বাস্তবের সাথে পুরো মিল। এক সময় আমিও টিউশনি করতাম আমি জানি এর কত প্যারা!
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বড় কষ্টের জীবন!
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পাষান বাস্তবতার কাহিনী লাখো তুহিনের!
টিকে থাকার লড়াইতে কত মেধা যে অকালে হারিয়েছে ইয়াত্তা নেই!
তবুও জীবন থেমে নেই। চলছে চলবে! দীর্ঘশ্বাসের আড়ালে
++++