নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Our sweetest songs are those that tell of saddest thought (Shelly).

রূপক বিধৌত সাধু

মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইল পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])

রূপক বিধৌত সাধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

হুমায়ুন আহমেদের লেখার মান নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:১৯


সমরেশ মজুমদার একবার হুমায়ুন আহমেদকে জনপ্রিয় লেখক সম্বোধন করে আলাপ করছিলেন। হুমায়ুন আহমেদ তো লজ্জায় কাঁচুমাচু। বিনয়ের সাথে যা বললেন, তার মানে দাঁড়ায়- দেশভাগের পর ভারত থেকে বই আসা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এদেশের পাঠকশ্রেণিতে একটা বিরাট শূন্যতা বিরাজ করে। হুমায়ুন পরবরর্তীতে এই শূন্যতাটা পূরণের চেষ্টা করেন। ওনি বলেন যে, ওনার লেখা পাতে তোলার মতো না।

সম্ভবত সৈয়দ শামসুল হক ওনার লেখা নিয়ে বিদ্রুপ করেছিলেন। ওনি না কি টাকার জন্য লেখেন। হুমায়ুন আহমেদ সহাস্যে বলেছিলেন, ওনি টাকার জন্যই লেখেন। সত্যিই লেখেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক থাকা অবস্থায় ওনার দিন ভালো যাচ্ছিল না। টানাপোড়েন লেগেই ছিল। তখন বিটিভির ধারাবাহিক লিখতে শুরু করেছিলেন। হুমায়ুন বলেছেন, সেই ধারাবাহিকের টাকা দিয়ে ওনি সন্তানদের জন্য বাসায় টিভি কিনেছিলেন।

হুমায়ুন আজাদ ওনার উপন্যাসকে অপন্যাস বলেছিলেন। বলেছিলেন, এতে শেখার কিছু নেই। হুমায়ুনও রসিক। বলেছিলেন, ওনি আসলে পাঠ্যবই লেখেন না। চিন্তা-ভাবনা বা মত প্রকাশে তিনি এমনই সৎ ছিলেন।

লেখালেখি করে সবাই যে বিখ্যাত হতে চায়- এমন না। কেউ কেউ নিজের অনুভূতি প্রকাশ করে তৃপ্ত হন। হুমায়ুন পড়ুয়া পরিবার থেকে এসেছিলেন। ওনার মা-বাবা প্রচুর পড়াশোনা করতেন। সন্তানদেরও উৎসাহিত করতেন। ফলস্বরূপ তো বলা হয় বাংলাদেশের অর্ধেক সাহিত্য ওনাদের পরিবারের (হুমায়ুন আহমেদ, জাফর ইকবাল, আহসান হাবিব)।

ওনি বিখ্যাত হওয়ার অভিপ্রায়ে লেখালেখি করেছেন বলে মনে হয় না। কিন্তু পাঠক তার লেখা গ্রহণ করেছে। বিখ্যাত করে তুলেছে। ওনার কালজয়ী কিছু বই আছে যেমন (জোছনা ও জননীর গল্প, শঙ্খনীল কারাগার, নন্দিত নরকে, ১৯৭১, বাদশাহ নামদার, মধ্যাহ্ন) কিছু অহেতুক বইও আছে। সমালোচকরা যেগুলোকে ফরমায়েশি লেখা বলেন। শঙ্খ ঘোষকে একবার বলা হয়েছিল, আপনার কিছু কিছু লেখা একদম যায় না আপনার সাথে। ওনি জবাবে বলেছিলেন, আমরা সবসময় ভালোমন্দ খাই না। মাঝেমধ্যে মলমূত্রত্যাগও করি।

একজন লেখকের সব লেখাই ভালো হবে তা কিন্তু না। শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে আমরা বলতে পারি ওসব না লিখলেও চলত। অনেকে তো এক দুটো বই লিখেই বিখ্যাত হয়েছেন। যেমন অদ্বৈত মল্ল বর্মন শুধু একটা বই লিখে (তিতাস একটি নদীর নাম) বিখ্যাত। জীবিতদের মধ্যে হেলাল হাফিস ‘যে জলে আগুন জ্বলে’ লিখে বিখ্যাত। এগুলো আমাদের মতামত, কিন্তু মতামত কি লেখকদের ওপর চাপিয়ে দিতে পারি?

