নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য বলতে চাই। সত্য শুনতে চাই।

সাদ্দাম হোসেন।

অতি সাধারন এক মানুষ সব সময় বাস্তবতা নিয়ে ভাবী স্বপ্ন জিনিসটা একটু কম দেখি কারন ঘুম ভেঙ্গে গেলে নিজেকে আবার সেই ছেড়া কাঁথার নিচেই পাই তখন আর স্বপ্ন থাকে না । যা পছন্দ করিনা অতি সুন্দর ( সব অতি সুন্দরের ভিতরে একটা কুৎসিত কিছু থাকেই ) অতি লোভী ( লোভে পাপ পাপে মৃত্যু ) অতি অহংকারী ( অহংকার পতনের মুল ) অতি বড়লোক ( এরা সাধারনত অহংকারী হয়ে থাকে তবে সবাই না ) যা ভালোবাসি পরিস্রম , সাধনা , চেষ্টা কোন কিছু যদি দেখো তুমার ধারা পাওয়া সম্ভব না তাহলে পাওয়ার জন্য চেষ্টা করো যদি চেষ্টা করেও ব্যর্থ হও তাহলে ইহার পিছনে পরিস্রম করো পাওয়া জন্য সাধনা করো যদিও একটু সময় লাগবে পাইতে কিন্তু তুমি পাবেই কারন সাধনা আর পরিশ্রম দিয়ে পাওয়া যায় না এমন কোন বস্তু পৃথিবীতে নাই । পরিশেষে একটা কথা বলতে চাই জীবন কারো জন্য থেমে থাকে না... তোমাকে অবশ্যই তোমার ভালবাসার কাজটি খুঁজে পেতে হবে। তোমার ভালোবাসার মানুষটিকে যেভাবে তোমার খুঁজে পেতে হয়, ভালোবাসার কাজটিকেও তোমার সেভাবে খুঁজে পেতে হবে। তোমার জীবনের একটা বিরাট অংশ জুড়ে থাকবে তোমার কাজ, তাই জীবন নিয়ে সন্তুস্ট হওয়ার একমাত্র উপায় হচ্ছে কর্ম । যখন সাফল্য আসবে, তাকে উপভোগ করো, কিন্তু এটাও খেয়াল রেখো, তুমি ঠিক পথেই এগিয়ে যাচ্ছ কি না। যতই বড় হও না কেন, মনে রেখো সবকিছুরই একটা শেষ আছে। সবচেয়ে উজ্জ্বল নক্ষত্রটিও জ্বলতে জ্বলতে একদিন নিভে যাবেই। তাই ব্যর্থতার জন্য প্রস্তুত থেকে সাফল্যকে উদযাপন করো।

সাদ্দাম হোসেন। › বিস্তারিত পোস্টঃ

যারা বাংলা ভাষার জন্য জিবন দিলো তারা কি পেলো

১৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:০৮

একটি বিষয় আমাকে বেশ কিছু দিন যাবত
খুব পীড়া দিচ্ছে । আমি অস্বস্তি বোধ
করছি বাংলা ভাষার প্রতি আমাদের
র্নিমম অত্যাচার দেখে । আমরা যারা
ব্লগে লিখি তাদের ভাষার অশুদ্ধতা
লজ্জাজনক পযার্য়ে পৌঁছেছে । যা
আমাদের না হোক অন্তত ব্লগের মান নষ্ট
করার জন্য যথেষ্ট । বাংলা ভাষার যে
ভুলটি সবচেয়ে বেশি অর্মাজনীয়, সেটি
হচ্ছে ‘বানান ভুল’ । আর সে অর্মাজনীয়
ভুলটিই আমাদের লেখায় প্রকটভাবে ধরা
পরছে ।হরহামেশা আমরা ভুল বানানে
লিখছি । যা দেখে যে কোনো ভাষা
প্রেমিক অসুস্থতা বোধ করা স্বাভাবিক ।
পৃথিবীর কোনো ভাষায় এত বেশি বানান
ভুলের নজির নেই ।সব সময় যে ভাষায় আমরা
কথা বলি, যে ভাষার জন্য জীবন দিলাম,
তাজা রক্ত দিলাম, যে ভাষাকে আমরা
ভালোবাসি, সে ভাষার ‘বানান র্দুবলতা’
এর মতো একটি সামান্য বিষয় যদি আমরা
কাটিয়ে উঠতে না পারি তাহলে তো এটাই
প্রমাণিত হলো, আমরা আসলে ভাষার
মর্যাদাই দিতে জানি না । যারা এই
ভাষার জন্য শহিদ হলেন তাদের প্রতি
সম্মান জানাতে পারি না । ইংরেজী
বষপঞ্জীর ফেব্রুয়ারী মাসের একুশ তারিখে
যারা শহীদ মিনারে ফুল দেন, শহীদানের
আত্মার শান্তি কামনায় নাচ-গান আর
নাটক মঞ্চস্থ করেন, তাদের অন্তত ভাবা
উচিত, অশুদ্ধ বানানে লেখলে আমাদের
শহীদগণের আত্মা শান্তি পাবে কি না ?
যে ভাষার জন্য তারা যুদ্ধ করলেন, শহীদ
হলেন, সেই ভাষার যদি এই দৈন্য অবস্থা
দেখতেন, তাহলে নিশ্চিত তারা শুদ্ধ
ভাষার জন্য অরো একটি যুদ্ধে নেমে পড়তেন

যে কোনো ভাষার বিশুদ্ধ বানান খুবই
গুরুত্বর্পূণ ।সুতরাং আর যাই হোক না কেন,
বানানে বিশুদ্ধ হতে হবে আমাদেরকে ।
বানানে বিশুদ্ধ হওয়ার সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি
হলো অধিক পরিমাণে অভিধান ব্যবহার
করার অভ্যাস গড়ে তোলা । কোনো শব্দের
বানান সন্দেহ হলেই অভিধান দেখে তার
শুদ্ধতা নিশ্চিত হয়েই তা ব্যবহার করা
উচিত । শুধু ধারণা করে কোনো শব্দ ব্যবহার
করা উচিত নয় । এক্ষেত্রে আমাদেরকে
অভিধানমনস্ক হতে হবে । অধিক পরিমাণে
অভিধান ব্যবহার করলেই আমরা বানান
ভুলের বিড়ম্বনা থেকে রেহাই পেতে পারি
। তাছাড়া বানান ভুলের আরো একটি কারণ
হলো আমাদের অতিমাত্রায় শীথিলতা ও
অসচেতনতা ।সুতরাং আমাদেরকে
বানানের ক্ষেত্রে আরো সচেতন হতে হবে ।
অভিধান দেখে কোনো শব্দের শুদ্ধাশুদ্ধি
নিশ্চিত হওয়ার পরই কেবল তা ব্যবহার
করতে হবে । এবিষয়ে আমরা ব্লগার বন্ধুদের
কাছে আরো সতকর্তা কামনা করি ।আল্লাহ
তায়ালা আমাদেরকে তাওফিক দান করুন ।
আমীন ।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.