তিন গোয়েন্দা বা অন্যান্য কিছু দিয়ে একটা প্রজন্ম বই পড়া শুরু করত। তারপর ধীরে ধীরে অন্যদের বই পড়ে। কিন্তু গত কয়েক দশক ধরে যে প্রজন্মটা বেড়ে উঠছে, এরা হুমায়ুন আহমেদের বই পড়েই বেড়ে উঠছে। তারপর একপর্যায়ে শরৎচন্দ্র পড়া শুরু করে। সুনীল, সমরেশ, শীর্ষেন্দু পড়া শুরু করে। তারও পর মানিক, বিভূতি, তারাশঙ্কর শুরু করে। তারপর ধীরে ধীরে বাইরের দেশের বইপড়া শুরু করে। তো এই যে প্রজন্ম তৈরি হয়েছে, এদের বই পড়ার গোড়াপত্তন করার কৃতিত্বটা কিন্তু হুমায়ুন আহমেদকে দিতে হবে।

এখন অবশ্য লোকজন বইপত্র কম পড়ে। ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউবের যুগে এত বই পড়ার সময় কোথায়? তাও যারা পড়ছে তাদের একাংশকে বইমুখী করার জন্য হুমায়ুন আহমেদ অবশ্যই প্রশংসিত হবেন৷ অবশ্য কেউ যদি এক হুমায়ুন আহমেদকে আঁকড়ে ধরে পড়ে থেকে নিজেকে সাহিত্যবোদ্ধা দাবি করে, তার দায় নিশ্চয়ই হুমায়ুন আহমেদের নয়?

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৬

জ্যাকেল বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদ একজনই, উনাকে ছোট করার বিশাল কারণটা হইল তিনি নিজের দেশের লোক, দেশের লোকদের বড় করে ভাবার অভ্যাস এই দেশের মানুষের নাই বলাই চলে।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ঠিকই বলেছেন।

২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৩৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন, অসাধারণ লিখেছেন। + দিলাম

১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: Thanks a lot.

৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪১

বিটপি বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদের কিছু কিছু বইকে একদম গার্বেজ বলা চলে। সবচেয়ে বড় গার্বেজ হল 'জোছনা ও জননীর গল্প'। মুক্তিযুদ্ধের সময়কার কঠিন বাস্তবতাকে একদম হাল্কা করে ফেলা হয়েছে এই বইয়ে।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কথাসাহিত্যিকদের কাজ কিন্তু ইতিহাসবিদদের মতো হবে না। ওনি গল্পাকারে প্রেক্ষাপট টা তুলে ধরেছেন।

৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪৩

মেহেদি_হাসান. বলেছেন: আমি অবশ্য বই পড়া শুরু করেছি সুনীল, শীর্ষেন্দুর বই পড়ে। তবে হুমায়ুন আহমেদকে আমার ভালো লাগে মধ্যাহ্ন বইটা সবচেয়ে প্রিয় তাছাড়া মিশির আলী, হিমু সিরিজও ভালো লাগে।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মধ্যাহ্ন তো দারুণ বই। বাদশাহ নামদার পড়ে দেখতে পারেন। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ১৯৭১ বইটায় অল্প কথায় অনেক কিছু তুলে ধরেছেন।

৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫৭

জুল ভার্ন বলেছেন: অসাধারণ সুন্দর করে লিখেছেন!

১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:০১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইল।

৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:১২

রাজীব নুর বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদ একপজন গ্রেট লেখক। তার সমতুল্য বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কেউ নেই।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পছন্দ-অপছন্দ অবশ্য ব্যক্তিভেদে আলাদা হয়।

৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ওনার আত্মজীবনী মূলক রচনাগুলি খুব ভালো লাগে। ওনার গল্পগুলি তেমন ভালো লাগে না। মনে হয় এগুলি শুধুই সময় কাটানোর জন্য।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৩৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আচ্ছা।

৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৩২

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন আপনি। সঠিকভাবে তাকে তুলে ধরতে পেরেছেন

১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৩৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: Thanks a lot for yor compliment.

৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৪৯

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদ !!!

বাংলার একজন মহান (কারো কারো মতে বাজারী লেখক) লেখক - যিনি বাংলা সাহিত্যের মরা গাঙে নবযৌবন দিয়েছিলেন এবং তৈরী করতে সক্ষম হয়েছিলেন এমন একটা প্রজন্ম যেখানে এবং যারা এই ইলেকট্রনিক মিডিয়ার জয়জয়কারের মাঝেও ছাপার বইয়ের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করত।

তার ব্যাপারে আপনার চমতকার বিশ্লেষণ ও মূল্যায়নের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ এবং পোস্টে +++।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৫৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ওনার মতো পাঠকপ্রিয় লেখক খুব কমই এসেছেন বাংলা ভাষাভাষী মানুষদের জন্য। ওনার শূন্যতা অপূরণীয়।

১০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪১

শেরজা তপন বলেছেন: তাঁর তুলনা তিনিই
দারুন লিখেছেন।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: "তোমার তুলনা তুমি" নামে দারুণ একটা বই আছে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের। আপনার মন্তব্য পড়ে সেটার কথা মনে পড়ল।
শুভেচ্ছা জানবেন।

১১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০৩

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: হুমায়ূন আহমদ এর লেখা বিচার করার চেয়ে, আমি তাঁর লেখা এনজয় করি অনেক বেশি।
যাপিত জীবনকে ভিন্ন ভাবে দেখা কিংবা সহজ করে দেখা।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:০০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: যাপিত জীবনকে ভিন্ন ভাবে দেখা কিংবা সহজ করে দেখা। শহুরে মধ্যবিত্ত পরিবার বা সমাজকে তারচেয়ে নিখুঁতভাবে আর কেউ ফুটিয়ে তুলতে পারে নি।

১২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫৯

সোহানী বলেছেন: একজন লেখক যখন চাঁদ হয়ে যায় তখন অনেকে অনেক কিছুই বলে। কেউ হিংসায়, কেউ প্রতিদ্বন্ধী ভেবে, কেউ পরশ্রীকাতর বলে। তাই বলে সে চাঁদ ঢেকে যায় না।

আমরা হুমায়ুন পড়ে বড় হয়েছি। যে আনন্দ পেয়েছি তার সাথে তুলনা হয় না।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:০২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: একজন লেখক যখন চাঁদ হয়ে যায় তখন অনেকে অনেক কিছুই বলে। কেউ হিংসায়, কেউ প্রতিদ্বন্ধী ভেবে, কেউ পরশ্রীকাতর বলে। তাই বলে সে চাঁদ ঢেকে যায় না। নিঃসন্দেহে। ওনার তুলনা ওনিই।

১৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২৮

শাহ আজিজ বলেছেন: ৭৬ সালে চারুকলায় ভর্তি হবার পর বই পেলাম নন্দিত নরকে বা শঙ্খনীল কারাগার । মফঃস্বল থেকে আসা আমি বেশ হড়কে গেলাম তার আবেদন নিবেদন দেখে , গল্প এমন হয় ? ভাল লেগে গেল হুমায়ুনকে । বিবিধ মেধার অধিকারী হুমায়ুন বেশি নিন্দিত হয়েছে বালিকাকে বিয়ে করে । ওদেরও কাম্য বিষয় ছিল বালিকা , পায়নি বলেই ক্ষোভ , হুমায়ুন খারাপ , কি বালের লেখা । এই এক হুমায়ুন তাবৎ কিশোরদের স্বপ্নের জাহাজে চড়িয়েছেন , স্বপ্ন দেখতে শিখিয়েছেন । আমি কন্যাকে ২০০ হুমায়ুন কিনে দিয়েছি । হুমায়ুন যা যা করেছে ঐ সব সমালোচক রা তার এক চিমটি করতে পেরেছেন কিনা খুজে দেখুন তো ।

এখনো বইমেলায় হুমায়ুন টপ সেলার ।

১৪ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:১৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ওনাকে অতিক্রম করা অকল্পনীয়।

১৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৫৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: পাঠ্য বইয়ের বাহিরে এখনকার বেশিরভাগ ছেলেমেয়েদের প্রথম পরিচয় হয় হুমায়ুন আহমেদ এর বই দিয়ে।

১৪ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:১৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: একদম ঠিক।

১৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১:৪৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন: হুমায়ুন আহম্মদের কারণেই কলকাতার বই বাজারে ধস নাম বাংলাদেশে এইটা একশত ভাগ সত্য। আর কেউ এমন বইমুখী পাঠক করতে পারে নাই

১৪ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:১৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: নিঃসন্দেহে।

১৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ২:৩৫

রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: হুমাযূনের বই আমাদের শৈশব-কৈশোরকে রাঙ্গিয়ে রেখেছিল। তাই ওসব অপন্যাস আমার কাছে উপন্যাসের চাইতেও অমূল্য।

১৪ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:১৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমাদের শৈশব-কৈশোর হুমায়ুনময়। ওনার তুলনা ওনিই।

১৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২১ ভোর ৪:৫২

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বাংলাদেশীদের বইমুখী করার জন্য যে কয়জন লেখক আছেন তাদের মধ্যে হুমায়ুন আহমেদ অন্যতম। তার বেশ কিছু কালজয়ী লেখা আমার কাছে এখনো অসাধারণ মনে হয় যা আপনি পোস্টে উল্লেখ করেছেন।

১৪ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:১২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বাংলাদেশীদের বইমুখী করার জন্য যে কয়জন লেখক আছেন তাদের মধ্যে হুমায়ুন আহমেদ অন্যতম। নিঃসন্দেহে।

১৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৩

মরুর পথে বলেছেন: সুন্দর একটা পোস্ট, শুভ কামনা রইলো

১৪ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:১০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা আপনাকে।

১৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:২০

রাজীব নুর বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদের লেখা সুন্দর। সহজ সরল কোনো ভনিতা থাকে না।

১৪ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:১০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: জ্বি।

২০| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:১২

প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: অসাধারণ একজন লেখক

১৪ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:১৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অবশ্যই।

২১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৫৫

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:১৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.